১৯০৮ থেকে ১৯২৫ র ৪ঠা মার্চ তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর রাঁচিতে মোরাবাদ হিলসে থাকতেন। পাশেই থাকতেন মেজদাদা সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও তাঁর স্ত্রী জ্ঞানদানন্দিনী দেবী। কাদম্বরী দেবীর মৃত্যুর পরে নানা ব্যবসা ও নাটক নিয়ে মেতে থাকলেও কোনটাতেই ঠিক সাফল্য পাননি জ্যোতিরিন্দ্রনাথ। নাটকে কিঞ্চিৎ এলেও, ব্যবসায় আসেনি।জ্যোতিরিন্দ্রনাথ কাপড়ের কল, দেশলাই কারখানা, পাটের ব্যবসা, নীলের ব্যবসা এবং জাহাজের ব্যবসা করেছিলেন। দ্বারকানাথ ঠাকুরের পরে ওই পরিবারে এ বিষয়ে আর কাউকে উৎসাহ নিতে দেখা যায়নি ।
রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক পরবর্তীকালে কেমন ছিল? এটা আশ্চর্যই এঁদের দুজনের চিঠি প্রায় পাওয়াই যায়না। রবীন্দ্রনাথ পরিবারের সবাইকে চিঠি লিখতেন।
১৯১৪ তে লন্ডনের হ্যামর স্মিথ প্রকাশনা থেকে 'Twenty five collotypes from the original drawings of Jyotirindra Nath Tagore' নাম দিয়ে জ্যোতিরিন্দ্রনাথের ২৫টি প্রতিকৃতির একটি ড্রয়িং অ্যালবাম প্রকাশ হয়।
ইংল্যান্ডের একটি বিখ্যাত কাগজে সেই বইয়ের রিভিউ করেন বিশ্ববিখ্যাত চিত্রকর উইলিয়াম রোদেনস্টাইন।Critically acclaimed ছিল সে রিভিউ।
রোদেনস্টাইন জ্যোতিরিন্দ্রনাথের ড্রয়িং ইতালীয় ও ফরাসী চিত্রকর Dante Gabrile Rossette এবং Provise de Chauvenes র ড্রয়িং র তুলনা করেছিলেন।
বিখ্যাত বাণী 'সত্যম- শিবম- সুন্দরম' বাবার ইচ্ছেয় জ্যোতিরিন্দ্রনাথ রূপ দেন ফরাসী দার্শনিক কাজিন ভিক্টরের Le Vai, Le Beau, Le bon র অনুসরণে।
রোদেনস্টাইন, রবীন্দ্রনাথের বিশেষ বন্ধু সবাই জানে। ১৯১২ তে তাঁর হ্যাম্পস্টেড হীথের বাড়িতেই রবীন্দ্রনাথ 'গীতাঞ্জলি' র অনুবাদ লন্ডনের বিদগ্ধ মহলে পাঠ করেন।
তাই এ জ্যোতিরিন্দ্রনাথের এই ড্রয়িং র অ্যালাবাম প্রকাশে রবীন্দ্রনাথের কি একেবারে ভূমিকা ছিল না?
দুজনেই দুজনের সম্পর্কের ব্যাপারে রহস্য রেখে গেছেন।
১৯৯৪ এ রাঁচি বেড়াতে গিয়ে মোরাবাদ পাহাড়ে টেগোর ভিলা মানে 'শান্তিধাম' দেখে এসেছি। তখন অবস্থা অনেকটা একটা পরিত্যাক্ত গোয়াল ঘরের মত লেগেছিল। বুনো বেড়ালের রাজত্ব।
জ্যোতিরিন্দ্রনাথের শেষ জীবনের কথা জানা যায় বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায়ের 'জ্যোতিরিন্দ্রনাথের জীবনস্মৃতি' বইতে।
এছাড়া গাঙচিল থেকেও একটি বই বেরিয়েছে এ বিষয়ে।
উনি বোধহয় এইটা খুঁজছেন
এই চৌত্রিশ বছরটা বেশ মজার একটা ব্যাপার। আমাদের এবং আমাদের আগের জেনারেশানের কাছে বোধয় এইটাই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সংখ্যা। কি পেয়েছি, কি পায়নি তার হিসাব। কেউ কেউ বলতেই পারে যে এরপর বাঙালী আর বাঙালী থাকেনি, বিজেপি হয়ে গেছে। দিদিও এই চৌত্রিশ বছর মেনে চলেন। ত্যানার হিসাব মতন বামেরা যখন এতগুলো বছর মসনদে থেকেছে, অতএব তাঁরও সেটা প্রাপ্য।
খেয়া, এই লেখাগুলোর কোনোটা কি?
এ সবই চৌত্রিশ বছরের ফল।
খিল্লি করছিলাম। লেখাটা সম্ভবতঃ বুলবুলভাজায়, মানে সম্পাদিত - তো এ কি রকম ব্যাপার যে শিরোনামে একটা বানান ভুল চোখ এড়িয়ে যায়?
