আমি সিনেমাটা দেখিনি, বই শুধু পড়েছি। অদ্ভুত রকমের ভালো লেখা।
আরেকজন হ্যান্ডসম অভিনেতা হলেন ভিক্টর ্ব্যানার্জি । কিছু ম্যানারিজম থাকা সত্ত্বেও ভাল অভিনেতা।
"গঙ্গা যমুনা বিগলিত করুণা?" ঃ))
হা হা হা হা।
বিগলিত করুণা জাহ্নবী যমুনা। শন্কু মহারাজের লেখা।
শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম ছবি 'গঙ্গা যমুনা বিগলিত করুণা'। এক বাঙালি ট্রেকার । কেদারনাথের পথে দেখা হবে এক মরাঠী মহিলার সঙ্গে। তিনি চলতে পারেন না। পালকিতে চড়ে হিমালয় ভ্রমণে বেড়িয়েছেন । দুজনের প্রেম হবে।
সৌমিত্রবাবুর ফিল্মোগ্রাফি দেখছি। খারাপ সিনেমা বলতে ৮০র দশকের আগে তো সেসব বাংলা সিনেমায় প্রায় হতই না। ১৯৮১ সালে সুখেন দাসের পরিচালনায় প্রতিশোধ সিনেমা করেছেন। সেই সিনেমায় মহানায়ক নিজে ছিলেন। এরপর ১৯৯৬ সালে প্রভাত রায়ের লাঠি। সেখান তো পার্শ্বচরিত্র, মূল চরিত্রে ভিক্টর ব্যানার্জি। এরপর সত্যিই খারাপ সিনেমা বলতে স্বপন সাহার পরিচালনায় চারটে সিনেমা। এই চারটে সিনেমাই তাঁর জীবনের খারাপ সিনেমার লিস্ট।
ভুবন সোম সুহাসিনী মূলের ও ডেবিউ সিনেমা।
লসাগুদা, অমিতাভ বচ্চনেরও ডেবিউ মৃণাল সেনের সিনেমায় ঃ))
"এবং সে ক’টা কাজ করে আমার পক্ষে জীবনধারণ করা সম্ভব নয়, পেশাতে টিকে থাকাও সম্ভব নয়"
মিষ্টি করে লিখেছেন, পয়সার জন্যে অত সব, বাছ বিচার করা চলে না। ঠিকই আছে, প্র্যাক্টিক্যাল বৈষয়িক মানুষ।
রঞ্জিত মল্লিককে সবচেয়ে হ্যান্ডসম লেগেছিল 'কলকাতা ৭১' ছবিতে। উনিও মৃণাল সেনের আবিষ্কার ।
আশ্চর্য, মিঠুন চক্রবর্তী, রঞ্জিত মল্লিক, মমতা শংকর সবাই মৃণাল সেনের আবিষ্কার ।
রবীন্দ্রসদনে জীবনানন্দ দাশের ওপর একটি অনুষ্ঠানে অলোকরঞ্জন দাশগুপ্তের জীবনানন্দ আলোচনা শুনেছিলাম। সম্ভবত ২০০৪। এরকম বাংলা খুব কম বাঙালি কখনো বলেছে। তবে সে বাংলা শুনতে অনেকের ধৈর্যের প্রয়োজন হবে। মনে আছে উনি বলেছিলেন ওঁর এক ইউরোপীয় ছাত্র জীবনানন্দের কবিতার জার্মান অনুবাদ শুনে বলেছিল 'কে এই কবি? এর কবিতাগুলো পয়েট্রী অব ট্রান্স।'
অনুষ্ঠানে শঙ্খ ঘোষ, (কবি) কৃষ্ণা বসু ছিলেন।
