বাড়িভাড়া পেতে সমস্যা হচ্ছে এই প্রথম শুনলাম। ভাড়া দেওয়ার পয়সা আছে কিনা শুধু এটাই দেখা হয় বলে জানি। কিছু জায়গা থাকে যারা স্টুডেন্টদের ভাড়া দেয়না। সেটা রেসিজিমের জন্য নয়।
আমার কমেন্ট টা আমি ঠিক মতো লিখতে পারিনি। আম্রিগা কে আলাদা করে রেসিস্ট বলাটা একেবারেই অবজেক্টিভ ছিলনা. ইভেন অস্ট্রেলিয়াতেও প্রায় দশ বছর হতে চললো রাস্তা ঘাটে কিছু ফেস করিনি কোনোদিন. কিন্তু মনে হয়েছিল যে ভারতীয়রা যে কমিউনিটিতে স্টিক করে থাকে তার পেছনে নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি আঁকড়ে থাকা যতটা আছে, তার সঙ্গে নিজের লোকের সাথে মিলে থাকার একটা নিরাপত্তার অনুভূতিও হয়তো কিছুটা আছে। এটুকুই।
আমার ইন ফ্যাক্ট মজাই লাগে যখন এরকম অনেক গ্যাদারিং এ দেখি ভারতীয়রা বসে বসে ওয়েস্টার্ন কালচার কত খারাপ , ছেলে মেয়ে গুলো উচ্ছন্নে গেলো , ইন্ডিয়ার সংস্কার কত ভালো আবার সেদিন ফেরাবে মোদী , চাকরিতে আমাদের কত খাটায় কিন্তু কম মাইনে দেয় এসব নিয়ে ঘ্যান ঘ্যান করে , কিন্তু যদি জিগাই যে এতো কিছু সয়ে কেন পড়ে আছেন, মোদী এতো ভালো করছে এখন তো ইন্ডিয়া কেন ফিরছেন না - তখন কেমন উদাস হয়ে সাবজেক্ট পাল্টে ফেলেন.:) :)
অবশ্যই সবাই এক নয়। সব ধরণের লোকই আছে..
কিন্তু একটা কালো চামড়ার লোককে সন্দেহের বশে গুলি করে মেরে দিলো, বা রাস্তায় দেখে দল বেঁধে বুলি করলো, এইরকম কোনঠাসা করা রেসিজম ভারতীয়দের ক্ষেত্রে আমি শুনিনি। নিশ্চয়ই হয়, তবে কম হয় বলে আমার ধারণা। এই আর কি ।
ডিস্ক্রিমিনেশন চাকরিতে হতে পারে। কর্পো জানিনা (কিন্তু সেতো গুরুতে বিস্তর লোক আছে, তারা বলবে ) তবে অ্যাকাডেমিয়ায় ভারতীয়রা রাজত্ব করছে, প্রবল দাপট। সেখানে ডিস্ক্রিমিনেশন পাবেন না ।
ইন ফ্যাক্ট যেকোন হায়ারিং কমিটিকে ট্রেইন করা হয় যাতে এইসব ভুল না হয়। অবশ্যই সব কিছু ফুলপ্রুফ না।
ট্রাম্পের আমেরিকা আর ইউ এস এ কে গুলিয়ে ফেল্লে চলবেনা। দুটো এক হলে ট্রাম্প ল্যান্ডস্লাইডে এই ইলেকশন জিতে যেত।
