এবং কম
ম জার
রিপিট টি মুছে দিয়েন
আর, আগেও যা লিখেচি, সাশার পজিশন ডিফেন্ড করতে নয়। হি ইজ আ সাইকোপ্যাথ।
ব্যাপার হল আইডিয়ালি লিবারাল দের সঙ্গে চিন্তা মিলবেনা। ওঁরা ভাবেন, ওমুক টা তমুকের সমাধান? যদি সমাধান হয় ঠিকাছে, যদি তার মধ্যেই আবার সমস্যা থাকে, ত বসে পেন্সিল চেবাও।
আমি ভাবি, বালের সমাধান, পুরোন সমস্যা থেকে নতুন সমস্যায় জার্নি করচি, সেই জার্নিটা যেন যতটা সম্ভব হ্যা হ্যা হ্যা হ্যা হয়। এবং পরে নিজের হ্যা হ্যা নিয়ে আত্মধিক্কার প্যাকেজের অঙ্গ। দুটো চিন্তার ধরন আলাদা। যার যা পোষায়। :))
কিং কং এর সমালোচন হিসেবে বলা হয়, কালো রা আমেরিকা দখল করতে পারে, তার মেটাফোর। স্পেসিফিকালি। অতএব সিনেমায় শুধু এশিয়ান দের খারাপ ভাবে ডেপিক্ট করা হয়েছে তা না।
ইন্ডিয়ান আমেরিকানদের ভোটইং প্যাটার্ন নিয়ে সার্ভে -
সাশার ফাঁকি ত আছেই। প্রথম পোস্ট এই লিখেছিলুম, একটা নিগশিয়েটেড পজিশন আছে। কিন্তু সেটা নিয়ে আমার কোন স্বপ্নভঙ্গ নাই কারন কোন কমেডি বা লেখালেখি কিছুই প্রতিবাদের ঠান নিয়ে আচে, এরকম ভাবিনা।
এগুলোকে পাওয়ার স্ট্রাকচারের ইন্টারনাল কনভারসেশন হিসেবে দেখি। এবার কোন বুদবুদ একটু বেশি রঙীন, বুদ্ধি বলুন বা দুস্টু বুদ্ধির কাছে আপীল বেশি, তার থেকে প্লেজার পাই। ব্যাস। সেই প্লেজার হাইড করার কারন দেখিনা।
শুধু এই জন্যেই তো আর অন্য সব ট্র্যাশি এলিমেন্ট মেনে নেওয়া যাবে হয়ত
"তারিক আলি র মেমোয়ারে তাঁর ছোটোবেলার আরবী ফারসী শিক্ষক দের অর্ধশিক্ষিত অর্থে মোল্লা বলে উল্লেখ করে গেছেন, এটা আমরা আমাদের দেশে নরমালি করি না,"
আমার বন্ধুরা যারা জন্মসূত্রে মুস্লিম, তারা কিন্তু " মুল্লা" কথাটা অশিক্ষিত কঞ্জারভেটিভ মুস্লিম অর্থেই ব্যবহার করে। মুল্লা বলতে দুনিয়ার সব মুসলমান, এই কয়েন টা সময়ের সংগে পাল্টাচ্চে।
আসলে বিশ্বাসী
মন না থাকলে হয় না
নইলে দাসগুপ্ত
সাহেব দেখতেপাচ্ছেন না কেন
দেখ
সাশার ফাকি টুকু
তোকে আর ডিঃ দিতে হবে না ঃ-)))))))))))শয়্তান ছেলে।
আরে কিছুতেই কিসু রোখা যায় না, বলেই কমেডি। :-)))))))
হার্ট অফ আ ডগ, বুলগাকভ ; ক্লোজলি ওয়াচ্ড ট্রেন - বহুমিল হ্রবাল, ; পুরন্দর ভাট ইত্যাদি।
***এবং স্ক্রিন এর বাইরে, ব্যক্তিগত পোলিটিকাল স্টেটমেন্ট এ ল্যারি ডেভিড, সাশা, দুজনেই , ডেভিড শ্যাপেল বরঞ্চ একটু কম রিপাবলিকান শুধু না যে কোনো ধরণের ন্যাশনালিস্ট পোলিটিকাল এসটাবলিশমেন্ট কে তুলোধোনা করেছে। করেছে কারণ জেলে জেতে হয় নি, নিজেদের প্রিভিলেজ কে ব্যবহার করেছে, মোটামুটি একটা কাজ চালানোর মত গণতন্ত্রের পক্ষে। আমরা তো তৃতীয় বিশ্বে , পোস্ট কলোনিয়াল দেশে, হাসান মিনহাজ এর মত কমেডিয়ান বানাই নি। আজকাল অবশ্য কমেডি তে এখানে রিজনেবলি ভালো শুধু না, রীতিমত ভালো কাজ হচ্ছে।
হানু শেষে স্ট্যাণ্ড আপ কমেডি দিয়ে সাম্রাজ্যবাদ রুখে দেবে? সিয়া কেও?
