@abhyu কুমারী পূজার টই এর লিংক তাা দেবেন একটু
বার্নির পলিটিক্যাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং মারাত্মক ।
CNN এ পুরো লাইভ দেখাচ্ছে আরিজোনায় কাউন্টিং সেন্টারে র বাইরে পার্কিং লট এ ট্রাম্পের ভক্তরা দল বেঁধে সেমি অটোমেটিক গান নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে । কি অবস্থা সত্যি।
নস্ত্রাদোমাস?
থ্যাঙ্কু অরিনদা।
বি দা বুঝলে না। হাতে লেখা গোপন নোটবুক পাওয়া গেছে তো, মৃত লোকের জিনিস পত্র হাতড়ে, রোজনামচা । যারা মারছিলো তারা তো সেসব হাতে পায়নি। :)
দারুন ভাল নোটস, প্রথম example টা দারুণ ভাল । কোর্সটার নিশ্চয়ই খুব ভাল ফিডব্যাক পাও।
স্তালিনের জয়গান না গাইলে আরো ঝাড় খেতে হতে পারতো।
এই মাঙ্গার ওয়েবসাইট দেখলাম। মাঙ্গার মতনই কার্টুন তো।
ভক্ত বলতে মনে হল। কুমারীপূজার টইতে ভক্তরা হঠাৎ কেমন ক্ষান্তি দিলেন।
বাঁশ কেন ঝাড়ে হলেও ভক্তরা ভক্তই। এবং এও নতুন না। গুলাগে যারা বন্দী ছিলো তারা অনেকেই মার খেতে খেতেও স্তালিনের জয়গান গেয়ে গেছে। ভাগ্য ভালো যে এসব ডকুমেন্টেড আছে, নইলে অবিশ্বাস্য মনে হত।
এখানে UGAর খুব কাছে একটা বিরাট বিলবোর্ড। লেখা আছে - "মেক আমেরিকা থিঙ্ক এগেইন। উই ক্যান ডু বেটার। ভোট।"
শুধু ট্রাম্প র ভক্তরা কেন , ইন্ডিয়া বা ব্রাজিল বা টার্কি বা ফিলিপিন্স বা আরো বহু সিমিলার কেস স্টাডি আছে তো হাল আমলের । আরো আগের উদা চাইলে সেই জুলিয়াস সিজার থেকে মুসোলিনি -হিটলার ও দেখেন -সব এক কেস।রেসিয়াল ফানাটিজম করে পপুলার ভোটে জিতে ডেমোক্রেসির স্ট্রাকচার-এ ঢুকে তারপর তারই বারোটা বাজিয়েছে সবাই। একমাত্তর ভক্তদের নিজেদের বাঁশ কেন ঝাড়ে কেস হলে তখন সব হাউমাউ জোড়ে , যদ্দিন সেটা না হচ্ছে তদ্দিন সব ভালো।
এই মাগা নিয়ে একটা মজার অভিজ্ঞতা হল এবার। আমাদের পাড়ায় বলতে গেলে ডেমোক্র্যাট সুপারমেজরিটি। প্রায় সব বাড়িতেই বাইডেন-্হ্যারিস ইয়ার্ড সাইন। কিছুদিন আগে এক বাড়িতে দেখি ট্রাম্প সাইনের সাথে আর একট সাইনে লেখা Manga। প্রথমে ভেবেছিলাম ট্রাম্প্ভক্ত লোকজন বোধহয় ট্রাম্পের মতই বানান ভুল করে মাগার বদলে মাঙ্গা লিখেছে। তারপর গুগল করে দেখ্লাম জমকালো শাড়ি গয়না পড়া এক ভারতীয় মহিলার ছবি। নাম মাংগা অনন্ততমুলা। ইনি প্রবল ট্রাম্পভক্ত, কোনো এক ডিফেন্স কনট্রাক্টিং এজেন্সিতে কাজ করতেন এবং আমাদের ডিস্ট্রিক্টে রিপাব্লিকান ক্যান্ডিডেট। ভোটে অবশ্য হেরে গেছেন।
এখানে অদ্ভুৎ অশ্ভুৎ মিনারেল ওয়াটারের ব্র্যান্ড । আজ একটা বোতলের গায়ে নাম দেখি হাইড্রোসিল।
কি অদ্ভুৎ মাগা টুপির লোকেরা তো মিসম্যানেজমেন্ট মেনেই নেবেনা। বরং বলবে হেবি ম্যানেজ করেছে। আপ ক্রনোলজি সমঝিয়ে
