একটু নিচে আটটা পাঁচে : অভ্যু মন্ডলের কেউ কি? নাকি সপ্তর্ষি মণ্ডলের? না: তা কি করে হবে সেখানে তো সবই তারা আর এতো দেখি সুজ্জ।
"এই দুনিয়ায় কোন দেশ রেসিজম, রিলিজিয়াস বিগট্রি, সেক্সিজম, মাইনরিটি অপ্রেসন মুক্ত? আছে বাকি এরকম কোনো দেশ?"
সম্ভবত নেই , কিন্তু সেগুলোকে গুণ হিসবে গ্লোরিফাই করাটাও কাজের কথা নয় , কোনো সভ্য দেশ সেগুলো কমাবার চেষ্টা করে বিভিন্ন ভাবে
অবশ্য সভ্য দেশ ঠিক কাকে বলে সে নিয়েও বিতর্ক হতে পারে
ট্রাম্প রেসিজমকে লেজিটিমেসি দিয়েছে।
আমাদের দেশেরও তো একই গল্প। নিহিত চাড্ডিচেতনা জল হাওয়া পেয়ে লকলক করছে।
এই দুনিয়ায় কোন দেশ রেসিজম, রিলিজিয়াস বিগট্রি, সেক্সিজম, মাইনরিটি অপ্রেসন মুক্ত? আছে বাকি এরকম কোনো দেশ?
বাইডেণ এলে রেসিস্টদের উতসাহ দেবেনা। বলবে না যাখুশি করো, আমি আছি তো।
ট্রামপায়ণ? খাসা নাম। কিন্তু স্যার এসব জিনিস তো আর আকাশ থেকে পড়েনি।
বেসিকালি রেসিস্ট দেশের রেসিস্ট প্রেসিডেন এই তো হোলো কতা। বাইডেন এলেও এর চরিত্র বদলাবে না। আর দেশের লোক যেমন হবে সেরকমই নেতা হবে।
যেটা বলতে পারেন সেটা হল বাইডেন হল চেনা পরিচিত এনিমি, কিছু ভ্যালুজ আছে আর মোটের উপর নির্লজ্জ নয়।
আমেরিকা ফান্ডামেন্টাললি রেসিস্ট কান্ট্রি , কোথাও চাপা কোথাও খুল্লাম খুল্লা ....... তথাকথিত লিবারেল বাবল থেকে একটু বেরোলেই টের পাওয়া যায় , সময় সময় তারও দরকার হয় না
ট্রাম্প এসে সেটাকেই লেজিটিমেসি দিয়েছে .... রাইট উইং পলিটিশিয়ান দের একটা ভেহিকল দরকার ছিল , টি পার্টি দিয়ে সেটার শুরু আর ট্রাম্প এ এসে ক্রেসেন্ডো রিচ করেছে , লক্ষ্য করে দেখবেন টি পার্টি মুভমেন্ট 2009 সালে ফাউন্ডেড ফুয়েলেড বাই ওবামা ।...দ্রুত পরিবর্তনশীল ডেমোগ্রাফি চেঞ্জ কে কাউন্টার করার এ ছাড়া অন্য কোন উপায় ছিল না বা এখোনো নেই
ওই সব ইকোনমিক প্রগ্রেস , মিনিমাম গভর্নমেন্ট ... কাঁচা ভাষায় ওই সব বাল ।...পালিশ করা নেতাদের বুলি .... জাস্ট ম্যাটার করে না কমন জনগণ ... বিশেষ করে সংখ্যালঘু বা কালারড হলে তো কথাই নেই
উল্টোদিকের তেনেরাও এমন কিছু মহাপুরুষ নন তবুও এত লিস্ট টানা পড়েন ইত্যাদি আছে বিভিন্ন ফ্রাকশন এর মধ্যে
