একটা সময়ের পরে বই পড়া ও কেনার ব্যাপারে নির্মম হন। বিদায় করার ব্যাপারেও। ঠিক করে নিন কোন বইগুলো বা কীরকমের বইগুলো আপনি চাইবেন আপনার সাথে চিতায় উঠবে, শুধু সেইগুলোই রাখুন।
আর একটা কথা হোল, ছাপা বইয়ের সাথে স্পর্শজনিত কারণে একটা রমণসুখের অনুভব আছে, ইবুক তো এখনও দায় পড়ে জোগাড় করা, ইউটিলিটি, যেদিন ঐ রমণসুখটি পাওয়া যাবে সেদিন ইবুক মূল্য পাবে !
বড়েস,
আলিবাবা জানি না, সেলার অ্যাকাউন্ট সেটআপ পেজ দেখছিলাম, এরা তো মানে বেশ -
ইবইএর, সে চোরাই হোক বা লেজিটিমেট হোক, জবাব নেই। সার্চ অপশন কাজ করলে আরো ভাল। কাগজের বই সামলে রাখা খুব কষ্টের, আর চোখের সামনে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া বই নষ্ট হতে দেখা, আরোও কষ্টের। দিয়ে দিতে হাতও ওঠেনা। সমাজে আঁতেল বলে নাম টিকিয়ে রাখতে দুএকটা ঘর বই বোঝাই করে রাখতেও হয়। কিছু নতুন বই কিনতেও হয়। টোটাল খারাপ অবস্থা। ইবই সবথেকে ভালো।
শাঁটুল গুপ্ত'র সমগ্র এখনো বেরোয়নি। বেরুলে কিনতেও হবে।যন্ত্রণা!!
শীর্ষেন্দু আর স্মরণজিৎ প্রিয় লেখক। এদের ই-বুক বেরোলেই ই-বুক পড়া শুরু করব
কিন্তু আকা কি বল্ল? বুড়ো হলে ইসে দেখতে পাবো না? হা হতো'স্মি।
সব বই তো মলাট থেকে মলাট পড়া অসম্ভব। এই যেমন পিকেটির বই, মলাট থেকে মলাট পড়া অসম্ভব যদি না কোন ক্লাসে বসি। ঐ খামচা খামচা পড়া হয় কিন্তু কালেক্টবল, কারণ রেফারেন্স হিসেবে দেখা যায়। এগুলো ই-বুক কিনলেই হয়।
আর কেত মারার জন্য বইগুলো তো বই হিসেবেই কিনতে হয়, কেউ আসার আগে আলতো করে সোফার ওপর ছড়িয়ে রাখতে হয়, যাতে প্রথমেই চোখে পড়ে, তারপরে সেটা তুলে রাখতে হয়।
বাজে লজিক হল না? ওবেলিক্স ছাড়া শিলালিপি কে ঘাড়ে করে নিয়ে যেত? অশোক পুতে যেত আর সবাই গিয়ে গিয়ে পড়ে আসত।
সারাদিন আপিসী কম্পু তে বসে ফের এল সি ডি তে বই পড়ার মত শরীর আপনাদের ইভলভ করে গ্যাছে যেনেও সুখ। আপনাদের মাইরি মঙ্গলগ্রহে থাকা উচিত, পৃথিবীটা বইএর জন্য ছেড়ে দ্যান দিকি
একক টূ গুড :)))))
আমার আসলে ইবুক পড়লে মনে হয় আপিশ করছি। আর সেটা আমার একদম বোকা বোকা লাগে। আর তোদের মত অত শয়ে শয়ে বেশি আমি কোনদিন ই পড়ি না। তাই যতটুকু পড়ি বই ইজ গুড।
একক এটা হেব্বি দিয়েছে। :))))
ট্রানজিশন, ন্যাড়াদা ঠিক কয়েছে, বই কেনা অসম্ভব হয়ে উঠেছে। রাখার জায়গা নেই। ই-বুকই ভরসা।
আমি ভাবছিলাম বই ইবই অডিও বই এইসব তো আছেই, দু'দিন পর বই সোজা মাথায় ঢুকিয়ে দেবে, তখন একদল মানুষ বলবে সোজা মগজে বই নিয়ে নিলে চমৎকার সময় বাঁচে আরেকদল বলবে চোখ দিয়ে পড়ার মজা কই।
তারপর মনে হলো এতো হাঙ্গামা করার দরকার কী, মগজের যেখানটা থেকে বই পড়া বা জ্ঞান বাড়ার আনন্দ সেই জায়গাটা সোজা যন্ত্র বা কেমিকেল দিয়ে চুলকে দিলেই হয়।
অভ্যু, সেদিনের জন্য অপেক্ষায় রইলাম। :)))
এটা হেবি দিয়েছে :-))))))))))))))))))))))))))))))))))))) jjio.
