1-9 সব কোশ্নের উত্তর যে লিখবে সাবেক বহাল , সে কে?
একদল লোক এসে বললো যে দেশের সব পরিবারকে মাসে দেড় হাজার টাকা করে দেওয়া হবে, তার বদলে কাজ করতে হবে, বড়লোকদের ট্যাক্স দিতে হবে, সিস্টেমের খোলনলচে বদলাতে হবে। তবে সময় লাগবে। আরেকদল এসে বললো এককালীন পনেরো লাখ টাকা দেবো, পরিবর্তে মাইনরিটিদের মারতে দিতে হবে, হিন্দির অগ্রসর করতে দিতে হবে, দেশকে একটা মনোলিথ বানাবো। ভোট দেওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে সব কাজ হয়ে যাবে। দেশের বড় অংশ লোক সেকেন্ড অপশানে সায় দিচ্ছে।
আপনার ক্যানো মনে হচ্ছে যে ঐ ডকু মেনে কিছু হয় না? যা হচ্ছে খেয়ালখুশি মতন হচ্চে! @রঞ্জনদা
ভারী ভারী কথার ব্যাপারটা প্যাকটিকাল। ধরুন মধ্যবিত্তকে তো বলাই যায় যে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ এবং এদুকেশন সেক্টরে গ্যাট চুক্তির জন্য তোমার সুপুত্তুরটির পড়াশোনায় অ্যাত খরচ বেড়েচে। ওতে কী কাজ হবে? ঃ)
ভোন্দুবাবু আজ বলেছেন উনি গ্রামের পান্তা খাওয়া ছেলে! হেসে বাঁচিনা। এদিকে মেচেদা থেকে লোক ভাড়া করে নিয়ে যেতে হচ্চে। ঃ))
এলের, অফ অল পিপল, বক্তব্য এমন যেন দৈনন্দিন নাগরিকের সমস্যা রুজি রুটির সমস্যা নিয়ে দুশ্চিন্তা করে বিজেপি ফাটিয়ে দিচ্ছে, আর মমতার অপশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে ফাটিয়ে দিচ্চ্ছে। শিক্ষিত বাঙালির কাছে বিজেপির নতুন গ্রহণযোগ্যতার কারণ যেন আর্থিক রুজি রুটি বিষয়ে তাদের সচেতনতা ও রেকর্ড। ভোট তো হচ্ছে, সাম্প্রদায়িক মেরুকরণ বাড়ানোর প্রচেষ্টা সহ, পাড়ার কাকুরা তাতে নাম লিখিয়েছেন। বললাম তো, সমস্ত নিম্ন বর্গ, সমস্ত মুসলমান রা বিজেপির সংগে ডিলে গেলেও মাইক্রো স্কোপিক মাইনরিটি লিবেরাল দের পক্ষ থেকেই বিজেপির বিরুদ্ধে রেজিস্টান্স হবে, আর ব্যাপারটা তে অন্যের এজেন্ডায় থাকার জন্য না, নিজের নিজের মত কারণে বিভিন্ন জায়গার সাধারণ মানুষ যোগ দেবেন অথবা নিজের মত করে আন্দোলন করবেন , একটু আগে আর পরে। এই তো গল্প।
পরিচিত উচ্চশিক্ষিত মানুষকে বিজেপি আর এস এস e মুগ্ধ হতে দেখলে খারাপ লাগত তবে এখন লাগে না, থু তকুড়ি জাগে মাত্র, , তবে এতে নিঃসন্দেহে পাপের কিছু নাই, স্বাধীন দেশ স্বাধীন নাগরিক, পেয়ার সে ফ্যাসিস্ট দের সমর্থন করেন, কার কি বলার থাকতে পারে, নিজের জাস্টিফিকেশনের প্রচেষ্টা তো গামছা বেঁধেই শুরু হয়েছে। জাস্টিফিকেশন যে দিতে হচ্ছে , আমাদের কাছে না, নিজেদের প্রিয় আয়নার কাছেই, এটুকু, দেড়েল মোল্লা দের লম্বা ছায়া। খুব ই সাম্প্রদায়িক তদুপরি ড্রেসিং রুমে অনুপ্রবেশ্কারী :-)
