তা এখানে তো সবাই লেফ্ট লিবারল মিডিয়া নিয়ে হতাশ। কিন্তু ফক্স নিউজ আর ওএনেন নিয়ে তো কোনই বক্তব্য নেই। এই দীপান্জন বা আকাদাও তো ফক্স নিউজের লাইনই এখানে রিপীট দেয়। দীপান্জন হয়ত স্পুতনিকেও যায়। ট্রাম্পেরও তো এগুলো খুব প্রিয় নিউজ সোর্স।
দীপান্জনের পোস্ট পড়ে মনে হল আমেরিকার আসল ইস্যু হল অ্যাসেন্জের ট্রায়াল। দীপান্জনের মোদ্দা কথা হল রাশিয়া যে মিথ্যাকথা গুলো ছড়ায়, সেগুলো এমেসেম পিক করছে না কেন? নইলে যে সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে মিথ্যাকথাগুলো বেশি ছড়াচ্ছে না।
"ওদিকে বড়েস বলে সিরিয়া থেকে সরে কি লাভ হল? রাশিয়া মাতব্বরী করছে।"
সিরিয়াতে তো আইসিস এখনও অ্যাক্টিভ। অতেব ওখানে কেউ না কেউ থাকবেই। সেখানে আমেরিকা সড়ে যাওয়াতে আমার আপত্তি আছে। অন্তত কোয়ালিশানে থাকলে কাজে দিত। যদি দাদাগিরি ধরি, তাহলে আমেরিকার পরিবর্তে রাশিয়া করবে। লাভ কি হল?
"সত্যি তো সারা পৃথিবীর এনভায়রনমেন্টের দায় আম্রিগা নেবে কেন? ভারত বা চীন যদি পলিউট করে তাদেরই সামলাতে হবে নিজেদের পয়সায়।"
এটা বোধয় অতিরিক্ত ফক্স নিউজ খাওয়ার ঢেকুর। হিস্টরিকালি আমেরিকা হ্যাড বিন দ্য লার্জেস্ট পলিউটার। এখন চীনের "অগ্রগতির" ফলে দুই নাম্বারে। আর প্যারিস অ্যাগ্রিমেন্টে কি ছিল? সবাইকে পলিউশান কমানোর জন্য টার্গেট দেওয়া হয়েছিল। ঐ প্রথম সব দেশগুলো রাজী হয়েছিল। ইট ওয়াজ ওবামাজ গ্রেটেস্ট ডিপ্লোম্যাটিক উইন। কিন্তু ট্রাম্প এসে কোনও কারণ ছাড়াই বেড়িয়ে এলো ফসিল ফুয়েল লবিকে খুশি করার জন্য। ফলে এখন যে যতখুশি পলিউট করতে পারে।
তারপর কোনও কারণ ছাড়াই ইরান নিউক্লিয়ার ডীল থেকে বেড়িয়ে এলো।
এই ইস্যু গুলো নিয়ে বক্তব্য রাখার জন্য আরেকটু জানতে হবে। নইলে যে ফক্স নিউজের কমেন্ট সেকশান মনে হচ্ছে।
এলেবেলে, ব্যক্তি আপনাকে নিয়ে আতোজের বিন্দুমাত্র কোনো আগ্রহ নেই। আপনাকে সে এই পাতার বাইরে চেনেও না কোনোরকম সূত্রেই। আপনাকে নিয়ে পরচর্চা করার কোনো প্রশ্নই উঠতে পারে না। খেয়াল করে দেখবেন, পুরো ব্যাপারটাই ছিল লেখা নিয়ে। শুধু লেখা নয়, লেখার টইটি নিয়ে, অর্থাৎ উত্তর প্রত্যুত্তরসমেত গোটা আসরটিকে নিয়ে। এটা পাঠকের অধিকার। অস্বীকার করতে পারেন? খোলা সাইটে প্রকাশিত কোনো লেখা ও আনুষঙ্গিক নিয়ে পাঠক কোথায় কীভাবে আলোচনা করবেন, সেটাও তার অধিকার। তিনি ভাটে করতে পারেন, বাসে করতে পারেন, ফোনে করতে পারেন, মেট্রোতে করতে পারেন। আটকাবেন কীভাবে? এতে রুচি অরুচির প্রশ্নই বা উঠছে কেমন করে?
