হিমাদেবীর টেস্টিমোনিয়ালটা দেখলুম। তো সব ছেড়ে দিয়ে কিছু সিলেক্টিভ সেকশনকে তুলে ধরা হচ্ছে মনে হল এখানে। মহিলা জিওপির পোল চ্যালেন্জার হিসেবে ওনার এক্ষপি শেয়ার করেছেন আর যথেষ্ট যুক্তি তথ্য সহ করেছেন। মিথ্যা বলছেন হতেই পারে কিন্তু প্রমাণযোগ্য তাই না?
অবশ্য সেটা সহজ না, সেই আশ্রমের লোকেরা হয়তো পালাবে।
এইরকমের ব্যবসা করে লাভটা কী? সারাটা জীবন যদি এর ওর তার কাছে ধার করেই চালাবে, তাহলে ব্যবসা তো তার না করাই উচিত। সব বিজনেস দক্ষতর লোকেদের কাছে বেচে দিয়ে সেই টাকায় যতটা পারা যায় সব ধার শুধে ফেলে তারপরে কৌপীন পরে কোনো আশ্রমে চলে গেলেই তো হয়!
আপিসে একজন বললেন - সোশাল সিকিওরিটি ম্যাক্সিমাম পেমেন্ট ২০২১ সালে নাকি দাঁড়াচ্ছে প্রতি মাসে ৩৮৯৫ ডলার, মানে প্রায় চার হাজার ডলার। এটা কীভাবে সম্ভব সেটা দেখছিলাম, চার্ট দেখে মনে হচ্ছে, যদি কেউ ২০২১ এর জানুয়ারিতে রিটায়ার করেন এবং তখন তার বয়স ৭০ হয়, তাহলে তিনি প্রতি মাসে এই এমাউন্ট পেলেও পেতে পারেন, অন্যান্য কন্ডিশনের ওপর নির্ভর করে ,
স্পাইকে কে এমপ্লয় করলো সত্যিই জানা নেই। ডেমরা তো অনেক কিছু নিয়েই এবারে কপচায়নি। ইম্পিচমেন্ট নিয়ে কোনও কথাই বলেনি। সেটা ওদের ইলেকশান স্ট্র্যাটেজি ছিল। কাজে দিয়েছে।
ট্রাম্পের ধারটা মাত্রাতিরিক্ত। অত ধার থাকলে আমেরিকাতে কাউকে সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্স দেওয়া হয়না। আর অত ধার শোধ করার মতন অবস্থাও এইমুহুর্তে ট্রাম্পের আছে বলে মনে হয়না। তবে ট্রাম্প টিভি খুললে হয়তো সব পয়সা অনায়াসেই উঠে আসবে। ট্রাম্পের চার না পাঁচটা ব্যবসা ব্যান্করাপ্টসিতে গেছে। অতবার ডিফল্ট করায় যখন দেখলো নিউ ইয়র্ক আর লন্ডনে আর কেউ পয়সা ধার দিতে রাজী নেই তখন ডয়েচে ব্যান্কের মাধ্যমে রাশিয়ান ফাইনান্সিয়ার ধরলো। সেই থেকেই রাশিয়ার সাথে সম্পর্ক। তার আগেও ছিল কিনা জানিনা।
রাশিয়ার চাপে অনেক কিছুই করেছে। আফঘানিস্তান আর জার্মানি থেকে সৈন্য তুলে নেওয়া তার মধ্যে অন্যতম। এমনকি রাশিয়ান বাউন্টি নিয়ে তালিবানরা যখন আমেরিকান সোলজার মেরেছে, তখন সেই খবর ইগনোর করে গেছিলো ট্রাম্প।
@S: " আপনি তখনি নিজের যা মনে হয় খোলাখুলি বলতে পারবেন যখন অন্যের সেই অধিকার মেনে নেবেন।"
