"আমার ইচ্ছে করে রাজস্থানের নিপীড়িত বৃদ্ধের মুখের ছবির গুড মর্নিং বানিয়ে ভক্তিমতী বান্ধবীকুল ও ভাইবোনেদের পাঠাই।"
কে আটকাচ্ছে? নাকি ভক্ত/ভক্তিমতী বন্ধু-বান্ধব/ভাইবোন নেই সেরকম?
"এখানে ক্লিপবোর্ডের ছবি কপি পেস্ট করলে চলে আসবে এরকম সহজ কিছু করা যায় না? ইমগুর বা ওরম কিছুর সাথে কোলাবরেট করে? "
সেই ব্যবস্থা করা আছে তো!
আপনি ছবি রাখুন imgur/imgbb/ (নীচের পেঙ্গুইনের ছবিটা দেখুন, ছবিটা ` তে রাখা ) |
এবার ছবিটার ডিরেক্ট জেপেগ লিঙ্কটা নিয়ে এখানে কপি পেস্ট করুন, ছবি চলে আসবে।
আমি `<iframe />` পেস্ট করে দেখেছি কাজ করে না। তার থেকে ইউটইউবের লিঙ্ক সরাসরি কপি পেস্ট করে দিলেই হয় ।
এখানে ক্লিপবোর্ডের ছবি কপি পেস্ট করলে চলে আসবে এরকম সহজ কিছু করা যায় না? ইমগুর বা ওরম কিছুর সাথে কোলাবরেট করে? বা কিছুনা, গুগুলড্রাইভেই উঠল সেখান থেকেই রেন্ডার হল। ফুল সাইজ নয়, অটো কমপ্রেস - এরম ফটোর জন্যে তো গুগুলড্রাইভে ইনফাইনাইট স্পেস।
গতকাল কালিকট এয়ারপোর্টে একটি মর্মান্তিক প্লেন দুর্ঘটনা ঘটেছে, ২০ জন মতন মারা গেছেন, প্লেনটিতে দু-পাশের পাখনা ভাঙেনি বলে আগুন না লাগলেও মাঝখান থেকে চিরে দু-টুকরো হয়ে গেছে, সামনের অংশটি গিয়ে ৩০ ফুট গভীর খাতে পড়েছে, সামনের দিকে যাঁরা ছিলেন, পাইলট, ক্রু, যাত্রী, মারা গেছেন। টেবলটপ রানওয়ে, রানওয়েতে রবারের টুকরো, বৃষ্টি সব মিলিয়ে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি । কে দায়ী?
মোহন রঙ্গনাথন একজন বিশিষ্ট এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ, তিনি একে ইচ্ছাকৃত ভাবে ঘটানো গণহত্যা বলে মনে করেন। এর আগেও ২০১০ সালে ম্যাঙ্গালোরে এক রকমের দুর্ঘটনা ঘটেছিল। রানওয়েতে রাবার, পাহাড়ের মাথায় ছোট রানওয়ে, ১০ রানওয়েতে নামার সিদ্ধান্ত, বৃষ্টির মধ্যে, এরা হয়ত শেষ অবধি পাইলটের ঘাড়ে দোষ দিয়ে দায় সারবে। সুপ্রিম কোর্টে এই ধরণের দুর্ঘটনার সম্ভাবনা নিয়ে PIL করা হয়েছিল, কি করেছে? সুজিত নায়ারের সঙ্গে মোহন রঙ্গনাথনের ইন্টারভিউটা দেখুন একবার। সাংঘাতিক সব অভিযোগ। ভারতে কিন্তু অনেকগুলো এই ধরণের এয়ারপোর্ট আছে, তার প্রত্যেকটাতেই যে কোন দিন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
টাল্লি বুঝে ফেলার জন্য আগাম অভিনন্দন। তবে অশোক সেন আর সৌরীন ভটচাজের উল্লেখ করে নিজের দৌড় সম্যক বুঝিয়ে দিতে পেরেছেন। প্রত্যাশিতই ছিল! সৌরীন ভটচাজের বানাম দেখে মনে হল তারে চোখে দেখিনি শুধু বাঁশি শুনেছি!! ধন্যবাদ, আরও একবার। যুগপৎ স্পেকুলেশন ও হ্যাটা করা চালিয়ে যান। আপনার হবে।
রামকেষ্ট ভট্টাচার্য সম্বন্ধে মন্তব্যেই এলেবেলেবাবুর টাল্লি বোঝা গেছে। এবং সেপ্টেম্বরে কী জিনিস আসছে সেটাও। অশোক সেন আর সৌরিন ভটচাজ আসছেন নবকলেবরে।
*মূল মাথা
শ্রুত্যানন্দ ডাকুয়া আমার বন্ধু। উনি বিদ্যাসাগর নিয়ে সিরিয়াস কাজকম্মো করছেন বলেই আমার ধারণা। তবে সংবর্তকের ঢাউস সংখ্যাটি এমনিতে খাজাস্য খাজা। রামকেষ্ট ভটচাজ এর পেছনে মুল মাথা জানা থাকলে পত্রিকাটি ২৮০ টাকা দিয়ে কিনতাম না।
তেমন খাজা কোরকের বিদ্যাসাগরের তিনটি সংখ্যাই। বিদ্যাসাগর এ বছরে প্রকাশকদের চোখের মণি এবং ব্যবসার জিনিস!