"এটার সংগে রিয়েল ইসু তুলে আনার সম্পর্ক নেই।"
সত্যিই গত বছর দুয়েক লেফট লিবারেল মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার আউটপুট এতো হতাশাজনক যে নিউ মিডিয়া তৈরী করা ছাড়া আর কোনো রাস্তা নেই , কিন্তু নিউ মিডিয়ার ডিস্ট্রিবিউশন সিলিকন ভ্যালির তিনটে কোম্পানি কন্ট্রোল করে | স্ট্যাটাস কুয়ো বদলানোর জন্য অলিগার্কি আর টেক ট্রিয়োপলির বদান্যতার ওপর নির্ভর করতে হয় আজকাল | কুয়ো ভ্যাদিস ? বা কুয়ো ভ্যানিশও বলা যায় | ইরাক যুদ্ধের সময়েও সি এন এন এর ডব্লিউ এম ডি চিয়ারলিডিং এর মধ্যেও কিছু ডিসিডেন্ট স্কেপ্টিক ভয়েস পাওয়া যেত গার্ডিয়ান এনওয়াইটি তে , হলুদ প্যামফ্লেটের মতো ব্যাকগ্রাউন্ডের জি ম্যাগাজিনের চমস্কি ফিস্ক পিলগার তারিক আলি টিম ওয়াইস বা ডেমোক্রেসি নাও রেডিও স্টেশনের এমি গুডম্যানের অপেক্ষায় থাকতে হতো না সব সময় | এমনকি ২০০৪ এর প্রেসিডেনশিয়াল সাইকেলেও ফরেন পলিসি পুরোপুরি ব্রাত্য ছিল না , রন পল থেকে কুসিনিচ - ফুল-স্পেকট্রাম আলোচনার একটা চেষ্টা ছিল | আর আজকে আশি বছরের অজি পিলগার প্রতিদিন কোর্টে বসে পাশের প্রভিন্সের পরের প্রজন্মের আত্মঘাতী আসাঞ্জের ট্রায়াল কভার করছেন - এম এস এম এর ময়দানে ক্রিকেট মানে ঝিঁঝি | আর রয়েছে টেক ট্রিয়োপলির শ্যাডো ব্যানিং | বাষট্টি বছরের পমি ক্রেগ মারে প্রতিদিন ব্লগ করেছেন | ট্রায়াল শুরুর আগে ট্রাফিকের ৫০% টুইটার আর ৪০% ফেসবুক থেকে আসতো ট্রায়াল এর সময় ৩% আর ৯% যাথাক্রমে | ফেব্রুয়ারির হিয়ারিং এর সময় রোজ ২০০ হাজার ট্রাফিক ছিল ডুয়োপলি থেকে আর এ মাসের হিয়ারিং এ ৩০০০ | উইকিলিকস এর ফলোয়ার সাড়ে পাঁচ মিলিয়ন , কী টুইটের ইমপ্রেশন এই মাসে ওই হাজার তিনেক |
https://www.craigmurray.org.uk/archives/2020/10/people-need-to-reclaim-the-internet/
তারপর ধরেন প্যারিস এনভায়রনমেন্ট ডিল থেকে বেরিয়ে এল। সত্যি তো সারা পৃথিবীর এনভায়রনমেন্টের দায় আম্রিগা নেবে কেন? ভারত বা চীন যদি পলিউট করে তাদেরই সামলাতে হবে নিজেদের পয়সায়। একদিকে পয়সা চাওয়ার সময় বলবেন তুমি দাদা, কিন্তু আম্রিগা কিছু বলতে গেলে বলবেন দাদাগিরি করছে। কোনটা চান। বিদেশনীতি নিয়ে ট্রাম্প যা করেছে তাতে তো দুনিয়ার আপামর লিবারালদের খুশী হওয়া উচিত। আম্রিগার ইতিহাসে খুব আনকনভেনশনাল। তাই তো বাম বা ডান কোন এস্টাবলিশমেন্টই ট্রাম্পকে পছন্দ করে না।
দেখুন এই দিকে হানু ক্লেইম করল আম্রিগার বিদেশনীতি বদলায় না। বিশেষত দুনিয়ার দাদা হিসেবে মাতব্বরী করা নিয়ে আপত্তি, বা আম্রিকান সাম্রাজ্যবাদ।
ওদিকে বড়েস বলে সিরিয়া থেকে সরে কি লাভ হল? রাশিয়া মাতব্বরী করছে।
দুজনেই আবার ট্রাম্পকে গালি পারছেন। নিজেদের মধ্যে ঠিক করেন দেখি আগে। কন্কল করুন।
এই নিয়ে, মানে রাশান সাম্রাজ্যবাদ নিয়ে অবশ্য বিস্তারিত আলোচনা দৃ করে থাকেন ঐতিহাসিক টই সিরিজে!
