তিনটে ভার্সনে মামুরটা মূলের মেজাজ ধরে রেখেছে।
বাকিদের 'যাও যাও ' ফ্ল্যাট। ছোট্ট মীড়ের কাজ মিস করছে।
মামুরটা এই প্রথম শুনলাম। খুব ভাল লাগল। বিশেষ করে গায়়ন, গলার আঁশ। " যায় যায় যা -আ-য়'।
মানি হাইস্টের সেকেন্ড সিজনটা জমেনি।
বেলা চাও গান টা দুধর্ষ লেগেেছে। হ্যাঁ। আমিও কাাসা দে পাপেল এই ভালো করে গান টা শুনি। তবে আগে কোথাও একটা শুনেছিলাম। দারুন ইতিহাস গানটার।
উফ এলসিএম এলসিএম!
অরিন
এটাই দিল্লিতে খুব চলছে।আমি মুগ্ধ। মূল গানের মেজাজ এবং বীট ভাল ধরেছে। দুবছর আগে কেমন নেশাগ্রস্তের মত দেখলাম মানি হেইস্ট। উকুলেলেতে তুলে ওই দুটো লাইন বাজিয়ে বাজিয়ে গিন্নীর কান ঝালাপালা।
হুতো
যদি ত্রিপুরার অশিক্ষিত কথা বলা লোকটি সাঙ্গপাঙ্গো সমেত বিদেয় হন খুব খুশি হব। এদের আর নেওয়া যাচ্ছেনা।
এটিএম
ওই মজুত করার অবাধ অধিকার আইনটি মোদীর বড় বড় দাবির মুখোশ খুলছে। এটা ফসল ক্রেতাদের কম্পিটিশনের লেভেল গ্রাউন্ড খতম করে ডুয়োপলি বা অলিগোপলি তৈরি করবে।
যেন বাম্পারের বিরুদ্ধে শুধু দুজনকে হেলমেট পরার অনুমতি দেয়া।
@বোধি, @রঞ্জনবাবু,
অভ্যুকে ধন্যবাদ।
এরকম দুএকটা ক্যালকুলাস ও স্ট্যাটের বইএর নাম বড়ই উপকারী।
ন্যাশভিলের ঘটনাটা কি অদ্ভুত https://www.cnn.com/2020/12/25/us/nashville-explosion-witnesses/index.html
এই ভদ্রমহিলা যা বলছেন সেটা যদি সত্যি হয় তাহলে তো ধরে নিতেই হবে ওরা চায়নি বিস্ফোরণে কোনো প্রাণহানি হোক - এটার উদ্দেশ্য কী ছিল কে জানে? দ্রির টইতে পোস্ট অবশ্য পড়ে গেছে অলরেডি।
ব্যাপটাইজড বাই ফায়ার - দেখা যাক শুভমান আর সিরাজ কেমন করে
পন্থের কিপীংএ সমস্যা অলরেডি সকালের সেসনেই দেখা গেছে, তবে ব্যাটে কিছু অতিরিক্ত রান আসতে পারে। চোখ থাকবে গীল আর সিরাজের দিকে। এমসিজিতে ডেবিউ করছে এই দুজন। দেখা যাক ভারতের ক্রিকেটের ভবিষ্যত হয়ে উঠতে পারে কিনা এই দুজন।
ঋদ্ধি-কে বসিয়েছে , কিপিং-এ ঋষভের চেয়ে বেটার যদিও
অশ্বিন ফাটাফাটি বল করছে। ওর প্রায় প্রত্যেক বলই উইকেট টেকিং হয়েছে।
অশ্বিন ভাল বল করছে মনে হয়
ধর্ম-্কে অস্বীকার করার কোন জায়গা নেই। মানে আমি ব্যক্তিগত ভাবে অস্বীকার করতে পারি, কিন্তু অন্য মানুষের ধর্মাচরণের অধিকার স্বীকার করতেই হবে।
সুভাষ সেটাই করেছিলেন @ &/
আর ক্লাস টুর ছোটো আকা থেকে সুরু করে বড়দের সবার জন্যে এইটে
প্রথম সেশনে রাহানের কাপ্তানি দিব্যি লাগলো। টসে হেরেও ভালো পরিস্থিতে। সময় মতন স্পিনারদের নিয়ে এলো। বোলারদের ভালো রোটেট করলো। অ্যাগ্রেসিভ ফিল্ডিং সাজিয়েছে।
আচ্ছা যাঁদের ছানারা পরে ম্যাথেমেটিক্স পড়বে তাঁরা এই বইটা কিনে রাখতে পারেন। চটি বই, সস্তা - পরে কখন দাম বেড়ে যাবে ঠিক নেই। কঠিন বই, AP Calculusএর জন্যে হবে না, কিন্তু থাকা ভালো। ধরেই নিন গিফট দিচ্ছেন যেটা কাজে নাও লাগতে পারে।
চারটে স্লিপ দাঁড় করিয়েও ক্যাচে মিস?
ছাড়তে স্লিপ ডা`নরঃ করিয়েও ক্যাচ মিস?
