এইটা ২০০৮ এর ছবি।
ভারতীয় আই টি এক্সপার্ট সম্পর্কে। :-)))
হিলারি কেন বিলিয়নেয়ারদের সঙ্গে ওঠাবসা করে তাই তার থেকে একজন বিলিয়নেয়ারকেই ভোট দেওয়া হোক। এইটা যুক্তি? এগুলো সব কুযুক্তি। আপনি নিজেই আগেই বলে দিয়েছেন যে আসল কারণটা কি। আমি আরেকটু স্পষ্ট করে বলে দিচ্ছি। এখন আমেরিকাতে ইলেকশনটা হচ্ছে হোয়াইট সুপ্রিমেসী থাকবে না যাবে, তার মধ্যে। খুব খারাপ লাগবে শুনতে, মনে হবে জেনারালাইজেশান, কিন্তু এইটাই প্রাইমারি ইস্যু। এখন এটাতো চট করে বলা যায় না, ট্রাম্পের দ্বারাও, তাই অ্যান্টিফা, সোশালিজম, ক্যারাভান, ইল্লিগাল ভোটার এইসব বিভিন্ন ইঙ্গিতপূর্ণ ইস্যু নিয়ে আসা হয়। কিন্তু আসল টার্গেটে থাকে কোনও না কোনও মাইনরিটি গ্রুপ।
ক্যালিফোর্নিয়ার হোমলেসনেস আউট অফ হ্যান্ড। বালের সোশালিজম। সোশালিজম খালি ট্যাক্সের পয়সায় হোমলেসদের শেল্টার তৈরি করার ব্যাপারে। কেন হোমলেস তৈরি হচ্ছে সে ব্যাপারে সোশালিজম বাতেলার বেশি কিছু করেনি। এদিকে রাস্তাঘাট ইনফ্রার অবস্থা শোচনীয়। সোশালিজম অন্য বাড়িতেই দেখতে ভাল।
ফ্লোরিডাতে রিপাবলিকান পার্টি কি পনেরো টাকা ঘন্টা মিনিমাম ওয়েজ সাপোর্ট করেছিল?
দুটো পার্টি। আপনার ইন্টারেস্টের অর্থনৈতিক দিকে দুটোই মোটামুটি এক। কালচারালি একটা আপনার তুলনায় কাছে। আপনি কাকে ভোট দেবেন সেটা তো বোঝাই যায়।
উরেঃ এখনও আমেরিকান ইলেকশন নিয়ে চলছে!
না ২০১৬ হয়েছে স্রেফ হিলারীকে জোর করে নমিনি করায়, নেপথ্যে সেই ওবামা। খুড়োকে জোর করে হারানো হয়েছিল।
হিলারী কেন উইন্সকনসিন যায় নি? আর ক্লিন্টন ফ্যামিলি কেন বিলিয়নিয়র্দের সাথে ওঠাবসা করে? ক্লিন্টনদের এক সময়ের বেস্ট ফ্রেণ্ড - ডোনাল্ড ট্রাম্প।
@পলিটিশিয়ান, আবার ঐ ফ্লোরিডাতেই এবং অন্যত্রও রিপাব্লিকানরা ভয় দেখিয়ে বেড়িয়েছে যে বাইডেন এলে সোশালিজম-কমিউনিজম আসবে, তোমাদের ট্যাক্স বাড়বে, স্টক মার্কেট ক্র্যাশ করবে ইত্যাদি।
ঐ ক্লিন পলিটিক্স খুঁজতে গিয়েই তো ২০১৬র ডিবাকল হয়েছিল। একদিকে বলা হবে যে রিপাব্লিকানরা অনেক বেশি এফেক্টিভ কারণ তারা কম ভোট নিয়েও জিতছে, আর অন্যদিকে ডেমরা ইলেকশান জিতলে বলা হবে যে ডার্টি পলিটিক্স, এদুটো একসঙ্গে যায়্না।
"ওয়ার্কিং ক্লাসের পার্টি যদি ওয়ার্কিং ক্লাসের কথা না ভাবে, তাইলে আর কি হবে।"