মর্কিন মিডিয়া অবশ্য চৈনিক আগ্রাসননিয়ে দেখি সর্বদা চিন্তিত শেষ দশ-্কুড়ি বছর রাশিয়ে এসে আমদের সব কিছু কেড়ে কুড়ে নিল - এমন শুনি নাই - যা কিনা চীন নিয়ে আজকাল শোনা যায়
মিডল ইস্ট থেকে অনেকদিন ধরেই আমেরিকা সড়ে আসছে। ওবামার সময়ও মাঝে মধ্যেই শুনতাম যে ট্রুপস উইথড্র করা হচ্ছে। এরপর আবার কবে যে কিছু ট্রুপস ফেরত যেত, সেটা জান যেতো না। ট্রাম্পের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার ঘটছে। তুলে নিচ্ছে তো বলছে। এদিকে ট্রাম্পের আমলে যে কত ট্রুপস পাঠানো হল।
সিরিয়া থেকে তুলে কি লাভ হল, জানিনা। রাশিয়াকে মাতব্বরি করার জায়্গা করে দিল আরকি।
এটা কিন্তু সত্যি কথা। তবে কিনা প্রকৃতি শূন্য পছন্দ করে না, আপনি প্রেমিকাকে প্রাক্তন বানালেই যে সে ফাঁকা বসে থাক্বে এরকম নয়, মার্কেট ফোর্স কে ফান্ডামেন্টাল ফোর্সগুলোর একটা কনসিডার করা উচিত, চীন থাবা বাড়িয়ে পৃথিবী দখল করছে, তাতে আম্রিগার লাভ কি হল!
এইবার চীনের সাম্রাজ্যবাদের বিরোধিতা করা কি উচিত কাজ? সে কিনা গরীবের, যেমন ধরুন পাকিস্তানের, উপ্গারই তো কচ্চে!
উফ্ফ্ফ্ফ
প্রাণ্টা ভরে গ্যালো। দিন মধুময় হয়ে গ্যালো। আকাশে বাতাসে আলোর গান শুনতে পাচ্চি।
ভাবতেই পাচ্ছি না এই কথাটা বচোর তিন-্চার আগে যদি শুনতে পেতুম কি না কি হয়ে যেত
আরে আইরাক, সিরিয়া আর আফগানিস্তান থেকে যে উইথড্র করল? সে তো ট্রাম্প, কোন মেইনস্ট্রীম প্রেসিডেন্ট করত? ওবামা তো আফগানিস্তানের যুদ্ধকে হিটলারের বিরুদ্ধে যুদ্ধর সাথে তুলনা করে নোবেল পেল। সাধারণ লোক মারা গেলে বলেছে বড় বড় যুদ্ধে অমন ছোট ছোট দু একটা ঘটনা ঘটেই থাকে।
কোন ধরণের কোন রিজোলিউশনে ট্রাম্পের কোন আগ্রহ নেই। বিবি নেতান্যাহু কে সেদিন ক্যামেরা র সামনে জিগ্যেশ করছে, তোমাকে কি এত উপকার ডেমোক্রাট রা করেছে? কি ধরণের বাল হলে এটা করা যায়।
আমেরিকার ফরেন পলিসি তে রিজোলিউশন কথাটার কোন মানে আয়ারল্যান্ড, ব্রিটেন, ইউরোপের বাইরে নেই। ডিপ ও শ্যালো সব স্টেট ই সমান। ঐ ম্যাক্স জাপান, মাঝে মাঝে ফিলিপিন্স, অজ, নেভাল বেস অনুযায়ী একটু আধটু আশীর্ব্বাদ পেয়েছে, ইউরোপের বাইরে।
রেগান, গর্বি ডিলগুলোর মধ্যে মূল আলোচ্য ইউরোপ। পোলিশ অর্ডার চেঞ্জ করার পরের গল্প।