এলেবেলে জোটের অনেক ছবি পেয়ে যাবেন, আনন্দবাজারে বোধহয় পাবেননা,
ছবিটা দেখা যাচ্ছে কি? কেউ বলবেন? তাজা ছবি, সিউড়ি।
টি,
ভারী ভারী ব্যাপার ? কমিউনিস্ট পার্টিটাই ভারী ভারী ব্যাপার। সবকিছু ঠিক হয় পার্টি কংগরেসে নেয়া 'প্রোগ্রাম' থেকে। পার্টি কংরেস তিনবছরে একবার কুম্ভমেলা আর প্লেনাম ও 'প্রেজেন্ট টাস্ক' শীতকালের পিকনিক নয়।
কেন কোথায় কি করব, কীভাবে করব --সব ঐ ডকু মেনে হয়। আজকাল হয়না বুঝি? ওগুলো লালশালুতে মুড়ে চন্দন মাখিয়ে তুলে রাখা হয় ? তাই আজ এই অবস্থা।
ইস্যুর অভাব নেই। বরং প্রতিদিন তৈরি হচ্ছে।
যে লিস্টি দিলেন তার মধ্যে শ্রমজীবী ক্যান্টিন জেনুইন। হ্যাটস অফ। কেন? ওটা সিপিএম নিজে ভেবেছে। বাকিগুলো সব ঘটনা ঘটলে তার প্রতিক্রিয়া , তাও নবান্ন কেন্দ্রিক। যেমন রাহুলবাবা প্রতিনিয়ত একটা বিবৃতি দেন, মাঝে মধ্যে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করেন।
কিন্তু খেয়াল করুন, এই এমএসপি তুলে দেবার জন্যে কংগ্রেস ২০১১-১২ থেকেই প্রস্তাব আনছিল। তখন তার স্পিরিটেড বিরোধিতা করে সংসদে বক্তব্য রাখেন প্রয়াত দুই বিজেপি নেতা --সুষমা স্বরাজ ও অরুণ জেটলি। এটা একদম মোদীরা চেপে যাচ্ছেন।
টি,
একটা কথা বলি। ৭% ভোট নিয়ে বেশি মনখারাপ করবেন না। কমিউনিস্ট পার্টি ভোটের কথা ভেবে প্রোগ্রাম নেয় না। গরীবের পাশে দাঁড়িয়ে ওদের নিজেদের লোক হয়ে সংগঠন গড়ে তোলে। ১৯৬৩-৬৪ থেকে ১৯৬৭। সব বড় নেতা ভারত রক্ষা আইনে জেলে। তবু সঠিক স্ট্র্যাটেজি নিয়ে গ্রাসরুট থেকে সিপিএম সংগঠন গড়ে মাথা তোলে।এগুলো চোখে দেখা। তখন আমার তিনকাকা এক পিসি ও একদাদা পার্টি মেম্বার।
আমি তখন নাকতলা স্কুলে ইলেভেনে পড়ি। খাদ্য আন্দোলনের সময় ছাত্রদের মিছিল নিয়ে বিডিও অফিস গেছলাম মেমো দিতে । কেউ শিখিয়ে দেয়নি। মাহোল ওইরকম। খাদ্য আন্দোলনে শহীদ বেদী বানিয়েছিলাম নিজের হাতে স্যারদের পারমিশন নিয়ে। এবার বন্ধুর সঙ্গে চুপি চুপি গিয়ে দেখি এখনও সেই বেদী রয়েছে। লোহার খাঁচা বানিয়ে ঘিরে দেয়া।
কিছু মনে করবেন না। বুড়োরা একটু সেন্টিমেন্টাল একটু স্মৃতিমেদুর হয়। এদের আর কোন কাজ নেই বকবক করা আর পুরনো কাসুন্দি ঘাঁটা ছাড়া।
না, নবান্ন দখলের নয়। পাখির চোখ হচ্ছে ফ্যাসিবাদ বিরোধিতা। নবান্ন টবান্ন আমাদের কাছে তুচ্ছ ব্যাপার।
না, নবান্ন দখলের নয়। পাখির চোখ হচ্ছে ফ্যাসিবাদ বিরোধিতা। নবান্ন টবান্ন আমাদের কাছে তুচ্ছ ব্যাপার।
যাচ্চলে, ভোটটাই তো নবান্ন দখলের, সেটাকে পাখির চোখ করা চলবেনি? হেইডা কেমন কথা?
