গুগুলের বাংলা স্পিচ-টু-টেক্সট তো আ্যন্ডয়েড কীবোর্ডে বছর তিনেক আগে থেকেই ইমপ্লিমেন্টেড। এপিআই পাবলিক করেছে কিনা জানিনা।
গাঙ্গুলি-গঙ্গোপাধ্যায় হবে না, কিন্তু খবর-বখর আ্যলগো দিয়ে হবে কি? মানে সার্চ ইঞ্জিন যেটা "did you mean" বলে দেয়।
তো যদি ধর 'খবর' কীওয়ার্ডের ফোনেটিক নেবার (প্রতিবেশ) পাও এগুলো - বখর, খবার, খরাব - তাহলে এই সেটটা সিকুয়েল সার্চে ইনপুট দেওয়া সম্ভব কিনা। তাহলে, বাংলায় টোকেনাইজেশন না করলেও এককের ইউজকেসটা স্যাটিসফাই করা সম্ভব। থিওরেটিকালি।
Knuth-এর আ্যলগো স্টেমিঙে আ্যপ্লাই করে তারপরে সিকুয়েল সার্চ করলে হবে? ইমপ্লিমেন্টেশন ডিটেল কিছু না জেনেই জ্ঞান দিলাম যদিও। লিংক দেখে মনে হচ্ছে সিকুয়েল সার্চ চালাচ্ছ।
সার্চ নিয়ে যখন হচ্চেই, দাবি রইলো, ফনেটিক সারচ যেন আনা হয়। মানে বানান এক্টু এদিক ওদিক হলেও, নিয়ারেস্ট ম্যাচ খুঁজে আনতে পারে। দুরকম ন, তিনরকম স যেন ম্যাটার না করে।
সোজা কতা, আমার মত বানান লিক্লেও সারচ কাজ করা চাই ঃঃ)
গুরু টেক টিম যখন পোলাওয়ে ঘি ঢালছেই, তাহলে উইশলিস্ট দিই - স্ট্রাকচার্ড সার্চ। এই হল আমার ইউজকেস - "২০১২ সালে ১৫-ই সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৮ সালের ২৮-শে ফেব্রুয়ারি সময়ের মধ্যে একক ভাটিয়ালিতে হ্যালু নিয়ে যা যা বলেছে সব দেখতে চাই।"
পাই,
লিংকগুলোর জন্যে অনেক ধন্যবাদ। সত্যি বলতে কি পরিবেশ রক্ষা এবং উন্নয়নের ইউরোপীয় স্টিরিওটাইপের দ্বন্দ্ব এবং তার মধ্যে একটা অপ্টিমাম রাস্তা খুঁজে বের করা আমার কাছে এখনও বেশ প্রবলেম্যাটিক। আমি খুব ক্লিয়ার নই । ট্রড়্যাডিশনাল কমিউনিস্টরা পরিবেশ, লিঙ্গ -বৈষম্য এবং জাতপাতের প্রশ্ন এড়িয়ে চলেন।
সমাজতন্ত্র এলে সব মিটে যাবে। অর্থনৈতিক অসাম্য দূর হওয়াটা আসল। (যদিও মার্ক্স গোথা প্রগ্রামের ক্রিটিকে জার্মান কমিউনিস্টদের এই প্রশ্নে তুলোধোনা করেছিলেন)। আরেকটা চলত-- এনজিওরা হল সাম্রাজ্যবাদের থার্ড ফ্রন্ট। এরা মলম লাগিয়ে শ্রেণীসংগ্রামকে ভোঁতা করে দেয় ! যদিও বঙ্গে ক্ষমতায় আসার পর অনেক নামকরা বামনেতাদের স্ত্রী ও কন্যারা এনজিও খুলেছিলেন।
এই প্রেক্ষিতে আমার বন্দনা শিবা, মেধা পাটকর, সুনীতা নারায়ণ ভাল লাগত। ডাউন টু আর্থ ম্যাগাজিন ছত্তিশগড়ে রাখতাম। এখন একটু ক্লান্তি লাগে, সত্তর ছুঁয়েছি বলে হয়ত। বোধি ও অর্জুনের লেখা পড়ে বন্দনা শিবার দুটো বই (১%, ডেমোক্রাসি) আজ বুক করেছি। তিনদিনে এসে যাবে।
তোমার লিংকগুলো ডাউনলোড করেছি।কাল পড়ব।
সার্চের ব্যাপ্তিতে অপশন হিসেবে 'অন্তন্তকাল' দেখাচ্ছে, এ কি আমার চোখের ব্যারাম, নাকি টেক টিম অন্য কোনও কালের ইশারা দিচ্ছে?
