শুভ বড়দিন। বহুকাল পরে এরকম শুভ্র বড়দিন। চারিদিক একেবারে সাদা। এত বরফ পড়েছে গতকাল সন্ধ্যে থেকে।
প্রবন্ধ লেখাতেও সারপ্লাস। ঃ))
যাই হোক, শুভ বড়দিন।
সবজিতে সারপ্লাস, আলু তে সারপ্লাস, পেঁয়াজেও বোধহয়, লাল মানছতেও সারপ্লাস, দুধে অলমোস্ট, আর সারপ্লাস হরেক জাতের আঁতেল আর কবি উৎপাদনে।
ধুর গুগলের না, ভুল হলে।
তো আপনি বিজ্ঞানসম্মতভাবে বলুন না আর্সেনিকটা কীভাবে বাংলার মাটিতে আসল। আপনাদের থেকে জানতে চাইছি তো। গুগলের শুধরে নেব, সিপিএমের দিব্যি।
সিপিএম আর্সেনিক এনেছে এটা মাইরি হাইট।
ঠিক কথা।
ধরুন ওড়িশাতে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে গড়ে ২৫০ জন মানুষের মাস, পশ্চিমবঙ্গে সেই সংখ্যাটা ১০০০ ! প্রায় চার গুণ।
পশ্চিমবঙ্গের মানুষের পক্ষে নিজেদের সমস্ত খাবার নিজেদের পক্ষে উৎপাদন করা কঠিন কাজ - ধান উৎপাদনে সারপ্লাস আছে ঠিক, কিন্তু ডাল/চিনি, ডেয়ারি প্রোডাক্ট, ডিম - এসব আসে অন্য রাজ্য থেকে যেখানে লোকাল ডিমান্ড এত নয়।
কোনও স্টাডি ছাড়া লোকের ভালো করতে গিয়ে, প্রতি পরিবারে ছাগল না, গরু দিয়ে ওড়িশায় কিরকম মজা হয়েছিল তার একটা করুণ গল্প আছে সাইনাথের বইতে।
হানুদা আরও বল, তোমার এই অবজারভেশনগুলো খুব সৎ। সত্যিই বলছি।
রঞ্জনবাবু, আর্সেনিকের অন্যতম বড় কারণ বোরো চাষ। এক জমিতে বছরে তিনবার চাষ করলে বাংলার খাদ্য ঘাটতি মিটবে - এমন কোনও সমীক্ষা সরকার করার পরে বোরো চাষ হয়েছিল, এটা আগে প্রমাণ করতে হয়। সেসব হয়েছিল কি?
খাদ্য সুরক্ষা মানে কি শুধু ধান চাষ? তাই আমাদের ডিম অন্য রাজ্য থেকে নিয়ে আসতে হয়? মাছ আজ অন্য রাজ্য থেকে নিয়ে আসতে হয়? দুধ অন্য রাজ্য থেকে নিয়ে আসতে হয়? মুরগি অন্য রাজ্য থেকে নিয়ে আসতে হয়? মশলা অন্য রাজ্য থেকে নিয়ে আসতে হয়? ডাল অন্য রাজ্য থেকে নিয়ে আসতে হয়? মানে বাংলার বাঙালি কি সারাদিন কেবল ভাত খেত?
রাজ্য জুড়ে যে অসংখ্য কৃষি খামার আছে, সেখানে রাজনীতি ছাড়া অন্য কিছুর চাষ হত বলে আপনাদের জানা আছে?
