গুরুতে লাইক আসছে নাকি? তাহলে যেন আনলাইক ও আসে। সঙ্গে হাইড অপশন।
লাইক মারিয়া বাড় খাওয়াইয়াবেন না লিখে দেবেন লেখার শেষে।
এখন আর দুয়ো দিয়ে লাভ নেই, আমি ওসবের ঊর্দ্ধে উঠে গেছি। এ জগৎ দ্রাক্ষাফল।
দুয়ো, দুয়ো হুতো। আমি ফেসবুকে একবার আটটা লাইক পেয়েছিলাম, সঙ্গে দুটো কমেন্ট। বাড়িতে তিনদিন ধরে পার্টি চলেছিল।
আপনাদের লেখায় লোকে কমেন্ট করে তাই আপনারা অমন দুর্ছাই করেন। আমার মত ফেসবুকে তিনখানা লাইক পেলে কমেন্টের মূল্য বুঝতেন।
এর কদ্দুর এগোলো?
https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=16313&srchtxt=%E0%A6%96%E0%A6%B8%E0%A7%9C%E0%A6%BE
Ranjan Roy | 223.226.179.97 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:০৯
ক্যান সময় নষ্ট করছেন? আপনি কি রামকৃষ্ণ ? লোকশিক্ষের ব্রত নিয়েছেন? সবাইকে সবার মত থাকতে দিন না! দময়ন্তী যেমন সঠিক ভাবেই বলেছেন--এটা ভাটানোর জায়গা।
আসল কাজটা করুন না! বিদ্যেসাগর সম্পূর্ণ করুন। মাত্র তিনদিন বাকি। আমার মত আরও অনেকে অপেক্ষায় আছে। কোথাও ভুল চোখে পড়লে ধরিয়ে দিন সোজাসুজি । কিন্তু বিগ বস গেমের মত ক্যান করছেন?
আর আমার ভুল দেখলেও বলুন। আমি কোন বিশেষ কনসিডারেশন চাইনে।
কে বলেছে আমি সময় নষ্ট করছি? আমার সন্ধিপুজো শেষ হয়ে গেছে। নবমীর নিশি খতম হলেই বাবুরা আমাকে ভুলে যাবে চিরকালের মতো। আমিও তাদের। এবারে আমি তো পুজোতেই নিবিষ্টচিত্ত, 'অভিজাত' বাবুদের বাড়ির দুর্গাপুজো বলে কতা! কিন্তু এ জিনিস দেখে দেখে এলে গেছি বুঝলেন।
এরা মায়ের পুজো নিয়ে চিন্তিত নয়, শর্বরী দত্তের ডিজাইনার পোশাক আর মনোরঞ্জন ব্যাপারীর (মানে যারা নিজেদের অ্যাপার্ট ফ্রম আদারস দেখানোয় সতত সচেষ্ট) নিপাট গামছা গায়ে এরা বাকিদের জাঁক দেখায়। এই ধরুন ছাতুবাবু লাটুবাবুদের, বা লাহাবাড়ি দাঁ বাড়িকে। এখন বাউন তো, তাই ভবানী বাউনের কলিকাতা কমলালয়টা পড়তে হয়েছিল আর কি। কাজেই এদের বাইরে কোঁচার পত্তন ভেতরে ছুঁচোর কেত্তন দেখে ক্লান্ত হয়ে গেছি।
এরা বিদুকে রবির 'বাংলাভাষার যথাত্থো সিল্পি'টা নিতে আগ্রহী, বাকি সব বাদ্দিন। সবই তো আমাদের জন্য, আমাদের জন্য। বলেছি না মায়ের পুজোর সমস্ত কিছু আমি একটা একটা করে সংগ্রহ করেছি? সেই কারণে সকালে রবির চুনিন্দা দুটো ফুলের নমুনা দিয়েছিলাম। জানতাম মুচ্ছো যাবে। এবং গেছেও।
এরাই কিন্তু 'সুশ্রুত' না লিখলে দৌড়ে আসবে!