ফক্স নিউজ এখন কি একটা ভিডিও দেখাচ্ছে যেখানে ডেট্রয়েট কাউন্টিং সেন্টার থেকে রিপাব্লিকানদের বের করে দিয়েছে, আর বিএলেম শার্ট পড়া লোকেরা নাকি হাততালি দিচ্ছিলো। এদিকে ট্রাম্পের ছোটোছেলে একটা ফেক ভিডিও রিটুইট করে ধরা পড়েছে। রিপাব্লিকান পার্টি এখন অপেক্ষায় রয়েছে যে সুপ্রীম কোর্ট যদি ফেভারে রায় দেয় যে অত মেইল ইন ভোট গুণতে হবেনা। সুপ্রীম কোর্টের যা অবস্থা, তাতে ট্রাম্পের পক্ষে ইলেকশান ডিক্লেয়ার করে দিতেই পারে।
এই যে নোট, অরিনদা
https://drive.google.com/file/d/1WHSEBOtefro5vL2OnSR-NVbyFjRO26tx/view?usp=sharing
মস্তিস্ক প্রক্ষালন তো মারাত্মক। নাহলে করোনা-য় এত লোক মারা গেল, কি লেভেলের মিসম্যানেজমেন্ট প্রথম থেকেই , তাও প্রায় ৫০% পপুলার ভোট
না দেড় ঘন্টা ক্লাস হয়ে গেছে GLM নিয়ে অলরেডি। কাল ক্যানোনিক্যাল লিঙ্ক ডিরাইভ করব। তারপর একটু ডেটা অ্যানালিসিস। তারপর পয়সঁ আরম্ভ করব, শেষ হবে না।
"কাল লজিট প্রবিট হয়ে পয়সঁ রিগ্রেশন।"
একদিনে?
একটা ছেলের স্কুলে পড়তে আমাকে বেশ পছন্দ ছিলো। বহুযুগ বাদে শুনলাম, তারও ছেলের নাম টিনটিন!
রাশিয়ান বলতে মনে হল - আমাদের এক বন্ধুর বোনের নাম ছিল পুশকিন। ছেলেটার ডাক নাম টিনটিন, বোনের নাম নিজেই দিয়েছিল।
হ্যাঁ হ্যাঁ - রাশিয়ান ভদ্রলোকের কাছে কৃতজ্ঞতা
অভ্যুদয়বাবু, ফন্ট পেয়ে গেছেন তো?
হ্যাঁ সত্য স্যার তো আমাদের মতো অনেক প্রাক্তন ছাত্রকে নিয়ে গর্বিত ছিলেন।
ন্যাড়াদা ফুড চ্যানেল দেখছেন। আমি দেখেছিলাম কাগেমুশা। কাল শেষ করব।
সত্য সার বেঁচে থাকলে তোমার জন্য গর্বিত হতেন
পাঁচটা তো ফান্ডামেন্টাল অপারেশন আছে - যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ আর modular forms
এইখানে দেখুন https://math.berkeley.edu/~ribet/trinity.pdf
কাউন্টিং সেন্টারের ভেতরে দুটো জায়্গা আছে। একটা প্রোটেক্টেড এরিয়া। সেখানে ইলেকশান অফিসিয়াল তিনজন এজেন্টের সাথে বসে থাকে। একজন ডেমোক্র্যাটিক, একজন রিপাব্লিকান, একজন ইন্ডিপেন্ডেন্ট। এই এরিয়াতে পারমিশান ছাড়া ঢোকা যায় না। আরেকটা এরিয়া আছে, এর বাইরে। সেখান থেকে গ্লাস ওয়ালের মধ্যে থেকে দেখা যায় ভেতরে কি হচ্ছে। সেখানে পুলিশ থাকে। সেখানে মিডিয়ার লোকজনেরা থাকে। অনেকে মিডিয়ার লোকজন বলে ঢুকে গেছিল। পরে তাদের মধ্যে কাউকে কাউকে পুলিশ আর ইলেকশান অফিশিয়ালরা বেড় করে দিয়েছে।
আসলে ট্রাম্প মাথা প্রক্ষালন করেছে গত চার বছরে। এরা ভাবতেই পারেনা যে কোথাও ট্রাম্প হারতে পারে। তাই নজর রাখতে, ভোটার ফ্রড আটকাতে, পোতিবাদ করতে চলে এসেছে। এখানে তাদের দাবী হল সব ভোট গুনতে হবে - কাউন্ট দোজ ভোটস।
এদিকে ডেট্রয়েট মিশিগানে এই মাগা পাবলিক একই ভাবে ইলেকশান সেন্টারে ঢুকেছিল যাতে ভোট আর না গোনা হয়, তার উদ্দেশ্যে।
অঙ্ক-ই ঈশ্বর। পবিত্রতম, বিশুদ্ধ সৌন্দর্য্য
রিটায়ার করে অভ্যুর কাছে অঙ্ক শিখব