আমি লিখতেই দেখি পোকা হাওয়া!
এদিকে আমি তো বাংলায় লিখেও ট্যাগ করতে পারছিনা !! @সৈকত দা
বাগ রিপোর্টিং - dd এই টইতে এখন কিছুই লেখেন নি। Abhyu লিখেছে।
ও আমি সেলেরি ভাবছিলাম।
ওটা উরগ লা বা আরুগ লা পাতা:-)
ও ওকে। হ্যাঁ শিয়োর। আমি কবিতার অনিয়মিত পাঠক। তবে একট ঘ্টনা ঘটেছে, বুড়ো বয়সে আমি একটু যত্ন করে কয়েকজন কবিকে পড়েছি। এবং সেটা সরাসরি কয়েকজনের প্রভাব। পরে আসছি। একে বারে ছোটোবেলায় স্কুলের উঁচুর ক্লাসে , প্রেমেন্দ্র মিত্র , সমর সেন ভালো লাগতো। শ্যামাপ্রসন্ন সেনকর্মকার বলে এক ভদ্রলোক ছিলেন, পারিবারিক পরিচিত, উনি প্রেমেন্দ্র মিত্রের ফ্যান ছিলেন, তো সেসব কিছুটা টুকড়ো টাকড়া।
aসুভাষ মুখোপাধ্যায় কে প্রথমে ভালো লাগতো বাবা দের ভালো লাগে বলে, সুকান্ত ঐ এক দেড় বছর ভালো লেগেছিল, আগে পরে লাগে নি। কিন্তু একটু পাকার পরে, যখন আমার স্টেডি বান্ধবীর পছন্দ ছিল শেষের কবিতা, তখন প্রায় ব্রেক আপ হয়ে গেছিল, ছেলে গেছে বনে উপহার আর এক বান্ধবীর কাছে উপহার পাবার পরে;-)
এটা ভালো বানালাম, কারণ প্রেম টা হয়েছিল ছেলে গেছে বনে পড়ার পরে, তবে উপহার পাবা টা মিথ্যা না:-))) তবে একটা ঐ রাজনীতি, শিল্প বীরেন চট্টোপাধ্যায় সংক্রান্ত একটা তর্ক বিটারনেসের জন্ম দিয়েছিল মনে আছে ।
ছেলে গেছে বনে পড়ে আমি চমকে যাই, তার পরে থেকে অল্প পড়লেও সারা জীবন সুভাষ মুখোপাধ্যায় ভালো লেগেছে। মানে যতটুকু আমার মাথায় ঢুকেছে।
স্কুলএকাদশ দ্বাদশ আমলে মানে, আর্লি মিড-এইটিজ, কবিত বলতে লোকে মপস্বলে, যেখানে নীরেন চক্রবর্তী, সুনীল গাংগুলি আর শক্তি চট্টোপাধ্যায় বুঝতো, আর নকু কাকু দের বাড়িতে একটি বীরেন চট্টোপাধ্যায় থাকতো, ইয়াং সরু মত কবি ব্যাপারটার সংগে আমি ইমেজারি র সংগে আমি পরিচিত ছিলাম না :-)
এর পরে আমার বাংলা পড়ার সুযোগ হয় এক অসাধারণ অধ্যাপিকার কাছে, তিনি খুব ভালো তারা শংকর গদ্য ইত্যাদি পড়াতেন, কবিতা তেমন সুবিধে করতে পারতেন না, মানে রবীন্দ্রনাথ ছাড়া আর কিছু পড়াতে পারতেন না। এর পরে আমি পুরো পুরি গদ্য পড়ার লোক হয়ে যাই। আমি প্রথম জীবনানন্দ পড়ি কিন্তু গ্র্যাজুয়েশন এর শেষের দিকে, আমি ওঁর ইমাজিনেশন এর জগতটা এখন যা বুঝি , তখন ধরতেই পারিনি। প্রথমত প্রকৃতি বলতে যে ছবি পেতাম, সেটার সংগে আমার রবীন্দ্রনাথের প্রথমতঃ উপনিষদ, দ্বিতীয়ত সোনার তরী এবং পরের দিকের পুনশচ ইত্যাদির যে ছবির সংগে আমার যে পরিচয় ছিল সেটা আমার আনলার্ন করতে সময় লেগেছিল। ইউনি র প্রথম দিকে আমাদের বন্ধুরা খুব জয় গোস্বামী পড়তো , শক্তি চট্টোপাধ্যায় এর সংগে। আমি দুজনের কাউকেই অ্যাপ্রিশিয়েট করতে পারি নি। বাউল ফেজ কাটাই, এবং অথেন্টিসিটির প্রতিযোগিতায় শহর কে হারানোর একটা নেশা তৈরী হয়, যেটা অনর্থক। কারণ চব্বিশ পরগণা , কলকাতার সাবার্ব, বাংআলির রিখিয়ার ঘাটশিলার পশ্চিম, শুধুই যৌবনের আত্মপ্রকাশ এর জন্য লেখা কবিতা আমাকে টানে নি। হাংরি দের সম্পর্কে আগ্রহ আকাদেমিক থেকে যায়। কারণ পাশাপাশি ধর নাজিম হিকমত এর অনুবাদ ও তো পড়েছি। ফায়েজ ইংরেজি তে পড়ি, কিছু অনেক পরে।