পলিটিশিয়ান,
হ্যাঁ, ঠিক। চাষী ফ্যামিলির সংখ্যা কম, ২% - ৩% ।
রঞ্জনদা,
মোদি বোধহয় সেটা করছে না, তাহলে ইউএএসএ তে ফার্মিং-এ যে সাব্সিডি দেওয়া হয় সেটা চালু রাখার প্রস্তাব রাখত।
রঞ্জনদা - ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ ০৯:৩৬ '...তাই ত্রিপুরা ও বঙ্গে নেই, কিন্ত কেরলে রুটি উলটে ফর্মুলা মেনে আছে...' - ত্রিপুরা ও পব'র বাস্তবতা আলাদা। ত্রিপুরায় শিক্ষিত শহুরে লোকজন লাল রঙের কোন পোঁচটা সবচে সহি আর প্রধান শত্রু কে ওই নিয়ে নিজ নিজ ক্লান্তিকর বিড়ালত্ব জাহিরকে বামপনার পরাকাষ্ঠা বানিয়ে ফেলেছেন এমন দেখি না। ভোটে হারজিত তো আছেই, ও কিছু না। অন্য দিকে পব'র বামেদের মধ্যে ত্রিপুরার ১০৩২৩ বা জাতি জনজাতির ফিরতে বসা ফ্রিকশন নিয়েও বিশেষ কৌতুহল নেই।
ত্রিপুরায় সিপিএম এখনো বহাল তবিয়তেই আছে, ফিরেও আসতেই পারে।
পলিটিশিয়ান ও এলসিএম,
দুজনেই ঠিক বলেছেন। আমি যতদূর শুনেছি যে ইউরোপ আমেরিকায় যে খোলাবাজারের এবং কর্পোরেট ফার্মিং এর মডেল সেটাই মোদী ভারতে আনতে চাইছেন। অথচ কৃষি অর্থনীতিবিদ দেবিন্দর শর্মা ও রামকুমারের মতে ওটি ফেইল্ড মডেল। সরকারের অনুদানের ঠেকনো দিইয়ে চালানো হচ্ছে। আমি এনিয়ে টইয়েএকটা বড় লেখা নামাচ্ছি সাহস করে। ভরসা যে আপনারা ভুল গুলো শুধরে দেবেন।
"সাথী ফসল" এর ধারণাটি, সাধারণ ভাবে ক্রপ ডাইভারসিফেকশন এর জন্য প্রচার সরকারী প্রচার নীতির অংশ বহু দিন ধরে। সিপিএম এর আমলে তো বটেই। সেই প্রচার পুস্তিকা গুলি যারা লিখে দিতেন সেই কৃষি বিজ্ঞানী দের সংগে ব্যক্তিগত আত্মীয়তা পরিচিতির ভিত্তিতে কথাটা বলছি। এই বিষয়ে শয়ে শয়ে প্রচার ক্যাম্প আর বক্তৃতা খুব কমন ছিল। এটার পেছনে একটি স্বীকৃতি ও ছিল, ধরা হত কৃষকের আয় বাড়াতএ ধরা হত ঐটেই প্রথম ধাপ। মেদিনিপুরে এই পথেই সাফল্য আসে। বাজারের নৈকট্য একটা ইসু ছিল। রোড নেটওয়ার্ক এর ইসু ছিল।
ঘটনা হল, নতুন পাওয়া জমিতে বা ক্ষেত মজুর দের ক্ষেত্রে খাস জমিতে ধান রোপন করে খাদ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করাটা এতটাই তাড়না ছিল মানুষের, যে যাঁরা ডাইভার্সিফাই করতেন, তরকারি লাগাতেন, ফুল লাগাতেন তাঁদের কেই বলা হত 'প্রোগ্রেসিভ' চাষী। আমার ছোটোবেলাটা এই সব কাকু দের সংগে কেটেছে। হ্যা শ্যালোর বিপদ সম্পর্কে সচেতনতা কম ছিল, তবে ময়ুরাক্ষী ক্যানাল সফল হলে, বা স্মল ইরিগেশন সফল হলে শ্যালোর ব্যাবহার অন্তত বীরভূমে এত ব্যাপক হত কিনা সন্দেহ। মাইক্রো বা স্মল ইরিগেশন নানা কারণে হয় নি, এখনো হয় নি। বড় এলাকায় করা বিশাল খরচ একটি কারণ। এখন যেটা হয়েছে সোলার প্যানেল দিয়ে কৃষি ইকউইপমেন্ট চালানোর একটা সংস্কৃতি এসেছে, এবং শ্যালো বন্ধ করার কথা প্রতিবার ই বলা হলেও কোন বারই বিশাল এলাকায় টানা একটা সিজন বন্ধ করা সম্ভব না। একেকটা জেলা চাড়ুন, একেক্কটা থানা তে চাষ বন্ধ করতে গেলে, রোজগারের, অলটারনেটিভ কি, পরিবারের খাদ্য সুরক্ষার বিষয়টা কি করে দেখবে সরকার। কোন সরকারের পক্ষেই খুব নাটকীয় অল্পদিনে কিছু অসম্ভব। শ্যালো r সম্পূর্ণ বিকল্প মুশকিল এই মুহুর্তে । কম জল লাগে এরকম চাষ একটা পদ্ধতি, তাহলে তার অন্যান্য সমস্যা আছে। একটু খবর টবর নিয়ে দেখা যেতে পারে।
সাধারণ ভাবে ভারতীয় কৃষি বিজ্ঞানের মেন স্ট্রীমে, পরিবেশ সচেতনতার কোয়ান্টাম জাম্প হয়, ভোপাল ডিজাস্টার এর পরে। ১৯৮৪ তে, যাকে বলে পরিবেশ বিজ্ঞানের ইনসাইডার সাপোর্ট তৈরী হয়। আজ অনেক কিছুকে ন্যুনতম স্বাভাবিক ভাবে মনে হয় যেটা একদিনে হয় নি। যে পরিমাণে আর্থিক ক্ষতি সামলাতে হতে পারে ছোটো জমিতে রারায়নিক হীন গ্রেন চাষ করলে, সেটা কৃষি i যেসব পরিবারের মূল পেশা সেখানে একটু kaThin.
