ওঃ পুরনো গুরুর বাংলা ইঞ্জিরি দুটো বাক্সই ভার্টিকালি টেনে লম্বা করা যাচ্ছে। বেশ ভালো। তবে অরিজিনালি যেমন হত, ওগুলো হরাইজন্টালি ও টানার সুযোগ করা যাবে? তাতে পপ আপ উইন্ডোটাও হরাইজন্টালি রিসাইজ হতে থাকবে।
কবিতার ক্ষেত্রে লাইন ব্রেক ব্যপারটা ছাপা বইয়ের পদ্ধতিতে করা যায় - মানে একটা বড় লাইন লেখা হল, যা র্যাপ করে পরের লাইনে চলে আসছে হরাইজন্টালি যথেষ্ট স্পেস না থাকায়, সেক্ষেত্রে পরের লাইনটা রাইট অ্যালাইনড থাকবে। আর এন্টার মেরে পরের লাইনে নামলে সেটা লেফট অ্যালাইনড।
এবার বাঁদিকে যথেচ্ছ স্পেস দিয়ে কবিতার যেকোনো লাইনের ইনডেন্ট পালটে দেওয়ার কেসটা তো এখন এমনিই হচ্ছে মনে হয়, আগে যেটা হত না। এবার কথা হল, এন্টার মাত্রই প্যারাগ্রাফ স্পেসিং নয়। এটা কবিতার ক্ষেত্রে মর্মান্তিক ব্যপার। লাইন ব্রেক আর প্যারাগ্রাফ ব্রেক এর ব্যপারটা আলাদা করা যায়? ধরা যাক এন্টার মানে প্যারা ব্রেক যেমন আছে, থাক। তার সাথে কন্ট্রোল+এন্টার বা অল্ট+এন্টার মানে লাইন ব্রেক, অর্থাৎ দুটো লাইনের মাঝের স্পেসিং টা বডি টেকস্ট এর মত কমে যাবে - এটা ইমপ্লিমেন্ট করা যায়?
টেস্ট -
রাস্তাই একমাত্র রাস্তা
রাস্তাই একমাত্র রাস্তা
রাস্তাই একমাত্র রাস্তা
পব তে বিজেপি বাড়ার পেছনে এতো বছর পরে হটাৎ করে বাঙাল ভোট কেন টানাটানি করতে হচ্ছে , সেটাই আশ্চর্য. পুরো ইন্ডিয়া তেই বিজেপি মেজরিটি লোকের প্রো-হিন্দু মেন্টালিটির ফায়দা পাচ্ছে, নাহল ২০১৪ এর থেকে ২০১৯ এ বেশি সিট্ জোটেনা , পব কোনো ব্যতিক্রম নয় .
এতোদিন পব তে এসব একটু চাপা ছিল, লজ্জা হোকঃ বা শিক্ষা হোক , লোকে ওপেনলি কম্যুনাল কথাবার্তা বলতে একটু লজ্জা পেতো . এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় এন্তার সার -জল পেয়ে তরতড়িয়ে বাড়ছে. সেটা হোয়াটসআপ গ্রুপের পোস্টিং বা যেকোনো সোশ্যাল গ্যাদারিং -এই ভালো বোঝা যাচ্ছে. এখন কেউ সেক্যুলারিজম বা সেপারেশন অফ রিলিজিওন এন্ড স্টেট্ নিয়ে কথা বলতে গেলেই রীতিমতো গালাগালি দিয়ে তাদের দাবানো হচ্ছে , ঘটি -বাঙাল কোনো তফাৎ ই নেই.
ফাসিসিম এভাবেই বাড়ে, ইতালি , জার্মানি তেও এভাবেই হয়েছিল. লোকে পুরো নেশার ঘোরের মধ্যে আছে যে মোদী থাকলে পাকিস্তান আর মুসলমান গুলোকে আচ্ছা করে টাইট দেয়া যাবে, নিজের পেটে ভাত জুটুক বা না জুটুক. এনারাই রা আনন্দে আছে যে মোদী ওদের দেশে এসে ঢাক বাজালে সেখানে ওদের ইজ্জত বাড়বে. এভাবেই চলবে যতদিন না নিজের ঘরে আগুন লাগে.