কলকাতা র কবিতার মিথিকাল জগত কোনটাই আমার ইমাজিনেশনে ধরা দেয় নি। এর অনেক পরে, দু চারটে ঘটনা ঘটে, আমাকে আমার এক বন্ধু শুভায়ন বিশ্বাস নতুন করে ধরে ধরে, জীবনানন্দ , অরুণ মিত্র , বিষ্নু দে এবং ডিলান থমাস পড়ায়, কিন্তু আমার তাও অরুণ মিত্র ছাড়া আর তেমন কিছু যাকে বলে প্রাণে লাগে নি। মানে আমি তখন আমি একটু জীবনানন্দ একটু আধটু অ্যাপ্রিশিয়েট করলেও, তখনো তাঁর ইমাজিনেশন আমাকে ছোঁয় নি। এর পরে একটা ঘটনা ঘটে, আমি ভারতের নানা জায়্গায় যাই, এবং একটা রাজনীতির সংগে সম্পর্ক চলে যাওয়ার ফলে, একটা একটু শুনতে শখের হলেও, অ্যালিয়েনেশন শব্দটা সম্পর্কে আমার একটা ছবি, ধারণা তৈরী হয় যেটা অভিজ্ঞতা প্রসূত, মূলত শহর এবং আধা শহর গুলো ত বিভিন্ন বৈ এর কথা ভাবতে ভাবতে উদ্দেশ্যহীন হাঁটার থেকে, এবং প্রেমে আঘাত আসে, তাতে বেশ একটা শিক্ষা মত হয়। এবং আমি নতুন করে হার্বার্ট মারকিউজ পড়ি, বন্ধু সার্থক রায়চৌধুরী রা কেন মোহিনের গান নিয়ে হই হই করত সেটা সম্পর্কে একটা আবছা ধরণএর স্মৃতি থেকেই নতুন করেই তৈরী হয়। এবং টু বি হনেস্ট আরো কয়একটা ঘটনা ঘটে, দুর্গাপুরের একটা খপরের কাগজের দোকান থেকে অফ অল থিংস , হেক্টর বার্লিওজ এর আত্মজীবনী , ইভেনিংস ইন অর্কেস্ট্রা পড়ে, আমার শখ হয়, আমি র্যাবো পড়ব। তো শান্তিনিকেতনে ফিরে যোগাড় হয়, এই সময় তেই আবার বাংলা ও ইংরেজি তে বোদলেয়ার , র্যাবো এবং পাগলের মত জীবনানন্দ পড়ি। খুব স্বাভাবিক ভাবে জীবনানন্দ ই বার বার পড়তে শুরু করি। এর পরে উত্তরকাশী যাই, সেখানে গিয়ে আবার আমি কবিতা থেকে সরে যাই, মূলতঃ আমার বন্ধু জুবিন ড্রাইভার এর প্রভাবে, নাটকে ঝুকে যাই। ও আমায় বেকেট পড়ায়। আর আমি ওর সংগে মাঝে মাঝেই ব্রেখ্ট নিয়ে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়ি। এর পরে আবার কবিতা পড়ি কিন্তু একেবারে হালে , দশ পনেরো বছর আগে, রোবার্টো বোলানো, অনন্য রায় এবং ওয়ালেস স্টিভেন্স। নবারুন বাবু র অনন্য রায় প্রেম আমাকে প্রভাবিত করেছিল। এবং নতুন করে ডিলান থমাস আর সিল্ভিয়া প্লাথ। আর অসিপ মান্ডেলস্টাম। এবং কবি দের সম্পর্কে আমার শ্রদ্ধা বাড়ে বোলানো এবং ডিলান থমাস পড়ে, বোলানোর রোমান্টিক ডগ্স ও এই সময়েই পড়ি। আমেরিকান গদ্য , বিশেষত উইলিয়াম বারোজ, জেম্স বালডউইন পড়ে আমার কবিদের সম্পর্কে অ্যালার্জি দূর হতে আরম্ভ করে। সত্যি কথা বলতে কি, এই যে জেনুইন একটা বিতর্ক, ইন্টেলেকচুয়াল কতটা অথেন্টিক, তাতে লিবেরাল ইনটালেকচুয়াল রাই সবচেয়ে বেশি ঐতিহাসিক ভাবে সন্দেহ প্রকাশ করেছে, এই