সুকির লেখাটা খুবি ভালো হয়েচে। কিন্তু এই রেটিং চক্করে হুইমস ছাড়া আর কিছুই ধরা পড়বে না। কারন এই রেটিং পাঠক কে ভাবায় না।
একটা এরকম প্রবন্ধের তিনটি প্যারামিটার হতে পারে
এভাবে রেটিং দিলে নব্বুই শতাংশ পাঠক শুরুতে কাটিয়ে দেবে। দশ শতাংশ, ভেবে রেটিং দেবে। ওটুকুই লাভ। এই প্যারাম গুলোই রাখতে হবে এমন কোন দাবি নেই, কোন ধরনের লেখায় কী রাখবেন আপ্নারা যোগ্য ব্যক্তিরা ভেবে সিদ্ধান্তে আসুন। কিন্তু ভাবুন এটলিস্ট, ধনেপাতা আর ক্রিয়েটিভ কন্টেন্ট উভয়েই বিক্রয়যোগ্য হলেও, একি তুলায় তাদের বিচার হয় না।
সুকি অনেকদিন আগে লিখেছিলো, কোনো একটা টইতে, অসুখ বিসুখের জন্যে পয়সা জমানোর কথা। আমাদের এক সহকর্মীর, বয়স বেশি না, ফুসফুসে ক্যান্সার ধরা পড়েছে। এমনিতে চিকিৎসা করে অ্যাকটিভই আছেন। তবে প্রতি দু মাস অন্তর অন্তর চার পাঁচ লাখ টাকার ওষুধ লাগে।
হ্যাঁ লিখেছিলাম - এবং এখনো আমি চেনা শুনা অনেক কেই এই একটি বিষয়েই বোঝানোর চেষ্টা করি। রোগের চিকিৎসার যে কি খরচ নিজের অভিজ্ঞতা থেকে দেখলাম। ভারতের সে সব সাধারণ ইন্সিওরেন্স চালু আছে ৩-৫ লাখ, সেগুলো দিয়ে এক সপ্তাহ টানা যাবে না। জমানো পয়সা না থাকলে - ঘটি বাটি বিক্রী করতে হবে যদি চিকিৎসা করাতে চান।
রেটিং এর ব্যাপারটা আগে খেয়াল করি নি - এখন দেখলাম আমার টাইটেনিয়ামের (ব্ল্যাক স্যান্ড) লেখাটাকে কেউ ১ রেটিং করেছেন। এত খেটেঘুটে লিখলাম শেষে ১ রেটিং! খুব মনে দুঃখু পেলাম।
এইরকম রেটিং মূল্যহীন ও ভ্রান্তিকর।
লেখার রেটিং-এর ব্যাপারটাই যথেষ্ট খারাপ।
সুকি অনেকদিন আগে লিখেছিলো, কোনো একটা টইতে, অসুখ বিসুখের জন্যে পয়সা জমানোর কথা। আমাদের এক সহকর্মীর, বয়স বেশি না, ফুসফুসে ক্যান্সার ধরা পড়েছে। এমনিতে চিকিৎসা করে অ্যাকটিভই আছেন। তবে প্রতি দু মাস অন্তর অন্তর চার পাঁচ লাখ টাকার ওষুধ লাগে।
হ্যাঁ এই এককের কথাটাই বলতে আসছিলাম। দুটো সমস্যা যা দেখছি
1) যে গ্রাহক হচ্ছে সে ছাড়া লেখক বা অন্য ব্যবহারকারি সেই লিস্ট দেখতে না পাওয়ার ব্যবস্থা করা হোক। না হলে অহেতুক কোটারি মন কষাকষির চান্স (যেমতি অর্কুটে ছিল) ইত্যাদি।
2) নিজের লেখায় নিজে রেটিং দেওয়া যাচ্ছে। বুবুভায় নাহয় আইডি বেসড নয় কাজেই ঠ্যাকানো একটু কঠিন হতেও পারে। কিন্তু ব্লগে অন্তত নিজের লেখায় নিজে রেটিঙ খুবই বিদঘুটে। সবচেয়ে ক্যাচালের কেস হল লগড ইন অবস্থায় মোটকা আঙুলের জন্য একবার ভুল করেও রেটিং পড়ে গেলে সে একেবারে 'পাথরে লেখো নাম' হয়ে যাচ্ছে। কোনোভাবেই সরানো যাচ্ছে না।
আর এডিটারটা বড্ড অলস, তাড়াতাড়ি টাইপালে কনভার্ট কত্তে পারছে না।
অর্জুন, সরি ভাই। আমি ভুলে গিয়েছিলাম। তবে আপনাকে খোঁচা দিতে চাইলে 'কৃষ্ণা পিসির' না লিখে কৃষ্ণা 'পিসি'র লিখতাম। এতদিনে আঁচড় কাটার সুবাদে ওই সামান্যতম দক্ষতাটুকু আমার জন্মেছে বলে আমার নিজের বিশ্বাস। আশা করি, আপনিও সেই বিষয়টায় সহমত পোষণ করে থাকেন।
@এলেবেলে, 'কৃষ্ণা বসু' আমার কোনো পিসিমা নন। আপনার কাছ থেকে এই ধরণের মন্তব্য আশা করিনা। তাহলে অন্য 'নিক' থেকে এসে যারা নোংরামো করে তাদের সঙ্গে আপনার তফাত রইল না।
তৃণমূল বলেই 'পিসি' আখ্যা নাকি!!
