গোঁসাইবাবুর কবিতা। :)
এইজন্য আরো মনে আছে - ভেবেছিলামঃ দেকেচো, দুটো মাত্তোর লাইন লিকে পাঁচশ ট্যাকা পেয়ে গ্যালো কেমন
হ্যাঁ হ্যাঁ কবিতাটা আমারো মনে ধরেছিল। কিন্তু আর কিছু মনে নেই, কবির নাম ও
কবিতায় ছবি প্রসঙ্গে -
মনে আছে দেশে একটা কবিতা বেরিয়েছিল। নাম শ্রাবণ, তাতে দুটি মাত্র লাইন -
ওই মেয়েটির কাছে
সন্ধ্যাতারা আছে।
পাশে লাল কালিতে আঁকা স্কেচ। একটি মেয়ে, হাতে সুন্দর একটা তারা ধরে আছে।
তপনবাবুর ভাষায় "বুঝতে আর কিছু বাকি থাকত না। সব প্রাঞ্জল হয়ে যেত।"
মাইরি বলচি এইটা টাইপো। পুজোর পাঁচ দিনে ১২০ ঘন্টা বল্তে চেয়েছি।
৩১ কি o কেন জিগাইয়া লজ্জা দিবেন না
অনেকটা ঠাকুরস্যারের গানে তানের মতন। ঠাকুরস্যার মন্টুবাবুকে পারমিশান দেননি এই ভেবে যে, মন্টু তো ফাটিয়ে গায়, কিন্তু আজি হতে শতবর্ষ পরে যদি অপোগন্ড গায়ক এই গানগুলো গাইতে বসে, তাইলে কি হবে। তো ঐ আর কি।
এটাও ঠিক, অস্বীকারের মানেই হয় না, বিশুদ্ধ শব্দের নান্দনিক ও বৌদ্ধিক আবেদন আছে। এখানে সবাই মনে হয় সেটা মানছে। তাই বলে নতুন ধারাকে পুরোনো বেন্চ্মার্কে যাচাই টা একটু গন্ডোগোলের মনে হয়।
আর নতুন ধারাই বা কি, Granta তো বহু বছর ধরে এসব করে আসছে, বিংশ শতাব্দী থেকে। বিশ্বাস না হলে পুরোনো সং্খ্যা ঘেঁটে দেখা হোক
তবে তোমার কোট অফ দ্য ডে হচ্ছে "বাট্রান্ড রাসেল এর বই যখন পড়েছেন ছোটো বেলায়"
মাইরি আমি বড়ো বেলায়ও পড়ে উঠতে পারলাম না।
হানুদা কিছু মনে কোরো না, তোমাদের সিরিয়াস আলোচনার মাঝখানে একটু মজা করলাম।
অভ্যুর দেওয়া ছবিটা দেখে গোলাপী শুয়োর কবিতা সিরিজ মনে পড়ে গেলো।
কিন্তু এখন "আহা বাহা সেই পুরোনো দিন" করতে ইচ্ছে করছে না।
@অরিন-দা, আমার মত রসনাতৃপ্ত মানুষের কাছে সেটা জাস্ট অসম্ভব। আমি খাওয়ার জন্যে বাঁচি কিনা।
আসলে না খাওয়ার লিস্টি এম ডি'কে দেখে বলেছিলেন 'আপনি তাহলে কি খাবেন সেটা ডারম্যাটলজিস্টকে জিজ্ঞেস করুন।' ঃ-))
আমার আবার ছবি ছাড়া লেখা একেবারেই পোষায় না।
পুজোর যুগলবন্দি বড়ই পছন্দ হয়েছে। যে বা যারা অপছন্দ করছে তাদের মুখ বেঁধে ও কান খুলে ৩১ ১২০ ঘন্টা টানা রোদ্দুর রয় শোনান উচিত ।
ভাল কথা, এই করোনার বাজারে ঐ ভদ্রলোক গেলেন কোথা? কাউন্টার্কাল্চারের প্রতিষ্ঠান
পুরো বক্তব্য টা না পড়ে কথা বললে, আরেকবার পুরো বক্তব্য টা দিয়ে দেই, কাগচ নন ফিকশন প্রবন্ধে ইলাস্ট্রেশন দিয়ে জায়গা নষ্ট করে বলা হয়েছে, জার্নালিস্টিক প্রবন্ধে কারেন্ট অ্যাফেয়ার এর রেফারেন্স থাকলে তাও একটা ফোটো ব ফোটো কোলাজ তাও মানে আছে ইত্যাদি বলা আছে, এরকম মনোযোগী পাঠক দের জন্যেই ঐ ছবি ওয়ালা আমাদের চিড়িয়াখানা গোছের দর্শনের বই ই ভালো -----:-)))))))))))))
