না না লবেঞ্চুষ দিতে হবে না। ও বয়স অনেক আগে পেরিয়ে এসেছি। ইন ফ্যাক্ট রঞ্জনবাবু এবং অরিন না বললে আমার প্যাচাল পারার দরকারও ছিল না। তবে সব আউট অফ কনটেক্স অনাথ বাচ্চাদের মতো ওখানে পড়ে রয়েছে কিনা। বাকিদেরগুলো অবিকল এখানে রয়ে গেল। তারা তো আর ব্রহ্মাণ্ড নিয়ে লেখেননি। তো সেগুলোও ওখানে ঠেলেঠুলে ভাট স্যানিটাইজ করলেই পারতেন।
আরে এলেবেলে, নীপা মানে নীরব পাঠক জানতেন না? দেখুন ব্যাপার খুব সোজা। আমি আপনারই মত ইউজার। কেবল পাঠকের ভূমিকায় থাকি। অর্থাৎ যা লেখেন, পড়ি। পাঠকের ত একটা লেখাকে এভয়েড করার স্বাধীনতা আছে নাকি? সেজন্যই মনে হয় এত বিভাগ করা বা ট্যাগ করা। গত কয়েকদিন ভাটে যখনই ঢুকছি, তখনই বিদ্যাসাগর আর কলোনির ইতিহাস পড়তে হ্যাজ লাগছে। রীতিমত মনে হচ্ছে জোর করে পড়ানোর চেষ্টা করছেন। ফলে বলেছি। আপনিই লিখছেন যখন আপনাকেই ত বলব। আপনি অবশ্য টইতে নাই লিখতে পারেন। সে আপনার ব্যাপার। তবে এখানে সবার ক্ষেত্রে এরকমই চলে। কয়েকজন আপত্তি করলে সাধারণত সেটার মূল্য দেওয়া হয়। কেউ বাচ্চা ত নয় যে জেদ ধরে বসে থাকবে। যাকগে, এখানেই ইতিহাস লিখতে না পারলে যদি মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যায়, তাহলে আপনি এখানেই লিখুন। কী আর করা যাবে।
~~ এত নিখুঁত বুইলেন ক্যামনে? পরে তো দেখছি 'আমি আমিবা বলতে?'
কী করে বুইলেন? অ্যাা যে হবেই এবং স্পেস যে পড়বেই তা কী করে বুঝব।
megalomania
First attested in 1890, from French mégalomanie; Surface etymology is megalo- + -mania.
IPA(key): /ˌmɛɡəloʊˈmeɪniə/, /ˌmɛɡəloʊˈmeɪnjə/
Rhymes: -eɪniə
1. A psychopathological condition characterized by delusional fantasies of wealth, power, or omnipotence.
2. (obsolete) narcissistic personality disorder.
3. An obsession with grandiose or extravagant things or actions.
par·a·noi·a
/ˌperəˈnoiə/
noun
a mental condition characterized by delusions of persecution, unwarranted jealousy, or exaggerated self-importance, typically elaborated into an organized system. It may be an aspect of chronic personality disorder, of drug abuse, or of a serious condition such as schizophrenia in which the person loses touch with reality.
আমি আপনাকে আজ থেকে দেখছি না। আংসাং যে বকেন না, এই ধরুন আমার সঙ্গেই বকেননি, তার অনেক নমুনা ভাটেই আছে। আপনি আমেরিকা না কোথায় গেলেন তখনও। হঠাৎ আপনার আজ গিয়ার চেঞ্জ। এই রূপ তো দর্শন করিনি। তাই আর কি। বাই দ্য ওয়ে, আপনিও একজন অ্যাডমিনা না কী যেন একটা না? তো সে বিষয়ে কিছু বলতে দেখছি না কিন্তু।
হুতো, আফরিন। ভোলানাথবাবুর সবই "আমার মনে হয়" কেস।
হুতো, অনেকক্ষণ ধরে দেখছি আংসাং বকে মুড হালকা করার চেষ্টা করছেন। কেন বলুন তো? মানে নীপা মানে অবধি বলে দিচ্ছেন। বেশ মজাদার স্টান্স কিন্তু!
