অরিনদা,হাওয়া হয়নি, টইয়ে সদ্য আলোচিত সিলেকট করলেই এসে যাবে। পিছনের পাতায় হুতো লিখেছে।
অনেকেই নিজেরা চাক্রি বা অন্যান্য ক্ষেত্রে, এমনকি সামাজিক ভাবেও যে সব সুবিধা পাচ্ছেনা - সেটার কারণেই অনেকসময় রেসিজমের দোহাই দেয়। এদের অনেকেই ইন্ডিয়ার আপার কাস্ট এবং ক্রীম ক্লাস থেকে যায়। ফলে ভারতে যে রেকগনিশান পেত, সেটা ওখানেও চায়। না পেলেই গজগজ করে।
ইমিগ্র্যান্টদের মধ্যে ভাগাভাগি তো আছেই। হিস্পানিকরা মনে করতেই পারে যে আমেরিকার উপর তাদের অধিকার বেশি - রিলিজিয়ন, কালচার, জিওগ্রাফি, হিস্ট্রি সব কারণেই। আবার ইন্ডিয়ানরা চাইবেনা যে আনডকুমেন্টেড বা রিফিউজিরা তাদের গ্রীন কার্ড খেয়ে নিক। আবার ইন্ডিয়ানদের মধ্যেও অনেকে চায় না যে অন্য রাজ্য থেকে কেউ আসুক। এদিকের বাঙালীরা আবার নিজের জাতেরই কাউকে চায় না। তাহলে আর পাড়ায় গিয়ে লোকের কাছে স্যালুট পাবে কি করে? বিদেশে থাকাটা যখন সার্ট্ফিকেট হয়ে যায়, তখন এই অবস্থাই হয়।
তবে মানসিকতা পাল্টাচ্ছে। বিশেষ করে আজকাল যারা নতুন আসছে, তারা বেশ ক্রিটিকাল। আমেরিকা মানেই স্বর্গ এরকম মনে করেনা। যেটা ভালো ভালো, যেগুলো ভালো না সেগুলো নোটিস করে।
হাহা, এটা তো ভিভেকামান বলেই গেছিলেন। আমরা সব আসলে সায়েব, সবাই আর্য্য, রোদ্দুরে বেরিয়ে বেরিয়ে রং কালো হয়ে গেছে, এই যা।
যাগ্গে । শুনছি অনেক সেন্ট্রাল ইনস্টিতে ফ্যাকাল্টিদের বাধ্যতামূলক প্লেজ নিতে হবে। এই হল প্লেজ- এর ফরম্যাটঃ
<I ______________commit to be vigilant and bear in mind at all times, the risk to myself and my colleagues from COVID-19.
I promise to take all necessary precautions that prevent the spread of this deadly virus. I promise to follow and encourage others to follow the key COVID Appropriate Behaviours.
To always wear a mask / face cover, especially when in public places.
To maintain a minimum distance of 6 feet from others
To wash my hands, frequently and thoroughly with soap and water.
Together we will win this fight against COVID-19. >
সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার প্রতিজ্ঞা নিতে হবে। কে কে নিলো বা নেয় নি, সেটা আবার এডুকেশন মিনিস্ট্রিতে যাবে। ক্কি চ্চাপ মাইরি।
অমিত ঠিক বলেছেন, কান পাতলে মনে হয় আমরা যেন সাদা দের থেকেও সাদা।
ভারতীয়রা এক্কেবারেই ইমিগ্রেশন সাপোর্ট করেনা মশাই । আমেরিকা বলেন , ব্রিটেন , অস্ট্রেলিয়া সব দেশেই ইন জেনারেল আমি এটাই বেশি দেখেছি যারা আগে এসেছে ,নতুনদের এক্কেরে দেখতে পারেনা। আড়ালে নিজেদের মধ্যে গজগজ করে যে আজকাল আইটি হোক বা অন্যান্য ফিল্ডে চাকরি নিয়ে ইন্ডিয়া থেকে গাদাগাদা লোক এসে সব বরবাদ করে দিলো। ব্যতিক্রম আছে হয়তো হাতে গোনা কিন্তু গুনতিতেই আসেনা . ওদিকে আবার তেনাদের এটাও ঘ্যানঘ্যান করা চাই যে এসব দেশে কত রেসিজম। আচ্ছা হিপোক্রিট এর দল সব।