"এক বার এই অর্বাচীন পত্রলেখক তাঁকে ‘তিরস্কার’ করেছিল ‘থার্ড গ্রেড কমার্শিয়াল’ ছবিতে অভিনয় করার জন্য। বিনীত ভাবে তিনি লিখেছিলেন, “আপনার চিঠির শেষে আপনি আমাকে থার্ড গ্রেড কমার্শিয়াল ফিল্মে অংশ না নিতে যে অনুরোধ করেছেন সে বিষয়ে আমার একটু বক্তব্য আছে। আপনারা আমাকে পছন্দ করেন, আমার থেকে সুঅভিনয় প্রত্যাশা করেন বলেই এ অনুরোধ করেছেন তা আমি বুঝি। কিন্তু একটু যদি ভেবে দেখেন যে পৃথিবীতে কোনও দেশে, কোনও কালে, পেশাদার অভিনেতা শুধুমাত্র ভাল ছবি, ভাল নাটকে অভিনয় করে বেঁচে থাকতে পারেন না, তাহলে আমার খারাপ ছবিতে অভিনয় করার কারণটা বুঝতে পারবেন। ভাল ছবি ক’টা হয়? সে ক’টাতে সবাই যে আমাকে ডাকবেন তার স্থিরতা কী? এবং সে ক’টা কাজ করে আমার পক্ষে জীবনধারণ করা সম্ভব নয়, পেশাতে টিকে থাকাও সম্ভব নয়। আশা করি পরনির্ভর শিল্প অভিনয়ের শিল্পী অভিনেতাদের অসহায় অবস্থাটা বুঝবেন। এবং এত বাজে ছবির ভিড়েও আমি যতটা চেষ্টা করে, ত্যাগ স্বীকার করে, যতগুলি স্মরণযোগ্য ছবিতে অভিনয় করেছি, তার সংখ্যা যে কোনও অভিনেতার থেকেই বেশি তা মনে করে আমাকে ক্ষমার চোখে দেখবেন।”
oh আচ্ছা
যাকগে বাদ্দিন আমি খেলায় নেই
অন্য টপিকে আবার দেখা হবে
আর অন্য টপিকে বলি
বোধি নিক এ একজন এক পরিষ্কার অবস্থানের প্রতি অনাস্থা পরিষ্কার জানিয়েছেন
কেন সেটা বুঝিনি,
S নিক এর বোল্ড অবস্থান kothay জানি না , তিনি দ র পক্ষে না দাসগুপ্তের পক্ষে না ন্যাড়ার পক্ষে শিউর না
তার hothat এসে ক যদি তবে ব নয় কেন
7 যদি ° ও তবে
টাইপ আলাপে চট করে হয়রান হয়ে গেনু
নতুন এসেছি বলে হয়তো এনগেজ রাখতে চাইছেন
ভালো কাজ , কিন্তু আমি এতো বৃদ্ধ ও না যে দেখেশুনে রাখতে হবে।
আর এইগুলো দাসগুপ্তের কথা হয়
সেক্ষেত্রেও এই আলাপ আপাতত এখন এইখানেই
পরে কেউ কিছু ইন্টারেস্টিং কিছু বললে এসে থাম্বস আপ দিয়ে যাবোনে
নতুনদের কে এনগেজ রাখতে কোয়ালিটি নামাবার দরকার নেই ।
ফ্রী মার্কেট ছাড়া তো ক্যাপিটালিজম সম্ভব নয়।
টি পার্টির রাইজ নিয়ে এই পেপারটা পড়ে দেখতে পারেন। https://www.gsb.stanford.edu/faculty-research/working-papers/threats-racial-status-promote-tea-party-support-among-white
প্রথম প্রশ্নের পর একটা
"
?"
হবে
ন্যাড়া আর টেকো বাবু ki একই ব্যক্তি (online)
দাসগুপ্ত = S?
* এতো ডাল পালা নিয়ে খেলতে ইচ্ছে করছে না
T-party r utthan keno holo?
mone korbenna zekheyal korini shudhuprosno i koregelen
etodaloalaniye khelte ichche korche na
অর্থশাস্ত্র ki বলে ক্যাপিটালিজম = ফ্রীট্রেড ?