এককের টেড টক ফেটিশ আর হানুর স্ট্যাণ্ড আপ কমেডি ফেটিশ।
ডিঃমঃ
আমেরিকার ফরেন পলিসি র বদমায়েশি এবং ইনটারনাল পলিসির বদমায়েসি, ইনস্টিটিউশনাল রেসিজম আছে বলে আমেরিকায় সিরিয়াসলি ফানি কমেডি নেই এই দাবী হাস্যকর। আবার ভালো কমেডি আছে বলে, আমেরিকার রাষ্ট্র চরিত্র বদলাচ্ছে এসব দাবি আমি অন্তত করিনি। বড় এস ও করে নি। মানে ধরুন, ভারতে পোলিটিকাল কমেডি হয় নি, হলেও খুব বাজে হয়েছে, কারণ ভারতে কাস্ট সিস্টেম রয়েছে বা ভারতীয় রাষ্ট্র খুব ই পেজোমি করেছে, এরকম দাবী কেউ করে কি।
209.141.45.183 | ২৭ অক্টোবর ২০২০ ১৫:২১ , এই পোস্টের অর্থ ঠিক বুঝি নি।
"আর ওয়েস্টের উপর ক্রিটিক্যঅল জিনিস চাইলে পড়েন ওয়াইজ-রসের 'দি ইনভিজিবল গভার্নমেন্ট' ১৯৬২, ৭০ এ উডওয়ার্ড-বার্নস্টিন ওয়াটার গেট, ড্যানিয়েল এল্সবার্গ এর পেন্টাগন পেপার্স ভিয়েতনাম যুদ্ধ থামানোর জন্য। সেইমুর হার্শ, পার্কিন্স এর কনফেশন অফ এন ইকোনোমিক হিটম্যান, চামার্স জনসনের ব্লোব্যাক সিরিজ, রবার্ট ফিস্ক, অ্যান্ড্রু বাসেভিচ, ক্রিস হেজেস এর লেখাপত্তর এবং অবশ্যই জুলিয়ান আসাঞ্জ, এডওয়ার্ড স্নোডেন । না, খুব ফানি কিছু না এসব।"
এই বাক্য কয়েকটি তে যে কটি নাম আছে, আমি শুধু না অনেকেই সম্যক পরিচিত। কারণটি সাম্রায্যবাদী। ক্ষমতাশালী দেশের খবর নিউজ জাংকি রা রেখে থাকে। সেটির প্রচার ই বেশি। ২০০৫ থেকে গুরুচন্ডালি তে এদের অনেক কে নিয়ে আলোচনা হয়েছে। হচ্ছে। সাম্রাজ্যবাদী দেশের আভ্যন্তরীন পোলিটিকাল সংস্কৃতিচরচা ক্লায়েন্ট স্টেট হিসেবে আমরা উনবিংশ শতক থেকে ফলো করছি :-) আগমার্কা বাম হিসেবে এইটেই পবিত্র কর্তব্য। মুসলমান নৈ বলে করতে পারছি আর কি, নৈলে উনিজির লোকেরা আবার রাগ করবেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ আধুনিক শিক্ষা পন্থী।
আমরা মূলতঃ স্ট্যান্ড আপ কমেডির কথা বলেছি, আর কিছু এস এন এল গোত্রের শো বা সিরিজ এর কথা বলা হয়েছে।
এবার ফিল্মer কথা। টিফানি শুধু না, ডাব্লিউ জি গ্রিফিথ এর বার্থ অফ আ নেশন (এমনিতে ইনটারেস্টিং আউটুপুট, জাতীয় ইতিহাস প্রথমেই ফিল্মে করার চেষ্টা হচ্ছে, বুঝে যাচ্ছে লোকজন, সেটার এফেক্ট অনেক সুদূর প্রসারী হ বে ) , সেই ওয়েস্টার্ন গুলোর স্বর্ণযুগের সময় থেকে , কিং কং , এশিয়ান, জার্মান, রাশিয়ান ক্যারেকটার কে ডিমিনিং হিসেবে দেখানো হয়েছে। কিন্তু কোন ফিল্ম ই নিজেকে প্রথম থেকে কমেডি বলে দাবী করে নি, বা প্রধান চরিত্র নিজেই কমেডিয়ান বলে পরিচিত না। টিফানি রোমানটিক ছবি হিসেবে পরিচিত, জাপানীজ সাংবাদিক টিফানির প্রধান চরিত্র ও নন, কমেডি জনরার কথা বিজ্ঞাপনেও কোথাও নেই।