এলেবেলে,
জানিনা , আন্দাজে ঢিল ছুঁড়ছি।
77 এর আগে জলে আর্সেনিক এর মাত্রা নিয়়ে নিয়মিত অধ্যয়ন হত কি? সিপিএম এনেছিল কথার মানে কী? এমন কোন পলিসি নিয়েছিল যার ফলে আর্সেনিক বেেড়ে গেল?
ও! তা সাতাত্তর সালের আগে বাংলার আর্সেনিক কবলিত জেলাগুলোর নাম বলবেন? ঋদ্ধ হব মাইরি।
সিপিএম আর্সেনিক এনেছে টা লেটেস্ট। দিলীপ ঘোষ সোনা আনবে:---))))))
বাম আমলে চাষ নিয়ে যা যা ইতিবাচক কাজ করা যেত। যদি সমবায় হত, তাহলে খুবই ভালো। না হলেও প্রচুর বিকল্প রাস্তা ছিল। প্রত্যেকটি চাষি পরিবারকে অন্তত দুটি করে ছাগল পালন করতে দেওয়া যেত। সেই পরিবারের মহিলাদের দেওয়া যেত অন্তত দুটি করে হাঁস বা মুরগির ছানা। পতিত জমিতে ফলের গাছ লাগিয়ে তার দেখাশোনার দায়িত্ব দেওয়া যেত পঞ্চায়েতের ওপর। নদীর ধারের জমিতে বা নয়ানজুলিতে লাগানো যেত বাংলার দেশি ফলের গাছ - বেল কদবেল আমলকি পেয়ারা জামরুল সবেদা ইত্যাদি। প্রত্যেকটি স্কুলবাড়ির ছাদে চাষ করা যেত সবজি। করা যেত সাথী ফসলের চাষ। আমার ছাত্রের বাবা একসারি বাঁধাকপি আর একসারি গাঁদা লাগান। গাঁদা ফুলের ঝাঁঝালো গন্ধে বাঁধাকপিতে পোকা বসে না। আমাদের হরিণঘাটা ছিল।
এসবের বদলে কী হল? জমিতে শ্যালো বসিয়ে বোরো ধান চাষ করে আর্সেনিক-এর আমদানি। সিপিএমের কৃষক সভার সদস্যসংখ্যা এক সময় সাড়ে তিন কোটি ছিল না?
