আরে এখন তো ম এর "পোয়াবারো"। ওদের টিম ৭ তম ম্যাচে প্রথম জয়লাভ করেছে . সেই আনন্দে তিনি আত্মহারা "!!! :)))
এলেবেলে দা, দিব্বি আছি।
বুড়ো বয়েসে সরকারী ইউনিভার্সিটি তে চাকরী পেয়েছি। এখন সপ্তাহে ৪ ঘন্টা ক্লাশ। পরে উহা বেড়ে নাকি সর্বোচ্চ ১৬ ঘন্টা অবধি যেতে পারে বলে গোপন সুত্রে প্রকাশ। তাই খুব মস্তি তে আছি । !! :)))
কিন্তু ম কোথায় গেল ? জানানোর ছিল যে দ্বারিকের গুড়ের রসগোল্লটাও বেশ ভাল।
আলমারি কিন্তুক।
আরে ব্রতীনবাবু যে! অনেকদিন পর। কেমন আছেন? সব কুশল মঙ্গল তো?
:)))))
সম্বিত দা, কেমন আছো? দিন কাল কেমন কাটছে?
ওই চাপ তবু নেওয়া যায়, কিন্তু তিনটে ব-এর যুক্তাক্ষর দিয়ে 'হেব্বি' লেখার চাপ নেওয়া খুব কঠিন।
আগে যেমন "আলমারি"লিখতো । এখন "আলমারী"লেখে । এখন কী করবে হুতো? হেব্ব্বি চাপ!! :((((
@ দেশের পর ই বসবে না ঈ - মানে, ই আর ঈ হরিপদ কেরানি আর আকবর বাদশা? এমন হলে তো ভালোই হয়। বানানে আমি বৃহস্পতি, কিন্তু মাঝে মাঝে কিছু অনুবাদের পরস্মৈপদী প্রুফ দেখার কাজ জোটে, আর এইসব দেখে কনফিউজড হয়ে যাই। অনুবাদকরা যা বুঝি পুরনো বিধি অনুসরন করেন, ভুল বলার আগে দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে নিশ্চিত হতে হয়।
আবাপ থেকে একটা বই বার করেছে "কী লিখবেন , কেন লিখবেন " বেশ ভালো বই । দেখতে পারেন
আমাদের পাড়ার কালকের নৈশ্কালীন পার্টি তে আমি মাটন রাধবো। লোকজন ব্যাপক ( বিশেষ করে আমার বেটার হাফ ) হেব্ব্বি চাপে আছে !! :))
শুনেছিলাম যে নতুন বাংলা বানানবিধিতে এসবের তফাত তুলে দেওয়া হয়েছে, সে তো আজ বেশ কিছু বছরের কথা। উহা কি সত্য নয়?
আমি জাপানী আর বাংলাদেশী লিখি। সেটাও কারেক্ট,
হ্যাঁ, পলিটিশিয়ানকে বলার যে হ্যালহেডের আইনে দায়ভাগ-মিতাক্ষরার ল্যাঠা চিরকালের জন্য চুকিয়ে ফেলা হয়।
ধন্যবাদ!
জাপানি, বাংলাদেশি
বানান সংক্রান্ত সাহায্য চাই একটা - জাপানী না জাপানি? বাংলাদেশি না বাংলাদেশী? মানে দেশের পর ই বসবে না ঈ?
