তো খিকের বিদ্যাসাগরে পদধূলি পড়ল না কেন? ভয় হচ্ছিল? ওই আরেকজন যেমন বাদাম্ভাজা খেতে গেলেন, তাতে নুন বেশি পড়ল বলে ধেরিয়ে একসা করলেন, তারপর এত ঝাল যে মুখে কুলুপ! পুঁজি তো সেই আরশোলা!!
এই রন্টিবাবু বিদ্যাসাগরে পাত্তা না পেয়ে এখন সুধীর চক্রবর্তীকে গাল দিয়ে নজর কাড়তে চায়। কে বোঝাল খাতাচোর, আর এ তাই নিয়ে নাচতে লেগেছে। কারণ রন্টির ইয়ারদোস্ত অশ্রাব্য গালাগাল করেছে। যুক্তির বলিহারি। উনি যদি ভগোমান না, তবে নিশ্চয় খাতাচোর!
আর সেটা আমি না দেওয়া অবধি প্রবল বুঝমান পড়ুয়ারা সেটাকে তুলতে পারলেন না কেন?
অরিনবাবু লাভ বলতে আমি বেশি লোকের কাছে পৌছবার কথাটাই ভাবছিলাম। আমি ডেটা সায়েন্সের এত বড় পন্ডিত নই যে সেটা দিয়ে আর্থিক লাভের আশা করব।
তা এতই যদি পণ্ডশ্রম তাহলে বইটার নাম বলতে অ্যাতো কোষ্ঠকাঠিন্য কেন?
জানা কথাই এই লাইন আসবে। যা লেখা হচ্ছে, চোর বলে, সেগুলো আসলে বানিয়ে বানিয়ে লিখছেন। চোর কেন, তার প্রমাণ কী, না বন্ধুরা ফোনে বলেছে।
পন্ডশ্রম সন্দেহ নেই। অপাত্রে দান করছি জানাই আছে অনেকদিন। কিন্তু মন্তব্য দেখলে মন্তব্য তো হবেই।
কোন বইয়ের স্বীকৃতিতে লেখা আছে? এতক্ষণ ধরে তো আনতাবড়ি অনেক বইয়েরই উল্লেখ হল? এটার উল্লেখ কোন ফাঁকে হল? চোর গলা উঁচিয়ে বলে যে আমি ঝেঁপেছি? বালখিল্যতারও তো একটা সীমা থাকে!
বইয়ের স্বীকৃতিতে লেখা আছে যাদের কাছ থেকে তথ্য পেয়েছেন তাদের নাম, বেশ কয়েক বছর পরে লেখায় তাঁরাই ফিরে আসছেন ঘটনাসহ, কিন্তু না, এসব বিশ্বাস করা যাবে না, সবাই বদবিশেষ, তার থেকে বাংলা বাজারে কী গুজগুজ চলছে সেগুলো শুনে ভুল ধারণা ধরে বসে থাকতে হবে।
কারণ আমি জানি যে তিনি ভগোমানই।
পাল্টা একমাত্রিক বোঝা ও বোঝানোর পণ্ডশ্রমও কম চলছে না। এই ফাঁকে কত বইয়ে উঁকি মারা হয়ে গেল। শুধু লেখাটাই যা চোখে পড়েনিকো। সেই জন্যেই তো ...
গুলতানি ছাড়া ভার্বাটিম লেখা পড়েও বোঝার বিশেষ ক্ষমতা নেই কিন্তু লোক দাগানোর ইচ্ছে পুরোপুরি। আনসারউদ্দিনের খাতা চুরি, কুবির গোঁসাইয়ের খাতা চুরি, যাপন চুরি আর কী কী যেন, পত্রিকা নিয়ে ব্যবসাবৃত্তি, বাংলা বাজারের প্রফেসরের মন্তব্য, এইসবের বালখিল্যতা তো চলছে। তার ওপর পন্ডশ্রম করে রচনা লেখার গুমোর তৈরী করতে হবে , হেজিমনি ভাঙার বদহজম, সেসবও চলছে, নিজের ভুল বোঝা ও জানাটারও প্রচার চলছে।
এবং তার আগে সেই বিষয়ে বিস্তর হাঁকুপাঁকু করে ভুলভাল বইয়ের নাম বলা ও বিস্তর ব্যাখ্যাও নজর এড়ায়নি। খ অনেক ভালো। অন্তত অনেস্টলি স্বীকার করেছেন যে তিনি এটা জানতেন না। কিন্তু তাতে তো আবার অনেকের দীর্ঘলালিত গুমোরের আঁতে ঘা লাগে! অগত্যা...