হ্যাঁ ফার্স্ট জেনারেশন কেন এক একটা কমিউনিটি অনেক জেনারেশন ধরেই নিজের কমিউনিটিতে মেলামেশা করতে পারে। ভারতীয়রা এটা খুবই করে, কিন্তু তার কারণ (আমি যতটুকু dekhechhi) রেসিজম না, নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি আঁকড়ে থাকা। কিন্তু আবার অনেকেই আছেন এসব কিছুই করে না। আমি এবং আমার মত কয়েকজন বন্ধু আছে যাদের আলাদা করে ভারতীয় কমিউনিটি দরকার হয়না। ইউনি লেভেল থেকেই আমার বন্ধুরা সাত ঘাটের।
আমার কিছু আত্মীয়দের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা কিন্তু আছে লন্ডনের রাস্তায় হ্যারাস্ড হওয়ার, ভারতীয় হিসেবে। বা অস্ট্রেলিয়ার খবর তো খুঁজলেই পাওয়া যায়। এরকম ঘটনা, এমনকি ট্রাম্পের আমেরিকাতেও, ভারতীয়দের বিরুদ্ধে অতটা শুনিনি। বড়ো শহরে এই মুহূর্তে যাঁরা আছেন এলসিএম দা, ন্যাড়া দা এরা বলুক।
রেসিজম এখনও মূলত অ্যাফ্রো অ্যামেরিকানদের বা হিস্পানিকদের বিরুদ্ধে বেশি করে হচ্ছে, আমি যতটুকু জানি।
একটা অন্য রকম ভাবনায় কিছুটা ধোঁয়া দিই। যুক্তির কথা বলছি। কারুর ঝোল টেনে নয়।
কথাটা হল, রিভার্স রেসিজম। সাউথ আফ্রিকায় যখন শ্বেতাঙ্গ রা ক্ষমতায় ছিল, ভীষণ বর্ণ বিদ্বেষ করেছে, মানে তুমুল ভাবে। কিন্ত যখন কৃষাঙ্গ রা ক্ষমতায় এলো, পাল্টা বর্ণ বিদ্বেষ চালু করে দিলো। এমনকি ক্রিকেট টিমেও কালো কোটা চালু করে দিলো। আরো এমন উদাহরণ আছে।
তুর্কি তে কামাল পাশা ধর্ম কে প্রায় বাতিল করে দিয়েছিল। জোর করে প্রায় সেকুলারকরণ করা হয় ও তুরকি প্রভুত উননটি করে। পর বর্তি সরকার রাাাও ইসলাাাম কে দমন করেন। এবার এখন ইসলাাম রা ক্ষমতায় এসে খুললাম খুুুললা যা খুুশি শুরু করেেছে
আমেরিকাও এই ভয়টা পাচ্ছে ও ট্রাম্প তাকে এই ভয়টা চোখে আঙুল দিয়ে বেশি করে দেখাচ্ছে। রাইজিং নাম্বার অব ব্ল্যাক, হিস্পানিক, লাটিনো, মেহিকান তাদের কাছে ভীতিপ্রদ ঠেকছে। আর কালো রাও যে সত্যি খুব ধোয়া তুলসীপাতা তা তো নয়। ক্রাইম রেট ওই এলাকায় সত্যিই বেশি, যে কারনে বড় রেস্টুরেন্ট চেন, বা সুপার মার্কেট শাখা খুলতে ভয় পায়। এই কিছুদিন আগে খুব আওয়াজ উঠে ছিল টার্গেট নাকি ডার্ক স্কিন মেকআপ প্রডাক্টে আন্টি থেফ্ট মেকানিজম লাগিয়ে রাখছে। খুব নিন্দা হল। তারপর ট্যাগেট stat পেশ করলো ওরা কোনো রেসিয়াল প্রোফাইলিং করেনি, শুধু যে প্রডাক্ট গুলো চুরি বেশি হচ্ছিল তাতে তাতে লাগিয়েছে।