আমি কথার খুব একটা খেলাপ করা পছন্দ করি না। কাল রাত এগারোটা অবধি অপেক্ষা করুন। তখন যাহা প্রকাশ করিবার, করিব। অবিশ্যি সেই নিয়েও যে ফুলদমে ফের একদফা নৌটঙ্কিবাজি শুরু হবে - সে ব্যাপারে আমি নিশ্চিত। বাবুরা পুরোহিতকে দক্ষিণা বাবদ ক'পয়সা দেয় সেটা আমার খুউব ভালো জানা আছে। ওই কারণে আমি একই নিষ্ঠা নিয়ে 'ছোটলোক'দের মনসা, শেতলা পুজো করে থাকি। আমার কাছে মা মা-ই। তার ছোটলোক-বড়লোক নেই।
ঘটে যেমন মায়ের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে, তেমন ওই একই ঘটে মায়ের বিসর্জনও ঘটবে। এটা পূর্বনির্ধারিত। এর অন্যথা করা যায় না। তাতে কোনও মা এক দিনে খুশি, কোনও মা পাঁচ দিনে।
এলেবেলে,
বাঁদিকের তিনটে দাঁত তুলে ফেলে এবারের বইমেলায় আসা । প্রথম আলাপে ফোকলা মুখে হাসা নিয়ে ঠিক কনফিডেন্ট ছিলাম না। তার সঙ্গে আমার এলেবেলে ভীতি। সে কথা আগেই আলোচিত হয়েছে।
অজান্তে আপনাকে ব্যথিত করার জন্য খারাপ লাগছে।
দ-দিকে সামান্য অনুরোধ। দয়া করে আমাকে ভুল বুঝবেন না। এবারের বইমেলায় ছোটাইদির সঙ্গে প্রথম মুখোমুখি হই। সত্যি কথা বলতে আমাকে দেখে তাঁর মুখের প্রাথমিক এক্সপ্রেশনটি, আমাকে ব্যথিত করে (পরে খ বলেন, তাঁর প্রাথমিক এক্সপ্রেশনের ক্ষেত্রে আমি আলাদা কেউ নই!)। একজন অসম্ভব নম্র গুণী ব্যক্তির সঙ্গে আমাহেন এলেবেলে খানিক কথা বলার পরে অবশেষে তিনি স্বাভাবিক হন। এতে মানে একফোঁটা জল মেশানো নেই, পুরো নিট!
তো আপনাকে আমার তরফ থেকে বলা রইল, দিদি-ভাইয়ের সহজ সম্পর্কে অনর্থক জটিল করে তুলবেন না পারিপার্শ্বিকের চাপে। আমাকে যা খুশি যেভাবে খুশি যখন খুশি যা ইচ্ছে তাই বলার অধিকার আপনার থাকবে - বিশেষত আপনি যখন আমাকে ভাই বলেননি, আমি নিজে আপনাকে দিদি বলে ডেকেছি।
*প্রসঙ্গ
আমার লেখার প্রসঙ্গে আসায়, ব্যক্তিগতভাবে আমি কী মনে করি, সেটা জানিয়ে দেওয়া প্রয়োজন বোধ করেছি। এইটুকুই। কাউকে কোনো রকম দোষারোপ করা আমার উদ্দেশ্য নয়।
উৎপল দত্তকে নিয়ে কেউ কেন লেখেন না! ওঁকে নিয়ে কোনো আলোচনাই পড়িনা ।
এখানে তর্ক করার কোনো অভিপ্রায় নেই ছিলও না আমার। বক্তব্য আগেই জানিয়েছি।
গুরুচন্ডালীর ওয়েব পেজ খোলার আগে কদিন ধরে আমার ল্যাপটপে কুইক হিল মেসেজ পাঠাচ্ছে 'website you are opening is harmful.'
@Icm, ঈশান, পিনাকী মিত্র
ও আরো একটা ডিসক্লেইমার দিয়ে যাই। কোনও লেখায়ই কারো মন্তব্য করা বা না করা নিয়ে আমার কোনও বক্তব্য ছিল না। বক্তব্য ছিল প্রতিদিন একই মানে লেখা লিখে যাবার বিচিত্র আবদার বা প্রচুর প্রচুর লিখে যাবার বিচিত্র আবদার নিয়ে। হ্যাঁ এই আবদার বা অনুরোধটা আমার কাছে বিচিত্র লাগে তাই বলেছি।
এতে আপনার কিছু মনে করে থাকলে আন্তরিক দুঃখিত। ভবিষ্যতে আর বলব না।
এই মরেছে! আমি এলেবেলেকে কিস্যু বলি নাই। বোধিকে বলেছিলাম। তা সে বোধির সাথে খানিক ঝগড়া করাই যায় যখন তখন।
অরিন , সেটাই।
একক , একদম । 'কেবলই সুর সাধা , আমার শুধু গাইতে চাওয়া' ....
