@atoz একবার আবার তারাপদ রায় এক মহিলাকে জু কোথায় জানতে চেয়েছিলেন, তো সেই ইহুদি মহিলা বল্লেন আমিই তো জু আপানি কাকে খুঁজছেন ?
kk: "মাইন্ডফুলনেসের সাথে রিলিজিয়নের সম্পর্ক আছে বলেও আমার মনে হয়না। "বৌদ্ধ" রিট্রিট জাস্ট একটা প্লেস অফ টিচিং ওয়ান ওয়ে অফ দ্যাট।"
একদম !
ক্যানো মাছি কি খারাব কিছু নাকি! সেই কুকুরটা যদি সভা সমিতি করতে ভালোবাসে আর সেই জন্য আচার্যের মুখের সামনে বসে সার্মন শুনতে পারে, তবে মাছি ক্যানো ডিবেট শুনতে আসবে না? সে কি শুধু মাছি বলেই, মানুষ না?!
syandi:"অরিন, ওই রিট্রিটে কেউ যদি পাশের জনের সঙ্গে ল্যাপটপ বা ট্যাবলেট বা মোবাইলে টাইপ করে করে চ্যাট করে সেটা কি রিট্রিটের নিয়ম বিরুদ্ধ নাকি কোনো ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেট নিয়ে যেতে দেয় না?
আমার প্রথম বার রিট্রিটের অভিজ্ঞতার কথা বলি,তাহলে কিছুটা বোঝানো যাবে ।
রিট্রিট শুরু হয় সন্ধ্যে আটটায় । বিকেল ছটায় ডিনার , তার পর সন্ধ্যে সাতটার সময় রিট্রিটের নিয়ম কানুন হাবিজাবি বোঝানোর জন্যে ঘন্টাখানেকের একটা সেশন হয়, তাতে দেখলাম শুরুতেই একটা বিশাল ঝুড়ি এনে সর্বসমক্ষে রাখা হল । সেখানে সমবেত সকলে ভালো মানুষের মতো যে যার সেল ফোন জমা রেখে দিলেন, রিট্রিট শেষ হলে বাড়ি যাবার সময় ফেরত পাবেন । শুধু সেল ফোন নয়, বলা হল কোন বই পড়া যাবে না, গান শোনা যাবে না, কোন রকম লেখালিখি, ছবি আঁকা, এসব কিছুই করা যাবে না ।
গাড়ির পার্কিং লট ও জায়গা থেকে অনেক দূরে, ফলে গাড়িতে বই,ফোন এসব রেখে আসা যায়, তবে তাতে খুব একটা লাভ নেই । শুধু বলে দেওয়া ছিল যে খুব দরকার পড়লে যে ভদ্রমহিলা ওই রিট্রিটের ম্যানেজার, তাঁর সেল ফোনে বাইরে থেকে ফোন করা যেতে পারে বা তাঁর ফোন ব্যবহার করে বাইরে খবর পাঠানো যেতে পারে ।
যে জায়গায় রিট্রিট (একটি পাহাড় ঘেরা ঘন জঙ্গলের মধ্যে রিট্রিট),সেখানে সিগন্যাল প্রায় না থাকার মত, wifi বলেও কিছু নেই । রিট্রিটে নিজের ঘর বলেও কারো কিছু নেই, হোস্টেলের সিটের মত ব্যাপার, আরো স্পার্টান, শুধু একটা করে বাংক বেড, যে যার নিজের ব্যাকপ্যাক, স্লিপিং বেড নিয়ে গিয়ে শোয় । ঘরে দুটো কি তিনটে যগ্যিডুমুরের সাইজের বাল্ব, তা থেকে আলো প্রায় না বেরোনোরই মতন, বেরোলেও সে অতি সামান্য মিটমিট করে । ঘরে একটা হিটার, একমাত্র বাথরুম ছাড়া আর কোথাও প্লাগ পয়েন্ট নেই । সেখানেও লেখা আছে ইলেকট্রিক শেভার ছাড়া আর কিছুর জন্যে ব্যবহার না করতে ।
১৩ মিনিট ধরে নাকি বসে ছিল। মাছিটা।
আগেরদিনের ডিবেট দেখিনি, আজকে দেখলাম। হ্যারিস এত আনপ্রিপেয়ার্ড কেন? জানা আছে কি কি প্রশ্ন আসতে পারে, তবুও সেগুলোতে উত্তর রেডি নেই। নিজের টকিং পয়েন্টে স্টিক করে থাকতে পারেনা। এর থেকে বেশি প্রিপেয়ার্ড তো লোকে ক্লাস এইটের ইতিহাস পরীক্ষায় থাকে। জানিনা হয়ত রুড না হওয়ার প্ল্যান, মহিলা ভোটের জন্য।
কমিটির নামটা দেখেছেন?
কিন্ত কেমন স্টুডিও এদের যে উপরাষ্ট্রপতির মাথায় মাছি বসে। এহ।
সব দেশেই এরা ছ্যাঁচড়। ব্রাউজারে অ্যাড আসছে:
কমলা হ্যারিসের কি ঠিকমতন ইংরেজী বলতে পারেনা? কিছুই তো বলে উঠতে পারছেনা। এদেরকে কে প্রিপেয়ার করে? কিসব ফালতু লোকজন এদের চারপাশে থাকে।
হোম পেজে হালকা নীল রঙ সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে পড়তে অসুবিধা হয়। অক্ষরগুলো কালো হলে একটু ভালো হত।
সমস্ত বন্ধুদের ধন্যবাদ, ডকু সেভ করার টেকনিক্যাল পরামর্শ দেবার জন্যে। গুগল ড্রাইভে সেভ করছি। এবং ইপাবের বইগুলো ড্রপবক্সে। কিন্ডলে কেনা বইগুলোর হারাবে না জেনে ভারি আহ্লাদ হল।
আর একটা প্রশ্ন। ই-বুক নিয়ে। বলা উচিত প্লে-বুক অ্যাপ নিয়ে। ওই অ্যাপে কেউ ইবুক মেইল করলে ট্রান্সফার হয়ে যাচ্ছে এবং মজাসে পড়ছি। কী আশ্চর্য, একজনের পাঠানো পিডিএফ ( ভগীরথ মিশ্রের 'মৃগয়া', দুখন্ড) এসে গেল।
কিন্তু বাকি সমস্ত পিডিএফ ট্রান্সফার হচ্ছে না ক্যান?
