আমার না, মনে হয় বড়েস বলতে চাইছেন আম্রিগায় মাস্কিত ও অমাস্কিত দের একখান সিবিল ওয়ার না হওয়া অবদি শান্তিকল্যান দূরস্তান।
আরে কেলাস টুর রেজাল্ট নিয়ে ন্যাড়াদার এত মাথা ব্যথা কেন ভগবানই জানে। কেলাস টুতে আম্রিগায় সবাই এ পায়, নাঃ ন্যাড়াদা কোনদিন হোমওয়ার্ক করে নি। :)
গবু,
গুড পয়েন্ট। লেখার শেষে ঠিক যেখান থেকে কমেন্ট শুরু হচ্ছে, ইউজারকে ওইখানে একটা অ্যাংকরে নিয়ে যেতে হবে।
গুরু নতুন চেহারায় আসার পর থেকে একটা জিনিস লক্ষ করছি। যদি কোনো টইয়ের কমেন্ট ১ পাতার বেশি হয়, তাহলে কমেন্টের এক পাতা থেকে অন্য পাতায় গেলে পুরো পাতা রিফ্রেশ হয়ে টইয়ের মাথায় চলে যাচ্ছে। আবার স্ক্রল করে কমেন্ট অবধি নামতে হচ্ছে।
আমি লগিন না করেই পড়ি বা মন্তব্য করি। সেটা কারণ কিনা জানিনা।
আজ্জো আবার ক্লাস টু-র প্রজেক্ট করছে? কিন্তু তাকে রেজাল্ট জিগেস করা যাবে না।
বেশ প্রোজেক্ট। রেনফরেস্টে ভালো মাছ পাওয়া যায়। কাবাব করে খাওয়া যেতে পারে। এই নিয়ে যেন একটা প্যারা থাকে। সুবিধের জন্যে ছবি দিলাম।
অভ্যু, কেলাস টুর প্রোজেক্ট - রেইনফরেস্টে কয়েকদিন বুকলেট কমপ্লিট করতে হবে। বেশ ভালো প্রোজেক্ট। আরও ভালো ব্যাপার হল যে একটা বহুদিনের পুরনো বই পেয়েছি ছোট এক্সচেঞ্জ লাইব্রেরি থেকে, অসাধারণ। প্রসঙ্গত আমাদের বাড়ির সামনেও একটা ছোট এক্সচেঞ্জ লাইব্রেরি তৈরী হয়েছে এখন, লোকে বই নিয়ে যাচ্ছে, আবার দিয়েও যাচ্ছে।
উফ্ করার নয়, কথার।
মহেশরঞ্জনের গানটি মালকোষ ঝাঁপতাল। এর অন্য মজা আছে। গানটির করার সহজ আন্তরিক আবেদন এর সঙ্গে মালকোষের গাম্ভীর্য যেন কিঞ্চিত বেমানান।
অভ্যু,
আহা বেঁচে থাক বাবা, সোনার দোয়াত কলম হোক।
রেইনফরেস্টের প্রোজেক্ট কী, আকাদা?
মহেশ রঞ্জন সোমের গাওয়াও পাওয়া গেল। তবে একবার ধনঞ্জয় ভট্টাচার্যের গাওয়া শুনলে ...
অভ্যু,
মিশনে শোনা একটি গান শুনতে খুব ইচ্ছে করছে। ইউটিউবে পেলাম না।
" উঠো গো আনন্দময়ী , খোল মা কুটির দ্বার।
আঁধারে হেরিতে নারি, হৃদি কাঁপে অনিবার।
তারস্বরে অবিরত ডাকিতেছি--,
দীনতারিণী তারা তুমি, একি তব ব্যবহার"।
সম্ভবতঃ সারদা মাকে নিয়ে লেখা শরৎ মহারাজের স্মৃতিকথায় পড়েছি, ভাল মনে পড়ছে না।
দেখ, যদি এই গানটি শোনাতে পার।
আনন্দবাজার থেকে আনন্দের খবর
আচ্ছা এই যে কাকা এতবার বলল ট্রাম্প জিতবে ট্রাম্প জিতবে তা ট্রাম্প ত হারল। তারপরে বলল ট্রাম্প হারলেও পার্জ না মার্জ কি যেন করবে সেসব কবে করবে? কাকা এত দাপটি করি নাচল সেই মান রাখতেও ত করে ফেলা দরকার নাকি?