ঠিক ।
আমার বক্তব্য হচ্ছে বলতে "পারি" মানে বলবই , এই ব্যাপারটা আমি মানি না । স্বাধীনতা আছে মানে কোথায় নিজেকে আটকে রাখতে হয় সেটাও জানা জরুরি ।
ট্রাম্পের ইলেকশন ট্যান্ট্রাম অ্যাকচুয়ালি ভালো জিনিষ। প্রচণ্ড প্রেসার সত্ত্বেও জিওপি মাথা ঝোঁকায় নি, বহু রিপাবলিকান সত্যি খোঁজার চেষ্টা করেছে। আদালত ইন্ডিপেন্ডটলি নন-পার্টিজান ভাবে। আর সবকিছু সারা দুনিয়া দেখছে গুড, ব্যাড অ্যান্ড আগলি। গণতন্ত্রের ব্যায়াম।
"আমেরিকা ছাড়াও অন্য অনেক দেশেই , নিউ জিল্যান্ড তার মধ্যে পরে, মানুষের পূর্ণ বাক স্বাধীনতা আছে । সেটা কথা নয় "।
সেটাই সবথেকে গুরূত্বপূর্ণ কথা। আপনি তখনি নিজের যা মনে হয় খোলাখুলি বলতে পারবেন যখন অন্যের সেই অধিকার মেনে নেবেন। মানে আপনি তখনই ঢিলটি মারতে পারবেন, যখন পাটকেল খাবার জন্যে রেডি থাকবেন। দরজা পুরো হাট করে খুলে রাখলে আলো বাতাসের সাথে কিছু ধুলো ময়লাও আসবে। কিন্তু তার ভয়ে দরজা বন্ধ করে রাখলে অন্ধকারে থাকতে হবে। আমি অ্যাট লিস্ট দরজা খুলে রাখা প্রেফার করি।
ধন্যবাদ, জেনে আশ্বস্ত হলাম ।
এতো কিছু জানেন আর স্পাই কে কে এম্প্লয় করল আসলে জানেন না ? রাশিয়া থিওরি নিয়ে ডেমরা কবে থেকে আর কপচাচ্ছে না সেটা খেয়াল করছেন?
লুকিং ব্যাক আজ মনে হয় ট্রাম্পের সব কাজকর্মই অন্য চশমা দিয়ে দেখা যায়। সবাই ভাবে সে রাশিয়া নিয়ে দুর্বল, সে সেটাই ব্যবহার করেছে। ট্যাক্সের গপ্পো নিয়ে সবাই চার বছর কাটিয়ে দিল, ধার তার প্রচুর। সে তো আমারও। বাড়ির বেশির ভাগ তো ধারে। আর সে তো বাড়ির ব্যবসা করে!
এমনিতে তাকে সহ্য করা শক্ত, কিন্তু খতিয়ে দেখলে সে তো কতো কিছু সহ্য করা শক্ত আর সবই চশমার খেলা।
মানে ইনি একাধারে সাঁকো এবং সাঁকো নাড়ানো পাগল :D :D
হাহাহাহাহা
হ্যাঁ।
আমেরিকা ছাড়াও অন্য অনেক দেশেই , নিউ জিল্যান্ড তার মধ্যে পরে, মানুষের পূর্ণ বাক স্বাধীনতা আছে । সেটা কথা নয় । স্বাধীনতা আছে বলে যা ইচ্ছে তাই বলবো, আর তাকে সমর্থন করবো, এটা কিরকম ব্যাপার ?
আরেকটা ব্যাপার , আমেরিকা নিয়ে কথা বলেছেন বলুন, বলতে পারবেন একজন কালো লোক, ল্যাটিন আর একজন সাদা লোকের ঠিক এক ই রকম বাক স্বাধীনতা আছে তো?