এইটাই তো গোল্ডওয়াটার আর নিক্সনের সাদার্ণ স্ট্র্যাটেজি ছিল। হোয়াইট ওয়ার্কিং ক্লাসের ইনহেরেন্ট রেসিজমকে এমন উস্কে দাও যে তারা নিজেদের ইকনমিক ইন্টারেস্টের বিরুদ্ধে ভোট দেবে। নইলে হোয়াইট ওয়ার্কিং ক্লাস ওবামাকেয়ার থেকে শুরু করে সব সোশালিস্ট পলিসির বিরোধীতা করে? কেউ চায় না কলেজ ফ্রী হোক। কারণ তারা মনে করে এইসব পলিসিগুলো কালোদের আর ইল্লিগাল ইমিগ্র্যান্টদের সাহায্য করার জন্য। অথচ ইমিগ্রেশান, সেকেন্ড অ্যামেন্ডমেন্ট, চার্চ এইসব হাবিজাবি ইস্যু নিয়ে প্রচন্ড সরব। আর ওয়ার্কিং ক্লাসদের বাঁচাবে ট্রাম্প? যার ট্রেজারি সেক্রেটারি হল স্টীভ মনুশেন, আর কমার্স সেক্রেটারি হল উইলবার রস।
আমার এই ইন্টারনাল মাইগ্রেশন এর গল্পটা ইন্টারেস্টিং লেগেছে, কারন এই সাউথ রিপাবলিকান আর নর্থ ব্লু, আর ওয়েস্ট লিবেরাল এই ভাগ টা মাইগ্রেশন এর ফসল। কিন্তু সেটা সেগ্রিগেশন er ফসল। এবং বেশি টাইম ধরে হয়েছে।
এখন কার যেটা চেঞ্জ, সেটা কম সময়ে। এবং আমি যেটা তে অবাক হব না, শুধু বিশুদ্ধ হোয়াইটনেস এর খোঁজে নর্থ ওয়েস্টে নতুন মাইগ্রেশন হবে, এবং সেটাই নতুন কনজারভেটিভ বেস হবে, তার একটা ডিফারেন্শিয়েটিং দিক হবে, সেখানে সোশালাইজিং অ্যাসেট বিল্ডিং থাকবে। তবে সেটা নতুন হোয়াইট কনসোলিডেশনের ভিত্তি শক্ত করেই হবে। এবং সেটাকে অ্যান্টি ফা যদি পারে বাধা দেবে, কত টা পারবে আমি জানি না।
হোয়াইটরা সোশ্যালিজম চায় না? সোশ্যাল সিকিউরিটি তুলে দেবার চেষ্টা করে দেখুন।ফ্লোরিডায় ট্রাম্প জিতেছে, কিন্তু পনেরো টাকা ঘন্টা ব্যালট মেজার পাস হয়েছে। আর সেই বিখ্যাত টি পার্টি পোস্টার মনে করুন, সরকার আমার মেডিকেয়ারে হাত দিও না।
ডেমরা কালচারাল ইস্যু নিয়ে বলে, আর অর্থনীতিতে রিপাবলিকান।
লোকে যখন সোশ্যালিজম বলে তখন গে ম্যারেজ এইসব বোঝায়। এক অর্থে ডেমরা সাধারণ মানুষের বিরোধী। ক্যালিফোর্নিয়াতে উবার ড্রাইভারদের নিয়ে শ্রমিক বিরোধী প্রপ22 কিন্তু পাস হয়েছে।
বড়েস, ভোটার স্ট্র্যাটেজী মানে ভোট জেতার অ্যালগো করে যারা জেতে, তারা ভোটে অবশ্যই জেতে কিন্তু ডার্টি পলিটিক্স।
ওয়ার্কিং ক্লাসের পার্টি যদি ওয়ার্কিং ক্লাসের কথা না ভাবে, তাইলে আর কি হবে। বহু লোক বাইডেনকে ভোট দিয়েছে শুধুমাত্র ট্রাম্পকে হারাবে বলে। নইলে বাইডেনও কিছু কম রেসিস্ট নয়।