আমার কিন্তু ইউটুব দিব্বি কাজ করছে। একটা instrumental piece চলছে অন্য একটা ট্যাব এ এই মুহূর্তে
একটু আগে কিছু শর্ট ভিডিও ও ঠিকঠাক চলেছে
দেখুন আজকাল শুধু রবীন্দ্রসঙ্গীত গাওয়া যায় না। আগে একটু রাগালাপ , মাঝখানে একটু কাওয়ালী, এসব না করলে লোকে রোবীন্দোসঙ্গীত বলবে ক্যানো?
অর্ণবকে অত্যন্ত ফালতু ফুটেজ দেওয়া হল।
ট্রাম্প মনে হয় বেলা থাকতে কু টা সেরে নিচ্ছে। প্রথমেই গুগুলকে অ্যাটাক করেছে, এরপরে ফেক নিউজ।
ইউটিউবে কিসুই কাজ করছে না, এই মাত্র রেইনফরেস্টের প্রোজেক্ট করতে গিয়ে আটকে গেছি।
লিন্ক ঠিকই আছে। ইউটিউব কাজ করছে না।
লিং কাজ করছে না, সে ঠিক আছে। এই একটা লোকই রবিন্দোসঙ্গীত গাইতে পারত - সেও না হয় বিস্তর নুন-টুন দিয়ে নিমমত হলাম। কিন্তু এটা তার সেরা গান, অনেক পরিশ্রম করেও মানতে পারলাম না।
ন্যান ভোট ছেড়ে গান শুনুন। একটাই লোক রবীন্দ্রসংগীত গাইতে পারত, তার সেরা গান :)
(তা সে ন্যাড়াদা যাই বলুক না কেন)
আম্রিগার ভোট র নাটক চলেই যাচ্ছে . যাবতীয় টিভি সিরিয়াল , সোপ , অর্ণবের চেঁচানো সবকিছুর বাজার মারা গেলো মনে হচ্ছে , ইভেন এতো ক্লোজ বিহার ভোট কেমন ভেজা মুড়ির মতো মিইয়ে গেলো।
সম্বিৎ,
আপনার সৌজন্যে আমার প্রিয় দুটো গান অশোকতরুর গলায় শুনলামঃ
"আজি যে রজনী যায় " ও "আমার সকল নিয়ে বসে আছি"।
বোধি,
এপাতায় বিহারের গ্রাউন্ড রিয়েলিটি নিয়ে কথা বলার যোগ্য ব্যক্তি শিবাংশু দে। একদম বিহারী 'রৌয়া'! কিন্তু তিনি আপাতত ঃ কিছু সিরিয়াস অধ্যয়ন এবং লেখালিখিতে ব্যস্ত।
আমার সবকিছুই অ্যানেকডোটাল।
নিঃসন্দেহে নীতীশ বিহারে গুড গভর্নেন্সের প্রতিমান হয়েছিলেন। তার রেশ রয়েগেছে। মহিলারা এবার এগিয়ে এসে বেশি ভোট দিয়েছেন/ মানে ভোটার লিস্টের হিসেবে যত প্রতিশত পুরুষ বুথে এসেছেন মহিলারা তার ৫% বেশি।
মদ বন্ধ করায় বেশির ভাগ মহিলা খুশি। মেয়েদের জন্যে সাইকেল প্রকল্প, এবং আরও দু'তিনটে বাস্তবে কাজে এসেছে। একই কথা মোদীর উজ্বলা যোজনা।
কংগ্রেসের সঙ্গে বিজেপির তফাৎ হল কাজ করার বিশ্বাসের ফারাক। স্বচ্ছ ভারত এবং উজ্বলা আদতে ২০০৮ এর কংগ্রেসি যোজনা। কিন্তু কংগ্রেস তার 'নির্মল গ্রাম' (যেটা আজ স্বচ্ছ ভারতের বড় অংশ) এবং উজ্বলা -- নিয়ে গা করেনি। যেমন তেমন করেছে, ইমপ্যাক্ট নেই। তবে ম্যাক্রো লেভেলে ইকনমি সামলেছে।