নোঙর ব্যপারটা কী? কেউ জানে? এই ফ্ল্যাগটা দিয়ে ঠিক কী কী করা যায়?
আর এই পুরনো গুরু বা সাহায্য বাটন দুটো সব সময়ে ক্লিক করলে আসছে না। প্রথমে ভেবেছিলাম একাধিক ট্যাব খোলা থাকলে বা একাধিক উইন্ডো খোলা থাকলে আসছে না, কিন্তু তা নয়। আর পুরনো গুরু যদি থাকলই, তাহলে গুরুর কী ম্যাপটাও থাকুক সেখানে। যেমন অভ্রর কীম্যাপ :
অ্যাকচুয়ালি গুরুর কী ম্যাপটা গুরুপদ্ধতি রেডিও বাটনের সাথেও থাকা উচিত। গুগুলের কি এরকম কোনো কীম্যাপ আছে?
আর অভ্রর কি এরকম কোনো এপিআই আছে যে অভ্র সিলেক্ট করলে অনলাইনে অভ্র কীম্যাপে লেখা যাবে? মেশিনে অভ্র ইন্সটল করা না থাকলেও?
"শেষ অবধি কটা আর ইন্টারকেস্ট আরেঞ্জড ম্যারেজ হয় ? "- তাহলে ম্যারেজ রেজিস্ট্রেশন ডাটাবেস দেখা যায় |
.... তার সঙ্গে ডিভোর্স ও দেখতে হবে । ইন্টারকাস্ট ম্যারেজ দিয়ে কাস্ট আউটলুক দেখার ব্যাপারটা ইন্টারেস্টিং ।
ইলেকশান অ্যানালিসিস নিয়ে কি বলবো?
বাঙাল অধ্যুষিত অন্চলে বিজেপির ভোট বেড়েছে, এর থেকে কিসুই প্রমাণ হয়্না। কারণ রাজ্যের প্রত্যেকটা সীটেই বিজেপির ভোট বেড়েছে। এবারে তার মধ্যে কিছু সীটে বাঙাল বেশী। এসব সাধারণ ডেটা অ্যানালিসিসের ব্যাপার। যে ১৮টাতে বিজেপি জিতেছে তার মধ্যে দার্জিলিং, আসানসোলের মতন কয়েকটা ছাড়া (যেগুলোতে আগে থেকেই ভালো অবস্থা ছিল) অন্যগুলোতে জিতেছে কারণ সেখানে তালেগোলে (ইলেকটোরাল ম্যাথ) বিজেপির ভোট তিনোদের থেকে বেশি হয়ে গেছে। বাকিগুলোতে কম ছিল বলে তিনোরা বেঁচে গেছে। মাইনরিটিরা ভেবেচিন্তে একবাক্সে ফেলেছে। আর নতুন ভোটাররা সব মোদিজিকে দিয়ে এসেছে বলে আমার ধারনা।
মাননীয়া এতসব বোঝেননা। করতেন তো কঙ্গ্রেস। ছিলেন রাজীবের সুযোগ্য চ্যালা। সেকুলারিজম মানে বোঝেন সবধর্মকে সমান (আসলে সুযোগ বুঝে কমবেশি) সুবিধা করে দেওয়া। সেকুলারিজম মানে যে স্টেট আর চার্চের সেপারেশন - সেসব চীটফান্ডের মালিকরা শেখায়নি।
হেট ক্রাইম রিপোর্টও দেখা যেতে পারে।
"শেষ অবধি কটা আর ইন্টারকেস্ট আরেঞ্জড ম্যারেজ হয় ? "- তাহলে ম্যারেজ রেজিস্ট্রেশন ডাটাবেস দেখা যায় |
আরে ভাটে কয়েক পাতা পিছিয়ে পড়ে দেখি ফন্টে টন্টে বাংলা ইংলিশ সব ঘেঁটে একাকার! ঃ-)
সেকুলার ও প্রগতিশীল।
পদবী বিলোপ করার কথা তুলে দেখুন না, কতটা সেকুলার হয়েছে জনতা সেটা বোঝা যায় খানিকটা। ঃ-)
""ডাটা চাই" -- পাত্র-পাত্রী বিজ্ঞাপনে % অফ কাস্ট-স্পেসিফিক পোস্ট ডাউনট্রেন্ড করছে কিনা দেখা যায় | "