আমি সবাইকে কটুকাটব্য করি না, জীবনেও করিনি। যারা আমাকে টার্গেট করেছে দীর্ঘদিন, তাদের পেলেই কচুকাটা করব। নো মার্সি। করব না, একদম বন্ধ করে দেব - যদি তাদেরকেও বলেন এই অসভ্যতা বন্ধ করতে। আগে অর্জুন এদের টার্গেট ছিল। এখন সব ফোকাস আমার ওপরে। তাদের কেউ কিস্যু বলেনি। অন্তত আমি দেখিনি।
আমার কটুকাটব্যের জন্য মন্তব্য ট্রান্সফারড হয়নি। হয়েছে অন্য কারণে। একদম যে আন্দাজ করতে পারছি না তা নয়, তবে আইপি ট্র্যাক করার নিকিরিপনা করব না। আপনি আলোচনার মোডে ফিরে আসার অনুরোধ করার পরে আপনাকে যথোচিত সম্মান দিয়ে আলোচনায় যোগ দিয়েছিলাম। সবাই এখানেই লিখছিলেন। অরিনকে তারপরেও জিগিয়েছি। কারও মনেও হয়নি সেসব অন্যত্র ট্রান্সফারড হোক। হঠাৎ সন্ধেবেলা সব হাপিস নয়, একজনেরটা হাপিস। খুব পাকা মাথা না হলে এ কাজ হয় না। এদিকে সামনে আসার ধক নেই। তাই নিকের আবডাল।
মরেচে!
একটা কথা স্পষ্ট করে দিই। গুরুতে সত্যিই সেন্সশরশিপ নেই। কিন্তু বিরক্ত হলে বলার অধিকার সবার আছে । বরং অনেক সময় অভিযোগ উঠেছে একটু সেনশরশিপ থাকলে ভাল হত ।
এখানে অ্যাডমিনদের দৃষ্টিভঙ্গী পাই স্পষ্ট করে দেবার পর আমার কিছু বলার নেই। এখানে যারা অন্য টই খুলতে বলছেন এবং যারা এখানেই লিখতে বলছেন তাঁরা কেউ অ্যাডমিনের সঙ্গে যুক্ত নন। যারা খিল্লি করছেন বা সমর্থন করছেন এঁদের অনেকেরই বিভিন্ন সময়ে অ্যাডমিনদের সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয়েছে । এটা স্বাভাবিক। কিন্তু সেন্সরশিপ ইস্যুতে নয় । ইন ফ্যাক্ট, আমি ক'বছর গুরুর পাতায় আসিনি একদম অন্য ইস্যুতে --সেন্সর নয়, র্যাদার ইমোশনাল, সেসব কথা এখানে তোলা অবান্তর।
আমার বক্তব্য হানুর মত । আপনি খিল্লি ইগনোর করে তথ্য ও যুক্তি দিয়ে নিজের বক্তব্য রাখুন, যেমন রাখছেন। কিন্তু তার সঙ্গে অন্যদের হ্যাটা করা বক্তব্যগুলো বাদ দিন । তাতে আপনার বক্তব্যের গুরুত্ব কমে। যেমন কে কতদূর কোন বই কতটা পড়ে এসেছে বা না পড়ে আসলে এখানে কোন সুবাদে গলা ফাটাচ্ছে? এটা খোলা পাতা। কেউ পরীক্ষা দিচ্ছে না, কোন বিরোধী পক্ষ নেই, বিরোধী বক্তব্য বা মত আছে।
আপনার বক্তব্য তথ্য ও যুক্তির ভারেই দাঁড়াবে, কটুকাটব্যে নয়।
অযথা জাজমেন্টাল হবেন না। কে অদ্ভূত লোক, কে নয় তা নিশ্চয়ই ঠিক করে দেওয়ার দায়িত্ব নেননি?