মোদীরা অনেক বুদ্ধিমান। ইকনমি সামলাতে পারছে না। কিন্তু মাইক্রো লেভেলে রাজ্যওয়ারি
নীচুতলার মানুষদের সেগমেন্ট ওয়াইজ টার্গেট করেছে। স্বচ্ছ ভারত এবং উজ্বলা যোজনাকে কাগুজে না করে প্রাথমিকতা দিয়ে করে ছেড়েছে। বিহারের ইলেকশনকে মাথায় রেখে ঘরে ফেরা মাইগ্র্যান্টদের নভেম্বর নাকি অক্টোবর অব্দি ফ্রি র্যাশন দিইয়েছে। কৃষকদের ব্যাংক আকাউন্টে ছ'হাজার টাকা এসেছে। ফলে গাঁইয়ের মানুষ লালুর ছেলে বা রাহুলের থেকে এনডিএতেঁ আস্থা রেখেছে। মুসলিম মহিলাদের একটি অংশ মোদীর নিঃশব্দ ভোটার।
আর সেফ খেলতে গিয়ে রামমন্দির ও সিএ এ নিয়ে কংগ্রেস মুখে কুলুপ এঁটেছে। তাই আম ও ছালা দুটোই হারিয়ে এক্ষণ আব্বাসুদ্দিনকে দোষ দিচ্ছে। এদের কিস্যু হবেনা।
একই কারণে মুখ খুলে বামদল গুলো তাদের সীমিত শক্তিতে যেখানে বেস (ভোজপুর বেল্ট) সংগঠন, সেখানে ভালো ফল করেছে। মানে তাদের বেস ধরে রেখেছে।
তবু বোলব লালুর ছেলে ফ্রম নোহোয়ার ভালো ফাইট দিয়েছে। কতগুলো সীটে ৫০০ বা ১০০০ এর কম মার্জিন! আর আধডজন সীট পেলেই ওয়াইসির সঙ্গে মিলে সরকার হতে পারত। বিজেপি জিতেও ভয়ে আছে। এবার অপারেশন বেঙ্গল । বিজেপি সর্বশক্তিতে ঝাঁপাচ্ছে। তিনোরা অপদার্থ।কাট মানি এবং দলীয় কোন্দলে মত্ত। সিপিএম মমতাকে প্রধান শত্রু মনে করে। ভাবে যা শত্রু পরে পরে! মনে হয় মোটাভাই আদ্দেক লড়াই জিতে গেছে।
সুপ্রীম কোর্ট অর্ণবকে তড়িঘড়ি জামিন দিইয়েছে কিন্তু জেরা চলবে, কেস চলবে। দিল্লি হাইকোর্ট দুটো চ্যানেলকে নোটিস দিইয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার নেটফ্লিক্স আদি ওপিপি গুলোও নিয়ন্ত্রণ করবে। আপনার আমার অন্যরকম ফিল্ম দেখার আশায় জল ঢালা হল।
ক্যাভানো কোনো রায় দেয় নি। সবে সওয়াল জবাব হয়েছে। নেক্স্ট সামারে রায় বেরোবে। ক্যাভানো আর রবার্ট্স এমন কিছু প্রশ্ন করেছে যাতে মনে হচ্ছে যে ক্যাভানো পাঁচ নাম্বার জাস্টিস যে ওবামাকেয়ার বাঁচিয়ে দেবে। একটা কথা মাথায় রাখা উচিৎ যে ক্যাভানো আর রবার্ট্স , দুজনেই মোর পলিটিকাল অপারেটিভ দ্যান জাস্টিস। দুজনেই লিগাল সার্কেলে এসেছে পলিটিকসের মাধ্যমে। ওবামাকেয়ার পুরো ভয়েড করে দিলে যে কেওস হবে আর রিপাব্লিকানরা ২০২২ তে মুশকিলে পড়বে সেই সেন্সটা এদের আছে। তাই এই মুভ।