এলেবেলে
ক্যান সময় নষ্ট করছেন? আপনি কি রামকৃষ্ণ ? লোকশিক্ষের ব্রত নিয়েছেন? সবাইকে সবার মত থাকতে দিন না! দময়ন্তী যেমন সঠিক ভাবেই বলেছেন--এটা ভাটানোর জায়গা।
আসল কাজটা করুন না! বিদ্যেসাগর সম্পূর্ণ করুন। মাত্র তিনদিন বাকি। আমার মত আরও অনেকে অপেক্ষায় আছে। কোথাও ভুল চোখে পড়লে ধরিয়ে দিন সোজাসুজি । কিন্তু বিগ বস গেমের মত ক্যান করছেন?
আর আমার ভুল দেখলেও বলুন। আমি কোন বিশেষ কনসিডারেশন চাইনে।
গল্প কবিতা এসব ক্ষেত্রে পাঠকের যোগদান পেলে ভালো, না পেলেও এগিয়ে চলো। কারন বোধহয়, এখানে জার্নির একেক্টা ফেয অনেক লম্বা। আলাপ প্র্যাক্টিস করার মত, পাশ থেকে কেও কিছু বলবে প্রত্যাশা নেই বা খুব কম। নিজের কান ভরসা বা দীক্ষিত কাওকে দিয়ে সুজোগ হলে ভেরিফাই করে নেওয়া।
প্রবন্ধের বেলায়, মনে হয় পাঠকের এক্টিভ পারটিসিপেশন জরুরি। কনভারসেশন তইরি না হলে, দিকনির্দেশ ঠিক করা মুশকিল। জারনির ফেজ গুলো শর্ট তো।
@i :" যেকথা বলতে এসেছিলাম তা হল, সত্যিকারের বিশ্লেষণ করে ভালো লাগা এবং মন্দলাগা বলতে কজন পারেন বা বলার সময় পান? আমি ছোট গল্পের কথা বলছি এখানে।
সেদিক থেকে একজন অচেনা পাঠক যখন সময় দেন অখ্যাতজনেরলেখা পড়তে, নিজস্ব প্রকাশভঙ্গিতে মতামত দিতে , ভাল লাগে।"
অতি খাঁটি কথা ।
কি জানি, আমার ধারণা গান শোনার, ছবি দেখার মতো, গল্প ঠিকমতো পড়তে গেলেও তালিম লাগে । কাউকে কটাক্ষ না করেই বলছি সেটা হয়তো সকলের সমান ভাবে হয়ে ওঠে না । এবার ছোট গল্পের ক্ষেত্রে যেটা বিশেষ করে ইন্টারেষ্টিং, লেখক ইচ্ছামতন পাঠকের কল্পনা নিয়ে খেলা করতে পারেন, এবং শেষে একটা জায়গায় নিয়ে গিয়ে "ছেড়ে" দেন, :-) । সেখান থেকে বেরিয়ে এসে গোটা গল্পটার gestalt আর তাকে খুঁটিয়ে বিশ্লেষণ করতে যে পরিমান সময় আর শিক্ষা/অভিজ্ঞতা লাগে, আমার মনে হয় বহু মানুষের মধ্যে আপনি পাবেন না ।
তা না হোক, কিছু একটা মন্তব্য, সরস , বা ধরুন , নিদেন পক্ষে ভদ্রতা মূলক "ভালোই তো" এইটুকুও কেউ লিখলে ভালোই লাগে । আমার অন্তত কোন মন্তব্যই কখনো ট্রিভিয়াল মনে হয় না ।
ট্রাম্প বেসের অর্থনৈতীক অবস্থা ক্রমশ খারাপ হচ্ছে। হান্টিং-ফিশিং-চার্চ-গান নিয়ে যে চলেনা সেটা বুঝতে কতদিন সময় লাগে, সেটাই দেখার। প্রচুর স্টেট আর ফেডারাল অ্যাসিস্টেন্সের উপর ভরসা করে টিকে আছে। অথচ সোশাল অ্যাসিস্টেন্স দুচক্ষে দেখতে পায়্না। সারাদিন ধরে ফক্স শুনলে যা হয় আরকি।