বোরাট কে নতুন ওরিয়েন্টালিজম বলা টা একটু ওভার স্ট্রেচ্ড লাগলো। বিশেষ করে এই দাবীর ভিত্তিতে, যে কালো দের নিয়ে এই রসিকতা করা যাবে না, তাদের পোলিটিকাল ক্লাউট আছে বলে। পোল্লিটিকাল ক্লাউট ফ্লয়েড দের এরিক গার্নার দের বাঁচাতে পারে নি। নেটিভ আমেরিকান দের সমস্যা ও মেটেনি, হলি উডে হারেরেরে করে নেটিভ আমেরিকান রা পৃথিবীকে রক্ষা করার বার্ডেন এবং বন্দুক ঘাড়ে করে ঘুরে বেড়ানোর সাদা দের দিকে এগিয়ে আসা বন্ধ হলেও।
এই দাবী টি কিছুই না ইনটারনাল পলিটিক্স এ যারা সবচেয়ে বেশি সিস্টেমিকালি এবং হিস্টরিকাল্লি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমেরিকার রেসিজম এ তাদের কে পজিটিভ ডিসক্রিমিনেশন এর সুবিধাভোগী বলে চালানো হচ্ছে :-))))))))
সাশ ব্যারন কোহেন নিজেই আলি জি করেছে, ডেভ শ্যাপেল দের আশীর্বাদ সহ আকাডেমি অ্যাওয়ার্ড e মশকরা করেছে। ডেভ শ্যাপেল , কম্প্যাসনের রানী হিসেবে পরিচিত ওপরা কে নিয়ে বাজে রসিকতা করেছে সবাই হাসাহাসি ও করেছে, আবার সারা সিলভার্ম্যান দের সংগে দুর্দান্ত শো করেছে, আবার ৮ মিনিট নামক শো ও করেছে। অথচ দে ওয়ার অলওয়েজ ফর আ গুড লাফ। এবং স্ক্রিন এর বাইরে, ব্যক্তিগত পোলিটিকাল স্টেটমেন্ট এ ল্যারি ডেভিড, সাশা, দুজনেই
ভারতীয় উদা দেবা যাক, মহাশ্বেতা দেবীর সময় ফিচকে আদিবাসী দের নিয়ে বা আলুবাজ আদিবাসি দের নিয়ে বা কিছু না, অ্যাম্বিশাস আদিবাসী কে নিয়ে উপন্যাস লেখা যেত না, কারণ তার আগে কোন সম্মান জনক উল্লেখের গল্পই ছিল না। কিন্তু হাঁসদা সৌভেন্দ্র সেখর এর সেন্সিবিলিটি er একটা জায়গা আছে, তাতে কি গ্রীন হান্ট আর সালোয়া জুদুম এর রিয়েলিটি বদলাচ্ছে? এটা কোন কথাই না।
তারিক আলি র মেমোয়ারে তাঁর ছোটোবেলার আরবী ফারসী শিক্ষক দের অর্ধশিক্ষিত অর্থে মোল্লা বলে উল্লেখ করে গেছেন, এটা আমরা আমাদের দেশে নরমালি করি না, বা করলেও সেটা রাইট উইংগার দের হাতে যাতে না যায় সেটা দেখি।
এই পোস্টে ব্যক্ত ওক লিবেরালিজম এর কোন অর্থ নেই। মানে থাকতে পারে, তার সংগে কমেডির সম্পর্ক নেই। বোরাট তো কাজাখ মুসলমান আর ব্ল্যাক ব্রিটিশ শাভ দের নিয়ে রসিকতা করেছে বা ইজরায়েলি দের নিয়ে, তাও ড্রামাটিক ক্লিয়ারলি কমেডিক নন সেন্সিকাল সিচুয়েশনে , ল্যারি ডেভিড তো ডকুমেন্টারির মত করে যাতা করেছে জেউইশ, প্যালেস্তিনিয়ান, ইরানিয়ান, ক্রিশ্চিয়ান জেন্ট্রী সবাই কে নিয়ে। কালোদের নিয়ে লুডিক্রাস জোক করেছে। ট্রাম্প সাপোর্টার দের নিয়ে টোটাল মুর্গী এমন করেছে, সেট ফক্স নিউজ না ট্রাম্প নিজে রি টুইট করে দিয়েছিল। টোটাল ক্যাও।