হ্যাঁ, অলৌকিক উপায়ে খাতা পাওয়ার ঘটনাকে নিজের পড়া, সেই পড়া বোঝার গুমোর, যাঁরা লেখাটা ভার্বাটিম তুলছেন তাঁদের বাচ্চা প্রফেসরদের গুলতানির হ্যাটা এবং গোটা বিষয়টিকে নিজেদের মতো ব্যাখ্যা করার ঘটনাটা এই প্রথম ঘটছে না। এর আগেও কেউ কেউ ব্লার্ব পড়ে এবং কেউ কেউ বিন্দুমাত্র না পড়ে লাগাতার তিনদিন যাচ্ছেতাই গালমন্দ করেন। এবং তাতেও শান্তি না হওয়ায় আস্ত একটা টই খোলেন। এসব বড্ড চেনা এবং ছেঁদো। বাদ্দিন। অত গুরুত্ব দেন কেন? সবজান্তাই যখন!
প্রোগ্রেসিভরা দেখছি পীট বুডাজিজের ক্যাবিনেট বার্থে অখুশি। সিরিয়াসলি? এটা যে একটা টোকেন অ্যাপয়েন্টমেন্ট, সে সিএনেন যতই বাকতাল্লা মারুক না কেন, সেটা কি এরা বোঝেনি। একজন প্রোগ্রেসিভকে বা কাউকেই এই ডিপার্টমেন্ট দিয়ে বা না দিয়ে কি লাভ হত? তার থেকে এডুকেশান, কমার্স, জাস্টিস, লেবারের মধ্যে দুটো জোগাড় করে নিতে পারলে কাজ হয়। হেলথ আর এনভায়রনমেন্ট নিয়ে বাইডেণ তো বেশ ঢেলেই সাজাচ্ছে মনে হচ্ছে। এইদুটো বোধয় অন্যতম প্রায়রিটি হবে নতুন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের।
অনেকবার ধরে চেষ্টা করে শেষে কোহলি রানাউট হল।
A mere 3% of voters for President Donald Trump think President-elect Joe Biden won the 2020 election, while 73% think the incumbent was the victor, according to a CNBC/Change Research poll.
শিশুসুলভ সারল্য কোথায় ? লোভী চোখে খাতাটার দিকে তাকাচ্চ্ছিলেন সে তো লেখাই আছে। কিন্তু এই লোভী চোখের মধ্যে চুরি করার ইচ্ছে খুঁজে পেলে লেখা পড়ে বোঝার ক্ষমতা যে বিশেষ নেই সে বোঝা যায়। আগেও বহু ক্ষেত্রে বোঝা গেছে। অন্য লেখা বিস্তারে এলেও সেও বোঝার ক্ষমতা নেই। তার চেয়ে বাচ্চা প্রফেসরদের গুলতানি শুনে মাথা নাড়া ভালো।
কে কত পড়ে এবং বুঝে উদ্ধার করেছেন, সেটা পোস্কার বোঝা গেছে। এখন সেটাকে ঢাকাঢুকি দেওয়া চলতে থাকুক। কাটি।
ডেটা সায়েন্স - কিন্তু ঝামেলার ব্যাপার, খতরনক। গুগল এর একজন ডেটা সায়েন্টিস্ট লিখছেন -
This will make you understand how hard Data Science really is
https://towardsdatascience.com/this-will-make-you-understand-how-hard-data-science-really-is-f4330bb8f672
যত উচিত-অনুচিত আর পরিশ্রম-পণ্ডশ্রমের গপ্পো নিজের নিজের পকেটে গুঁজে রাখুন। বিশেষত সুধীরবাবুর লেখা দেওয়ার পরেও যাঁরা সেই লেখার মধ্যে শিশুসুলভ সারল্য দেখতে পান, তাঁদের প্যান্টুলে অন্তত ডজনখানেক পকেট রাখা উচিত। যাতে প্রমোদ প্রধানের ভঙ্গিতে বলা যায় সুধীর চক্রবর্তী আমাদের পকোটে।