কোনও স্টাডি ছাড়া লোকের ভালো করতে গিয়ে, প্রতি পরিবারে ছাগল না, গরু দিয়ে ওড়িশায় কিরকম মজা হয়েছিল তার একটা করুণ গল্প আছে সাইনাথের বইতে।
হানুদা আরও বল, তোমার এই অবজারভেশনগুলো খুব সৎ। সত্যিই বলছি।
কেসি, থ্যাংক্স , আমার সততা ফেটিশ নাই। একটা সময়কে উইটনেস করার সুযোগ পেয়েছি, খেয়ে পরে, সেটা ব্যবহার করছি মাত্র। বিজেপি সহ সমস্ত সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক শক্তি কে আর ঝোপ বুঝে কোপ মারা ফ্লোর ক্রসার দের চারটি কাঁচা দিয়ে মরতে পারলেই জীবন সার্থক হবে মনে করি , প্রখ্যাত লেখক বা গোপন সিধু জ্যাঠা , আকাডেমিয়ার বাইরের লেখাপড়ার বাঙালি ঐতিহ্যের প্রতিনিধি, কোনোটাই হবার বাসনা বা ক্ষমতা নাই, লেখা লিখি করি সর্বক্ষনের রাজনীতি করি না বলে। গুরু চন্ডালিকে প্রকাশক হিসেবে বা তার ফোরাম কে অন্য প্রকাশক কে ইমপ্রেস করার কাজে ব্যবহার করার ও আগ্রহ নাই, আমি মনে করিনা, আমার খুব নিজস্ব বক্তব্য খুব কিসু আছে, তাই আত্মজীবনী তে আগ্রহ নাই, সেল্ফ মেড সাফল্যের ডিনার স্পিচ কন্টেন্ট বা ভিকটিমহুড ব জেনুইন স্টোরি সেরকম কিসু নাই, গরুকে ফুল ছোঁড়া র এলিট অভ্যাসে দ্বিপদ ফেকু গোবৎস দের আর ঝোপ বুঝে কোপ মারা গোবৎস দের রেটোরিকাল পাটকেল ছুঁড়তে পারলেই জীবন সার্থক। অতএব আমাকে গ্যাস দিয়ে লাভ নেই, ইতিহাসের এই ধরণের সময়ে তোমার অবস্থান তোমাকেই ঠিক করতে হবে। আমার তোমাকে শোনানোর মত কিসু নাই।
বোধি: "এই কৃষক আন্দোলন কার একটাই দুর্বলতা অনেক কষ্টে খুঁজে পেয়েছি , এই তিনটি আইনের সঙ্গে কমোডিটি ট্রেডিং এর দিক গুলিকে তুলে না ধরা"
সেটা ঠিক, তবে এদের মূল বক্তব্য যে, হাই আউটপুট কৃষিকে সরকারী এম এসসি থেকে হাত গুটিয়ে খোলা বাজারে ছেড়ে দেওয়া মানে কৃষকদের মোটামুটি ট্রেনলাইনে চলন্ত গাড়ির সামনে শুইয়ে দেওয়া, এই ব্যাপারটা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। খুব সামান্য কৃষিকাজ করার অভিজ্ঞতা যদি কারুর থাকে, সেই মানুষটুকুও নিরাপত্তা চায়। আজকের ভারতে বায়ার্স মার্কেটে সরকার যদি দু একটা ব্যবসায়ীর হাতে নিয়ন্ত্রণ তুলে দিয়ে কাজ সারতে চায়, তাতে হয়ত সরকারের সাময়িক ঝামেলা বাঁচে, সব দায়টা গিয়ে পড়ে কৃষকের ঘাড়ে। সে বেচারা করে কি? এখন বলতে পারেন এমনিতেই মাণডির বাইরে অনেকটা ব্যবসা হয়। তাহলেও মাণ্ডির অস্তিত্ব থাকাটা assuring । সেটা পুরোপুরি অকেজো করে দেওয়াটা বিপজ্জনক।
কৃষি আইন পরিবর্তন করলে ভেবে চিন্তে, খাদ্য সংকটের বিষয় বিবেচনা করে করা চাই। না হলে ভয়ঙ্কর বিপদ উপস্থিত হবে। সমস্যাটি আজকে দেখে কৃষকদের সমস্যা মনে হচ্ছে, কালকে সাধারণ কনসিউমারের বারোটা বাজতে পারে।
ঐ সেলগুলোর আরেকটা টার্গেট হল ঘর ওয়াপাসি।
"তাই সেল বিভিন্ন থাগলেও সেন্ট্রাল-বক্তব্যের বিভিন্নতা তেমন নাই।" তরুণ ঘুমন্ত কবির উইনিং ওয়ানলাইনার টি ব্রাহ্ম মুহূর্তে এসে টাইপোতে সম্পূর্ন ঝুলে গেল , এ ভাবেই বীরভূমের বিপ্লব বার বার পিছিয়েছে::--))))))
এবং মিশনের সঙ্গে ও তাদের সেটা পার্থক্য , মিশনে ইন্ডিপেন্ডেন্ট লেখাপড়ার ঐতিহ্য অনেক অনেক স্ট্রং। লাইব্রেরি গুলি জাতীয় সম্পদ।
অরিন দা , এই কৃষক আন্দোলন কার একটাই দুর্বলতা অনেক কষ্টে খুঁজে পেয়েছি , এই তিনটি আইনের সঙ্গে কমোডিটি ট্রেডিং এর দিক গুলিকে তুলে না ধরা , তবে এটুকু গ্যাপ না থাগলে রঞ্জন দা বাঁচবে না, কি নিয়ে "তাইতো-তাইতো-বাদী' পোবোন্দ লিখবে:---)))))
বোধি:"তাই সেল বিভিন্ন লাগলেও সেকেন্ডে বক্তব্যের বিভিন্ন তা তেমন নাই।"
সাংঘাতিক ইমপরট্যান্ট পয়েন্ট!