@রঞ্জন দা
একদম খাঁটি কথা। কেউ ভুলটা ধরিয়ে দিতে গেলে অবশ্যই দেখা উচিত যে সমালোচনা হচ্ছে তাতে কি দম আছে না কি নেই। সেটা অনুযায়ী কোনো সংশোধন করা যেতে পারে কিনা। সব সমালোচনা কে rss র বিজেপি ভাবলে আমার তো মনে হয় খুব ভুল হবে, সেটা ওই অস্ট্রিচের বালিতে মুখ গোঁজার সামিল।
আমার ঠাকুরমা এদের জন্য একটা মোক্ষম কথা অনেক দিন আগে বলে গেছে। গান শুনব অক্রুর হরণ, পয়সা দেব একটি।
@কঠিন প্রশ্ন,
একটা গল্প শোনাই। স্মৃতি হরদম প্রতারণা করে। ভুল বকলে অরিন ধরিয়ে দেবেন।
বজ্জী গণতন্ত্রে সঙ্গে এক উঠতি পরাক্রমী সাম্রাজ্যের দ্বন্দ। কাল সকালে মহারণ। আজ রাত্তিরে বজ্জীর সেনাপতি ভগবান বুদ্ধের আশীর্বাদ নিতে এলেন। বুদ্ধ বললেন-- তোমরা বিজয়ী হবে। কারণ তোমরা ডিসিপ্লিন্ড, গণরাজ্যের নিয়ম অনুযায়ী সবাই মিলে--ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক পজিটিভ ফিচার। প্রধান সেনাপতি ফিরে গিয়ে বললেন-- ভগবান বুদ্ধ বলেই দিয়েছেন, আমরা বিজয়ী হচ্ছি, কোন চিন্তা নেই। সবাই নিশ্চিন্ত হয়ে শুতে গেল।
একটু পরে আশীর্বাদ নিতে এলেন কোশল (নাকি মগধ সাম্রাজ্যের) প্রধান সেনাপতি। তাঁকেও বুদ্ধ বললেন যে এই এই কারণে বজ্জীরা জিতবে। সেনাপতি গিয়ে বাহিনীর সঙ্গে মিটিং করে সারারাত জেগে রণনীতি ঠিক করলেন-- কি করে বুদ্ধ বর্ণিত বজ্জীর শক্তিগুলোকে কাউন্টার করা যায়।
পরের দিন যুদ্ধে বজ্জীরা পরাজিত হল। বুদ্ধের বচনও ব্যর্থ হল। কারণ, ওই কোশল সেনাপতিকে কেউ বলেনি খামোকা দুশমনের শক্তির বড়াই করে আম্মাদের মনোবল নষ্ট করবেন না ।
অসুখের ডায়গনোসিস না হলে কি করে চিকিৎসা হবে? চোখ বুঁজে উটপাখি হয়ে সব ঠিক আছে ভাবলে এমনই এমনই জেতা যাবে?
বিহার? একটু চোখ খুলে তাকান কমরেড। একে তো নীতীশ কুমারের পনের বছর হয়ে গেছে। ফলে অ্যান্টি ইঙ্কাম্বেন্সির হাওয়া ছিলই। একা হলে উড়ে যেত। বিজেপির জন্যে সরকার ফর্ম করেছে।
কিন্তু মহাগঠবন্ধন? সবচেয়ে বড় লায়াবিলিটি তো কংরেস। একগাদা সিটে লোক দিয়ে সমানে ডট বল! যদি আরজেডি বা লেফট গঠবন্ধনকে কংরেস কিছু সিট ছেড়ে দিত, নিঘাৎ ওখানে বিজেপি বিরোধী সরকার হত।
সিপিএম ৪টে সিট। যখন একা লড়েছে কটা পেয়েছে? লিবারেশন একা লড়েও ৫-৭ পেত। এবার জোটে ১৬টা পেয়েছে। কাশ্মীরে সিপিএম আগে তারিগামীর সীট পেত, এবার এতগুলোর সঙ্গে গিয়ে ৫টা পেয়েছে। খুব ভালো কথা। খালি কংগ্রেসের সঙ্গে গিয়েএবার কটা পাবে?
পাখির চোখ তো শালা নবান্ন। আর ১৫খানা এমএলএ বাইরে থেকে সাপোর্ট দিয়ে ফ্যাসিবাদ রুখবে!
তা ক্যা-র বিরোধিতায় জোটের আন্দোলন? জানেন?
এন আর সি তে মানুষ ডিটেন্শন ক্যাম্পে, অমিত শাহ অসছেন ভোট চাইতে। তাঁর মহান পায়ে লুটোনোর এই তো প্রকৃত মুহুর্ত। নিম্নবর্গের জন্য দুশ্চিন্তা বুকে নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ুন।
মিড-ডে-মিল আগে স্কুলগুলোতে দেওয়া হতো মাসে ২৫ দিন । এই পরিস্থিতিতে এখন দেওয়া হচ্ছে মাসে একদিন। ব্যাপক টাকা চুরি হচ্ছে। জোটের তরফে কোনো আন্দোলন? কেউ খবর জানেন?