অর্জুন,
হ্যাঁ ওয়েবসাইট আছে। CARMDAKSH নামে সার্চ করলে দেখতে পাবে। আমরা হাতি-ঘোড়া কিছু নই ।
কাজ করেছি ট্রাইবাল ব্লকে মেয়েদের সেলফ হেল্প গ্রুপ বানিয়ে তাদের মেন্সট্রুয়াল হাইজিন ম্যানেজমেন্টের ট্রেনিং দেওয়া, স্কুলে মেয়েদের আলদা ইকো-ফ্রেন্ডলি বাথ্রুম, ল্যাভোটরি বানিয়ে দেওয়া, তাদের দিয়ে লাইভলিহুড প্রজেক্টে বার্মিকম্পোস্ট তৈরি করে কমার্শিয়ালি বিক্রি করা, লাক্ষা চাষ এবং সংগ্রহণ (মিডলম্যানদের সরিয়ে দিয়ে), শ্রী-পদ্ধতিতে চাষ করা । ছত্তিশগড় লেভেলে সয়েল, ক্লাইমেট ইত্যাদি স্টাডি করে শ্রীপদ্ধতির হ্যান্ড বুক বানানো, অরগানিক পেস্টিসাইড বানানো এবং কৃষকদের ট্রেনিং দেওয়ানো।
শহরে মেয়েদের স্কিল ডেভেলপমেন্টের ট্রেনিং দিয়ে মোটরবাইক রিপেয়ার শিখিয়ে টোটো গাড়ি চালক বানানো। আর্বানা লাইভলিহুড নিয়ে আরও কাজ শুরু হয়েছে। আমরা কাজ করেছি নাবার্ড, দোরাবজি টাটা ফাউন্ডেশন, আজিম প্রেমজি ফিলান্থ্রপিক , ইংল্যান্ডের ওয়াটার-এইড, আরো দুয়েকটি ন্যাশনাল ফান্ডিং এজেন্সির সঙ্গে।
বড় কাজ হয়েছিল শিবনাথ নদীর পাড়ে দুটি গ্রামে ৫০০ একড় জমিতে ১৭০ কৃষকের সেলফ হেল্প গ্রুপ বানিয়ে (অধিকাংশ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক) লিফট ইরিগেশনের মাধ্যমে একফসলী জমিকে তিন ফসলী করিয়ে ক্যাশ ক্রপ চাষ করিয়ে কাজের খোঁজে পলায়ন রোখা। আমির খানের একটি ফিল্মে যেমন ছত্তিশগড় থেকে দিল্লি এলাকায় কন্সট্রাকশন মজদূর হওয়া দেখিয়েছে। আমি এদের সঙ্গে ২০০৫ থেকে আছি।
বোর্ডে দিল্লির আজাদ ফাউন্ডেশনের মিনু বড়েরা আছেন। দিল্লি স্কুল অফ ইকনমিক্সের মাস্টার্স, নব্বইয়ের দশকে উগান্ডা সরকারে ফিনানশিয়াল অ্যাডভাইসরিতে কাজ করেছেন। এঁর একটি ইউনিট কোলকাতায় এডুকেশন নিয়ে কাজ করছে ।
আমরা জোর দিই স্টাফ এবং টার্গেট গ্রুপের স্কিল ডেভেলপমেন্ট এবং ডেমোক্রাটিক কালচার ও লীডারশিপ গড়ে তোলার দিকে । সেলফ হেল্প গ্রুপকে ডেমোক্র্যাটিক কালচার গড়ে তোলার (হেজিমনির উলটো হিসেবে) জন্যে বেসিক ইউনিট মনে করি, এইটুকুই।
লকডাউনে গ্রামে কাজ হারানো লোকজনের মধ্যে (৭০০ জন) তিনমাস নিয়মিত খাবার পৌঁছে দেওয়ার জন্যে আজিম প্রেমজী ফিলান্থ্রপিকের থেকে একটা প্রোপোজাল দিয়ে আর্থিক সাহায্য নেওয়া হয়েছিল।
নিজেদের কথা বেশ সাতকাহন করে বললাম-- একটু নুন মিশিয়ে নিও।ঃ))
ফাইনালি আর গুরুসন্ধানে যেতে হবে না ত ভাটি তে বসে ভাটি সারচের যন্যে?
মানে, সারচ করলে এই ওপরে পেজ নাম্বারের সেকশন টাই আপডেট হয়ে আউটপুট পেজ নাম্বার গুলো দেখায় যদি। ত বেশ। এক দান খাটনি কমে পাঠকের।
খুব কাজের জিনিস হচ্চএ এটা। গুরু টেক টিম জিও!
যাহ! উড়ি গেলা!! টেস্ট হচ্চে ঃঃ)) গুড গুড
মহীরুহ
- রথীন্দ্রদেব ঠাকুর
______________________________
তুমি তাকে যতই মারো
কাটো বা আগুনে পোড়াও .
তার কোন প্রতিবাদ নেই,
সে শুধুই কাঁদে---
আর তার চোখের জলে ভিজে যায়
পায়ের তলার রুক্ষ মাটি...
যখন ভারী হাতুড়ির আঘাতে
তুমি তার দেহে গেঁথে দাও
সূচালো পেরেক,
সে তখনও নির্বিকার চলচ্ছক্তিহীন
বোবা কান্নায় নিজেকে দীর্ণ করে...
তার সতেজ প্রত্যঙ্গ কেটে
তুমি যখন অরণ্য উৎসবের হোর্ডিং টাঙাও
সে অস্ফুটে উচ্চারণ করে... হে পিতা,
তুমি আমাকে আরও সহিষ্ণু করো...
তুমি আমাকে পুনর্জন্ম দাও...
তোমার অমৃতের সন্তানকে যেন আমি
আমৃত্যু লালন করতে পারি।
ঘাতকের রূপোলী কুড়ুল যখন তাকে
ছিন্নভিন্ন করে
মাটিকে শেষবারের মত আলিঙ্গন করে
সে বলে ওঠে ঘাতককে
- তোমার শেষ সময়ের জন্য
আমার এ শরীর অপেক্ষায় থাকবে
হে মানুষ...
BARC- এ আভাস মিত্র বলে একজন অ্য়াস্ট্রফিজিসিস্ট আছেন যার কাজ নিয়েও অনেক বিতর্ক শোনা যায়।
আচ্ছা IISC-এর সেই হাই টেম্পারেচার সুপার কন্ডাকটিভিটি দাবীর শেষ পর্যন্ত কি হল কেউ কি জানেন?
কে এন সাহুর পেপার এর লিস্ট এখানে পাবেন:
https://www.researchgate.net/scientific-contributions/9071566-N-K-Sahoo