এতে অবশ্য আপনি সমাজের একটি বিশেষ শ্রেণীর মানুষের, যাঁরা পয়সা খরচ করে খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন দিয়ে পাত্র বা পাত্রী চান (বিশেষ করে পাত্রী চান), তাঁদের একটা snapshot পাবেন ।
ডাউনট্রেন্ড বলছেন, সেটা করতে হলে আপনাকে বেশ কয়েক দশকের ডাটা দেখতে হবে, এবং তার গ্রোথ কার্ভ মডেল করে দেখতে হবে যে কতটা ডাউনট্রেন্ড হচ্ছে । এখানে সমস্যা হচ্ছে যে এই ব্যাপারগুলোর সেকুলার ট্রেন্ড খুব সহজ নয়, এর মধ্যে নানান রকমের হিস্টরিক বায়াস থাকে । আপনি হয়তো ভাবছেন যে সমাজে যদি কাস্ট বা শ্রেণীবৈষম্য কমে আসে তাহলে যে কারণে শ্রেণী বৈষম্য কমেছে, সেই এক ই কারণে পাত্র পাত্রী চাই বিজ্ঞাপনে কাস্ট স্পেসিফিক বিজ্ঞাপন কমে আরো সেকুলার বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন । সে সব অনেক ব্যাপারে ওপর নির্ভর করবে, যেমন যাঁরা বিজ্ঞাপন দিচ্ছেন, তাঁদের characteristics গত কয়েক দশকে বা আপনি যে টাইম পিরিয়ড ধরে দেখতে চাইছেন তাতে কি ধরণের পরিবর্তন হয়েছে, কোন খবরের কাগজ বা কোন আউটলেট, সেখানে কি ধরণের পলিসির পরিবর্তন হয়েছে, ইত্যাদি অনেকগুলো ব্যাপার ।
সেক্ষেত্রে @Tim এর সাজেশন মন্দ নয়, একটা মোটামুটি ধারণা পাওয়া যাবে, তবে এখানেও ওই একই ব্যাপার, একটা বিশেষ টাইম পয়েন্ট এর আইডিয়া পাবেন, এর বেশি কিছু মনে হয় পাওয়া যাবে না । তারপর লোকে চালিয়াতি করে, মিথ্যে কথা বলে, এসব ব্যাপার তো আছেই ।
গলায় ইয়া লম্বা লম্বা চাট্টুজ্জে বাড়ুজ্জে ভট্চাজ্জি চক্কোত্তি সেনগুপ্ত দাশগুপ্ত দত্ত দাস মুর্মু হাত পাড়ুই ইত্যাদি প্রভৃতি পদবী যতদিন ঝুলে থাকবে, ততদিন বিভাজন থেকে মুক্তি কোথায়? যেখানে নাম বলা মাত্র প্রকট হয়ে উঠছে খোপ?
বিজ্ঞাপনে % অফ কাস্ট-স্পেসিফিক পোস্ট ডাউনট্রেন্ড করলে সেটাকে ইনডিকেটর ধরা যাবেকি ? অনেকেই হয়তো লজ্জার খাতিরে বা নিজেকে প্রোগ্রেসিভ দেখাতে বিজ্ঞাপনে লিখে দিলো অসবর্ণ পাত্র বা যাত্রী চাই। কিনতু শেষ অবধি কটা আর ইন্টারকেস্ট আরেঞ্জড ম্যারেজ হয় ?
এইরকম "আমাদের এটি একটি সাম্প্রদায়িক প্রতিষ্ঠান", এইরকম করে ঘোষণা দিয়ে দিয়ে প্রতিষ্ঠান বানানো হবে নাকি? মাননীয়া এইসব কী করছেন? উনি না এককালে ' সূর্যমুখী ফুলগুলো ল্যাজ তুলে নাচছে ঝিঁঝিপোকার ঘ্যানঘেনে আলোতে দূর থেকে ভেসে আসে ঘন্টা' লিখতেন?