নিউজিল্যান্ডের এরকম একটা আছে মানুকা হানি। খুব কঠিন টেস্টের মাধ্যমে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। প্রচন্ড দাম।
আন্দালুসিয়ার ইবেরিকো হ্যাম ও তাই। প্রচুর প্রোটেকশন পায়, হেবি দাম। ডেনিশ ব ফ্রাংকফুর্টার হ্যাম প্রোডাক্ট ও তাই, নর্থ ইউরোপে একছত্র, ডাচ গৌদা চীজ ও তাই।
আমি বছর কুড়ি আগে আন্দালুসিয়া তে অসাধারণ ফ্রেশ হ্যাম খেয়েছি, হোটেলে বা হোস্টেলে থাকার পয়সা ছিল না বলে গ্রানাডা স্টেশনে আর বাস স্টেশনের ওয়েটিং রুমে ছিলাম , সাধারণ কাফে তে যে কোয়ালিটির হ্যাম আর চীজ খেয়েছি, শস্তার গুলো, দামি গুলি কেনার প্রশ্ন ছিল না, সংগে প্র্যাকটিকালি বিনা পয়সার ফ্রেশ কমলালেবুর রস। স্বাস্থ্যকর খাবার অতো ইনডাস্ট্রিয়ালাইজ্ড দেশে শস্তায় পাব যায় মূলত সরকারের ইনটারভেনশনে, আমাদের বেলায় আম্বানি আদানি ছাড়া কোথাও সমাধান দেখতে পাব যায় না কেন জানি না। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হল, ইটালি এবং স্পেন এ খাওয়া দাওয়ার পেছনে আমরা কোন খরচ করতে পারি নি, কারণ বাসে , ট্রেনে টাকা শেষ হয়ে গেছিলো, এবং অভুক্ত ও থাকি নি, সেটা অন্যত্র অনেক জায়্গায় সম্ভব হয় নি।
সিকিমে গৌদা চীজ এর মত একটা চীজ করেছে, কালুকের কাছে, ফ্যান্টাস্টিক খেতে, কিন্তু সরকারী উদ্যোগ । আমি সিকিমে গেলেই হুইস্কি আর ঐ চীজ টা খাই, প্রায় প্রতি বছর ই যাই। কালিম্পং এ চীজ আর হ্যাম বেশ ভালো, সরকার ইনভল্ভড কিন জানি না, তবে সরকারি চীজ ফার্ম ছিল আগে। হিমাচল আর কাশ্মীরের আপেল আর আপেল ওয়াইন e সরকার ইনভল্ভ্ড। কিন্তু আমাদের দেশে জেনেটিক প্রোটেক্শনের ইনভল্ভমেন্ট টা , এই স্পেসিফিক প্রোডাক্ট গুলোর ক্ষেত্রে কি আছে জানি না, সরকারী ফার্ম , জুস ফ্যাকটরি ইত্যাদি আছে। আবার প্রাইভেট ও আছে, তারা কমপিট করে। আমাদের কিছু সিল্কে সরকারী জেনেটিক প্রোটেক্শন আছে তাত্ত্বিক ভাবে, কতটা সত্যি আছে জানি না।
খুব গোদা করে আমি মনে মনে একটা থিয়োরী বানিয়েছি , "উন্নত / ইনডাসট্রিয়াল" দেশে (আমেরিকা ছাড়া ) যে কোনো ভাবেই হোক, সরকার গুলো প্রচন্ড ইনভল্ভ্ড, স্মল স্কেল প্রোডাকশন এবং আর প্রাইভেট সেক্টর কর্পোরেট ইনডাস্ট্রিয়ালাইজ্ড ফুড প্রোডাকশন দুটোই আহ্চে, এবং দইতীয়টা আর্বান পুয়োর এর ঘাড়ে গিয়ে পড়ে। মনিকা আলির ব্রিক লেন উপন্যাসের নায়িকার মত আমাকেও একট জিনিশ অবাক করেছিল, প্রথমে , সেটা হল, অপেক্ষাকৃত গরীব মানুষ বীভৎস গোদা ও অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়াটাই ওয়ার্কিং ক্লাস কালচার। তো এই বিভাজন টা কি নিউজিল্যান্ডে আছে, নাকি ইনডাস্ট্রিয়াল ফুড প্রোডাকশন টা যে স্কেলে হয়, বা যে ভাবে ব্যাক এনড অ্যাগ্রিগেশন হয়, অনেক ছোটো ফার্ম বড় কর্পোরেটের সাপ্লাই চেন টা করে দেয়, তাতে এই বিভাজন টা ম্যানেজ্ড? আমি জানি না, এগুলো প্রাথমিক অবসারভেশন মাত্র।