তাছাড়া এইযে অমুক রাজ্য লাল থেকে নীল হয়ে গেলো বা ভাইসভার্সা, এর একটা অন্যতম কারণ হল মাইগ্রেশান। বিগত কয়েক বছর ধরে বেশ কয়েকটা রাজ্যে ডাইভার্স লোকজন মাইগ্রেট করেছে, যে কারনেও সেখানে ডেমরা সুবিধা পাচ্ছে। যেমন অ্যারিজোনা, কোলোরাডো ইত্যাদি। আবার অন্যদিকে মিড ওয়েস্ট থেকে লোকজন চলে যাচ্ছে, যে কারণেও সেখানে জিওপি ভালো ফল করছে। ডেমোগ্র্যাফিক চেন্জ হল অন্যতম বড় ফ্যাক্টর।
ন্যান দেশাত্মবোধে ডুবে যান।
এই নিন বাইডেনের ফরেন পলিসি কোনদিকে যেতে পারে, পড়ুন।
ক্যালিফোর্নিয়া ফ্লিপ করবে এই ভেবে ডেমরা স্ট্র্যাটেজি তৈরী করবে? যেখানে ৫১ লাখ ভোটে জিতেছে? বোঝো। যাগ্গে।
হোয়াইট ওয়ার্কিং ক্লাসরা যতই মুখে বলুক, আসল সময়ে তারা বার্ণীকে কিছুতেই ভোট দেবেনা। অন্তত নট বিফোর ট্রাম্প। কারণ তারা ক্যালিফোর্নিয়া আর নিউ ইয়র্কের সোসালিজম চায় না। অতেব এইসব ইকনমিক ইস্যু হল মুখের কথা, আসল ইস্যু হল হোয়াইট সুপ্রিমেসি। আগেরবার যেমন ছিল ওবামাকেয়ার আর হিলারীর ইমেইল। এগুলো সব অজুহাত। দুটো প্রশ্ন করলেই খোলসটা খুলে যায়।
এবারের প্রাইমারিতেও কিন্তু ওকলাহোমা, আরকনস, মিনেসোটাতে বাইডেন জিতেছিল। ইনফ্যাক্ট আমার তো মনে হয়েছে যে এক্জন মডারেট ওল্ড হোয়াইট মেন হওয়ার কারণেই বাইডেণ জিতলো।
এনিওয়ে এইনিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। টী পার্টি যে ঘুসঘুস ফুসফুস করে রেসিজম ছড়াচ্ছিলো এবং সমর্থন পাচ্ছিলো, সেটা ট্রাম্প একদম ফোর ফ্রন্টে নিয়ে এসেছে এবং দারুন ইউজ করেছে, এখনও করছে। এইজন্য সত্যিই ট্রাম্পকে ধন্যবাদ।
অ্যারিজোনা ফ্লিপ হয়েছে ম্যাকেইনের জন্য। মানে ট্রাম্প ম্যাকেইনকে ক্রমাগত অ্যাটাক করার জন্য। আর ম্যাকেইনের বউ বাইডেনকে এন্ডোর্স করার জন্য।
না না আমি আমার জায়গা থেকে সরি নি। রেস একটা কারণ কিন্তু সেটাকেই একমাত্র কারণ বললে অতি সরলীকরণ করা হয়। ডেমরা যদি নিজেদের অবস্থান না বদলায় তাহলে কিছু করার নেই। আমি আমার সেটের দুই নং লোকজনের কথা বলেছি। রেসিস্ট আর অপারচুনিস্টদের কথা কখনোই বলি নি। দে আর ডিপ্লোরেবল।
ট্রাম্পের নিজের স্বার্থ ঢাকতে পারলে, কোভিড এর ডেটা ওর পক্ষে একটু গেলে এবার পোস্টাল ব্যালট ও বাইডেনের পক্ষে পড়তো না।