কিন্তু একটা কথা না বলে পারছি না, আমার এই পোস্ট টির মোদ্দা বক্তব্য মতের মিল না হলেও, লেখাটা দুর্দান্ত লেগেছে। লেখকলেখিকা কে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। বেশির ভাগ সময়েই কালচারাল প্রোডাক্ট এর বিশ্লেষণের সময়ে শুধুই মরাল পজিশন নিয়ে কথা হয়। জনরা টাকে অ্যানালিসিস করার, তার সম্পর্কে খবর নেবার একটা প্রচেষ্টা থাকে না। মানে ইনফর্মেটিভ শেখার মত পোস্ট। একদম ই হলিউড ফিল্মে রেসিজম এর কোর্সের ইন্ট্রো হিসেবে কাজ করতে পারে। গুণী মানুষ গুরুতে এনগেজ করলে ভালো লাগে। একমত হবা গেল না, কিন্তু লেখাটা ভালো লাগলো। একটা ফুল ফ্লেজেড পোবোন্দ পাওনা রইল।
কিন্তু আমার মনে হয় মিঠুন , শুচি একটা দিক বলতে গিয়েও বলে নি, বা পরে বলবে, কারণ যা বলেছে, এটাই সেটাঅর লজিকাল এক্সটেনশন, সেটা হল, টোটালাটারিয়ানিজম এর সময়ে, যখন রাস্তায় রায়ট চলছে, তখন পোলিটিকাল কমেডি শুধু না, প্রিভিলেজ পজিশন কে প্যাঁক দেবার পিচিং টা ঠিক কি হবে, আমার তো মনে হয় থিয়োরী থেকে কমেডি পর্যন্ত সবের ই ৫০স - ৬০স এ যেরকম ওভারহল হয়েছিলো, সামাজিক কনজারভেটিজম , রাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক চরিত্রের বিরুদ্ধে, সেরকম একটা ওভারহল লাগবে। রাশিয়ান কাউন্টার কালচারের কিছু খবর রাখি, চাইনিজ কাউন্টার কালচার এর খবর আগে অস্ট্রেলিয়ান ট্রটসকাইট প্রেসে পাবা যেত , এখন যায় কিন জানি না। কিন্তু ওয়েস্টে ক্রাইসিস হল, সেই ফ্রাংকফুর্ট স্কুলের পর থেকে যুদ্ধের সময়কার জার্মানি ইটালির পর থেকে তো টোটালাটারিয়ান রেজিম কে হ্যান্ডল করার অভ্যেস ক্রিটিকাল থিয়োরীর নাই। আভ্যন্তরীন ভাবে খানিকটা পিস টাইম ক্রিটিক। যেটাকে কালোদের এবং যৌন স্বাধীনতার বিষয়ে সব মানুষের দুঃসহ অভিজ্ঞতা এনরিচ করলো এবং আইডেন্টিটি পলিটিক্স উঠে এল। সেটার ই এক্সটেনশন আজকের কমেডি, বোথ অন রাইট অ্যান্ড লেফ্ট। সেটা র ওভারল লাগবে, বিশেষতঃ যদি ট্রাম্প জেতে বা ইউরোপে নতুন ক্রাইসিস হয়। কিনতু বাইডেন জিতলে আবার আভ্যন্তরীন কালচারাল সিন কম্প্লাসেন্ট চোকোলেট ফ্যাকট্রি হবাঅর চান্স আছে।
@ডিসি,
আপনার সঙ্গে একটু ব্যক্তিগত দরকার ছিল । যদি সম্ভব হয় তো আমার নম্বরে ৮৫৮৩০৪১৩৯৫ একটু ফোনাবেন?