কৃষ্ণা (চৌধুরী) 'বসু' হওয়ার অনেক আগের থেকেই বসু পরিবারের সঙ্গে আমার দাদু এবং তার দাদা, দিদিদের যোগাযোগ largely due to my grandpa's involvement in anti colonial struggle. আবার ঢাকার কানেকশনের জন্যে ক. ব.'র মায়ের দিকের আত্মীয়দের সঙ্গেও চেনা পরিচয় ছিল।
সেই যোগাযোগ থেকে গেছিল। এই পর্যন্তই। উনি নিয়ম করে নেতাজী ভবন র কার্ড পাঠাতেন। চিঠি দিলে উত্তর দিতেন। ইমেল করলে রিপ্লাই করতেন।
শিশির বসু'র (উনি আমার ছেলেবেলার ডাক্তার ছিলেন) মৃত্যু খবর পেয়ে (আমি তখন পুনেতে) আমি একটা condolence চিঠি লেখায় উনি Oracle (নেতাজী ভবন থেকে প্রকাশিত জার্নাল) এ প্রকাশিত শিশির বসু সংখ্যাটি আমায় পাঠিয়ে দিয়েছিলেন।
ওঁর লেখা সুখপাঠ্য কিন্তু ওঁর নেতাজীচর্চা আমার অনেককাল উৎসাহ হারিয়েছে। নেতাজী নিয়েই আর সেরকম উৎসাহ নেই আমার। ওদের নেতাজীভবন ক্রিত অনেক কাজই আমার ভাল লাগেনি/লাগেনা।
কিন্তু এছাড়া ব্যক্তিগত স্তরে ওঁকে নিয়ে আমার কোনো বিরোধ নেই। বরং আমার মনে হয় কৃষ্ণা বসুর মত ব্যক্তিত্ব রাজনীতি ও জন জীবনে পাওয়া মুশকিল।
কেকেআরের টীমটা দেখলাম। ব্যাটসম্যান কই? এই টীম বানায় কে?
স্থির সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি অজানা নিক থেকে কারও কোনও কথার জবাব দেব না। মনটা ভালো আছে, অকারণে তিক্ত না করে তুললেই ভালো হয়। বাংলা ক্রিয়াপদকে কীভাবে ব্যবহার করা হয়েছে, আগে সেটা ওই অংশটুকু ফের একবার পড়ে নিয়ে বুঝুন। তারপর এ পাড়ায় এলেবেলে পা দেওয়া মাত্র ঝাঁপিয়ে পড়বেন কি না, ভাবুন।
কিন্তু পুঁজি বলতে সেই বু.গু, মজুমদার সমরেশ, সঞ্জীব আর বহু ব্যবহারে ভোঁতা সুনীল-শীর্ষেন্দু।
সুনীল এখনো লিখছে?
মামু এবং মামুর সঙ্গীসাথীরা যুগ যুগ জিও। এইরকম মনের মতো আধুনিক লেখার কল উপহার দেওয়ার জন্য। একটু হাত মকশো করলাম। সকালবেলাটা একরাশ আনন্দে পরিপূর্ণ হয়ে উঠল।
/আমার তো ধারণা আপনি 'দেশ' পড়েন! @এলেবেলে/
পড়েন না, পড়তেন। দীর্ঘদিন আগে জীবনের মতো সেই যে ছেড়ে দেন, আর সেই চটিতে পা গলাননি!