তো আমেরিকান হোয়াইট দের এই সুপ্ত ভয়টাকেই ট্রাম্প কাজে লাগিয়েছে।
নানা. অবশ্যই সেরকম কোনো অভিজ্ঞতা নয়। কিন্তু যেকটা ওয়েস্টার্ন দেশে থেকেছি (আম্রিগা ইনক্লুডেড- অল্প সময় যদিও ), বেশির ভাগ জায়গায় ইন্ডিয়ানদের নালিশ করতে শুনেছি চাকরি তে ডিস্ক্রিমিনেট করা হয় বা বাড়িভাড়া পেতে প্রবলেম হয় -এটুকুই । অন্য অভিজ্ঞতা বেশি শুনিনি দুএকটা উইকেন্ডে মাতালদের উৎপাত ছাড়া ।
কিন্তু মিডল ইস্টে থাকার সময় দেখেছি যারা নন মুসলিম , তাদেরকে একটু সাবধানেই থাকতে হয়। যদি রামাদানের সময় কাউকে খেতে দেখে বা নাস্তিকতা নিয়ে কিছু শোনে বা ওখানকার রাজা বা পলিটিকাল সিস্টেম নিয়ে কিছু শোনে , অনেক কিছু হতে পারে । এটার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা আছে।
আম্রিগাকে আলাদা করে রেসিস্ট বলছিনা। কিন্তু যারা বাইরে থাকেন , তারা ফার্স্ট জেনারেশন অনেকেই নিজেদের কমিউনিটির সাথে বেশ ক্লোজলি মিশে থাকতে চেষ্টা করেন।
ইউ এস এ তে ভারতীয়রা ভারতে মুসলমানদের মত বা পাকিস্তানে হিন্দুদের মত ভয়ে থাকে? মানে তাদের আতঙ্কটা বুঝতে পারে আম্রিকা এসেই? এটা অমিত প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে বললেন?
আমার নাম হিজিবিজবিজ, আমার বাবার নাম হিজিবিজবিজ, আমার কাকার নাম হিজিবিজবিজ, আমার দাদার নাম হিজিবিজবিজ...
বিহার ইলেকশনের শেষ দিন কাল। রেজাল্ট ১০ই নভেম্বর ।
তা পোলিং পার্সেন্টেজ এরকমঃ প্রথম দফাঃ ৫৩%। (২৮ অক্টোবর )
দ্বিতীয় দফাঃ ৫২% (৩রা নভেম্বর )
মনে হয় নীতিশ সরকার টিকে যাবে।
বিদেশে থাকলে কিন্তু নিজের মাইনরিটি স্ট্যাটাস টা বোঝা যায় যেটা ইন্ডিয়ায় থাকতে কোনোদিন বুঝিনি। এখন বুঝতে পারি ইন্ডিয়াতে বা পাকিস্তান -বাংলাদেশে সংখ্যালঘুরা কিরকম ভয়ে থাকে বা কেন সঙ্ঘবদ্ধ হয়ে থাকতে চেষ্টা করে বা ব্লক ভোটিং করে। যদি সরকারের মাথা নিজেই রেসিস্ট হয় বা রেসিজম কে ওপেনলি সাপোর্ট করে, তাহলে ন্যাচারালি ভয়টা বাড়ে।
dc, আজকে টেস্ট খেলার থার্ড ডে। সাধারণতঃ থার্ড আর ফোর্থ ডে তে সবচেয়ে বেশী খেলা জমে !