ট্রাম্প জিতলে প্রথমেই ওবামাকেয়ার তুলে দেবে। সুপ্রীম কোর্ট এবারে রাজী হয়ে যাবে। সেই শর্তেই নতুন অ্যাপয়েন্টমেন্ট হবে। ওবামাকেয়ার না থাকলে বহু রুরাল গরীবদের যে কি অবস্থা হবে, সেটা নিজেরাও জানেনা। এডুকেশান বলতে কতটুকু বেঁচে থাকে, সেটাও দেখার। আর এগুলো করতে পারলে জিওপি আগামী ৫০ বছরের জন্য ট্রাম্প ফ্যামিলিকে রাজত্ব দিয়ে দেবে।
নর্থ ক্যারোলাইনাতেই তো বোধয় প্রাইমারিতে বিশাল বড় শতাংশ পোলিং স্টেশান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে না? ইউনিভার্সিটি অব জর্জিয়াতেও তো আর্লি ভোটিং করতে দেওয়া হচ্ছেনা। পরের ইলেকশানে ট্রাম্প আর জিওপি ঠিক করে দেবে কে কে ভোট দিতে পারবে। যারা টু পার্টি সিস্টেম নিয়ে খুব কমপ্লেইন করতো, তারা এবারে ওয়ান পার্টি সিস্টেম দেখতে পারবে। ফ্যাসিজম ক্রমে আসিতেছে।
অরিন , বুঝ্লাম।
ব্যক্তিগতভাবে নিজেকে এখনও লেখক মনে করি না , চেষ্টা করে যাচ্ছি এইমাত্র । সেই অর্থে চেনা অচেনা কোনো পাঠকএর মতামতই আমাকে পরবর্তী লেখায় নিয়ে যান না সেভাবে . দুই একটি ব্যতিক্রম অবশ্যই রয়েছে ।
তবে যাই লিখি না কেন , প্রায় প্রতিটি লেখাতেই অন্তত একটি মন্তব্য (গুরু , অগুরু মিলিয়ে ) পাই (দেরিতে হলেও ) যা আমাকে বিস্মিত করে , মনে হয় সেই পাঠক আমার মুন্ডুর মধ্যে স্রেফ সেঁঁদিয়ে গিয়েছেন।
যেকথা বলতে এসেছিলাম তা হল, সত্যিকারের বিশ্লেষণ করে ভালো লাগা এবং মন্দলাগা বলতে কজন পারেন বা বলার সময় পান? আমি ছোট গল্পের কথা বলছি এখানে।
সেদিক থেকে একজন অচেনা পাঠক যখন সময় দেন অখ্যাতজনেরলেখা পড়তে, নিজস্ব প্রকাশভঙ্গিতে মতামত দিতে , ভাল লাগে।
তো, পাঠক চেনা হোন কি অচেনা, যিনিই সময় দেবেন লেখা পড়তে, তাঁকে আমার নমস্কার।
ট্রাম্প বেসের কাছে ইকোনমিট কোন ব্যাপারই নয়। সবই লিবারালদের দোষ।
কিন্তু ভেটিং রাইটস শেষ হয়ে গেল।
মাইনরিটিরা আর ভোটস দিতে পারবে না।
নর্থ ক্যারোলিনাতে এমন সব ল আনছিল যাতে মাইনরিটিদের সার্জিক্যাল প্রিসিশনে বাদ দিচ্ছিল। আগে ফেল করলেও এখন আবার সব জায়গাতে ভোটিং সাপ্রেশনের ল আনবে।
তবে এটাও ঠিক যে এই ট্রাম্প আর নতুন কোর্ট সবথেকে ক্ষতি করবে ট্রাম্পের বেসের। গত চার বছরে তাই হয়েছে। রেড স্টেটের রুরাল ওয়ার্কিং ক্লাসদের হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দেবে।
ভ্যা ভ্যা ভ্যা