ট্রাম্প নাফটা, টিপিপি থেকে বেড়িয়ে এলো। সেই সুযোগে চীন সবথেকে বড় ট্রেডিং ব্লক তৈরী করলো। ইন্ডিয়াও দুদিন পর যোগ দিতে বাধ্য হবে।
রিপাব্লিকান পার্টি ক্যাপিটালিজমের পক্ষে, এদিকে ট্রাম্প ফ্রী ট্রেডের বিপক্ষে। ট্রাম্প ভোটাররা ক্যাপিটালিজমের দ্বারা খুবই ক্ষতিগ্রস্থ, আবার তারাই ডেমরা এলে সোশালিজম আসবে এই ভয় পেলো। এই ট্রাম্প সব আউটসোর্সিং আটকে দেবে, আবার তার সরকারই ক্যাপিটাল ক্লাসকে ইতিহাসের সবথেকে বড় ট্যাক্স কাট দিলো। সাদার্ণ স্ট্র্যাটেজি, টি পার্টির উত্থান কেন হল?
when you know half the people are getting conned
can you really be sure which half?!
উত্তরোত্তর বেশি লোক কেন মূর্খামি শুরু করলো ?
অর্থশাস্ত্রে অথবা ..
আরোbasic অনুমিতি হলো
১।মানুষ বোঝে o ২। নিজের সেলফ ইন্টারেস্ট e কাজ করে
বেশি খুঁটিয়ে দেখে বড় কিছু না মিস হয়
প্রতিটা কাউন্টি প্রতিটা জিপ কোড আলাদা
আলাদা কারণে আলাদা ইস্যুতে আলাদা অনুভুতি
...
কারণ মানুষ দুবার মুর্খামি করবে না, এটা অর্থশাস্ত্রে লেখা নেই :-))))
*এত ভোট
@ বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত তাহলে পর পর দুবার পেল যে?
সেটার কি কারণ?
টেকো বুড়ো দা, আপনি কিন্তু মনে করবেন না, লম্বা পোস্ট দেই বলে, আমি ভেতর থেকে ভাট বিরোধী নই, আমি দ্বন্দমূলক বস্তুবাদের প্রাচীন নিয়ম মেনে ভাটের খুব ই বিরোধী।:-)))))) ভাট সম্পূর্ণ ফাল্তু অযথা একটা জিনিস, এবং আমার দুটো লম্ব পোস্ট ই মিনিংলেস। কাজ করতে ইচ্ছে করছে না, একটা লজিক সম্পূর্ন ভুল লিখেছ্হি, কি করে ঠিক করবো বুঝতে পারচ্চি না, বলে পোস্ট লিখে দিলাম :-)))) সাটল শত্রুপক্ষ এখুনি বলে যাবে , কি মিল কি মিল :-)))))
দমু, হিন্দুত্ত্ব এজেন্ডার সংগে ম্যাক্রো ইকোনোমি ইত্যাদির কোন সম্পর্ক নেই। আমেরিকান ম্যাক্রো ইকোনোমির সংগে তো নেই ই। কিসে মিল পেলে বোঝা গেল না। বিভিন্ন পোলিটিকাল ফোর্সের ইভেনচুয়াল অ্যালাইনমেন্ট আর কজালিটি তো এক জিনিস না। দক্ষিন পন্থা র প্রচুর স্থানিক স্পেসিফিসিটি আছে । কেউ ই কারোর মত না। তুমি মাইরি এত বড় একট লেখক, আমার তো মনে হয়, আমাদের কনটেম্পোরারি দের মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাইটার, এসব ফস করে বোলো না। যুক্তি তে টোটাল ফাঁক থাকছে।