@a, অনুবাদ করে "লাভ" মানে কি ধরণের লাভের কথা ভাবছেন তার ওপর কিছুটা নির্ভর করবে বৈকি | আপনি যদি আর্থিক লাভ বিবেচনা করেন, তাহলে প্রায় সব মেটিরিয়াল ফ্রি, আপনি কিভাবে সদব্যবহার করবেন আপনার ব্যাপার। সফটওয়্যার কারপেনট্রির কথা ভাবেন, তো আমরা ("আমরা" বলছি কারণ আমি কারপেনট্রির সঙ্গে নানা ভাবে সংশ্লিষ্ট ) আমাদের সমস্ত সিলেবাস, Lesson, Workbook, মায় ট্রেনিং "মুফত" এবং "মুক্ত" (Creative Commons 3.0 share alike) লাইসেনসে দিয়ে দিই, আপনি ব্যবহার করতে পারেন। আপনি সেই গুলো নিয়ে ডাটা সায়েনসের কোরস তৈরী করে যা ইচ্ছে করতে পারেন | আর্থিক লাভ যদি ভাবেন সেটা আপনার ব্যাপার |
আবার আপনি যদি লাভ বলতে বৃহত্তর অর্থে নতুন কিছু করা, মানুষকে , বাংলায় ডাটা সায়েনস শেখানো অর্থে ধরেন (যেটা আমাদের লক্ষ্য), তাহলে অবশ্যই অনুবাদ করলে সকলের লাভ |
আপনি এইটা দেখতে পারেন,
https://carpentries.org/blog/2019/11/translations-in-japanese/
কাউকে চোর বলে বন্ধু সার্কেলে গালি দেওয়ার চেয়ে পণ্ডিতি দেখানো ঢের ভালো।
লেখা পড়ে বুঝতে পারার পরিশ্রমও করা উচিত, যাতে পণ্ডশ্রম কম হয়। তা না হলে চিরকাল ইনফিরিওরিটি কমপ্লেক্সে ভুগতে হবে।
নদীয়ার কাছাকাছি পাগলাগারদ আছে?
অরিনবাবু আরো দেখব। সেটাই জানতে চাইছিলাম যে অনুবাদ করে কোন লাভ আছে কি না
এতই রুচির গুমোর যে নিননিছা হয়ে সেই ঝাল ঝাড়তে হয়!!!
এই বন্ধু সার্কেলের ঝাল খেয়ে করার মধ্যে একটা চূড়ান্ত রকমের সুপিরিয়রিটি কমপ্লেক্স লুক্কায়িত। এবং এটিও গুরুর কতিপয় প্রগাঢ় পণ্ডিতের একচেটিয়া কপিরাইট। যা ইন্টারপ্রিটেশন আমি করছি একমাত্র সেইটে ঠিক - এটা মানে আরও হাস্যকর।
২০০৭ থেকে গুরু তে অসি।। এলেবেলে এর মতন এরকম নিম্ন রুচি এর লোক খুব কম দেখেছি ।।
খাতাচোর বলে দাগিয়ে দেওয়া, একজনের নয়, আরো কারোর, ফোক-্মাফিয়া বলে দাগানো, সেগুলো যদি লেখার ইন্টারপ্রিটেশনের ভিত্তিতে হয় তাহলে লেখা পড়া আর বোঝাকে ঠিকঠাক ভাবে করা ভালো, করতে শেখা উচিত।
বন্ধু সার্কেলের ঝাল খেয়ে করলে তার সাথে হোয়া ফরোয়ার্ডের তফাৎ সামান্যই।
আচ্ছা মাঝখানে একটা প্রশ্ন করে নিই। কোনো ছড়া বা কবিতা হরিদাস পালে পাবলিশ করার সময় ছড়ার নাম, লেখকের নাম, বাকি লেখা সব কিছু ফরম্যাট ছেড়ে গদ্যাকারে একসাথে হয়ে যাচ্ছে প্রিভিউ তে আবার খুলে দেখলে ঠিক থাকছে। এ ক্ষেত্রে কি করণীয়