এই দেখুন ভেবেছিলাম লম্বা প্রবন্ধ লিখবো ব্লগ খুলে আগেভাগেই বলে ফেললাম , দেশ ও দশের অপুরণীয় ক্ষতি ইত্যাদি ইত্যাদি .....:):)
আচ্ছা আপনারা একটু সিরিয়াস জিনিসে মন দিন। এই টইটা দেখেছেন? বেশ দার্শনিক মতো
https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=19457
Amit , লাখ কথার এক কথা বলেছেন । ট্রাম্প হয়তো চলে যাবে,কিন্তু আমেরিকার এই ভয়ঙ্কর ট্রাম্পায়ন , এর থেকে রেহাই পেতে বহু বছর লেগে যাবে যদি আদপে হয় ।
এক্সক্টলি এটাই লোকটার জিনিয়াস - নয়েজ জেনারেট করার ক্ষমতা।
জিনিয়াস কি না জানি না, তবে লোকটা গ্যাসলাইটিং এর ওস্তাদ । এখনো খেলে যাচ্ছে । এ যে কোথায় গিয়ে শেষ হবে কে জানে ।
ট্রাম্প হারুক কি জিতুক আম্রিগায় রেস্ টেনশন আরো খারাপ হবে। বোতল থেকে একবার দৈত্য কে বার করলে ঢোকানো সোজা না। ইন্ডিয়া কেই দ্যাখেন।
ট্রাম্পের এক সমর্থকের বক্তব্য। ইনি আবার পুলিশ অফিসার।
Biden voters need ‘a bullet in their skull for treason,’ Alabama police captain says
এক্সক্টলি এটাই লোকটার জিনিয়াস - নয়েজ জেনারেট করার ক্ষমতা।
তার্পর ঘোলা জলে মাছ ধরে ফেলা
সি এন এন থেকে
ওদিকে ভোটের গ্যাপ কমে আড়াই
আকাদা, কি কচ্ছ এখন?
মনে করুন একটা সফ্টওয়ার কোম্পানিতে একটা ছেলে চাকরী করতে গেলো। আইআইটি, আইআইএম থেকে পাশ করেছে। দুর্ধর্ষ ভালো কোডিং জানে, দারুন কমিউনিকেশান আর অর্গানাইজেশান স্কিলস, সপ্তাহে ছদিন দিনে বারো ঘন্টা কাজ করে, দারুন বুদ্ধি, ঝাঁচকচকে, খুব ভালো প্রেজেন্টেশান দেয়, দেখার মতন ডকুমেন্টেশান, এইসব আরকি। আপনি অবশ্যই বলবেন যে এই কোম্পানির সেরা এমপ্লয়ি।
ট্রাম্প হল সেই ছেলেটি আর কোম্পানির নাম হল রিপাব্লিকান পার্টি।
লোকটা বদ্ধ উন্মাদ, একবার বলছে আমি জিতেছি, তারপরেই বলছে জালি ভোট, মাথার ঠিক নেই। ও হারবে তো বটেই, অন্য দেশ হলে এতদিনে ভোটের ফয়সালা হয়ে যেত। দেখুন, হেরে যাবার পর কি করে।
চ্যানেল না , আমি ভাবছি ট্রাম্প এর ক্লাউট কি এতটাই বেশি ওর পার্টিতে যে কোনো একটা অন্য টপ লেভেল লিডার সাহস করে বলতে পারছেনা ভোটিং প্রসেস টাকে রেসপেক্ট করতে ? এটাই তো ফ্যাসিজম এর ফার্স্ট সাইন.