সোকল্ড এডুকেটেড বামপন্থীরা এতটাই থিয়োরীতে ভেসে থাকে যে ইলেকটোরাল পলিটিক্স ব্যাপারটাই বোঝেনা। ওদিকে দক্ষিনপন্থীদের কিন্তু জানে যে যতদিন এই সিস্টেম আছে, ইলেকশান জিততে হবে। তাই ঠিক সময় ঠিক জায়্গায় ভোটটা দিয়ে আসে। ট্রাম্প মোদিরা সবাই জানে যে ডেমোক্র্যাসির সর্বনাশ করতে হলে ইলেকশানটা জিততে হবে। অন্যদিকে বামেরা ডেমোক্র্যাসি রক্ষা করতে বদ্ধপরিকর। কিন্তু গণতন্ত্রের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্টটাকেই সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে।
সারা দুনিয়া জুড়ে মাইনরিটি হয়েও রাইট উইঙ্গদের এত রমরমার একটাই কারণ। ইলেকশনে বামপন্থীরা অপেক্ষাকৃত বাম প্রার্থীকে ভোট দিচ্ছেনা। আইডিওলজি আর পিওরিটি কপচাচ্ছে।
এটা একটা স্ট্রেট শুটিং থ্রেড, গালিবল গান্ডুজ।
https://twitter.com/allisongill/status/1308115412689715200
কিছু হোয়াইট প্রোগ্রেসিভ্স সেফ ব্লু স্টেটে বসে ডেমদের খিস্তি করে যাচ্ছে। একমাত্র ডেভিড প্যাকম্যান বাদে
এখানে টইপত্তর ও অন্যান্য বড়ো লেখায় পাঠক লেখকের সংযোগ এবং তার গতিপ্রকৃতি আমি পুরো হয়তো বুঝতে পারি না, তবে উপলব্ধি করি যে বেশ একটি ডায়নামিক নিগোশিয়েশন চলে নানা লেভেলে ।
দেখুন আমি যে কয়েকটা সামান্য লেখা লিখেছি, তাতে আমি দেখেছি যে এখানে বহু পাঠক তাঁদের মন্তব্যের মাধ্যমে সেই লেখাগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছেন, সিরিজ এর লেখায় পরবর্তী লেখাটি কি হবে একবার এগোতে শুরু করলে বেশ বুঝতে পারা যায় ও উৎসাহ পাওয়া যায় । এখন আমার নিজেরও প্রচুর দোষ আছে, একে আমার রাইটার্স ব্লক সাংঘাতিক রকম, তার ওপরে অসম্ভব কাজের চাপ থাকে সবসময়, যার জন্য ইচ্ছে থাকলেও আমি ঠিক নিয়ম করে লিখে উঠতে পারি না, এই জন্যে মাঝে মাঝেই পাই-এর কাছ থেকে :-) "সচেতন করে দেওয়ার" মেসেজ আসে ।
পাঠকের প্রতিক্রিয়া channelise করাটা অত্যন্তগুরুত্বপূর্ণ বিশেষ করেএইরকম মিডিয়ামে ।
আমার ধারণা আমেরিকার প্রোগ্রেসিভরা খুব বেশি কমিটেড নয় নিজেদের ইস্যুগুলোতে। তারা নিজেরাও খুবেকটা চায়্না গান কন্ট্রোল হোক বা রেশিয়াল অ্যান্ড ইকনমিক জাস্টিস আসুক। এগুলো নিয়ে চেঁচাবে আর কেন ডেমরা সব করে দিচ্ছেনা, সেই নিয়ে কান্নাকাটি করবে।
আর এখন একটা কথা খুব শুনি। ডেমোক্র্য্যাটিক পার্টি নাকি ডানদিকে সড়ে গেছে। আমেরিকার পলিটিক্স সম্বন্ধে কিচ্ছু না জানলে লোকে এইসব বক্তব্য রাখে। আনটিল রিসেন্টলি আমেরিকাতে মেইনস্ট্রিমে লেফট পলিটিক্স বলতে কিচ্ছু ছিলনা।