দ্যাখেন, নিজেদের ইনগ্রুপ নিয়ে নিয়ে সেল্ফ ডেপ্রিকেটিং হিউমর (যদিও সবসময়েই risque, এবং অনেক সময়েই চুড়ান্ত ব্যাড টেস্ট)আর বাইরের গ্রুপকে একই ট্রিটমেন্ট দেয়া এক জিনিস নয়। এটা নিশ্চয়ই জানেন।
আমাদের সবারই কিসু গিল্টি প্লেজার আছে। ০০৭, লুই লামুর, হ্যারল্ড রবিন্স এইসব মাঝে মাঝে টাইম পাসের জন্য বা সেক অভ নস্টালজিয়া ভালো লাগে। কিন্তু সেগুলোর কোনো 'মেরিট' পাবলিক প্লেসে ডিফেন্ড করার কিছু দেখি না।
বড় জোর গম্ভীর মুখ করে বলতে পারি ওই বিশেষ জনরা বা টাইম পিরিয়ড বুঝতে গেলে ওসব পড়াটা দরকার (লামুরের মতো লোককে কেন রেগান কংগ্রেশনাল মেডেল অফ ফ্রিডম দিয়েছিলেন, ৮০র রেগ্যান পলিটিক্স এর একটা ফুটনোট, বা ধরেন জেমস বন্ডে নন ইউরোপিয়ানদের ডেপিকশন, গোল্ডফিংগারের কোরিয়ান কাজের লোক অডজব "squat" man with "arms like thighs," black teeth, and a "sickly zoo-smell." যে বেড়াল খায়, অডজবের বওলার হ্যাটের কানাতে ধারা লুকিয়ে রাখা ব্লেড, ফ্রিসবির মতো হ্যাট ছুড়ে মারলে কল্লা কাটা যাবে। সুপারভিলেনদের, যেমন অরিক গোল্ডফিংগার, ড. জুলিয়াস নো এথনিসিটি দেখেন । বন্ড গার্লদের প্রোফাইল এইসব)। লোকশিক্ষে অ্যাংগল আর কী।
স্টিল ট্র্যাশি জিনিস, ভয়াবহ সেক্সিস্ট, মিসোজিনিস্ট সোশ্যাল ডারুইনিয়ান সব জিনিসপত্র। লো ক্লাস এস্কেপ লিটারেচার। সেন্সর করতে বলি না বা কেড়ে নিতেও বলি না। কিন্তু ওটা মনে রাখা দরকার।
১৯৬১ সালের আইকনিক একটা ফিল্ম ব্রেকফাস্ট ইন টিফেনি। অড্রি হেপবার্নের খুব কিউট রোল আছে ওতে। কিন্তু তাতে কী অড্রির প্রতিবেশি, কমিক রিলিফ দেবার জন্য আইওয়াই ইওউনিশি (মেকআপ নিয়ে মিকি রুনি) নামের দাঁত উঁচু জাপানিজ ফটোগ্রাফার যে কাটপেস্ট প্যান্টোমাইম ক্যারেকটারকে আনা হয়েছে তা জাস্টিফাই করা সম্ভব? ওটা আরও বিশ বছর আগে জাপানী ফোবিয়ার সময় হয় তো যেত।
সময়টা যদিও ১৯৬১, যখন এশিয়ান আমেরিকানদের এক আধটা ক্লাউনিশ ক্যারেকটার ছাড়া অন্যত্র দেয়া হতো না তবু দেখি সব সমালোচক কিন্তু অ্যামিউজড হননি। উইকি থেকে দেখি,
Some reviewers of the day did note an issue over the characterization.