হ্যা ইমিগ্রেশন পলিটিক্স, 'ফ্রম বিলো', আইডেন্টিটি পলিটিক্স এবং ক্লাস পলিটিক্স মেশানো টা অত সোজা না, প্রোগ্রেসিভ এজেন্ডা তার একটা রাফ অ্যাটেম্পট মাত্র। এগ্রিড। বার্নি রিমেন্স দ্য মোস্ট ভ্যালিআন্ট রিসেন্ট অ্যাটেম্প্ট অ্যাট দ্যাট। আমার জেনেরালি মনে হয়েছে, বার্নিদের কোর মেসেজে কন্টিনিউয়াসঅলি রুজভেল্টের নিউ ডিল er রেফারেন্স তাত্তইক ভাবে এই গ্যাপটা ম্যানেজ করতে চেয়েছিল, সিভিল রাইট্স এর ইনটারভেন্শন টা কে ততটা অ্যাড্রেস করে নি। অথচ পারলে বার্নি ই পারতেন, কারণ বার্নির পলিটিক্স এর শুরু সিভিল রাইট্স এ। এবং একই সংগে ন্যাফটা রিজেকশন টা মেকসিকান মিডলক্লাস ইমাজিনেশন কেঅ্যালিনিয়েট করেছিল। অথচ উপায় ও ছিল না। ক্লাস ইজ বিট অফ আ থিং।
নোবডি সেইইড ইট ওয়াজ ইজি ইত্যাদি ----
তবে এবারে ট্রাম্পের বাক্সে সাদাদের ভোট কিছুটা হলেও কমবে। বিশেষ করে সিনিয়র সিটিজেনদের মধ্যে আগেরবার যে মার্জিনে ট্রাম্প জিতেছিল, সেটা এবারে কমবে। সাদা মহিলাদের মধ্যেও ভোট পোর্শান কমবে। তাছাড়া আসল ফ্যাক্টর হল টার্নাউট।
অনেক অপ্রিয় ব্যাপার আছে। সব ননহোয়াইট সম্প্রদায়ই যে বিএলেম বা ইমিগ্রেশান সাপোর্ট করে তা নয়। যেমন অনেক ভারতীয়ই হয়ত মনে করে যে এই সিস্টেমিক রেসিজম থাকলেই সুবিধা। তারা (কাস্ট সিস্টেম অনুযায়ী) নিজেদেরকে কুলীন কায়স্থ ভাবছে। ফলে তারা রেস রিলেশানের ব্যাপারে কিছুটা ট্রাম্পের সঙ্গে। আবার ইমিগ্র্যান্টদের মধ্যেও ভাগ আছে। যারা ইতিমধ্যে সিটিজেন হয়ে গেছে বিভিন্ন উপায়ে, তাদের সবাই যে ইমিগ্রেশানের পক্ষে, সেও তো ভরসা করে বলতে পারিনা। ফলে সামান্য হলেও বিগত চার বছরে কিছু হিস্পানিক এবং এশিয়ান ভোটও ফ্লিপ করেছে বলেই মনে হয়।
সাধারণ ভাবে লাতিন আমেরিকান ভোটার রা , কনজারভেটিভ এটা আমার ও মনে হয়। ফ্যামিলি ভ্যালু ইত্যাদি একটা ব্যাপার, তেমনি লাতিন আমেরিকার ফেইল্ড বা ডিকটেটরিয়াল বা টপল্ড বা কন্টিনিউআসলি ক্রাসিস থাকা "বামপন্থী" শাসনের অভিজ্ঞতাও ইউনিভার্সাল টিভি r প্রচারে থাকে।
হোয়াইট হাউস তো ট্রাম্পের শেষ কবে নেগেটিভ টেস্ট হয়েছিল, সেকথাই বলতে চাইছে না। কারণ তাদের নাকি পুরোনো রেকর্ড ঘাঁটতে ইচ্ছা করছে না। সবাই বলছে যে এমি ব্যারেটের নমিনেশানের সময় ট্রাম্প পজিটিভ ছিল। এমনকি ডিবেটের সময় হয়ত ইচ্ছ করেই বাইডেণকে কোভিড দেওয়ার চেষ্টা করেছিল।
পোর্তোরিকানদের ব্যাপারটা জানতাম না। তবে বাইডেণ ফ্লোরিডা জিতে গেলে (সম্ভাবনা খুবই কম) তো ল্যান্ডস্লাইড হবে। হ্যাঁ, ট্রাম্প বড্ড ছড়িয়েছে।
কবে যে একটা ইন-বিল্ট স্পিচ-টু-টেক্সট দেবে!