বিতর্ক একটা বিচিত্র তীব্রতা পায় বোলানো, নিকান পারা বনাম নেরুদা বিতর্ক টা সম্পর্কে আমি পরিচিত হবার pare. এবং ধীরে ধীরে আমার নিজের পজিশন টা তৈরী করি, সেটা মূলতঃ লিবেরাল ক্রিটিসিজম er ইতিহাসের সংগে কিছুট পরিচয় এর ফল। আমার মনে হয়েছে ক্রিটিসিজম এর ইতিহাস টা যদি দেখো, সত্যি কথা বলতে কি, তার দুটো ধারা। একটা ইনস্টিটিউশনাল। আরেকটা কলকাতা সহ বড় শহর গুলোর আন্ডারগ্রাউন্ড পোয়েট্রি, দুটোর মধ্যে, প্রথম টি, একেবারে প্ফ্রাংকফার্ট স্কুলের (থিয়োডর আদোর্নো ইত্যাদি) পরের থেকে, আজ অব্দি টোটালাটারিয়ানিজম এর সংগে পরিচিত নয় বেশি। ন্যাশনাল হেরিটেজ গড়ায় ব্যস্ত। বা ইউরোপীয় ক্যানন বা তার প্রতিস্পর্ধা হিসেবে পোস্ট কলোনিয়াল ক্যানন তৈরী তে ব্যস্ত। কিন্তু আমার পজিশন টা, মোটামুটি ২০০৩ এর ইরাক যুদ্ধ আর ২০০৮ এর ক্রেডিট ক্রাইসিস এর পর থেকে মোটামুটি এরকম, যে আন্ডার গ্রাউন্ড কালচারাল ক্রিটিসিজম এর যে ঐতিহ্য আর ইন্স্টিটিউশনাল এস্থেটিক্স এর যে ঐতিহ্য এই দুটোর লিবেরাল যেটা অংশ, (তার বাইরের অংশ বড় প্রভাবশালী অংশ ও রয়েছে) তাদের মধ্যে একটা ট্রাসওয়ার্দি কনভারসেশন তৈরী করা টা এখনকার লিবেরাল লিট ক্রিট এর একটা কাজ তাই ইন্টারেস্টিং স্বল্প পঠিত কবিদের কথা মেন স্ট্রীম কনভারসেশনে আনাটা r জন্য আমি কবিতা পড়ি, কাউকে নিয়েই উদ্বেলিত নৈ। আবার কবিতা r আশ্চর্য রেয়ার ক্রাফ্ট সম্পর্কে শ্রদ্ধ মুগ্ধতা টা ও কাটাতে পারি না, যতটা পারি অ্যাকোমোডেট করার চেষ্ট করি। বুঝতেই পারছো, আমি যেহেতু প্রশিক্ষিত থিয়োরেটিশিয়ান নৈ, নানা রকম অ্যাডজাস্টমেন্ট করি চিন্তা টায়, কিন্তু এটা মোটামুটি এক জায়্গায় আছে বেশ কিছু দিন।
তার পরে সৈকত বন্দ্যো , সৈকত চট্টো, স্যান , মিঠুন, ইন্দ্র দস্তিদার , বইজয়ন্ত এবং গুরুচন্ডালির নানা লোকজনের , নানা কনভারসেশন এর প্রভাবে আমি সত্যি বলতে কি আমি ৫০-৮০ র দশকের বাংআলি গদ্য ও কবিতা লেখক দের নতুন করে পড়তে আরম্ভ করতে করেছি, সেটা এখনো চলছে, সেই সূত্রেই ধরো বিনয় মজুমদার আর তুষার রায় পড়েছি, হালে। এটা গত ১০-১৫ বছরের গল্প।
এবার তোমার মূল প্রশ্ন টা যেটা কাকে বড় কবি বলে মনে করি। বুঝতেই পারছো, মানুষ যে বয়সে বই পড়ে , কবিতা পড়ে র্যাংকিং করে , আমি তার চেয়ে বেশি বয়সে কবিতা সিরিয়াসলি পড়েছি। এবং লিখতে গিয়ে পড়েছি, যদিও লেখাটা হয়তো শেষ পর্যন্ত সব সময়ে শেষ হয় নি, আমি নিসিম এজেকিয়েল দ্বারা খুব প্রভাবিত হয়েছিলাম, কিন্তু তাঁকে নিয়ে লেখা উপন্যাস শেষ কেন শুরু করতে পারিনি, শুধু ভেবে গেছি। তারাপদ রায় , নীরেন্দ্রনাথ, আমাদের সময়ের বড় কবি, আই নেভার গট দেম। বিশেষত তারাপদ। কারণ এতে ঐ ইন্টেলেকচুয়াল অথেন্টিসিটির ডিবেটে দায়িত্ত্বহীন পপুলিস্ট পজিশন নেবাটা তিনি কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেছে নিয়েছিলেন । এই সাধারণ মানুষ পজিশন টা তার ই আর্টিকুলেশন। এবং আমার ধারণা , টোটলাটারিয়ান রাজনীতির আমলে, সোশাল নেটওয়ার্ক এর সর্বগ্রাসী দুনিয়ায় থাকলে এই পজিশন তিনি বেছে নিতেন না। বা আরো সাবধানে ব্ব্যবহার করতেন। এটা শুধুই ভালো খারাপ, বড় ছোটোর ইসু না। মেনে নিতে অসুবিধে নেই, এটা স্পেকুলেশন।