James Powers' review in The Hollywood Reporter stated, "Mickey Rooney gives his customary all to the part of a Japanese photographer, but the role is a caricature and will be offensive to many." In Variety, Larry Tubelle wrote simply, "Mickey Rooney’s participation as a much-harassed upstairs Japanese photographer adds an unnecessarily incongruous note to the proceedings."
আর ৯০ এর পরের ক্রিটিকদের মত?
In 1990, The Boston Globe described Rooney's portrayal as "an irascible bucktoothed nerd and an offensive ethnic caricature". In 1993, the Los Angeles Daily News wrote that the role "would have been an offensive stereotype even played by an Asian; the casting of Mickey Rooney added insult to injury"
কিংবা ড. ফু মাঞ্চু সম্বন্ধে কী বলবেন?
As an ethnic fictional criminal mastermind, Dr. Fu Manchu has sparked numerous controversies of racism and "Orientalism", from his fiendish design to his faux Chinese name. After the release of Metro-Goldwyn-Mayer's film adaptation of The Mask of Fu Manchu (1932), which featured the Chinese villain telling his followers that they must "kill the white man and take his women", the Chinese embassy in Washington, D.C. issued a formal complaint against the film.
তারপরে ১৯৮০ এ ন্যাশনালিস্ট চিন যখন আমেরিকার মিত্র তখন
Following the release of Republic Pictures' serial adaptation of Drums of Fu Manchu (1940), the United States Department of State requested the studio make no further films about the character, as China was an ally against Japan during World War II. Likewise, Rohmer's publisher, Doubleday, refused to publish further additions to the best-selling series for the duration of World War II once the United States entered the conflict. BBC Radio and Broadway investors subsequently rejected Rohmer's proposals for an original Fu Manchu radio serial and stage show during the 1940s.
The re-release of The Mask of Fu Manchu in 1972 was met with protest from the Japanese American Citizens League, who stated that "the movie was offensive and demeaning to Asian Americans".
Due to this protest, CBS television decided to cancel a showing of The Vengeance of Fu Manchu. Los Angeles TV station KTLA shared similar sentiments, but ultimately decided to run The Brides of Fu Manchu with the disclaimer: "This feature is presented as fictional entertainment and is not intend
বাটাম না খেলে আসলে এরা সোজা হতো না। ভাগ্যিস কিছু মানুষ প্রতিবাদ করেছিল।
কোথায় রেসিয়াল জেন্ডার লাইন ক্রস করা উচিত নয় সেটা একুশ শতকে জানা দরকার। এবং আবারও বলতে হয় বোরাট অন্য কোনো কমিউনিটির হলে তুলকালাম কান্ড হত। 'সাবভার্সিভ' নামেও ক্লিনচিট দেয়া যাচ্ছে না । ওরিয়েন্টালিজমের সবচেয়ে বাজে রিসেন্ট উদাহরণ।
আর কংগোতে টিনটিন সম্বন্ধে কী বলবেন?