"দাদা স্কেচনোট্স এর সংগে আমি কিছুটা পরিচিত। আঁকা ছবি তবু পোসায়, ফোটোগ্রাফ ক্রিয়েটিভ লেখার সংগে থাকলে পোষায় না। প্রবন্ধের সংগে , নন ফিকশন জার্নালিস্টিক রাইটিং এর সংগে ফোটোগ্রাফ তাও পোষায়, কারণ এভিডেন্সিং এ সেটা কাজে লাগে। আমি হয়তো খনিকটা বুড়োটে বলে , আমার কাছে শুধু না, অসংখ্য পাঠকের কাছেই শব্দের , বাক্যের, ধ্বনির মানে আছে, তার আলাদা সিগনিফায়ার লাগে না। লেখার সংগে ডিজিটাল ছবি আমার পোষায় না। ছবিটার নিজের যে ভাষা সেটাও আলাদা, তার তো লেখার ঠ্যাকন লাগার কথা না। এই বার রংগ চংগে না হলে লোকে পড়বে না যদি ভাবা হয় সেটা আলাদা ব্যাপার। লোকের জাজমেন্ট কে অশ্রদ্দা করাকেই মার্কেটিং বলা হয় আজকাল কি আর করা যাবে। কাগজে ফিচার আর্টিকল e অনেক স্পেস নষ্ট করে একটা গোদা ছবি দিয়ে, পবন্দের সংগে ইলাসট্রেশন করে দিল, কোন মানেই হয় না। বাট্রান্ড রাসেল এর বই যখন পড়েছেন ছোটো বেলায়, ছবি আশা করেছেন? :-))))
এসবের কোন অর্থ নেই, গুরু না হয় নতুন মেডিয়াম, তার গোটা ভাষা টা জগত টা সে নিজে তৈরী করে নেবার চেষ্টা করছে, যেটা শেষ পর্যন্ত ব্র্যান্ডিং ইত্যাদি ধাষ্টামো তে পর্যবসিত হবার একটা চান্স আছে, কিন্তু যাই হোক, এখনো প্রতিষ্ঠাতারা নিজেরা ইনভলভ্ড, তাদের শিল্পসত্তার একট ইন্ডিপেন্ডেন্স আছে, এখনো এটা নিরীক্ষাই সে ঠিক আছে। খবরের কাগজে যারা এগুলো করে তাদের কাছেও খুব ক্লিয়ার না কেন করে, করে এই পর্যন্ত। আমাদের শব্দ সংখ্যা কমাতে বলে অপ এড এ একট বিসাল ছবি এসে গেল। নিউজ ফাইল ছবি ও না, একটা বিশাল ডিজিটাল কিছু, আমার একেবারেই পোসায় না। "
সি এস, শিয়োর , তুমি তো অসহ্য ল্যাদ , তদুপরি মিতবাক মানুষ, তোমাকে দিয়ে যে লেখাতে পেরেছে এটাই অনন্দের কথা। একটু সময় নিয়ে পড়ব। তোমাদের লেখা দেখে ভালো লাগলো।
আচ্ছা হান্টার বাইডেনের কেসটা কি হল শেষমেশ? রুডি দেখলাম কোন একটা অচেনা চ্যানেলে বসে বলছে যে হান্টার নাকি সারাদিন কাপড় না পড়ে ঘুরে বেড়ায়, মহিলাদের সঙ্গে ফেসটাইমও করে, দিনে দুবার ক্র্যাক খায়। বললো যে এইটাই নাকি আসল খবর, কিন্তু কেউ সেটা কভার করতে রাজী নয়। এইযে কোনও বড় নিউজ আউটলেট ওকে এইসব মিথ্যা কথা বলতে দিচ্ছে না, সেটাকে জাপানী ক্যাম্পের অত্যাচারের সঙ্গে তুলনা করলো।
এদিকে বিল বার অনেকদিন হল গা ঢাকা দিয়েছে। ট্রাম্প বলেছিল ওবামা, হিলারি, আর বাইডেনকে অ্যারেস্ট করতে কিছু একটা কারণ দেখিয়ে। সেটা না করায় ট্রাম্প খুব গালিগালাজ করেছে। এখন কোথাও বসে কি ফন্দি আঁটছে কে জানে। হয়ত সোমবার এসে বললো যে বাইডেনদের নামে ইনভেস্টিগেশান শুরু করছি যে তারা রাশিয়ার স্পাই কিনা। আগেরবার যেমন হিলারীর নামে হয়েছিল। তারপর চার বছর অবশ্যি কিছুই হলনা। এখন আবার মনে পড়েছে।