বেশ। তবে আমি আজ থেকে খ-র নতুন নাম দিলাম হাওয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করে গাত্রে হল ব্যথা। সংক্ষেপে হাসজু।
আরে অত ভারী ভারী কিছু ব্যাপার নয়। সাত পার্সেন্ট নিয়ে 'বর্তমান যুগের চরিত্র' বা 'ভারতের শ্রেণীচরিত্র' এইসব হয় না বা একমাত্র কাগজে কলমে প্রবন্ধে হয়। গরীবের বাৎসরিক কর্মসূচী যেমন এই ধরেন আমফানের চালচুরি নিয়ে বিক্ষোভ পার্শ্বশিক্ষক নিয়োগের দাবীতে চিল্লামেল্লি ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের ঋণমকুব সংক্রান্ত ন দফা দাবীতে হাউমাউ, তারপর ধরেন পুরসভাগুলোতে প্রশাসক নিয়োগের বিরুদ্দে গণডেপুটেশন ও সমাবেশ, লকডাউন উত্তর শ্রমজীবী ক্যান্টিন চালানো, এমনকি রঞ্জনদার আবদার মেনে ও শিপিয়েমের আন্তর্জাতিক ফ্লেভার অটুট রাখতে এই খরা মরসুমেও মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ ও বর্ণবৈষম্যবাদের বিরুদ্ধে মে মাসে আমেরিকান কনস্যুলেটের সামনে বিক্ষোভের কর্মসূচী পালন করা হয়েছে। ঃ)))
বাই দ্য ওয়ে এর অনেকক্ষেত্রেই কিন্তু কর্মসূচীটা বামকংগ্রেস যৌথ পরিষদীয় দলের পক্ষ থেকে করা হয়েছে। হেফওয়াইয়াই।
ইয়ে ফ্যাসিবাদ বিরোধিতার বাংলা হয়। তার নাম প্রবন্ধ। আর প্রেডিকশন করলে তাকে আওয়াজ দেওয়া হয় সৎ পর্যবেক্ষণ বলে!
নতুন ফ্যাসিবাদ ঠ্যাকানোর পদ্ধতি - বিজেপির গুনগাণ করুন, মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকুন, তাকে চারিদিকে শক্তিশালী প্রমাণ করার জন্য মহাশুন্যে সংখ্যা ছাড়ুন, নিম্ন বর্গের জন্য দুশ্চিন্তা করতে করতে মনুবাদী দের পায়ে লুটোন। আগে শীতকালে সার্কাস আসতো এখন অমিত শাহ আসেন, বাঙালি উচ্চশিক্ষিতর আজ নিজেকে দাংগাবাজের অনুগত প্রমাণ করার দিন।
এলেবেলের নতুন নাম হল ফেলেবেলে, ফেকু এলেবেলে :-))))
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
এই তো রঞ্জনদা, আপনি এসব কঠিন প্রশ্ন কেন তুলছেন, এখুনি আপনাকে বলা হবে যে আপনি রেটোরিক স্পেসে বিজেপি কে সুবিধা করে দিচ্ছেন। পোবন্দ ফাইন হবে।
কেসি,
আমার গুরগাঁও নিবাসে ওসব কিছুই নেই। কিন্তু মাথার হার্ড ডিস্কে রাখা আছে।
আসলে একটা ব্যাপার হয়েছে। আমার স্কুলের বন্ধু--নাম নিয়েই বলছি-- নাকতলার স্বাগতবন্ধু দাস। ১৯-২০ থেকে সিপিএম এর মেম্বার। সিদ্ধার্থ শংকরের সময় ক'বছর প্যাড়ায় ঢুকতে পারেনি। ইদানীং রিনিউ করেনি। কিন্তু প্রতিমাসে চাঁদা দেয়্ পেপার নেয় । অসুস্থ। কিন্তু মিছিল দেখলে উদ্দীপ্ত হয়। বোধি ও অরিজিৎ আমাকে ওর কথা মনে পড়িয়ে দেয়। গত কংরেসের সময় ও ছেলেটিকে বলেছিল-- পার্টির খসড়া ও মূল কর্মসূচী, প্লেনামের রিপোর্ট , এবং প্রেজেন্ট টাস্ক এনে দিতে ।ছেলেটি দিচ্ছই দেব করে দেয়নি। শেষে ওর ভয়ে চাঁদাটা ওর বৌয়ের থেকে নিত। স্বাগত হতাশ হয়ে ছ'মাস পড়ে এনবিএ গিয়ে কিনতে চাইল। অনেক কষ্টে ধূলো ঝেড়ে দেওয়া হল। তাও একটা নেই। আমায় বলল--বর্তমান প্রজন্ম এসব নিয়ে মাথা ঘামায় না। বিতর্কে ঢোকে না। খালি চাঁদা নেয় ও মিছিলে যায়।
আজ টি প্রোগ্রাম নিয়ে আলোচনা করোতে চাওয়ায় আমি উৎসাহিত--ইয়ে হুয়ী না বাৎ ! নো ফালতু ক্যালোর ব্যালোর! সিধা প্রোগ্রাম লেকর হো জায়ে!