বাজে স্টিরিওটাইপ/ক্যারিকেচার? আরজে নিজে পরে দুঃখ প্রকাশ করেছেন, সেটা তো নিন্দার চাপেই প্রকাশকরা বাধ্য করেছিল।
---
আর কমেডিয়ান সব এক্সপোজ করছেন, স্টেটের বা সোসাইটিং পর্দা ফাঁস করছেন, ফর্দা ফাই করে দিচ্ছেন সাবভার্সিভ মাল দিয়ে এরকম সিলি আইডিয়া থেকে বেরোনো দরকার। তাঁরা নিজেদের পকেট লাইনিং করা এবং ফ্যানবেসকে তাতানো ছাড়া তেমন কিছু করছেন না। হতে পারে নতুন ট্রেন্ড আনছেন। নতুন অ্যাংগলে চিন্তা করতে শেখাচ্ছেন, পপ কালচারের নতুন চ্যাপ্টার লিখছেন। খুব বেশি হলে সোসিয়েটাল হিপোক্রেসি ডাবল স্ট্যান্ডার্ড নিয়ে বলছেন সেফ সাইডে এর বেশি কিছু না।
সত্যিকারের স্টেটপাওয়ারের বিরুদ্ধে সাবভার্সিভ কাজ/এক্সপোজার হয়েছে মূলত নন ফিকশনে, জার্নালিজম/হুইসলব্লোয়ারদের বা লিকার দিয়ে। অ্যান্টি সোভিয়েত লেখাপত্রের লিস্ট দিলে একহাত লম্বা হবে। গুলাগ আর্কিপিলেগো/ব্ল্যাক বুক অফ কমিউনিজম দিয়েই শেষ করি।
আর ওয়েস্টের উপর ক্রিটিক্যঅল জিনিস চাইলে পড়েন ওয়াইজ-রসের 'দি ইনভিজিবল গভার্নমেন্ট' ১৯৬২, ৭০ এ উডওয়ার্ড-বার্নস্টিন ওয়াটার গেট, ড্যানিয়েল এল্সবার্গ এর পেন্টাগন পেপার্স ভিয়েতনাম যুদ্ধ থামানোর জন্য। সেইমুর হার্শ, পার্কিন্স এর কনফেশন অফ এন ইকোনোমিক হিটম্যান, চামার্স জনসনের ব্লোব্যাক সিরিজ, রবার্ট ফিস্ক, অ্যান্ড্রু বাসেভিচ, ক্রিস হেজেস এর লেখাপত্তর এবং অবশ্যই জুলিয়ান আসাঞ্জ, এডওয়ার্ড স্নোডেন । না, খুব ফানি কিছু না এসব। কিন্তু সেমিনাল জিনিস, অনেকেই প্রাণের ঝুঁকি নিয়েছেন, চাকুরি গেছে, দেশ ছাড়তে হয়েছে এবং অনেক বাজে কথা শুনেছেন। পাওয়ার ইকুয়েশন/পাওয়ার স্ট্রাকচার বা স্টেটের হলিয়ার দ্যান দাউ পোশ্চারিং, আর রিয়েল মেথোডোলজি অফ অপ্রেশন সম্ভন্ধে জেনুইনলি ইন্টারেস্টেড হলে, বুঝতে গেলে পড়তে হবে। এসব ফিকশন আর কমেডি শো'র কম্ম নয়।
জোজো রাবিট সত্যি অসাধারণ সিনেমা।
জোজো রাবিট সত্যি অসাধারণ সিনেমা।
হোয়াট উই ডু ইন দা শ্যাডোস টাও দারুন সিনেমা, একটা অদ্ভুত ফ্লেভার আছে। ওয়ান অব দা বেস্ট ডিরেক্টর অব আওয়ার টাইম।
হান্ট ফর উইল্ডার পিপল, জোজো রাবিট দেখেছি। যে সিরিয়াস সময় নিয়ে জোজো রাবিট বানানো, ওটাকে যে এরকম করে ভাবা যায় এটা ধারণার বাইরে। খুব সুন্দর লেগেছে।
থর রাগনারক ও দেখেছি। তাইকার ই সিনেমা।
সকলকে বিজয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা।