বড় যুদ্ধের পরে, আয়ারল্যান্ড , বসনিয়া আর ইরান এই দুটো তে কিছু টা পজিটিভ ভূমিকা ছিল। ক্লিন্টন ও ওবামা। আরাফাত দের সংগে অসলো এগ্রিমেন্ট কে পজিটিভ বলা যায় কিনা , আমার একটু সন্দেহ আছে। রামালা তে অথরিটি হয়েছে বটে, কিন্তু নতুন সেটলমেন্ট বন্ধ হওয়া দূরে থাকুক, বেড়েছে, গাজা তে উল্টে হামাস জিতে গেল, আরাফাত বেচে গেছে প্রচার করে।
কসোভো নিয়ে প্রচুর গর্ব ছিল কলিন পাওয়েল এর, ইরাক যুদ্ধের পক্ষে বক্তৃতা তে বলেছিল , যে কসোভো র আলবানিয়ান দের উপকার করেছে সেই এভিডেন্স দেখিয়েছিল ইসলামোফোবিয়ার অভিযোগের বিরুদ্ধে । তাও সেই ইউরোপের মেন ল্যান্ডের মধ্যেকার দরদ আর কি।
তার মধ্যে ইরান থেকে ব্যাকট্র্যাক করেছে ট্রাম্প। বেলফাস্ট এর শান্তি তে কিছুটা ভালো ভূমিকা। তাও তো ব্রেকসিট এ একটু গুঁজে গেছে।
আমেরিকার মধ্যেকার গণতন্ত্র নিয়ে বাকি পৃথিবীর গণতন্ত্রপ্রেমীদের দুশ্চিন্তা করার মূল কারণ ফরেন পলিসি না, ডোমেস্টিক পলিসি, কারণ ভেতরের ইন্স্টটিউশনালাইজ্ড ডিসক্রিমিনেশন বিরোধিতা এবং এবং ফ্রিডম অফ প্রেস, ফ্রিডম অফ ডিসেন্টিং অ্যান্ড স্ট্রাইকিং , স্কুল, হেল্থ, পেন্সন, ইউনি, সোশালাইজিং কিছু প্রোগ্রাম এই গুলো যাতে, ঐ তো বড়লোক দের দেশ করছে, বলে নিজেদের দেশের রেজিম কে চাপ দেওয়া টাই উদ্দ্যেশ্য। মানে চীনের পাল্টি খাবার আগে , আর ফ্রান্সের রেসিজম বেড়ে যাবার আগে পর্যন্ত এটাই মৌলিক ব্যাপার ছিল।
(আমার বাবার একটা বদ রসিকতা ছিল, আমি ওবামা নিয়ে প্রবন্ধ লিখ্কেছিলাম, ২০০৮ নাগাদ, তখনও বাবার ডিপ্রেসন ও আলঝাইমার সেট ইন করে নি, সেটা অ্যাপারেন্টলি স্কেপটিক হলেও যথেষ্ট স্কেপটিক হয় নি , তো সমালোচনাটি একটু আদিরসাতংক ছিল, আমেরিকায় বন্ধু সরকার এলে ম্যাকসিমাম আমাদের ইসে তে মিসাইল না গুঁজে অন্য গরীব দেশের ইসেতে মিসাইল গুঁজবে এই তো গল্প। তো আমি একটু সোভিয়েত ফরেন পলিসি আফগানিস্তান নিয়ে আবাজ দেওয়ায় বেশি কথা এগোয় নি, কিন্তু ঐ আর কি ফরেন পলিসির টার্ম্স e ভাবাই বন্ধ করে দিয়েছি এখন, ইনটারন্যাশনাল কমিউনিটি আর আমেরিকান লিডারশিপ মানে তো হল মাঝে মাঝে ইরাক ইরান আর চীন রাশিয়া সৌদি ইজরায়েলে নো ইনটারভেনশন এই তো galpa:-))
আমেরিকা চায় না? না ট্রাম্প মিডল ইস্ট থেকে সরেছে?