রিপাবলিকান রা খামোকা ট্রাম্পের মিথ্যাচার কাউন্টার করতে যাবে কেন ? গত চার বছরে ওই মিচ্ , গ্রাহাম , টিম কটন , মার্কওস্কি - এই সব গার্বেজ গুলো কে দেখে মনে হয় ? এবং এই সব কটা আবার রি ইলেক্টেড হয়েছে
এতে করেই বোঝা যায় ইলেক্টরেট দের আসল রং
এনিওয়ে এই বাজারে স্টিভ ব্যানন FBI ডিরেক্টর আর ফাউচি র মুণ্ড দাবি করেছে , মানে লিটেরালি
এবং তাতে করে টুইটারে পার্মানেন্ট ব্যান হয়ে গেছে , ইউটুবের ভিডিও নাকি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে
NBC তে পড়লাম
ফক্স নিউজ কিন্তু ফ্রড ক্লেইম সমানে চ্যালেঞ্জ করেছে।
জর্জিয়া দুটোই রাণঅফ।
কনসেশান বা ফেয়ারওয়েল স্পিচ যাই হোক , সেখানেও ট্রাম্প গেলে সেই এক ঘোঁতঘোঁত ই করবে যে জালি ভোটের জন্যে হেরে গেছে। আর কি। আর এসব শুনে ওর চেলাগুলো অটোমেটিক উইপন নিয়ে কোথাও গন্ডগোল বাধাবে।
যেটা সারপ্রাইসিং লাগছে এতো ফ্রড ভোটিং ক্লেম করছে ট্রাম্প আর ওর ছেলেপিলে উইথ আউট প্রুফ , কিন্তু বাকি রিপাব্লিকানগুলো কেউ সেভাবে কাউন্টার করছেনা।
আমার হিসাব অনুযায়ী এই থার্ড বান্চের মধ্যে ট্রাম্পকে ১৫% মার্জিন থাকতে হবে।
অ্যারিজোনায় তিনটে বাকেটে ভোট এসেছে। একটা মেল ব্যালট, যেটা প্রথমে গোনা হয়েছে অ্যান্ড ফেভারড বাইডেন। সেকেন্ড বাকেট হল ইলেকশান ডে ভোট, ফেভারড ট্রাম্প। এতে ট্রাম্পের মার্জিন বেড়ে গেছে। থার্ড বাকেট, যেটা এখন গোণা চলছে সেটা মেল ইন ব্যালট কিন্তু ইলেক্শানের আগের দিন বা ইলেক্শানের দিন ড্রপ বক্সে ফেলা হয়েছে ইত্যাদি। এটা মিক্স্ড ব্যাগ। কিন্তু যে ব্যালট এখনো কাউন্ট হচ্ছে সেগুলো সবটাই প্রায় মারিকোপা কাউন্টি মানে ফিনিক্স এরিয়া। আর কিছু আছে পিমা কাউন্টি মানে টুসন আর ফ্ল্যাগস্টাফ এরিয়াতে। এগুলো সবই ডেমোক্রাট মেজরিটি এরিয়া। সব গোণা হলে আমার মনে হয় বাইডেনের স্লিম মার্জিন থাকবে।
অ্যারিজোনা আর জর্জিয়াতে জেতা রিপাব্লিকানদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে বলতে পারবে যে দেখো ডেমোক্র্যাট স্টেটগুলো আমাদের ইচ্ছা করে হারিয়ে দিল। সেই নিয়ে আগামী কয়েকমাস ফালতু চেঁচাতে পারবে।
পেনসিলভানিয়াতে মনে হয় আরো বেশি ভোট বাকী আছে।
অ্যারিজোনা বেশ ডাইসি লাগছে।
জর্জিয়াতে দুতই রানফ হবে?
জন ম্যাকেন আর আল গোরের কনসেশান স্পিচ শুনছিলাম । ট্রাম্প কি আদৌ কনসেশান স্পীচ দেবার মত মানসিক অবস্থায় থাকবেন না কি একটা অঘটন ঘটিয়ে ছাড়বেন?
৩০০০ না, ৩৫০০ এখন। দেখা যাক
পেনসিলভ্যানিয়াও বিশাল কিছু অঘটন না ঘটলে বাইডেন পাবে। এখন ডিফারেন্স ৬৪,০০০। এখনো প্রায় একশ হাজারের বেশি মেল ইন ব্যালট বাকি। মেল ব্যালটে বাইডেনের মার্জিন ৭০-৩০।
নেভাডাতেও মার্জিন বাড়ছে।