শিয়োর দাদা, থ্যাংক ইউ। আমি বাংলা ইংরেজি, অহমিয়া, উর্দু, হিন্দী যেখানে যা পাই খিল্লিময় সাবভারসিভ জিনিসপত্র খুঁজি, মজা লাগে। ইন ফ্যাক্ট এই একট জিনিসের খোঁজেই আমি আর্টে আগ্রহ দেখাই। নইলে সৌন্দর্য্যের পূজা , এস্থেটিক কম্প্লিটনেস এর খোঁজ আমার সক্রিয় আগ্রহ এখন আস্তে আস্তে হারিয়ে গেছে। খুব রেয়ার সময়ে সেটা অনুধাবন করি। এতে কোন কৃতিত্ব নেই, এক ধরণের সীমাবদ্ধতা।
বোধিসত্ত্ব, যদি সম্ভব হয়, টাইকা ওয়াইটিটি'র তোলা জোজো রাবিট নামে সিনেমাটি দেখবেন। আমার মনে হয় আপনার ভাল লাগবে। আপনি ইংরেজ আর আমেরিকানদের স্যাটায়ার দেখেছেন, কিউয়ি স্যাটায়ার দেখুন, অন্যরকম। এনার আরেকটা, Hunt for Wilder people, সিস্টেমকে ব্যঙ্গ করা সিনেমা হিসেবে আমার খুব ভাল লেগেছিল।
আমেরিকার অফিসটা করেছিল স্ক্র্যান্টন, পেনসিলভানিয়াতে। জো বাইডেনের জন্মস্থান। খুবই অ্যাভারেজ জায়্গা। অফিসের লোকজনও খুব অ্যাভারেজ। অথচ ভালোরকম ডাইভার্সিটি দেখিয়েছিল।
বোরাট নিয়ে মোটামুটি তিনটে আপত্তি আছে।
এক, খুব রগরগে, ক্রিন্জি, মোটাদাগের। সেটা পাত্তা দেওয়ার কিছু নেই। সব জিনিস যে সবার প্যালেটেবল হবে, তার কোনও মানেও নেই, প্রয়োজনও নেই। তাছাড়া আমার মনে হয়েছে যে শাসা ইচ্ছা করেই এই ক্রিন্জি ব্যাপারটা নিয়ে আসে অনেকের কাছে পৌঁছনোর জন্য। নইলে বৃট-্জিউ রেজার থিন কমেডি জানবে না, সেটা মনে করি না।
দুই, এর ফলে কাঝাখদের অপমান করা হল। প্রথমতঃ লোকে অনেক কারণেই অপমানিত হয়, আবার বহু ভ্যালিড রিজন থাকা সত্ত্বেও অপমানিত হয়্না। আমাদের দেশের সিনেমাতে ভুড়ি ভুড়ি উদাহরণ আছে। সেসব ভেবে সিনেমা তৈরী করা যায় না। কিন্তু মোর ইম্পর্ট্যান্টলি সিনেমাটা আদৌ কাঝাখদের নিয়েই নয়। ওটা প্লেসহোল্ডার। এই সিনেমা দেখে যদি কেউ কাঝাখদের এইরকম ভাবে, তাহলে দ্য জোক ইজ অন হিম অ্যান্ড দ্য ফিল্ম হ্যাজ সার্ভড ইট্স পারপাস।
এরপর আসে আসল আপত্তি যে এটা কালোদের নিয়ে করতে পারতো না। মানে একজন কালো অ্যাক্টর সাদাদের সামনে স্টিরিওটিপিকাল কাজকর্মগুলো করে গেলো। আর সাদারা রিয়্যাক্ট করছে। ভেরি গুড আইডিয়া। কিন্তু হয়ত রিয়্যাকশানগুলো খুব মিউটেড হবে। আমি র্যাদার চাইবো যে ইন্ডিয়ানদের নিয়ে এইধরনের কমেডি কেউ করুক। আমাদের মধ্যের রেসিজমগুলো বেড় করে নিয়ে আসা হোক। খামোখা অ্যাজিউম করে নেওয়া হচ্ছে যে এখনও হয়নি মানেই আর কখনও হবেনা।
এগ্রি ড বড় এস। তবে ল্যারি ডেভিড নিউ ইয়র্ক আর এল এ দুটোকেই প্র্যাকটিকালি ফালাফালা করেছে। আমি আমেরিকা না ভার্সন অফিস দেখিনি, তবে বৃটিশ ভার্সনে অফিস টা প্লেস করেছিল একটা বিচিত্র শহরে যেটাকে বলা হতো সিটি অফ মিস্টার আন্ড মিসেস আভারেজ। এব, সত্যি ই স্যাড লাইফ, তার মধ্যে অফিস বন্ডিংপ্রচেষ্টা আরো স্যাড।
অরিনদা, দেখি নাই।