ফাইনালি, শক্তি চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কে আমার আস্তে আস্তে ভালো লাগা তৈরী হয়েছে, এবং হচ্ছে। মীনাক্ষীর করা ওনার গদ্য সংগ্রহে সুবিধা হচ্ছে। ওনার কাছে বিক্রম দের তৈরী করার জন্য শান্তিনিকেতনী হিসেবে আমার একটা দূর থেকে কৃতজ্ঞতার বিষয় রয়েছে।
ফাইনালি এরা বড় মাপের লোক, প্রত্যেকে, যাদের কথা বলেছি, সবাই, তাদের সম্পর্কে আমার মত লোকের অপিনিয়ন সব সময়েই ওয়ার্ক ইন প্রোগ্রেস, এবং অ্যাট বেস্ট জাস্ট অ্যান অ্যাটেম্প্ট। বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
ঐ শাকটা তো মনে হয় পার্শলে পাতা। গার্নিশিং এর জন্য দেওয়া। মানে খাবেন না, কিন্তু খাওয়ারের উপরে বা পাশে দেওয়া থাকবে। আসলে সাহেবদের কিছু অখাদ্য ডিশ প্রচুর দামে বিক্কিরি করার জন্য এসব দেওয়া হয়।
আচ্ছা, এই 'নাম প্রকাশ বা অপ্রকাশ' নিয়ে যে চাপান উতোর চলছে তাতে আমি একটি ডিসক্লেমার দিয়ে যাই। আমি কোনকিছু সিরিয়াসলি নিইনি। কোনোকিছুকে ভদ্র বা অভদ্র মনে করিনি। কারুর আসল নাম, নকল নাম, নিক নাম, ধাম, পরিচয় কিছু জানারই আমার বাতিক বা বায়না নেই। কাউকেই চেনা বা না চেনা নিয়েও সেই একই কথা। ঠিকাছে? যে যেভাবে স্বচ্ছন্দ সেভাবেই লিখুন। আমার তাতে বিন্দুমাত্র অসুবিধে নেই।
চলুন, এবার ছাড়ান দিন।
এ স্যান্ডি মালটা গলা ফুলিয়ে কন্টি ঝগড়া করে চলেছে কেন? আজব চিড়িয়া মাইরি।
আমার পর্যবেক্ষণ আমি জানিয়েছি।আপনার বা অন্যকারুর নাম নিয়ে আমার কোনও কৌতুহল নেই
হ্যাঁ অন্য লেআউটে হচ্ছেনা। বাগ বাগ। ঠিক করা দরকার।
এবর হোলো, কিন্তু অব্রো তে অস্চে না
এই গুরু কীবোর্র্ড ত সিখ্তে হোবে
কি যাতা লেভেলে বানান আসলো
ম, s কে লেখা আমার আগের পোস্টটা ( ১১ অক্টোবর ২০২০ ২১:১৪) সম্পূর্ণ আলাদা প্রসঙ্গে, সম্ভবত আপনি ধরতে পারেন নি। আমার বক্তব্য ছিল ছাত্রাবস্থায় জুনিয়ররা সিনিয়ারদের নাম ধাম মনে রাখতে একপ্রকার বাধ্য হয় কিন্তু উল্টোটা হয় না। সেটা কেনহয় সেটা নিয়ে আমার থিয়োরী ছিল - ক্যাম্পাসে প্রথম মাসে বুলিং এর সময় জুনিয়ারদেরকে সমস্ত সিনিয়ারদের নাম মুখস্থ করানো হত সেটাই কারন :-)
আর আমার নাম-পরিচয় প্রকাশ নিয়ে আমার সিদ্ধান্ত আগেই জানিয়েছি , পুনরাবৃত্তি নিষ্প্রয়োজন।
আমার নাম তো বাংলায়। ইংরিজি হরফে লিখলে কীকরে ট্যাগ হবে? :-(
হ্যাঁ, ঈশ্বরকে দেখেছি এসেছে
আরে @saikat da, মনে করার কিচ্ছু নেই
আর গ্রাহক কিন্তু ট্যাগ হল না কেন?