এই লাইনটা গুগলের স্পিচ টু টেক্সট দিয়ে লিখছি দাড়ি
'দাড়ি'-টা দাঁড়ি (।) হবে। ওটা এখনও গুগুল বুঝে উঠতে পারেনি।
পোলিং যদি ঠিকঠাক হয়, তাহলে ট্রাম্প স্লিম মার্জিনে জিতবে ফ্লোরিডাতে। দুটো ব্যাপার আছে বাইডেনের ফেভারে। সেটা কতদূর কাজ করে দেখা যাক। একটা হচ্ছে পোর্তোরিকান ভোট। হারিকেন মারিয়ার পরে প্রচুর পোর্তোরিকান সাউথ ফ্লোরিডায় মুভ করেছে। পোর্তোরিকানরা মেনল্যান্ডে মুভ করলে ভোট দিতে পারে এবং সলিড ডেমোক্রাটিক ব্লক। আর একটা হচ্ছে এক্স ফেলনদের ভোট। ফ্লোরিডা লেজিসলেচার অনেকরকম ভাবে এদের আটকাতে চেষ্ট করেছে। এখন নিয়ম হচ্চ্ছে যে ফেলনরা যদি তাদের কোর্ট ফি, ফাইন ইত্যাদি পে করে তাহলে রেজিস্টার করতে পারবে। মাইকেল ব্লুমবার্গ এই একটা ভাল কাজ করেছে। নিজে থেকে অনেক এক্স ফেলনের রেস্টিটিউশান পে করেছে। মেজরিটি এক্স ফেলন যদি ভোট দিতে পারে, সেটা বাইডেনের ফেভারে যাবে।
আর ট্রাম্পের কোভিড হ্যান্ডলিং এমন ছড়িয়েছে যে সিনিয়র সিটিজেনরা ক্ষেপে গেছে। এখন দেখা যাক কি হয়।
ওই পাঁঠা টা আমাদের সাউথ লুরু থেকে এম পি। এলাকায় ত আসেনা, এক গ্লোবাল ওয়ার্মিং বাবার ভক্তামি করে বেড়ায়। ওর টার্গেট হচ্চে, স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমে করপোরেটর গিরি করা। কোনভাবে বিজেপি হারুক একবার, পেছন হাতে নিয়ে রাস্তাায় দৌড় করাাাবে পাব্লিক।
ট্রাম্পের সবথেকে স্ট্রং পয়েন্ট ছিল ইকনমি। শেয়ার মার্কেটে টাকা রেখে অনেকে খুব লাভবান হয়েছে। সেটার জন্যও ভালো সাপোর্ট আছে হিস্পানিকদের মধ্যে। তাছাড়া হিস্পানিক কমিউনিটি খুবই কনজারভেটিভ। ফ্লোরিডাতে বাইডেণ জিতলেই অবাক হব।
বিজেপির মিছিল এ র তেজস্বী সুর্য বলে একটা ছোঁড়া এসেছিল, সে কি দাপট বাবা , ত দাপট যে ভালো করে শুনতেই ইস্সা করল না।
এ ও সি তো জার্নি টুয়ার্ড্স দ্য মিড্ল শুরু করে দিয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে, বুড়ো বয়সে মরার আগে একটি অল্পবয়সী মহিল বামপন্থী কে নিয়ে একটু ফ্যান্টাসাইজ করব তার উপায় রইলো না ;-)
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
ভাটিয়ালি টই থেকে হাওয়া , সে এক দিক থেকে অবশ্য ঠিকই আছে ,রিডান্ডেন্ট ফিচার হুশ হয়ে গেছে , ;-)
অ্যাকচুয়ালি, বাইডেনের ল্যাটিনো ভোট শেয়ার ওবামা তো বটেই, এমনকি হিলারির চেয়েও কম। অন্তত পোলিং তাই বলছে। কারণ হিসাবে মনে করা হচ্ছে যে অনেক স্মল্ল বিজনেস ওনার ট্যাক্স কাট বা রেগুলেশান কমানোতে খুশি। আর ল্যাটিনো মেন, তারা নাকি ট্রাম্পের মাচো ইমেজ পছন্দ করছে। বাইডেন যে ডেমোগ্রফি ট্রাম্পের থেকে উদ্ধার করেছে তা হল কলেজ এডুকেটেড জনতা, ৬৫+ সিনিয়ার সিটিজেন এবং সব স্ট্রাইপের মহিলা। ট্রাম্পের সাথে বাইডেনের জেন্ডার গ্যাপ প্রয় ৩০ % পয়েন্ট।
টেকটিম ফাটায়ে দিছে , কিরকম কর্পোরেট কর্পোরেট ফ্লেভার আসছে আস্তে আস্তে :)
হ্যাঁ ব্যাপক সব ফিচারপত্র আসছে!