আমিও সেটাই বলছি যে ট্রাম্প দুবার এত ভোট পেলো, তার মূল কারণ রেসিজম। এইযে রিপাব্লিকানরা ট্যাক্স কাট, ওবামাকেয়ারের বিরোধিতা, সেকেন্ড অ্যামেন্ডমেন্ড, ল অ্যান্ড অর্ডার, সুপ্রীম কোর্টের কথা বলে তার মূলেও আসলে রেসিজম। এমনকি আমেরিকার একদল যে প্যান্ডামিক ইচ্ছা করে সামলালো না সেটাও এই হিসাব করেই যে শহরের গরীব কালোরা বেশি মরবে।
কিন্তু আবার এই দেশেরই আদ্ধেক লোক আছে যারা ট্রাম্পকে সহ্য করতে পারেনা। এর মধ্যে প্রচুর সাদারাও রয়েছে। তাদের কাছ থেকে যে পরিমাণ ট্রাম্প বিরোধীতা দেখেছি, সেটা ইন্ডিয়াতে মোদির বিরুদ্ধে দেখিনি। মাইনরিটি হিসাবে মনে হয়েছে যে ট্রাম্পকে হারানোর আশু প্রয়োজন আছে। তারপরেও রাগের চোটে কেউ আমাকে গুলি করে মারতেই পারে। কিন্তু অন্তত প্রেসিডেন্ট বলবে না যে বেশ করেছে।
লেটস এগ্রি টু ডিসএগ্রি।
আমার মতে ক্ল্যানগিরি করবার নির্দেশ দেবার সাহস পাচ্ছে কারণ লোকে শুনতে চাইছে আর মানছে। উল্টোটা নয়। রেসিয়াল দিভিশনের উপর লড়া ভোটের রেসাল্ট যদি এরকম ক্লোজ হয় সেটার আর কোন এক্ষপ্ল্যানেঅহন হয়না। যদি বাইডেনের পক্ষে একপেশে ইলেকশন হত তাহলে অন্যভাবে ভাবতাম
আমি খুব সচেতনভাবেই ভারতের সাথে তুলনায় যাচ্ছিনা। ভারতের সমস্যাটা আরো জটিল বলে মনে হয়।
হ্যাঁ সেটাই তো বলা হচ্ছে। ট্রাম্প সিম্পটম তো বটেই। নিজেও পুরো বিষ। আপাতত ওটাকে তো ঝেড়ে ফেলা যাক। তার মানে কি আর সব সুস্থ হয়ে গেলো? মোটেই না। মোদি চলে গেলেই কি আর ইন্ডিয়া সেকুলার হয়ে যাবে। কিন্তু যতদিন থাকবে, সমস্যা তত গভীর হবে। যে সামান্য উন্নতি হচ্ছিলো, সেটাও কয়েক দশকের জন্য পিছিয়ে নিয়ে যাবে। হায়েস্ট অফিস থেকে ক্ল্যানগিরি করার আদেশ আসে এখন।
ট্রাম্প তো মাত্র গত 4 বছরের গল্প। তার আগে আমেরিকা আদৌ ধোয়া তুলসীপাতা ছিল কি? বাইডেন তো ভিপি ছিলেন তো তার আমলে যুধ্ধও হয়েছে, রেসিয়াল ক্রাইমও হয়েছে, ফিনান্সিয়াল বেল আউটও হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। সেটাই বলার ছিল যে ম্যাঙ্গো পাব্লিকের মারা যেতেই থাকবে, রেসিয়াল ক্রাইমও হতেই থাকবে। কিন্তু এক্টু পলিশড ভাবে, এক্টু নলচের আড়াল রেখে।
তো এখন সেই নলচের আড়ালটাই ভিইষণ কাম্য বলে মনে হচ্ছে সেটা তো ঠিকই। কিন্তু তাই বলে এটা তো ভুললে চলবে না যে এই মার্কেটেও নেক টু নেক লড়াই হচ্ছে, আর ট্রাম্প বা তার বিচারধারাকে আমেরিকা প্রায় সমান সমান সাপোর্ট করছে। এটা আমার মতে অসুখের গভীরতাকেই চিন্হিত করে।
ভালোই তো, একটু দেরী করে রেজাল্ট বেরোচ্ছে, দিব্যি কয়েকদিন ধরে সবাই ফলো করছে। পট করে ফল ঘোষনা করে দিলে কি এতো মজা হতো?
আমেরিকায় ভোটের রেজাল্ট বেরোতে এত দেরী হচ্ছে কেন?