অরণ্যদা, সম্বিতবাবু অনেক ধন্যবাদ। আগে যারা উত্তর দিয়েছিলেন তাদেরও অনেক ধন্যবাদ। আমারই দোষ, মাঝখানে কয়েকদিন আসা হয়নি।
এই জন্য একক-্কে এত পছন্দ করি :-)
আমার মাথায় আসত না এই পর্যবেক্ষণ
সেতো বৈ পরলেও কাঁধে করে শিলালিপি বয়ে নিয়ে আসার মজা পাওয়া যায়না :|
ই-বুক পড়লে কি পাতা উল্টে ছাপা বই পড়ার মজাটা পাওয়া যায়?
অবশ্য পরিবেশের পক্ষে ভাল
বই কিনে বই পড়া খুবই নন-স্কেলেবল - পয়সার দিক দিয়ে, বই রাখার জায়গার দিক দিয়ে, ইনভেন্টরি ম্যানেজমেন্টের দিক দিয়ে। কটা আর বই পড়ি সঞ্চয়ে রেখে দেবার মতন। এর একমাত্রা সমাধান ভাল লাইব্রেরি সিস্টেম। আমার ব্যক্তিগতভাবে ইংরিজি বইয়ের ক্ষেত্রে সেই সুবিধেটা আছে। ইংরিজি বইয়ে ইবুকও ভাল অপশন। কিন্তু বাংলা বইয়ের ক্ষেত্রে হা হতোস্মি। না আছে বাংলা বইয়ের লাইব্রেরি না আছে লেজিটিমেট ইবুক।
ডিসিবাবু, কেউ আপনার প্রশ্নের জবাব দিয়েছিলেন। ব্যাঙ্গালোরে আর্সালান আছে, আজ থেকে সাত বছর আগে লাজিজ ছিল। কলকাতা স্টাইল বিরিয়ানি, তন্দুরের জন্যে। গালৌটি কাবাবের জন্যে তুন্ডে কাবাবি আছে। সব কোরামঙ্গলায়।
লুরুতে লাজিজ আছে, আরসালান - ও @ডিসি
প্যান্ডেমিকটা পেরিয়ে গেলেই একবার আকার বাড়ি যেতে হবে। বছর দশ-পনের ডিউ আছে!
আমার আজগাল আর বিরিয়ানি ভাল লাগে না :-(, এবার বানপ্রস্থে গেলেই হয়
পিনাকি, আচ্ছা।
আকা ঠিক বলেছে। দেশে মাইরি জ্যাঠামশাইদের পাল্লায় আর পারা যায় না।
রেওয়াজী খাসি না হলে বিরানি ভালো হয় না। ঐ চর্বিটা জরুরী।
বাড়িতে বানান। প্রায় মেরে এনেছি, এখন কলকাতার খুব কাছাকাছি হয়।
এদিকে দুয়েকদিন আগে জিগ্যেস করলাম বেঙ্গালুরুতে অথেন্টিক বাংআলি বিরিয়ানি কোথায় পাওয়া যায়, কেউ কি তার উত্তর দিয়েছে? দেখাও হয়নি। কোন দেশে বাস করছি আমরা!
তাহলে যা বোঝা গেল, গ্যালকটিক ফেডারেশান অপেক্ষা করছে কবে মনুষ্য জাতি যথেষ্ট বড়ো হবে। আর ততোদিন অবধি মার্সের সিক্রেট বেসে কাজ চলবে। এই তো হলো ব্যপার।
আমি কবে বলেছিলাম পৃথিবীর ডিপ স্টেট আর মার্সের ডিপ স্টেট মিলে সিআইয়ের সাথে ষড়যন্ত্র করেছে, কিন্তু আপনারা তো সেসব শুনবেনও না।
আমার এক আত্মীয়ের ৫ হাজার মত বই জাস্ট জায়্গার অভাবে শেষ হয়ে গেল। রেয়ার বই ও ছিল। সময় বের করতে পারিনি, রেস্টোরেশন এর উদ্যোগে লেগে থাকার, কয়েকশো বাঁচানো গেলেও হয়তো অনেক হবে।
সিএস, এটা নিয়ে আমি ফোন করব শিগগিরই।