বাড়িতে মায়ের দৌলতে দেশ আসত, আমাদের দৌলতে আনন্দমেলা। শেষোক্ত পত্রিকাটিতে তখন ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে সবুজ দ্বীপের রাজা, বন্ধ ঘরের আওয়াজ, মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি। উত্তরাধিকার যখন ধারাবাহিক বার হতে শুরু করল, তখন থেকে গরিব বাবার পয়সা বাঁচিয়ে আনন্দমেলা বাদ, কেবল দেশ। আমরা আর ছোট থাকব না! তারপরে যখন আনন্দ বাগচী একটা পাতায় বিশ্বসাহিত্য আর গৌতম ভট্টাচার্য একটা পাতায় খেলার খবর, তখন দেশে মগ্ন। সেই আমলের প্রচুর লেখাপত্র কেটে বিষয়ভিত্তিক করে বাঁধিয়ে রাখা আছে এখনও (শুধু দেখি নাই ফিরেটা কারও চক্ষুদান করা ছাড়া)। তাতে আপনার কৃষ্ণা পিসির চরণরেখা তব-ও আছে।
তারপরে দোলাচল। বাজারে প্রতিক্ষণ এসে গেছে এবং ব্যাপক সাড়া ফেলেছে আমাদের এঁদো মফস্সলে। বিষয়বস্তু তো বটেই, মুদ্রণসৌকর্যও চোখ ধাঁধিয়ে দেওয়ার মতো। ফলে বাড়িতে ফের জোড়া পত্রিকা দেশ ও প্রতিক্ষণ। দাদা বাইরে। তার তখন দ্রুত লায়েক হওয়ার শখ! মা আগে দেশ পড়ে, আমি পরেরটা।
দেশ ধেড়িয়ে যাচ্ছে, বিক্রি কমছে এবং বাধ্য হয়ে প্রতিক্ষণ-এর মুদ্রণ পারিপাট্যকে অক্ষম নকলের চেষ্টা করছে। কিন্তু পুঁজি বলতে সেই বু.গু, মজুমদার সমরেশ, সঞ্জীব আর বহু ব্যবহারে ভোঁতা সুনীল-শীর্ষেন্দু।
অবশেষে অস্তিত্ব রক্ষার প্রবল তাগিদে সাপ্তাহিক থেকে পাক্ষিক। জয় গোস্বামীর মনোরমের উপন্যাস।
বাড়িতে দেশ নেওয়া সারা জীবনের মতো বন্ধ।
আমি কারো গ্রাহক হলে সেটা আমার লিস্টে দেখাক, ভালো কথা। লেখকের লিস্টে দেখান টা ঠিক লাগচে না।
ওতে, অকারণ কোটারি তইরি হবে। গুরুর স্পিরিটের সংগে যায়না। ফীচার আসুক, এক্টু গুরুর স্পিরিট বুঝে এলে ভালো হয়।
যাঃ , ট্যাগও হচ্ছেনা। @ দিয়ে নাম লেখার পর তারপরে কার্সর যাচ্ছেওনা , লেখাই যাচ্ছেনা।
প্রশ্ন ছিল , আমি কারুর গ্রাহক হলে, সে টই খুললে নোটি পাব না ? আমার হোমের নোটির লিস্টে খেরোর খাতার মন্তব্য, ব্লগের মন্তব্যের নোটি আসছে। আর আমি যা যা লিখেছি, তার।
আমি @রৌহিন
বাংলায় অভ্র ছাড়া আর কি সফটওয়ার আছে? আমার অভ্রতে একদম সুবিধে হয়না। এছাড়া বাংলা থেকে ইংরেজিতে করতে গেলে অন্য ভাষা চলে আসে। দু তিনবার ক্লিক করার সব ঠিক হয়। অনেক বানানের অপশন পাইনা।
@Atoz থ্যাংক ইউ
এইটা পার্সোনাল জীবন আলোচনা ক্যাটেগোরিতে রেডমার্কিত হল। কাজু তত-বিখ্যাত-নয় বলে কি যা ইচ্ছে তাই নাকি?
টই দেখতে দেখতে মনে পড়লো কাজুবাবুর জীবনে কিসমিস আসার পর আর এদিক পানে আসেননি না?
আপনারা নোটি পাচ্ছেন? আমি এখনো পাইনি
অ্যাকোয়াটিক ইকোসিস্টেম।
ম ৯টা ১৫: সালোকসংশ্লেষ করেন্নাকি মহায় ?
ওহ গুলিয়েছি - হ্যাঁ , শাশ্বত
ও, শাশ্বত।
সম্বিৎ, মিট কর্নার - - মাছের জন্য
আমরা খাদ্যে স্বনির্ভর