ট্রাম্প বোমা মারেনি? লোকে সব ভুলে গেছে।
বাইডেন এলে অন্য দেশে বোমা মারবে এই যা তফাত।
আচ্ছা পাইকে দেখি না?
cnn
ভারত খুব গরীব দেশ আর ভারতীয় মানেই গরীব - দুটোর মধ্যে একটু পার্থক্য আছে।
"আমেরিকা মানেই রেসিস্ট - শুনতে মুসলিম মানেই টেররিস্ট এর মতন লাগল। "
লাগতেই পারে , লাগাটাই উচিত .... যদিও আবারো ভুল ইন্টারপ্রিটেশন .....
কিন্তু যেখানে পার্ক এ কুকুরকে বকলস পড়াবার কথা বললে 911 কল করা হয় বা শুধুমাত্র সন্দেহের বসে গলায় পা দিয়ে মেরে ফেলা যায় , বা BLM এর প্রোটেস্ট বাড়ির সামনে দিয়ে যাচ্ছে বলে বন্ধুক তাগ কৰা যায় .....
সেখানে অন্যরকম কিছু ভেবে নিজেকে সান্তনা দেওয়াই যায়
অবশ্যই বিচ্ছিন্ন ঘট্না , পুলিশ brutality এই সব বাহানা তো আছেই
আমেরিকা মানেই রেসিস্ট - শুনতে মুসলিম মানেই টেররিস্ট এর মতন লাগল।
"রেসিস্ট হওয়াটাই যেখানে বেসলাইন সেখানে তাহলে সব দেশই ফান্ডামেন্টালি রেসিস্ট"
এটা আমি বলিনি (বা বলা ভালো ভালো বলতে চাইনি যদি সেরকম ইমপ্রেশন দিয়ে থাকি )
তবে খুব তলিয়ে ভাবলে কথাটা অনেক ক্ষেত্রেই ফেলে দেবার মতো নয় ।...এলিমেন্ট তৈরী ই থাকে , প্রশ্ন হলো সার জল পাচ্ছে , নাকি পাচ্ছে না ।...
আর আমার মনে হয় এই ব্যাপার্টা খানিকটা সিক্লিকাল। কিছু বছর পর পর ফিরে আসে। এই সময় অনেক দেশেই রাষ্ট্রনেতারা তথাকথিত স্ট্রংম্যান। এখন এটাই ইন থিং। আবার আস্তে অস্তে পরিস্থিতি চেঞ্জ হবে হয়ত। সিজন চেঞ্জের মত।
না, গুন হিসাবে কেউ গ্লোরিফাই করছে না। কিন্তু তাহলে আমেরিকা ফান্ডামেন্টালি রেসিস্ট দেশ এই কথটাও অর্থহীন কারণ রেসিস্ট হওয়াটাই যেখানে বেসলাইন সেখানে তাহলে সব দেশই ফান্ডামেন্টালি রেসিস্ট।
সব দেশেই রেসিজম, রিলিজিয়াস বিগট্রি, সেক্সিজম, মাইনরিটি অপ্রেসন সবই আছে। কিন্তু সেগুলো কে টপ লেভেলে ডাইরেক্টলি এনডোর্স করা আর অন্যদিকে সেসব দেখেও না দেখার ভান করা বা অন্তত একনলেজ করা কিছু না করলেও -এই দুটোর মধ্যে অনেক তফাৎ। দিনের শেষে করাপ্ট তো সবাই , কিন্তু সিস্টেম টাকেও তো কোনোমতে ঠেলেঠুলে চালাতে হবে।
ইন্ডিয়াতেই দ্যাখেন না : কংগ্রেস এর কেলেঙ্কারির ইতিহাস তো অগুন্তি , যত রকমের চুরি বা ডাকাতি হতে পারে সব করেছে. কিন্তু এখন মোদী শাহ যা ডেঞ্জারাস খেলা শুরু করেছে সব দিকে , তাতে মনে হচ্ছে এর থেকে চোরগুলোই সেফ ছিল হয়তো.. এই যা তফাৎ.