ফ্লোরিডাতে কিউবান রা তো বরাবরি রিপাবলিকান। আর ইভানজেলিকাল দের প্রভাবে হিসপ্যানিক দের মধ্যে রিপাবলিকান দের প্রভাব কম না। সব ই নেভাডা , ক্যালিফর্নিয়া না। অ্যারিজোনা তো সবে ঘুরেছে। বেয়ারলি। এবং হিস্প্যানিক দের মধ্যে ঠিক ভারতীয় ও অন্যান্য ইমিগ্রান্ট দের মতই, প্রজন্মের জেন্ট্রিফিকেশনের একটা বিষয় আছে।
মনে রাখবেন হোয়ইট ওয়ার্কিং ক্লাসের ঐ সেগমেন্টে আর একজনের বিরাট পপুলারিটি সে হল বার্ণি খুড়ো। ট্রাম্প আর বার্ণিই এদের নিয়ে কথা বলেছিল।
এখন ডেমদের ভাবতে হবে তাদের স্ট্র্যাটেজী কি? ক্যালিফোর্ণিয়া যদি কোন কারণে phlip করে তাহলে ডেমরা কিছুই করতে পারবে না।
ওবামা আর গ্যাং যতদিন বিগ টেকের ব্যাকাপে রিপাবলিকান ইকনমিক অ্যাজেন্ডা নতুন বোতলে ছড়াবে, ডেমরা ততবেশি আপরুটেড হবে, অ্যালিয়েনেটেড হবে ওয়ার্কিং ক্লাসের থেকে।
ডেম আর রিপাবলিকান দের মধ্যে এখন পার্থক্য কিছু সোশ্যাল ইস্যুতে।
এইসব নাটক ফ্রী তে চলছে বলে হয় না। এর পেছনে বিশাল রিসোর্স খরচ হয়। সেসব হরে দরে সমাজের লোকেরই পকেট থেকে যায়। অথচ এসব চক্রাকারে চলতেই থাকে। ভালো ভালো কাজের জন্য রিসোর্স মেলে না, অথচ এইসব কেঁদোবাঘের নাচন নাটকের জন্য সব রেডি। কলকাঠি নেড়ে সবকিছু নিজেদেরই পকেটে ভাগযোগ করে ঢোকানোর ব্যবস্থা সুচারুরূপে করে রেখেছে। আর, উলুখাগড়ারা ডাইনেও মরে, বাঁয়েও মরে।
ট্রাম্প বেসের কথা খুবেকটা বলে লাভ নেই। কত আর সুগার কোটিং করা হবে।
ভোটের পরে রেস ইসু র কথ বলছে মাইরি আকা, কি ছেলে, এতদিন আমাকে আর বড় এস কে কি প্যাঁক প্যাঁক।
কালোরা বোধয় অতটা ভোট ট্রাম্পকে দেয়নি। এইসবই পোলিং থেকে জানা যায়। তা আমেরিকার সার্ভের অবস্থা জানা হয়ে গেছে। প্রথমদিন যখন ইন পার্সন ভোটে ট্রাম্প এগিয়ে ছিল, তখন সত্যিই মনে হয়েছিল যে প্রচুর কালোরা ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছে। কিন্তু পরে যত মেইল ইন ব্যালট এসেছে, তত বোঝা গেছে যে অত কালো ভোট আসলে ট্রাম্প পায়নি। যেটা হয়েছে সেটা হল ফ্লোরিডাতে কিউবানরা আর সাদার্ণ টেক্সাসে মেক্সিকানরা বোধয় কিছুটা ডানদিকে সড়েছে এই ইলেকশানে।