*first amendment
অন্তত নিউজিল্যান্ড আর কানাডার ক্ষেত্রে বোধয় ফ্রী স্পিচ অ্যাবসলিউট। তবে অবশ্যই ফার্স্ট অ্যামেন্ডমেন্ড নয়।
অরিনকে বলতে চাই, হ্যাঁ, আমেরিকায় বসে যা খুশি রেসিস্ট মন্ত্যব্য করা যা, কোনো শাস্তির তোয়াক্কা না করে। ঐ যে মহিলা রেসিস্ট কথা বলছেন, তারপরে লোকে তাকেও ধুইয়ে দিচ্ছে। এটা টু ওয়ে স্ট্রিট। এখানে দিনের পর দিন লোকে দেশের প্রেসিডেন্টকে মক করছে সোশাল মিডিয়ায়, কখনো মাত্রা ছাড়িয়ে। তার জন্যে কারোর কখনো শাস্তি হয়নি। উল্টে কোর্ট প্রেসিডেন্টকে বলেছিল প্রেসিডেন্ট টুইটারে কাউকে ব্লক করতে পারেন না। ফ্রিডম অফ স্পিচ এখানে অ্যাব্সলুট। এটা আর কোনো দেশে, ইনক্লুডিং নিউজিল্যান্ড, সম্ভব কিনা জানি না।
ওটা তো একজন এমাই ৫ এর স্পাইএর কাজ বলেই জানি। ঐ জিনিসের সত্যাসত্য তো কখনও জানা যাবেনা। তবে ট্রাম্প তো, অতেব কিছুতেই অবিশ্বাস নেই। ট্রাম্পের সম্বন্ধে যা যা ভাবা হয়েছিল, সবই করেছে। আর রাশিয়ার প্রতি যে সফ্ট ছিল, সেতো দেখাই গেছে। সেটা কেন, তা জানা নেই। তবে ঐ ডসিয়ারে কি আছেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, যেটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা হল রাশিয়ার প্রতি ট্রাম্পের দূর্বলতা। সেটা জিওপলিটিকালি অনেককিছুরই পরিবর্তন করে দিয়েছে।
"Asian American voters made Georgia history in the general election, said state Representative Bee Nguyen, who in 2017 became the state’s first Vietnamese American elected to the legislature. Their constituency nearly doubled in number from 2016, and contributed to flipping the only congressional seat, Carolyn Bourdeaux’s in the seventh district, from red to blue."
https://www.thenation.com/article/politics/georgia-asian-american-voters/
সিরিয়াসলি? গোটা আম্রিগা দেখে ফেল্ল ট্রাম্পের গোল্ডেন শাওয়ারের ইতিবৃত্ত, গুরু তেও ঝড় না হলেও মৃদুমন্দ সমীরন বয়ে গ্যালো আর বলেন কি না ...
বার একটি স্পেশাল কাউন্সিল বসিয়ে যাচ্ছে, সে কতটা বংশ দিতে পারে দেখার
ধুরঃ
ইউ আর আ রেসিস্ট অ্যান্ড নাথিং বাট আ রেসিস্ট, অ্যান্ড উই উইল রিমেম্বার দ্যাট।
কিস্যু গভীর জলের মাছ নয়। ট্রাম্পভক্তদের খুশি করে ময়ুরের পেখম লাগিয়েছে। এত ক্রেডিট দেওয়ার কিছু নেই। জাস্ট বলা উচিত যে উই আর আ রেসিস্ট অ্যান্ড নাথিং বাট আ রেসিস্ট, অ্যান্ড উই উইল রিমেম্বার ইট।
গভীর জলের মাছ, কলড আউট করে কিসুই হবে না।
শী শুড বি কলড আউট ফর হোয়াট শী রিয়েলি ইজ।
সেই সুদ বি কালাদ আউট।
আসলে বলতে চেয়েছিল সব এনদের একরকম দেখতে। ডেট্রয়েট তো, সেটা এইভাবে বলল।
তারাপাড়ে চাইনিজেদের চাও বলে ডাকলো। ট্রাম্প কান্ট্রির ল্যাঙ্গুয়েজ ইউজ করেছে।
ভিডিও এভিডেন্স সেনেট হিয়ারিংএ |
https://streamable.com/rjlfi7?fbclid=IwAR2TT8Og72ERQgQqxeg05P9wmDujb8OQQUl2RFSbgKlhNRTW5JMq6qpkMkw
বলেছে দেখুন - আমি জানি অনেকে মনে করে সব ইন্ডিয়ানকে একরকম দেখতে, আমি বুঝতে পারি এমনটা হতেই পারে, যেমন আমার মনে হয় সব চাইনিজ একরকম দেখতে। কাল এটা দেখতে দেখতে এত অসহ্য লাগছিল বলার নয়। শেমলেস, উইথ নো মরাল ভ্যালুজ।
এইসব না করলে এখন ট্রায়াম্পের পার্টিতে জায়গা নেই।
এবং নির্লজ্জ, খোলাখুলি বলছেন! এ কি দেশ রে ভাই!