ফটোটা মানেবই টাইপ হলে তো খিস্তি খাবে, স্পেশালি কবিতাটা ভাল হলে। কিন্তু ভাল কবিতার সাথে ভাল ফটো - এ চমত্কার চিন্তার খোরাক হতে পারে।
এমন নয় নিজে বিস্তর এসব ঘেঁটেছি, কিন্তু গুরুর প্রোডাক্ট দেখে লজিক নিজেই বিল্ড হয়ে যাচ্ছে
তো রাসেল সাহেবের ফিকশানের নামটাও শুনে রাখি, হয়ত পড়া হলেও হতে পারে কোনদিন
আপনারা এই তর্কটা করবেন বলে কাফকা পোকাটার ছবি আঁকতে বারণ করেছিল।
ছবি দিতে পারেন কিন্তু লেখার সাথে সরাসরি যোগ না থাকে, এই আমার মত। ভেবে দেখলে সেবাল্ডের লেখার সাথে ছবিগুলির সরাসরি যোগ নেই, কারণ লেখাগুলো বানানো, উপন্যাস অথচ বাওগ্রাফির মতো কিন্তু ছবিগুলো রিয়েল কিছুর, অতএব একটা খেলা চলে।
বোধি, পড়ে দেখো, কীরকম কী হলো।
প্লাটো অ্যান্ড প্লাতিপাস গোত্রের বই আমি দেখেছি, ওগুলি নন ফিকশন প্রধানত। আর লিবেরেল ইউনি র ফার্স্ট ইয়ারে ভালো লাগে আর কি। আমার আর্গুমেন্ট টা মুলতঃ ফিকশন কবিতার সংগে ফোটোগ্রাফ বা ফোটোপ্গ্রাফের ডিজিটাল ডেরিভেটিভ ব্যাবহারের প্রসংগে।
শাক্য, শৌভ, সৈকত (২য় ), দেবর্ষি, মোজফ্ফর দের লেখা এক সংগে পেয়ে ভালো লেগেছে। শারদীয় টা ওভারল বোর লাগছিল নইলে।
:-)))))))))))))))))))))))
পুরো ভৌতিক নিত্যানন্দ হলেই বা ক্ষতি কি :-))))))
বটেই তো! হ্যালুইন বলে কথা!
ফোটোগ্রাফ দেবা শীর্ষেন্দুর বই মনে পড়ছে না।
পুরো ভৌতিক নিত্যানন্দ হলেই বা ক্ষতি কি :-))))))
আহা এতো পুরো জল না চাইতেই মেঘ! ছবি তো ছবি সেই সঙ্গে শীৰ্ষন্দু। শুধু নারদ নারদ বলা ছাড়া আর কিচ্ছু করার নাই :)
আমার কিন্তু শীর্ষেন্দুর লেখাগুলোর সাথে ছবিগুলোও খুব ভাল্লাগতো। মানে লেখাগুলো তো অসাধারন ছিলই, তার সাথে ছবিগুলো আরও ইন্টারেস্টিং করে তুলতো। পাতালগড়ের ভুত, নৃসিংহ মুখোশ, এগুলো খুব যুতসই হতো।
দারুন উদাহরণ । প্লেটো আর প্লাটিপাস এ যেমন টাইপোগ্রাফি আর কার্টুন তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে imagery ।
সে তো আদ্দ্যিকালে মিডিয়ামটা ছিল ই না বলে
এইটে না, এঁড়ে তক্কো হচ্ছে।
মানে, তক্কো মারামারি খুবিই উচ্চমানের জিনিস, নো সন্দেহ, তবু এইটে নিয়ে তক্কোটা আধিভৌতিক হয়ে যাচ্ছে
কি পড়ব বাছার জন্য আমার ভিসুয়াল অ্যাপীল লাগে না।
আহা , সে কথা হচ্ছে না ।
visual লেখাটাতে সঙ্গত করুক না হয় । কিছু ক্ষেত্রে ভালো ভিসুয়াল এর প্রয়োজন হয়, কিছু ক্ষেত্রে সে কেবল ই অলংকার ।
এই, বোধি কি Thomas Cathcart and Daniel Klein এর বইগুলো দেখেছে?