ওহ লগইন করা ব্যবহারকারীদের আইপি আর দেখা যাচ্ছে না, এটা ভালো হয়েছে।
আরি সব্বোনাশ এ তো হাই ফাই ফীচার , র২হ বলাতে খেয়াল করলাম
লগিন করা ব্যবহারকারীদের এটার প্রেফারেন্স সেট করার একটা অপশন দিলে ভালো হয়।
টইয়ের লিস্টে ভাট না দেখে আমিও অবাক হয়েছিলাম। তারপর দেখলাম 'সময়ানুক্রমে' ডিফল্ট করা হয়েছে, মানে নতুন খোলা থ্রেডের লিস্টি। 'সদ্য আলোচিত' ক্লিক করে দিলে চলে আসবে।
একটু অসুবিধে লাগছে তবে ভালোই হয়েছে, নতুন সদস্যদের অ্যাকোমোডেট করার জন্যে ভালো।
আমিও সকালবেলা দেখলম ভাটিয়ালি র লিংক টই থেকে হাওয়া হয়ে গেছে , ভেবেছিলাম জিজ্ঞেস করবো একি বাগ না নতুন ফীচার ?
তারপর তালেগোলে ভুলে গেছি
এদিকে বাইডেন কে নিয়েও খুব গুরুত্বপূর্ণ কি একটা মতামত দেবার ছিল সেটাও ভুলে গেলাম ।....আমার আর কি গুরুই বঞ্চিত হলো :)
"তারা সকলে বাইডেন কে ভোট দেবে?"
মোটেই না। তবে ডেমরা এবারে যে কোয়ালিশন নিয়ে ভোটে যাচ্ছে, হিস্পানিকদের বড় অংশ সেটার পার্ট, বাইডেন-্হ্যারিস সেটাকে ভালই মেইনটেইন আর রিপ্রেজেন্ট করছে। দেখা যাক।
"বার্নি ফ্লোরিডার ইকুয়েশনে দুর্বল ছিল। আর আমার জেনেরালি মনে হয়, ডাকা আর নিউ ইয়র্ক ছাড়া এ ও সির ইনফুয়েন্স কম, এটা কি সত্যি?"
এওসি আপাতত ডেম পার্টির রাইজিং স্টার। প্রোগ্রেসিভদের মধ্যে খুবই পপুলার। কিন্তু হোয়াইট হাউস থেকে অনেক অনেক অনেক দূরে। আমেরিকা এখনও অত বামপন্থী হয়নি যে একজন সোশালিস্ট-লেফ্ট-লিবারল-হিস্পানিক-কালার্ড-মহিলাকে প্রেসিডেন্ট বানিয়ে দেবে। তার অনেক আগে ঐ কোয়ালিশনের সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হতে হবে। আর সেটা করতে গেলে লেফট থেকে অনেকটা সড়ে আসতে হবে।
টইপত্তরে ক্লিকালে যা সব আসছে তার মাথামুন্ডু কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। একজন দেখলাম ভ দিয়ে একটা কী লিখেছে। ঃ-)
টইয়ের অবস্থা দেখে আমি তো ভয়ে আর টইতে যাচ্ছিই না। শুধু ভাটিয়া৯ তে আসছি। ঃ-)