"এটার সংগে রিয়েল ইসু তুলে আনার সম্পর্ক নেই।"
রিয়েল ইস্যু নিয়ে লোকজন আদৌ ইন্টারেস্টেড বলেও মনে হয় না। ফাইনান্সিয়াল ক্রাইসিসের পর আমেরিকা অর্থনীতি ভালই সামলে নিয়েছিলো। ডলারের দাম বেড়েছে, ইনফ্লেশান কম থেকেছে, আনএমপ্লয়মেন্ট কমেছে, সাধারণ লোকজনের আয় অল্প হলেও বেড়েছে। এখন হেলথকেয়ারটা একটু দেখে দিলেই লোকেরা আর কিছু চায় না। সেইকারণেই ২০১৮ সালে হাউসে ডেমদের বসানো হল। সবাই বুঝে গেছে যে হাউসে ডেমরা থাকবে, ফলে ওবামাকেয়ার টিকে যাবে। ইকনমি, হেলথকেয়ার ঠিক থাকলে আর কিছু চায় না। এরপর ট্রাম্প বর্ডারে যাখুশি করুক আর গণতন্ত্রের যাখুশি হোক।
আপাতত এই প্যান্ডামিকটা সামলে নিলে আর অর্থনীতিটা আগের জায়্গায় ফিরে গেলেই হয়। ডিফেন্স কন্ট্রাক্টাররা অন্যান্য জায়্গা থেকে ভালো অর্ডার পাচ্ছে। আমেরিকাও ডিফেন্স বাজেট কমাচ্ছে না। আমেরিকাও আপাতত যুদ্ধ করতে চায় না বিভিন্ন কারণে। ফলে গ্লোবাল অ্যাম্বিশান কম। চায়্না আর রাশিয়া যাখুশি করুক।
October 2020 : and the truth is
ইলেকটোরাল কলেজ আর উইনার টেকস অল - এদুটো সিস্টেমই আসলে মাইনরিটিদের বেশি রিপ্রেজেন্টেশানের জন্য তৈরী। ফলে রিপাব্লিকানদের সাহায্য করছে বহুদিন ধরেই। এছাড়া রিপাব্লিকানরা একবার ক্ষমতা পেলেই জেরিম্যান্ডারিং, ভোটার সাপ্রেশান সবই চালায়। যেসব ক্লজের কথা বলা হচ্ছে এইবারের ইলেকশানে, সেগুলো রাখা হয়েছিল ট্রাম্পের মতন টাইরেন্টকে আটকানোর জন্য। অথ্চ এবারে হয়ত ব্যবহৃত হবে ট্রাম্পকে আবার অফিসে বসানোর জন্য।
সুপ্রীম কোর্ট পুরো গেঁজে গেছে। যাসব এক একজনকে বসিয়েছে, তারা সব খেল দেখাবে আগামী কয়েক দশক ধরে। তাছাড়া এইমুহুর্তে লোয়ার লেভেল ফেডারাল কোর্টের এক তৃতীয়াংশ ট্রাম্প-মিচের অ্যাপয়েন্টেড। রিপাব্লিকানরা জানে যে খুব বেশিদিন ভোটে জেতা সম্ভব হবেনা। আর দুটো ইলেকশান সাইকেলের মধ্যে হয়ত টেক্সাসও হাতছাড়া হবে। ফলে এমন সব কাজ করে নিয়েছে বিগত চার বছরে যে ক্ষমতায় থাকার জন্য বা কনজারভেটিভ অ্যাজেন্ডা চালানোর জন্য বেশি ভোট পাওয়ার প্রয়োজন নেই। ইলেকশান হবে একটা, কিন্তু তার আগে এবং পরে ম্যানিপুলেশান করে, এবং কোর্টের সাহায্যে ক্ষমতায় থেকে যাবে।
মডারেট ডেমরা এখনও তাদের রিপাব্লিকান বাট গুড ফ্রেন্ডসদের শুভবুদ্ধির উপর ভরসা করে বসে আছে। জানিনা কেন? মে বি তাদের হোয়াইট কোলিগদের কষ্ট দিতে চায় না অনেকে। তাছাড়া ইলেকশানে হারার ভয় পায়। তাই ভয় পায় যে ফ্র্যাকিংএর বিরুদ্ধে বললে বা নিউ গ্রীন ডিলের পক্ষে বললে রিপাব্লিকানরা সাদাদের ক্ষেপিয়ে ভোটে হারিয়ে দেবে। দেশটাতে এখনও সাদারা মেজরিটি, যাদের মধ্যে অনেকের কাছেই রেসিস্ট ট্রাম্পকে সাপোর্ট করাটাও একটা ভ্যালিড অপশান।
বড় এস, ছোটো এস, দীপাঞ্জন,
নিউ ইয়র্ক টাইম্স এর সেই আনসাইন্ড আর্টিকল টা র লোক টা পরিচয় দিয়েছে নিজের দেখেছো, হি ওয়াজ পাঞ্চিং অ্যাবভ হিস ওয়েইট ক্লিয়ারলি।
আমার অসহ্য লাগে ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউ ইয়র্ক টাইম্স আর সি এন এন এর এই পাওয়ার করিডোর এর টানাপোড়েনের গার্ব নিয়ে এই অবসেশন। কিন্তু মুশকিল হল, এটাকেই পোলিটিকাল সাংবাদিকতা বলা হয়, রিপোর্টিং অফ দ্যা গসিপ ফ্রম পাওয়ার সেন্টার। এটার সংগে রিয়েল ইসু তুলে আনার সম্পর্ক নেই।
মানে এখানে
অতুলপ্রসাদ সেনকে নিয়ে কি কোন লেখালেখি হয়েছে ?