বরঞ্চ সেই পার্থক্য গুলোর দিকে নজর বাড়িয়েই বল উচিত, রেজিস্টান্স টা কেও তাই শুধুই আইডেন্টিটি পলিটিক্স এর ছকের থেকে বেরোতে হবে। খুব আশ্চর্য্য হলাম তোমার অবসারভেশন টায়। কোন রেশনালিটি পাচ্ছি না। তুমি বরঞ্চ একট প্রবন্দ লেখো, তাইলে নিজেই লজিকালি কিসুই মিল পাবে না। সাংবাদিক রা সুইপিং জেনেরালাইজেশন করতে ভালো বাসে তাই চারিদিকে ট্রেন্ড আর মিল খুঁজে পায়, বেশিটাই ধোঁপে টেঁকে না।
এই প্রবন্ধের রাজনৈতিক পজিশন টা নিয়ে হয়তো লক্ষ্য করেছো, আজ্জো অনেক দিন ধরে বলেছে।ইশান ও ট্রাম্প জেতার পরে এই লাইনেই আনন্দবাজারে প্রবন্ধ লিখেছিল। ২০১৬ তে। শিকাগোতে আগে সোনালি মাথা ছিল, এখন কালো কালো মাথা ইত্যাদি। শকিং লেখা। ইশানের কাছে আশাই করা যায় না। জাস্ট মুহুর্তের প্রতিক্রিয়ায় লেখা। আকার সংগে বড় এস আর আমার সংগে তর্ক ও হয়েছে। আজকের ন্যাড়ার প্রবন্ধ, ইশান, আকাদের এই পজিশন টা - হোয়াইট ওয়ার্কিং ক্লাস গ্লোবালাইজেশন দ্বারা চিটেড বোধ করেছে, তাই তারা ট্রাম্প এর মধ্যে মেসাইয়া খুঁজে পেয়েছে, এই পজিশন টার ঐতিহাসিক ভিত্তি একেবারেই দুর্বল, কিস্যু হয় নি।
আমি জানি না, ওদের মত ক্লিয়ারলি প্রোগ্রেসিভ প্রতিভাবান ইনটেলেকচুয়াল রা এটাকে, কেন, জাস্ট কেন, বেসিকালি ডেমোক্রাট আর লেবার লেফ্ট এর বিরুদ্ধে কনকটেড পজিশন টাকে আনক্রিটিকালি মেনে নিয়েছে। বা অন্তত সেটাকে নিয়ে তর্ক করার অপশন বেছে নিয়েছে। অন্যের দেশে আছি এই চোরা হীনমন্যতা ছাড়া আর কোন কারণ নেই। এবং এই হীনমন্যতা টা তাদের উপরে ইমিগ্রান্ট হিসেবেই সে দেশের পপুলার কালচার চাপিয়েছে। অথবা স্থানীয় লোকদের চাকরি জেতে দেখে সিম্প্যাথাইজ করেছে। সেটা অবশ্য একটা খুব ই মানবিক রিয়াকশন । এবং আমাদের এই বাল আইটি সারভিসের আইডিওলোজির থেকে বেরোনোর একটা চেষ্টা। কিন্তু যুক্তিহীন, কারণ শস্তার কালার্ড ইমিগ্রান্ট লেবার কে ক্যাপিটাল পুষবে, আউটসোর্স করবে, স্থানীয় মানুষকে কর্মহীন করবে, আউটসোর্স করবে, দেশপ্রেমী হয়ে ওয়ার এফর্ট কে সমর্থন করবে, আর লোক কে খ্যাপাবে, এই লজিকালি ইনকোহেরেন্ট জিনিসগুলো কে একটা জিনিস দিয়েই মেনে নেওয়া হয়, লজিক অফ প্রফিট। প্রফিট যেন এমন একটি অবুঝ সবুজ কাঁচা অপু, যাকে বাড়তে না দিলে অনর্থ হবে।