আচ্ছা, অনেকদিন আসিনি। প্রযুক্তিগত অসুবিধা ছিল। তবে এখন থেকে বাক্যগঠন ও বানাম্ভুল নজর পড়লে, সেগুলো দেখিয়ে দেওয়ার বা শুধরে দেওয়ার জন্য চতুরাননকে অনুরোধ করলাম। যেহেতু আমার সম্পর্কে গুরুজনেরা কেউ কেউ লিখেছেন, ফলত তাঁদের সামান্য উত্তর দেওয়া আর কি।
পিটিস্যার, না আপনি আমাকে হ্যাটাও করেননি। ইন ফ্যাক্ট কোনও দিন করেছেন কি না, সেটাও মনে পড়ছে না। বরং কোনও একটা টইতে সিঙ্গুর ইত্যাদি নিয়ে আপনার সঙ্গে দীর্ঘ কথোপকথন হয়েছিল, যেখানে আপনাকে অনেক ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেছিলাম এমনটা মনে আছে। আপনি বলেছিলেন আপনারও নাকি ল্যাপ নেই (এটা অবশ্য বিশ্বাস করিনি)।
তবে কি না, পশ্চিমবঙ্গে খাদ্য ঘাটতির জন্য বোরোচাষ হয়নি। ওসবের সমর্থনে সাম্রাজ্যবাদী লবি পোচুর গবেষণাপত্র এদিক-ওদিক ছিটিয়ে রেখেছে, আপনি সম্ভবত সেই ফাঁদে পড়েছেন। ১৯৫১ সাল থেকে এই 'খাদ্য ঘাটতি'-টা একটি অন্তঃসারশূন্য প্রচার যার পিছু পিছু আসে 'সবুজ বিপ্লব' ও 'বোরো'। সিপিএম সবুজ বিপ্লবের বিরোধিতা করেছিল বলে আমার জানা নেই।
শীতকালে বাংলার চাষিরা ধান কাটার দিন দশেক পরে জমিতে খেসারি ছিটিয়ে দিতেন। জল-সার-কীটনাশকের প্রশ্নই ছিল না। বরং ডালে স্বয়ম্ভরতা ছিল। তারপরে খেসারিকে নিয়ে প্যানিক সৃষ্টি ও খাদ্য ঘাটতির গপ্পো যাতে সার-কীটনাশক কোম্পানিগুলোকে শীতে মশা না মেরে কাটাতে হয়।
খ, আপনার মনে না-ও থাকতে পারে কিন্তু আমি নিজে সিএসকে বঙ্কিম নিয়ে লেখার অনুরোধ জানিয়েছিলাম এবং তাঁকেই যোগ্যতম ব্যক্তি বলেছিলাম। কাজেই তাঁর সাহিত্যবোধ নিয়ে অন্তত আমার সংশয় নেই। তবে তাঁর যে আছে, সেটা তাঁর বাক্যগঠনেই পরিষ্কার। আপনার কথানুযায়ী আমি ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র। তো স্যার সেই নিয়ে আপনি কিছু বলবেন?
এই ফাঁকে জানিয়ে রাখি কৃষিবিজ্ঞানী অনুপমবাবুকে 'বোরো ও বাম' নিয়ে একটি পোবোন্দো লেখার অনুরোধ করেছি এবং তিনি রাজি হয়েছেন। সম্ভবত ফেব্রুয়ারিতে সেই লেখা আপনি গুরুতে দেখতে পাবেন। আপনার নদীয়াবাসী 'নব্য বিজেপি' আপনার জন্য এই কাজটুকু করে উঠতে পেরেছে!
রঞ্জনবাবু, গুরুতে আপনাকে আমি 'রঞ্জনবাবু'-ই লিখব বরাবরের মতো। তবে মুখোমুখি দেখা হলে 'রঞ্জনদা'। খুশি? না, আমি আদৌ লগুড়হস্ত হই না। বরং এসব অন্ধকারের নিননিছার কাপুরুষতা (দোহাই নারীবাদী অ্যাঙ্গেল আনবেন না!) অপরিসীম মূর্খতা ও নির্লজ্জ গা জ্বলুনি আমি তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করি। খ আমাকে ইদানীং হেব্বি 'আবাজ দিচ্ছেন এবং গুছিয়ে চিমটি কাটছেন। সে ব্যাপারে আমাকে লগুড়হস্ত হতে দেখেছেন? হব না কোনও দিন, কারণ কে দাঁড়িপাল্লার বাটখারা আর কারা সেই পাল্লার ফের, সেটা মোটামুটি জানি আর কি! তাই আমার হামানদিস্তায় পানছ্যাঁচা খুব তাড়াতাড়ি শেষ হবে না। আমি অর্জুন অভিষেকের মতো ভদ্রলোক নই আদ্যন্ত ছোটলোক এবং সেটা নিজে জানি।
আরেকটা সাঙ্ঘাতিক প্রশ্না ছিলোঃ
why is অশ্রুধারা represented as তপ্ত?