মাইক পেন্স তো শুধু ঢং করেই চলেছে।
ডীপ স্টেট কী যে করছে কেজানে! সেনাপ্রধানরা এইভাবে বাইরে বেরোন কেন? এঁদের তো খুবই সিক্রেট জায়্গায় থাকার কথা!
জুম ওয়ার।
আরবিজি যেতে না যেতেই তার পরিবর্তে আরেকজন একেবারেই বিপরীত চিন্তাভাবনার লোককে সুপ্রীম কোর্টে বসানোর জন্য হই হই করে রোজ গার্ডেনে সভার আয়োজন করা হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট, এমি কোনি ব্যারেট ছাড়াও জিওপির একগাদা লোক ছিল। সবাই গাদাগাদি করে বসে; খুশি খুশি মুখ। মাস্ক খুব কম লোকই পড়েছিল। সুপার স্প্রেডার ইভেন্ট হয়ে গেছে। ঐ ইভেন্ট থেকেই অনেকে আক্রান্ত। এখন যা অবস্থা, আমেরিকায় হামলা হলে সেনাপ্রধানরা জুমে যুদ্ধ পরিচালনা করবে।
একটা টেস্ট করি। দেখি তো বোল্ড ইটালিক আর আন্ডারলাইন এই আগের পদ্ধতিতেও আসে নাকি! আ রে !!!!!এসেছে !!!!!!ইয়া আ আ হু :-)
ও না, আমি কোনো সংস্থার রুলসের কথা বলিনি। নিজের উদ্দেশ্যর কথা বললাম।
মাইন্ডফুলনেসের সাথে রিলিজিয়নের সম্পর্ক আছে বলেও আমার মনে হয়না। "বৌদ্ধ" রিট্রিট জাস্ট একটা প্লেস অফ টিচিং ওয়ান ওয়ে অফ দ্যাট। যাই হোক, এসব ব্যক্তিগত মনে হওয়া অবশ্যই।
kk, আসলে আমি এইসব রিলিজিয়াস অর্গানাইজেশন এবং স্পিরিচ্যুয়ালিটি থেকে শতহস্ত দূরে থাকি কিনা, তাই এদের রুলস এযান্ড রেগুলেশন সম্পর্কে কোন ধারণা নেই।
মাফলার না বলে অবশ্য স্কার্ফ বলাই উচিত। তারাপদ রায় একবার মাফলার কিনতে গেছিলেন, তাঁকে সাইলেন্সার বেচতে চাইল আমেরিকানরা। উনি যত বলেন, আরে মাফলার মাফলার, কম্ফর্টার, ততই সাইলেন্সার দেখায়। ঃ-)
কী সুন্দর সুন্দর মাফলার! গলায় পরেছেন দিদি দুজন। ঃ-)
অরিন,
ঐ রকম রিট্রিটে যাবার খুবই ইচ্ছে আছে। সম্ভব্ত যাবোও, এই করোনার প্রকোপ কম হলে।
স্যান্ডি,
সেখানে গিয়ে ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেটে চ্যাট করাটা অনেকটা জিমে গিয়ে চিপ্স খেতে খেতে ট্রেডমিলে দৌড়নোর মত হয়ে গেলো না? যে উদ্দেশ্যে যাওয়া তার উল্টোটা করতে চাইবে কেন কেউ? আমি ঠিক বুঝতে পারছি না তো!
অরিন, ওই রিট্রিটে কেউ যদি পাশের জনের সঙ্গে ল্যাপটপ বা ট্যাবলেট বা মোবাইলে টাইপ করে করে চ্যাট করে সেটা কি রিট্রিটের নিয়ম বিরুদ্ধ নাকি কোনো ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেট নিয়ে যেতে দেয় না?
kk:"মিতভাষণ তো খুব ভালো জিনিষ। এই ডিরাক টাইপের হওয়া তো আমার খুব পছন্দের। কেন, আপনারা 'সাইলেন্স অফ দা মাইন্ড' পড়েননি? থিক ন্যাট হান এর?"
মিতভাষণ তো খুবই ভাল, আমি বহুবার বৌদ্ধ ধ্যান রিট্রিটে তিন চার মাস করে কাটিয়েছি যেখানে কখনো কারো সঙ্গে একটি শব্দও করা যাবে না, কথা বলা দূরস্থান। সকাল বিকেল রাত্রি ধ্যান, নি:শব্দে রিট্রিটের কাজ (জল আনা, কাঠ বয়ে আনা, ভ্যাক্যুম করা, ফায়ারপ্লেস ধরানো, রান্না করা, রান্নায় সাহায্য করা, ইত্যাদি), সেখানে কেউ টুঁ শব্দটি করে না।
শুধু তাই নয়, এমন অনেক রিট্রিট আছে যেখানে কারো সঙ্গে চোখ তুলে তাকানো অবধি যাবে না। দৃষ্টি মাটির দিকে নিবিষ্ট করে একমনে চলতে হয়।
দিনে পাঁচটা বাক্য তো রীতিমত লাক্সরি!
নাতি নয়, ডিরাকের মেয়ের নাতি।