আমার আর একটা জিনিস এখনো অদ্ভুত লাগে, গোটা বেলজিয়াম, ফ্ল্যান্ডার্স, অঞ্চলে নর্থ ইটালি তেও প্রতি টি শহর, প্রতিটি পাবে র মাইক্রোব্রিউয়ারির পপুলারিটি, এটা সরকারি সাহায্য ছাড়া স্কেল করে কি করে আমি জানি না। প্রতিটা অ্যাবট কনভেন্ট এও নিজস্ব বিয়ার। আমি ব্রুজ শহরে সম্পূর্ণ মাতাল হয়ে গেছিলাম , খুব i চাপ হয়েছিল, আমেরিকায় এক মেইন আর ভারমন্ট প্রদেশের দোকান ছাড়া নিজেদের আনব্র্যান্ডেড কোলা আর কোথাও খাই নি, আর সরকারি সাহায্য নেই বলেই হয়তো এক দুই জায়গা ছাড়া সব ই স্মল স্কেল। সিকিম এ রিজনেবলি ভালো হালকা মদ (মিলেট এর মদ) আজকাল প্রতিটা ভালো হোম স্টে তেই পাবা যায়, কিন্তু সেটা বাজারে মানুষের জন্য শস্তায় পাবা কঠিন, তারা ধরেন আমাদের বাংলার ইকুইভ্যালেন্ট বা ইংলিশ খেয়ে নেশা করে।
সাসটেনেবল এগ্রিকালচার এর এটাই মেন চ্যালেঞ্জ, কমিউনিটি প্রোডাক্শন ও কনজাম্পশন তো খোলা বাজারে কঠিন। আমাদের দেশে বিশেষত। আর মার্কেটের জে এন্ডে অর্গানিক খাবার চলে, সেটা কতদূর মানুষের কাছে পৌছয় সেটা বোঝ কঠিন। আমাদের দেশে এমনিতেই খাবারের জগতে ই সমাজের বিভাজন বেশি, কোয়ালিটি আর বিশুদ্ধতা আর অর্গানিক স্বাস্থ্য সচেতনতায় সেটা কমছে না বাড়ছে আমি নিশ্চিত নই, অথচ পরিবেশ এর কথা ভেবে সরকারী পলিসিকে এই দিকে ইনভেস্ট না করানো গেলে এই সমস্যা কমার কোন সম্ভাবনা নাই।
এগুলো সব ই ব্লিডিং অবভিয়াস অবসারভেশন, যে পর্যায়ে চর্চা থাগলে কাউন্টার ইনটুইশনে পৌছনো যায় সেরকম কিসু জানি না।
LCM,
ভুল বলেছিলাম। শুধরে দেবার জন্য ধন্যবাদ।
তবে পরের কথাটা ঠিক। খুব সামান্য পপুলেশনের জীবিকা কৃষি।
অরিন | 161.65.237.26 | ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ ১৩:৩০
নিউজিল্যান্ডের কথা এত কম জানি যে কি করে কি দেশটি করে ফ্যালে বুঝি না। কোন ধরণের খাবার দাবার এর মুভমেন্ট এর উপরে, ওয়াইন বা বীফ এর জিও ট্যাগ প্রোটেকশন এর ব্যাপারে, সাধারণ ভাবে সমস্ত ধরণের ফার্ম প্রোডাক্ট এর জেনেটিক বিশুদ্ধতা রক্ষার ব্যাপারে , কনটামিনেশন এর বিরুদ্ধে শুনেছি আপানাদের ওদিকে ব্যাপারে সরকার খুব বড় ভূমিকা নেয়। সেটা কি ভরতুকির মধ্যে ধরা হয়?
সাধারণ ভাবে ফার্ম প্রোডাক্ট e আমি সত্যি জানি না এগুলো ইউরোপ কি করে পারে। ধরুন পিরহানিজ বাস্ক অঞ্চলের শুয়োর, তার সমস্ত জেনেটিক বিশুদ্ধতা রক্ষায় স্পেন ও ফ্রান্স সরকার গুলো প্রচুর কাজ করে। এবং হ্যাম কিওর করার পদ্ধতি টিও নির্দিষ্ট। ইটালির পারমা হ্যাম ও তাই। এবং এর ফলে আর্টিজানশিপ ও রক্ষা হয়, বেলজিয়ান চোকোলেট এর মত। তার পরে ধরেন ফিশিং, এই যে ধরেন ই ইউ এর ব্রেক্সিট ডিলে একটা বড় চাপ ছিল ফিশিং ওয়াটার্স er ভাগ। এখন ডিল হয়েছে। এই যে ইনিশিয়েটিভ গুলো, এগুলো কে ফার্ম/ফুড প্রোডাকশন্রে ভর্তুকি হিসেবে ধরা হয় কিন জানি না। না ধরার কোন কারণ আছে কি?
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
কমিউনবাদের উল্টো?
Fascism is a natural reaction of the ruling class when capitalism is in crisis.
ফ্যাসিবাদ শব্দটা আজকাল নতুন শুনছি। একটু খোঁজ নিয়ে বলুন তো? বুঝি না বাবা।
ফ্যাসিবাদের মানে কি?
আমেরিকার চাষ ও খাদ্যদ্রব্য নিয়ে একটা ডকু দেখার অনুরোধ রাখবো। food inc.
মানে ২০২১ এ।
জেসিন্ডাকে নোবেল দেওয়া উচিত এইবছর।