aভালো চাকরির খোঁজে তারা সেদেশে গিয়ে কোন অন্যায় তো করেই নি, সে দেশের ইকোনোমিকে সমাজ কে রক্ষনশীল ভুত দের হাত থেকে রক্ষা করেছে। আমাদের দেশ তাদের ভালো কাজ দিতে পারে নি, তারা গেছে বেশ করেছে। ক্যাপিটাল যত্র তত্র ঘুরে বেড়াবে, লেবার যাবে না, e হয় না। ফাল্তু যুক্তি। এতে কালো চামড়া হিসেবেই আমাদের সাবস্ক্রাইব করার কোন অর্থ নেই। আমাদের বাম ট্রেনিং টা কালার ব্লাইন্ড বা বলা যেতে পারে ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি জমানা থেকে বেরোতে পারে নি। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা আর প্রবন্ধরচনা যোগ্য সামাজিক ইতিহাস এক জিনিস না। আমরা যারা আউটসোর্সিং এর দ্বারা লাভবান তারা কি রাজনৈতিক ভাবে দলে দলে আন্দোলন করেছি, ভাই অসংখ্য লোকের চাগরি খেয়ে আমাদের চাগরি দ্যান, হ্যা ভালো করে পড়াশুনো করে ছি কাজের দাবী করেছি। আমরা যারা সারভিস সেক্টরে র উন্নতি তে গত পঁচিশ বছরে উন্নতি করেছি, পয়সার মুখ দেখেছি, তারা কি পিটিশন দিয়েছিলাম, পরিযায়ী শ্রমিক রা, যারা মূলতঃ স্মল ম্যানুফ্যাকচারিং ধরে রেখেছে, তাদের ভাই একটু হাঁটান, বসে বসে চর্বি হবে, দেশ আলস্যে ভরে যাবে? হ্যাঁ আমাদের একটা সামগ্রিক দায় আছে, এই সব সরকারকে আমরাই ভোট দিয়ে এনেছি, কিন্তু ঘটনা হল, মানুষের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা অনেক সময়েই পলিসির ফসল সেটা তো বুঝতে হবে। সুতরাং আমেরিকায় ট্রাম্পের সমর্থনের বাড়ার পেছনে যুক্তি একটাই, সরল ও গোল গাল শ্বেতাংগ রা ভয় পেয়েছেন, তাঁদের রেস হেজেমনি নষ্ট হবে, এবং এই ভয় টা তাঁরা প্রথমবার পান নি, পেলে ইনস্টিটিউশনাল রেসিজম বলে শব্দ যুগল তৈরী হোতো না।
এই পজিশন টা কে আমেরিকান রাজনৈতিক বিতর্কে হিলি বিলি কান্ট্রি পজিশন বলা হয়। আমি এই পজিশন টার ঠিক উল্টো দিক থেকে একটা প্রবন্ধ লিখেছিলাম, বৈজয়ন্ত রাই ছেপে ছিল,, তাতে আমার মূল বক্তব্য ছিল, এটাকে মেনে নিতে হলে মেনে নিতে হয় যে ম্যানুফাকচারিং বুমের সময়ে ইমিগ্রেশন এর সমস্যা, রেসিজম এর সমস্যা ছিল না, আমেরিকার নিও কলোনিয়ান এজেন্ডা ছিল না, তার হেজেমনিক পজিশনে মিলিটারি অ্যাগ্রেসন এর কোন ভূমিকা ছিল না। সারা বিশ্বের যে কোনো রংগের প্রতিভাবান দের জন্য আমেরিকার বা জেনেরালি শ্বেতাংগ সমাজ খুব মুক্তমনা ছিল। এসব আজগুবি তত্ত্ব তে সাবস্ক্রাইব করছো দেখে খুব ই দুঃখ পেলাম। কথায় কথায় পার্সোনালি খচে গিয়ে যাতা বলা র একটা স্টাইল হয়েছে আজকাল গুরুতে, আশা করি সে ভাবে রিয়াক্ট করবে না। করলেও অবশ্য কাঁচকলা।