আচ্ছা, কিন্তু কাল থেকে এটার নোটি আসছে, আমি ভাব্লাম নতুন লেখা
সাইটটা হয়েছে কিন্তু মারকাটারি, টেক টিম অসা কাজ নামিয়েছে, শুধু এক্টু কালার স্কিমটা বদলালে ভালো হত।
ওগুলো টেস্টিং চলছিল। কিছু মনে করবেন না। :-)
এটা খুলছে তো? আর নোটিতে এসেছে?
এটা মনে হয় ডিলিটেড
সৈকতদা'র লেখার নোটি এসেছে ৩বার কিন্তু খুলছে না
... দুঃখিত! এই লেখাটি (টপিক# 19111) পাওয়া গেল না। হয়ত লেখাটি এখনও অপ্রকাশিত অবস্থায় আছে, বা, লেখাটি তথ্যভান্ডারে নেই ...
এটা দেখাচ্ছে
নাম জানাতে ইচ্ছে হলে জানান। না হলে জানাবেন না। ল্যাটা চুকে গেল।চলছে তো চলছেই।বিশ্রি লাগছে।
উফ্ টাইপো,
অযোধ্যায়টি > অধ্যায়টি
চাপ > ছাপ
· s | 100.36.157.137 | ১১ অক্টোবর ২০২০ ০৮:৩৬462659
· কিছু পরিচিত নাম দেখে বেশ মজা লাগল, এই আর কি। ভেবে দেখলাম বেশ কিছু সিনিয়ারকে এখনো মনে আছে কিন্তু দু একজন বাদে অর কোনো জুনিয়ারকে মনে নেই।
s-এর বক্তব্য তাহলে আমার ওই থিয়োরীকেই ভ্যালিডিটি দিচ্ছে। আমার থিয়োরী মানে ওই প্ৰথমদিকের 'আলাপ পরিচয় ' নামক ভীতিজনক অযোধ্যায়টি লংটার্ম মেমোরিতে কেমন চাপ ফেলে সেই সংক্রান্ত :-)
সে কবি তখনো কোল্ড স্যান্ডউইচ নামক অখাদ্যটার সন্ধান পান নি
তা আর বলতে
তাই তো কবি বলেছেন, লোহা গরম থাকতেই ইত্যাদি
বার্গার/ন্ডউইচে টমেটো দিয়ে রেখে খেলে বিচ্ছিরি গ্যাদগ্যাদে হয়ে যায়। ভিতরের নাড়িভুঁড়ি বের করে দিলে তাও একটু ভালো থাকে।
এইবার বলবে স্যান্ডউইচ বার্গারে টমেটো স্লাইস দ্যায় না আর ইয়েতে ইসে দ্যায় না সব নেতিয়ে যাবে ...
বোজো
বোধি ঐ যে তারাপদ রায়ের কবিতা নিয়ে কথা হচ্ছিলো কদিন আগে! তখন থেকেই তো তোমার প্রিয়তম/ তর কবি কে বা কাহারা জানতে চাইছি।সুচিন্তিত মতামত জানাও
ধ্যাৎ ঝালমুড়িতে আদৌ তেঁতুল জল দেয় না, নেতিয়ে যাবে তো।
ঝগড়া ঝাটির আবার পেটি ও না-পেটির কি হল? ভাটে কিছুক্ষন ঝগড়া না হলে মনে হয় ঝালমুড়িতে তেঁতুলজল বাদ গেল! এখন, ঝালমউড়ি পছন্দ না হলে চাট বানান, অ-পেটি ঝগড়া করউন, রোমান সাম্রাজ্যবাদ, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ ও বিজেপি সাম্রাজ্যবাদের তুল্যমুল্য আলোচনা করে দেখান ট্রাম্পের পতন শীঘ্র না দীর্ঘ। যাই করুন, তেঁতুলজল ভুলবেন না!