আমি গুরুচণ্ডালীর একটা পোস্ট খুঁজছি। পোস্টটা ছিল রবীন্দ্রনাথ ও জ্যোতিরিন্দ্রনাথের ওপরে। কাদম্বরী দেবীর মৃত্যুর পরে তাঁদের সম্পর্ক খারাপ হয়ে যায়, জ্যোতিরিন্দ্রনাথ চলে যান সত্যেন্দ্রনাথের কাছে, কলকাতার বাইরে, সম্ভবত রাঁচিতে। রবীন্দ্রনাথ অনেকবার সত্যেন্দ্রনাথের কাছে গিয়েছেন, কিন্তু জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর কাছে থাকেন জেনেও দেখা করেননি। এমন নানান অজানা তথ্য ছিল।
আমাকে কেউ সাহায্য করলে কৃতজ্ঞ থাকব।
এতো আরো কম বুঝছি।
দেবরাজ হচ্ছেন ঐ জালি ইন্দ্রিয়ের অধিষ্ঠাতা দেবতা। ইন্দ্র থেকে ইন্দ্রীয়। ভক্তি থাকলে আরো ভালো বোঝা যায়।
অতিন্দ্রীয় মানে অৎ+ইন্দ্রীয় অর্থাৎ কিনা এমন ইন্দ্রিয় যা অৎ, মানে সৎ নয়। মানে জালি ইন্দ্রিয় আর কি। এমনি ইন্দ্রিয়র থেকে আলাদা করতে ইন্দ্রীয় লেখা হয়।
আচ্ছা অতিন্দ্রীয় ক্ষমতার মানে কি? ১০ লাখ ডলার দিলে আমার বাকি জীবন দিব্যি চলে যাবে।
লেনোভো থিঙ্কপ্যাডও ভালো। আমার ২০০৫এর IBM Thinkpad, তায় Windows তবু ফেলি নি :)
আমার একটা 2008 সালের লেনোভো থিংকপ্যাড আছে। বছর আট-নয় দেঁড়েমুশে ব্যবকার করেছি। ইউবান্টু ছিল। কদিন আগে একটা কাজে বুট করলাম। দিব্যি ফটাফট লোড-টোড হল।
দশ বারো বছর ধরে একটা ল্যাপটপ? সে আমলের আই বি এম নাকি? আমাদের হেল্পডেস্কের একজন বলেছিল তার একটা IBM ল্যাপটপ ছিল, সেটা নিয়ে কোথাও একটা যাচ্ছিল। অ্যাকসিডেন্ট হয়ে গাড়ি টোটাল হয়ে গিয়েছিল, ল্যাপটপটা রাস্তায় পড়ে গিয়েছিল, একটু ধুলোবালি লাগা ছাড়া কিচ্ছুটি হয় নি।
ঈশানের ল্যাপটপ একটি অবস্থান। গেল ১০/১২ বছর ধরে ওমনাথ আর সিকির হাহুতাশ শুনে এলাম, পুরনো টই নাকি সব ঈশানের ল্যাপটপে। ঈশান মাঝে মাঝেই, এই একটা বিড়ি ফুঁকে এসেই দেখছি বলে স্তোক দিয়ে এসেছে। ল্যাপটপ এসেছে গেছে। কিন্তু অবস্থানটি একই
ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর কাতর আবেদন জানিয়েছেন এবার হ্যালোউইন নিয়ে হ্যালু একটু কম করতে
এসব ঈশানের ল্যাপটপে আছে, হ্যাক করতে হবে
এদিকে আমাদের ক্যান্ডি কম পরে গেল। দিকে দিকে বার্তা রটি গেছিল যে এই বাড়িতে জিপলকে ভরে অনেক ক্যাণ্ডি দেওয়া হচ্ছে। একজন গাড়ি থামিয়ে জিগাইল আচ্ছা এখানেই কি ব্যাগে করে ক্যাণ্ডি দেওয়া হচ্ছে? আমাদের গ্র্যাণ্ড ডিজাইন হেব্বি সাকসেসফুল।
ঐ জন্যেই তো অন্ধকারে বাংলাপ্লেন খুঁজে পেলাম না, তাই সোলেমন দিলাম
আমিও ডাউনলোড ফোল্ডারে ৪০৪ পেলাম।
আমার এতদিনের অ্যামেরিকাবাসে এমন হ্যালোউইন কভু দেখিনিকো। আশেরপাশের সব বাড়ির আলো নেবান। কেউ ক্যান্ডি বিলোচ্ছে না। আমরা কিনে রেখেছিলাম। প্ল্যানও করেছিলাম স্যান্ডুইচ জিপলকে ভরে বাইরে রেখে দেব, বাচ্চারা এসে নিজের তুলে নিয়ে যাবে। শেষ পর্যন্ত ভেবেচিন্তে সেটা আআর করিনি। কাজেই আমাদের আলোও নেবান। রাস্তায় একটাও বাচ্চা দেখিনি।
গুরু'র ডাউনলোড ফোল্ডারে তো রাখা থাকত। এখন দেখছি ৪০৪ দেখাচ্ছে।
চাইলাম ডাব, এনে দিল কলা এক কাঁদি।
চাইলাম বাঙলাপ্লেন, এনে দিল সোলেইমানলিপি।
https://www.guruchandali.com/fonts/SolaimanLipi_22-02-2012.ttf
অরণ্যবাবুকে ক্ক দিলাম। পাইয়ের তোলা ছবি আমার অসম্ভব ভাল লাগে। ছবির সঙ্গে লেখা খুলেছে আরও।
বোধি, অরিনবাবু ও এককের ইলাস্ট্রেশন নিয়ে আলোচনাটি বেড়ে হয়েছে। বেশ পুষ্টিবর্দ্ধক।
এতোজ,
ফাইজলামি না, ভাটপাতায় আড্ডা দিতে শুরু করেন দেহি। আপনে কি পোলাপান?
উৎসব সংখ্যার কিছু লেখার সাথে পাই-এর তোলা ছবিগুলো ভাল লেগেছে, আলাদা আকর্ষণ
তাদের না তারা
আমি আবার এইগুলো দেখি এইভাবে - যারা এইগুলো ও হজম করতে পারলো না তাদের সোশ্যাল অ্যানালিটিক্সের ক্রাক্সটাই তো মিস করে যাবে