42.110.139.79 | ২৭ আগস্ট ২০২০ ১৯:৩৭
এতে এত জটিলতা, বেছেবুছে আমার পোস্ট টেনে এনে আমাকে কেন বলা হল না ( যেখানে ওই সামারি নিয়ে আমার আদৌ কোন সিরিয়াস প্রশ্ন, বক্তব্য এখানে ছিলই না, এই বিষয়ে আগের আলোচনার ব্লগ টই বুবুভা খুঁজছিলাম, উল্টে অন্য অনেকে আপনাকে প্রশ্ন করেছে, তাদের ছেড়ে এই আমিব্যাটাকে ধরার কী মানে কে জানে)।
লিখেছিলেন। তাই মনে হয়েছে। ভুল হলে বলবেন, শুধরে নিতে দ্বিধা করব না।
"নিকের আড়ালে সেন্সরশিপ" খুব সোজা জিনিস। এই নীপাকে কোনও দিন ভাটে এত সক্রিয় দেখিনি, এত নিপুণভাবে বেছে কাঁটা খেতেও দেখিনি। ওটা যিনি করেছেন, তিনি স্বনামেই করতে পারতেন। এত অবান্তর কথার চাষ করতে হত না।
আমি ভুল বলেছি। বুড়ো হয়েছি দেখাই যাচ্ছে। ন্যাড়া ও এলেবেলে ঠিক। দুজন অশোক মিত্র । দ্বিতীয় জন "ছবি কাকে বলে'' আইসিএস।
কিন্তু সেন্সাস নিইয়ে কাজ করা ভদ্রলোকও আইসিএস এবং তিনি সেন। কাল একবার চেক করে নেব। অশোক রুদ্র শান্তিনিকেতনে অনেকদিন ইকনমিক্সের অ্যাডভান্স স্টাডির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ।
তবে হুমায়ুন কবিরের নাউ আগে, ফ্রন্টিয়ার পরে। ৬০ এর দশকের শেষে সমর সেমান মতবিরোধে নাউ ছেড়ে বেরিয়ে ফ্রন্টিয়ার খুললেন । সঙ্গে সঙ্গে উৎপল, অশোক এবং আরও অনেকে নাউ ছেড়ে ফ্রণতিয়ারে যোগ দিলেন। ব্যাপক পাঠকগোষ্ঠী নাউ কেনা ছেড়ে দিল। ফ্রন্টিয়ারের নৌকো এগিয়ে চলল। নাউ বন্ধ হয়ে গেল।
*সেন্সরশিপ চালু
**টই
বড়েস, আমি ভাটে কাউকেই উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব না। সবার বড্ড অসুবিধে হয়। নীপার আরও বেশি। রাতারাতি সেন্সরশিপ হয় নিকের আড়াল নিয়ে। যারে দেখতে নারি তার চলন ব্যাঁকা মোডে।
কারও স্পেসিফিক কোনও প্রশ্ন আমার থেকে একবারের বেশি দু'বার জানার থাকলে টি খুলবেন, দেখা যাবে। শুধু অবাক লাগল এ বিষয়ে রঞ্জনবাবুর নীরবতা। যাই হোক, কোনও অভিযোগ নেই যদিও। ইটস পার্ট অফ লাইফ।
সম্বিৎ,
উহুঁ , আইসিএস ভদ্রলোক সেন।
অশোক মিত্রের কিছু লেখা আমার ভালো লাগেনি। এপিক থিয়েটারে একটি প্রবন্ধে (সম্ভবতঃ লেখাটার নাম 'বুদ্ধি') মতাদর্শগত বিতর্কের বিরুদ্ধে লিখেছিলেন -- যত বেশি বুদ্ধির কচকচি , ততবেশি ব্যক্তিস্বাধীনতার ধ্বজা ওড়ানো, আমি আমার আস্থা একটি পতাকায় রাখতে চাই।
এ যেন স্তালিনিস্ত ডিসিপ্লিন ও এক দল, এক পত্রিকা এবং ডিক্টেটরশিপ অফ প্রলেতারিয়েতের ওকালতি। মনে হয় নিজেই পরে এই অবস্থান থেকে সরে এসেছিলেন। তাই পদত্যাগ এবং শেষ বয়সে 'তুমি অ্যার নেই সেই তুমি' প্রবন্ধ।