উইলের ব্যপারে সংবর্তক এ শ্রুত্যানন্দ ডাকুয়ার লেখাটি কেমন বলুন তো এলেবেলে? নতুন কিছু বক্তব্য আছে, না পুরো টোকা?
বড়েস, ওয়াশিংটন সংক্রান্ত লিঙ্কটির জন্য ধন্যবাদ। সেভ করে রাখলাম, পরে ভালো করে পড়ব।
আতোজ, আমি ঠিক 'বেপাত্তা' হয়ে যাইনি, তবে ব্যস্ত। গুরুতে দৈনিক একবার আসি রাতের দিকে, পছন্দসই জিনিস পড়ি কিন্তু লিখি না। বিদ্যাসাগরের বংশলতিকা অনেক বইতেই পাওয়া যায়। সেখানে অধ্যাপিকার দাবির পক্ষে কিছু নেই। তবে নারায়ণের যোষিৎ সংসর্গ ছিল। বিদ্যাসাগর মূলত সেই কারণেই তাঁকে ত্যাজ্যপুত্র করেন বলে জানি।
অনেকে এই সন্দেহও করেন, বিদ্যাসাগরের উইলটিও জাল। সেটি নারায়ণই বানিয়েছিলেন। ১৮৩৭ সালে যে ভদ্রলোক ল কমিটির পরীক্ষায় পাশ করেছিলেন সসম্মানে, তিনি তাঁর উইলে এমন ফাঁক রাখবেন যে পরে নারায়ণ সবই সাবড়ে দেবেন - এত কাঁচা কাজ বিদ্যাসাগর করতে পারেন বলে মনে হয় না।
তবে দুটি ক্ষেত্রেই কোনও স্পষ্ট সূত্র দিতে পারব না। সবাই এড়িয়ে গেছেন।
এখন কুমারটুলির কেস নারায়ণের কি না জানি না। জানার উৎসাহও নেই। ব্যক্তিগত বিষয়ে কাদা ঘাঁটার রুচিও নেই।
এ ছাড়া বিদ্যাসাগর সম্পর্কিত অন্য কোনও প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন। চেষ্টা করব উত্তর দেওয়ার, যদি আদৌ পারি।
একটু ভুল হচ্ছে, ওটি সম্ভবত বিদ্যাসাগর এর ছেলের দিক দিয়ে বংশধর, যে কারণে বিদ্যাসাগর ছেলেকে সারা জীবন ক্ষমা করেন নি।
ছোটো বেলায় বাবা কী বলেছিলেন, বাবা কতদূর সঠিক জানতেন আর লোকশ্রুতিই বা কতদূর সঠিক বা কানঘেঁষা সঠিক, সেসব আবার ফেসবুকে পোস্ট করার আগে যাচাই করার দরকার হয়না কীনা !
শম্বর ও দৃষ্টিতব একচক্রা রথের ঠাকুর/
রক্তচক্ষু অশ্ব মূর্ছা যায়, ছুটিবে সে আর কতদূর?
@রঞ্জনদা বা অন্য কেউ?
এতোজ,
ওটা দাদুর সেই 'পতিতা' কবিতাটা না?
"ধন্য ধন্য হে রাজমন্ত্রী, চরণে তোমার নমস্কার।
লও ফিরে তব স্বর্ণমুদ্রা , লও ফিরে তব পুরস্কার।"
তারপর বুদ্ধদেব বসুর 'একটি মরচে পরা পেরেকের গান' কবিতাটি এবং 'তপস্বী ও তরঙ্গিনী' নাটক!
একটা হেব্বি ডায়লগ ছিল -- আনন্দ তোমার নয়নে, আনন্দ তোমার চরণে।
উনিশ বছর বয়সে গায়ে কাঁটা দিত।
জন্মের 'বৈধ-অবৈধ' কী পুরুষতান্ত্রিক নির্মাণ নয়?
"কোথা থেকে তাঁর এক অবৈধ সন্তান এনে হাজির করেছেন এক মহিলা। তিনি আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা। নাকি "গবেষণা" করে বার করেছেন বিদ্যাসাগর নিজের পদস্খলন ঘটিয়ে এইসব করেছিলেন"
এইটা হচ্ছে যাকে বলে "হাসি খুশী ঘোড়াড্ডিম্ভাজা"র আদর্শ উদাহরণ! হাতে কতটা সময় থাকলে এই সব লোকে করতে পারে! সে গবেষণা কি পিয়ার রিভিউ করা হয়েছে?