""ডাটা চাই" -- পাত্র-পাত্রী বিজ্ঞাপনে % অফ কাস্ট-স্পেসিফিক পোস্ট ডাউনট্রেন্ড করছে কিনা দেখা যায় | "
হ্যাঁ। এর সঙ্গে বিশেষ করে ব্রাহ্মণ্যবাদ নিয়ে জানতে হলে ঘনিষ্ট বৃত্তে কতজন পৈতে রুখছেন সে নিয়েও সার্ভে করা যেতে পারে। ছোট স্কেলে গুরুতেই একটা সার্ভে হোক না, দেখি কেমন অভয়ারণ্য হয়েচে ;-)
ওমা! পিছিয়ে দেখি দীপাঞ্জনবাবুও মাসতুতো দিদির কথা লিখেছেন ০০-২৩-এ। আজকের থিম কি মাসতুতো?
:।:, ঠিক :)
হুতেন্দ্রবাবুর ২টো ২৭-এর প্রথম ছত্রটি যদি এমন হত, "আমার এক মাসতুতো মাসী আছেন" তবে ...
"ডাটা চাই" -- পাত্র-পাত্রী বিজ্ঞাপনে % অফ কাস্ট-স্পেসিফিক পোস্ট ডাউনট্রেন্ড করছে কিনা দেখা যায় |
তো জ্যোতি বোসদের কারনে ভোট বাড়ছে কার তিনো নাকি মোদিজির
নাকি ওখানকার পলিটিক্সে এটা গৌণ ইস্যু
আমি প্রেক্ষিত জানি। যেটা জানিনা, তাহলো, ব্যক্তিগত সার্কলে মানুষ কীভাবে ব্রাহ্মণ্যবাদ বা আরো বড়ো করে জাতপাতের বিরুদ্ধে রুখে উঠছে। অ্যানেকডোট হিসেবে বলতে পারি, যে উঠছে না। কিন্তু ডেটা চাই।
স্বপ্নময় চক্রবর্তীর পোস্টটার 'প্রেক্ষিত' আছে কিন্তু (যদি কেউ না জানেন)।
দলিত বাংলা সাহিত্য একাডেমি গঠিত হচ্ছে, হেড করবেন মনোরঞ্জন ব্যাপারী। মাননীয়ার অনুপ্রেরণায় হচ্ছে জিনিসটা। তো ঐটাকে ঠুকতে গিয়ে একটু মাখিয়ে ফেলেছেন। "দলিত বাংলা সাহিত্য একাডেমি যদি হয়, বামুন পুজারী রা যজমানের দক্ষিনা ছাড়াও সরকারের ভাতাও যদি পেতে পারেন, আমরা ছাড়বো কেন?"
তো, 'আমরা' অর্থাৎ ব্রাহ্মণ - এই আত্মপরিচয়ের খোপটা স্লিপ হয়ে গেছে।
তাঁর গুণগ্রাহীরা আপামর কেমন স্যাটায়ার বোঝে না সেই নিয়ে দুঃখিত।
আমার এক মাসি আছেন, মায়ের মাসতুতো বোন। বাংলাদেশ থেকে ভারতে এসেছেন আশির দশকে, পরিবারের বেশিরভাগ সাতচল্লিশের আগেই চলে এলেও দুয়েক টুকরো ওদিকে থেকে গেছিল, ভিটেমাটির মায়া করে, এবং গ্রামের অন্য লোকজনের ভরসায়, সবাই আশ্বাস দিয়েছিল। কিন্তু একাত্তরের পর জমি জায়গা বাণিজ্যসম্ভাবনা বিগার পিকচার ঐসব দেখা গেল, এবং গ্রামের সাধারন গরীব মানুষ এসে হতাশা ও দুঃখের সঙ্গে বললেন এবার আপনারা যান, ক'দিন পর যা শুরু হবে তা আর আমরা ঠেকাতে পারবো না। তো ঐসব হলো, ঐ পরিবারের শেষ দুই সদস্য নিতান্ত অশক্ত হয়ে যাওয়ার পর ভারতে এসেছেন বছর দশেক আগে।