আমি ঠিক বুঝি না, বুশ এর প্রথম নির্বাচনের পরে বিশেষতঃ , যেখানে কোর্টে এসে কালো মহিলা রা বলে যাচ্ছে ভোটার সাপ্রেসন হয়েছে, সেসব ইতিহাসে থাকার পরে , এই সব মিশকিন ইত্যাদির কথা বলার কি অধিকার রয়েছে। ইলেকশন কমিশনের আগে রেজাল্ট কল করার ঐতিহ্য টা এই পোস্ট ট্রুথ এর আমলের অনেক আগে থেকেই আনডারমাইনড হয়েছে। আর রিপাবলিকান রেপ্রেজেন্টেটিভ দের মধ্যে সেনসিবল কনস্টিটিউশনালিস্ট খুঁজে পাওয়ার এত প্রচেষ্ট কিসের বুঝি না। ম্যাককেইন ছাড়া তো কোন একসেপশন নেই। দু চারটে স্টেটমেন্ট এদিক ওদিক ছাড়া।
সুপ্রীম কোর্টে যা গুঁজে দিলো, বাইডেন জিতলেও সিভিল ওয়ার গোছের ফ্ল্যাশিং পয়েন্ট্স খুব আটকাবে কিনা সন্দেহ আছে। মিচ ম্যাকনেল ওপেনলি বলছে বিচারপতি রা তাদের "অ্যাসেট"। আর ইলেকটোরাল কলেজ হঠাৎ প্রো ডেমোক্রাট হবেই বা কেন। বিশাল বাইডেন সুইপ দেখাচ্ছে বটে, নর্থ ক্যারোলিনা , আইওয়া নাকি সুইং করতে পারে, হতে পারে ওদের ডেটা আছে, কিন্তু ইনস্টিটিউশন গুলোর কাছে ট্রাম্প তো হোয়াইট হেজেমনির সিম্বল, ইকোনোমিক ডেটা প্যান্ডেমিক এর আগে মোটামুটি ঠিক , কলেজ কেন বাইডেন কে ভোট দেবে জানি না, যদি না, সুপার প্যাক রা তাদের ইনফ্লুয়েন্স করে। ইলেকটোরাল কলেজ জিনিসট ওদের কাজ করেছে বহুদিন ধরে, কিন্তু আমার কেন জানি বিশ্বাস হয় না।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
সুঁড়ির সাক্ষি মাতাল। খিস্তিট্যানের প্যাঁচমারানোর সাউকিরি করছে ড্যাশ
এলেবেলবাবু কি আতোজের পর , যে আতোজ উনাকে নিয়ে পরচর্চা করবেন? ন্যায্য প্রশ্ন! গুরুভাই তো একপ্রকার ভাইই , নাকি?!
এখন , সেই যে চলচিত্তচঞ্চরীতে বলেছিলো -- পরনিন্দা করবো কি , আমি নিজের নিন্দাই করতে পারিনা!আতোজ আত্মচর্চাই করেননা তো পরচর্চা! তবে এই আলোচনাটা চলুক। বোরাটের বোরিং আলুচানার পর ভালো লাগছে।
White House science office says Trump ended COVID-19 pandemic as US hits record cases.
ভালো অ্যাক্রোনিম, সমাস ইত্যাদি লাগলে এখানে পাবেন।
https://archive.org/details/Bangla_Slang_Samikkha_O_Abhidhan_2006/page/n90/mode/1up
আকা শুনলাম, ব্যাপক গান। ধন্যবাদ।
নিউ জার্সিতে ছিল - Pharmaceutical Assistance to the Aged & Disabled (PAAD) ----
অনেকে বলত paad aasistance program
বেদিক বলবেন না, ভেদিক বলুন।
মানে যেকোনো এক্রোনিম- এ একখান অজ্জিনাল বেদিক ফ্লেবার থাকতেই হবে.