পরে স্বাগতকে বোলব-- হতাশ হোস না। প্রোগ্রাম নিয়েও কথা বলার লোক ছে।
আভি ভি ইসলাম জিন্দা হ্যায়। আভি ভি কুরবাণী বাকি হ্যায়!
ফ্যাসিবাদ এর বাংলা হয়?
ফ্যাসিবাদ ঠেকানোর সহজ রাস্তা কী? খুব সহজ !সরকারের বাইরে থেকে তিনোকে সমর্থন করা !সেই তিনো যাকে নিয়ে হিরাভ হয়!!
@T ,
পার্টি প্রোগ্রাম নিয়ে কথা বলতে চান তো? আমি আপনার কাজটা সহজ করে দিচ্ছি।
যেকোন কমিউনিস্ট পার্টির প্রোগ্রামের একটা স্ট্রাকচার থাকে। আমি তার মূল পয়েন্টগুলো ক্রনোলজিক্যালি সাজিয়ে দিচ্ছি। আপনি খালি সেই পয়েন্টে আপনার পার্টি প্রোগ্রাম কি বলছে আপনার ভাষায় বলে দিন। আমি এনগেজ করতে রাজি।
১ বর্তমান যুগের চরিত্র
২ আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির ফীচারস
৩ বিশ্বের প্রধান দ্বন্দ্বগুলো, তার মধ্যে মুখ্য দ্বন্দ্ব কোনটি?
৪ ভারত রাষ্ট্রের শ্রেণীচরিত্র
৫ ভারত রাষ্ট্রের প্রধান দ্বন্দ্বগুলো এবং মুখ্য দ্বন্দ্ব কোনটি?
৬ ভারতে বিল্পবের স্তর ও চরিত্র
৭ রণনীতি
৮ রণকৌশল
৯ আশু কর্তব্য বা প্রেজেন্ট টাস্ক।
এই নয়টি পয়েন্ট যেকোন কমিউনিস্ট পার্টির প্রগ্রামের বিশ্লেষণের জন্যে যথেষ্ট।
পার্টি প্রগ্রাম খুলুন এবং লিখুন। অপেক্ষায় থাকব।
@অরিন,
কাল আমাকে করা আপনার প্রশ্নটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ। ভাবছি, একটু ভাবনাটাকে গুছিয়ে নিই, তারপর লিখব। আপনার সঙ্গে একমত ওই বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা এবং বিকল্প ন্যারেটিভ তৈরি না করে বিজেপির সঙ্গে টক্কর নেয়া কঠিন।
এখন আপনাদের নতুন পেয়ারেমোহন হয়েছে কংগ্রেস। তা গত পাঁচ বছরে জোটের কটা কর্মসূচি একসঙ্গে হয়েছে? আগে মিছিল করতেন কুচবিহার থেকে কাকদ্বীপ। সে মুরোদ অনেক আগেই ফুরিয়েছে। এখন ওটা শুরু হয় সিঙ্গুরে , শেষ হয় নবান্নতে। নবান্নতে আসলে বসতে হবে ।যেভাবেই হোক । তার জন্য বাতেলাবাজি চলুক।
রঞ্জনদা, পুরোনো কাসুন্দি কয় টন জমা করেছেন বলুনতো! পার্টির ডকু থেকে দেখান তো লাস্ট প্যারাটা?
মাইরি পারেনও...
ওকে T. দেখান কর্মসূচী। কেটে পড়ব না। বাবা মার্ক্সের দিব্যি।