তাঁকে এখানে 'ক'মাসি বলি। তো, 'ক'-্মাসি সদ্য ফেসবুকে যোগ দিয়েছেন, সবাইকে ফ্রেন্ড রিকোয়্সেট মেসেজ, সুপ্রভাত, ঠাকুর দেবতা - এইসব পাঠিয়ে বেড়ান তাতে আমরা একটু হাসাহাসি করি।
ক'দিন আগে একটা ফেসবুক পোস্ট ভাইরাল মত হয়েছিল, বাংলাদেশের একজন যুবক, মুসলমান ও ধর্মপ্রাণ, টুপি দাড়ি এইসব আছে, মায়ের চিকিৎসার জন্যে ঠাকুরপুকুর ক্যান্সার হাসপাতালে এসেছিলেন, সেখানে পথে কিছু যুবক তাকে কটুকাটব্য করেছে।
সেখানে দেখি 'ক'-্মাসি গিয়ে ঐ যুবককে ভাই কিছু মনে করো না, কলকাতার বাসিন্দা হিসেবে লজ্জিত ও ক্ষমাপ্রার্থী, কিন্তু এখানে সব লোক এমন নয় বলে খুব আন্তরিক মেসেজ চাচালি করে এসেছে।
এইটা দেখে আমি খুবই মুগ্ধ হয়েছিলাম, একজন প্রৌঢ়া ভদ্রমহিলা, প্রত্যক্ষতঃ ধর্মের কারনেই জীবনের মাঝখানে ভিটে মাটি ছাড়তে হয়েছে, তাঁর পক্ষে এই জিনিসটা কিছু না হোক এড়িয়ে যাওয়া অস্বাভাবিক ছিল না।
আমার একটা জিনিস মনে হতো, যারা নিজেরা অসহিষ্ণুতার শিকার, তারা বোধয় এর ক্ষতি সম্পর্কে ভালো বোঝেন, 'ক'-্মাসির আচরন এর পক্ষে প্রমান দেয়।
যদিও এটা পুরোপুরি ঠিকও না, কারন উল্টোটাও অনেক দেখেছি। তবে ঐ উল্টোটা হওয়ার জন্যে হেভিলি মস্তিষ্ক প্রক্ষালণ করতে হয়; আবার চৌদ্দ প্রজন্মে কোন ব্যক্তিগত লস না থাকলেও মোসলমানেরা আমাদের বাগানবাড়ি নিয়ে গেল এমন হাহুতাশ লোকে করে।
বাঙালরা বিজেপিকে ভোট দিয়েছে ঐসব শুনছিলাম তাই মনে হলো।
ফন্ট এরকম লাইনের মাঝেই পাল্টে যাচ্ছে কেন?
এ আর ডিবেট করে প্রতিষ্ঠা করার কি হলো
কিচ্ছু টি na jeneo
oi অনুমান e আসা যায়
এলিটিজম 101 প্রকার আছে পলিটিকাল চিন্তাr ta ম্যাজিক্যালি চলে গেলেও
শিল্প সাহিত্য e থাকবে
ধীরে ধীরে যদি যায় - আর ডিবেট করে ইন্টারনেটে মন পরিবর্তন হয় না
গুরু কি অ্যাকোরিয়াম নাকি? গুরুর মধ্যে আর বাইরে খুব একটা তফাৎ কেন হবে? :)
এত জাত ধর্ম নিয়ে আলুচানায় আম্মো বিস্মিত। আবিশ্যি এটাও ঠিক যে গুরুর বাইরের বাঙালী সমাজে জাত ধম্মো কিছু পরিমাণে এখনো বিদ্যমান
এলেবেলেবাবুর প্রশ্নগুলোর উত্তর আমারও জানা নেই। আমার বাড়িতে কোনওদিনও জাতপাত নিয়ে কথা হতে শুনিনি। জাত ধর্ম নিয়ে গব্ব করে কথা বলাটা সবথেকে ঘৃণ্য আলোচনা - এটাই জানি। এমনকি পূর্ববঙ্গ থেকে চলে এসে কয়েকদশক অত্যন্ত প্রতিকুলতার সঙ্গে থাকার পরেও আমাদের বাড়িতে কাউকে কখনও একবারও মুসলমানদের বিরুদ্ধে কথা বলতে শুনিনি। বরন্চ এদেশে আসার পর কিধরনের বন্চনার শিকার হতে হয়েছিল, সেকথা কয়েকবার শুনেছি।