কলকাতা ইউনি-র ১৮৯১ সালের প্রবেশিকা পরীক্ষার বাংলা প্রশ্ন। বাবু হরপ্রসাদ শাস্ত্রী এম এ প্রশ্নকর্তা । উত্তর কি বাংলাতেই লিখতে হত? এ তো স্মার্টফোনীয় বাংলার চেয়েও খারাপ।
এখানে আরো পাবেন। আরবীর প্রশ্ন সেট করছেন সেনাবাহিনীর দুজন গোরা। এছাড়া আর্মেনিয়ান ভাষাতেও পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে।
ttps://
আরে মামী, ওসব পরিষ্কার করা ভালোই জানি, কিন্তু চিংড়ির প্যাকেটে মুর্শিদাবাদের নাম আর পিন নম্বর ছিল, আর দ্যাশের বাইরে থাগলে দ্যাশের জন্যি প্রেম এক্কেরে ভরপুর হয়ে ওঠে। তাই কিচ্ছু ফেলা যায়না, প্যাকেটটাকেও ধুয়ে মুছে শুকিয়ে ফ্রিজে রেখে দিয়েছি। খেতে ভালোই হয়েছে।
ডাবল কি মিঠা আর শাহী টুকরায় কী তফাৎ জানতে মন চায়।
আমি বিষণ্ণমনে বিষ খাবো ভাবছি
ও হ্যাঁ, ফিরনি আর শাহী টুকরাও খেয়েছিলাম।
b- আমি তো একটা টইতে লিখেছিলাম কয়েক মাস আগে, যথারীতি শেষ হয়নি, তখন আবেগ এসেছিল ! সায়ন্তন চৌধুরীও কিছু দিন আগে একটা লিখলেন। আমারটা শেষ করব কিনা বলতে পারিনা! Absalom,Absalom নিয়ে লেখার ইচ্ছে ছিল, দেখলাম সেই উপন্যাসটা নিয়েই সায়ন্তন লিখেছিলেন।
সি এস কে কোশ্নোঃ ফাকনারের লেখাটা আপনি লিখছিলেন না? শেষ করবেন না?
পেটে জায়গা থাকলে একটা ফিরনি খান। জেলুসিল খেয়ে জায়গা নষ্ট করবেন কেন?
পাছে কেউ প্রশ্ন করে সেই জন্যই হয়ত শীতকালের অজুহাত দেওয়া হল !
তাও দেখুন, নেহারী খেলাম বলে হালিম ড্রপ হল, কিন্তু বলছি না যে মাথা থেকে বেরিয়ে গেছে। শীতকালটায় পাওয়া যাবে শুনলাম।
আর অনর্থ্ক জেলুসিলে খরচ করব কেন, তার চেয়ে একটু প্ল্যান করে দিনগুলো ভাগ করে খাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
সব নাম কালো খাতায় টুকে রাখছি...
শেষপাতে জেলুসিলের বদলে চুনের জল, বড়ো কাঁচের গেলাশে। নইলে গড়িয়াহাট থেকে ( প্য্যান্টালুন্সের উলটো ফুটপাথে) আনারদানা হজমিগুলি। মাস্ট।
গ্রীষ্ম কালের লিস্ট না পেলে কি করে বুঝব শীতকালে খাওয়া বেশী হচ্ছে কিনা?
কজালিটি অ্যানালিসিস তো তার পরে হবে।