ম্যানুফাকচারিং অফ কনসেন্ট, চমস্কি ইত্যাদিই শুধু এট থিয়োরাইজ করেছেন তা না। এটা থিয়োরাইজ করার আগে ই প্রোপাগান্ডা ফিল্মি ং হয়েছে। তবে প্রথম ভালো থিয়োরাইজেশন গ্রামশি ( মুসোলিনির মোবিলাইজেশনের ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ) এবং আরেক্টু অন্য লাইনে অল্প পরে ফ্রাংকফুর্ট স্কুল, আদোর্নো , হর্কহাইমার, মারকিউজ (পরের দিকে) ইত্যাদি। ফ্রাংক ফুর্ট স্কুল যুদ্ধের আগে পরে মিলিয়ে এবং যুদ্ধের সময়ে এরা কলাম্বিয়া ইউনি তে পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন। তবে এদের সংগে বোঝাই যাচ্ছে চমস্কির কাজ টার পার্থক্য হল, ডেমোক্রাসির গল্পের মধ্যে একই পদ্ধতি কি করে চলে সেট আইডেন্টিফাই করে।
দুটো কারণ আছেঃ
1) ওবামা প্রেসিডেন্ট হওয়ায় সাদারা আতংকিত হয়ে পড়ে, এই তাদের সব প্রিভিলেজ চলে গেল। ট্রাম্পিজম হল ওবামার ব্যাকল্যাশ - বেসিকালি রেস পলিটিক্স
2) ওবামা সহ বেশিরভাগ ডেমরা এখন এতইঅ সেন্ট্রিস্ট যে তাদের সাথে ওয়ার্কিং ক্লাসের যোগাযোগ কম, বিশেষত হোয়াইট ওয়ার্কিং ক্লাসের। মিশিগান, উইন্সকনসিন, পেনসিলভেনিয়া।
৩)ডেমরা স্ট্রাটেজিকালি গ্রামের লোকজন নিয়ে ভাবে নি।
ঐ তিনটে, একটা ডিসকাউন্টে দিয়ে দিলাম।
@বোধি, বুঝলাম এতক্ষণে। তো ব্যাপারটা ম্যাঙ্গো পাবলিকের সততা নিয়ে তাহলে আপনার বিস্ময় নয়। সে তো ঠিক ই আছে।
@s, সবটাই আপেক্ষিক, সব ব্যাপারটাই সাবজেক্টিভ। আইন করে কি আর অবজেক্টিভ হয় মশাই? ওটাও তো আপেক্ষিক এবং চূড়ান্ত রকমের সমসাময়িক সমাজ নির্ভর।
এবার তাহলে ইতি টা কোথায় টানবেন? সেটা তো একটি গণতান্ত্রিক মুক্ত সমাজে কেউ কাউকে বলে দেয় না, ওটা যার যার নিজের ব্যাপার। তার মধ্যেও একটা সামাজিক norm থাকে যার কথা আপনি লিখেছেন। এবার সেটা কে ঠিক করেছে? কোন সমাজ?
শেষ পর্যন্ত ব্যাপারটা মানুষের সংস্কার এবং এথিক্স এর ওপর ছেড়ে দিতে হয়। যেখানে খোলাখুলি চিন্তা করার ও ভাব প্রকাশের অধিকার সকলের সমান, সে এক রকমের সমাজ, সেখানে আপনার বর্ণিত যে যার কথা খুলে বলুক সাজে। যেখানে de jure যাই হোক, de facto মানুষের সেই অধিকার নেই, বরং সবটাই গায়ের রং, ধর্ম, অভিবাসন দেখে ভাব প্রকাশের স্বাধীনতা বেঁধে দেওয়া হয়, সেখানে আপনার যে যা খুশি বলুক, কতটা বাস্তব , আমার সন্দেহ আছে।
আপনি/আপনারা ডিফেন্ড করবেন, এটাই স্বাভাবিক। চালিয়ে যান।