নিয়ে এলাম গরম খবর
মাইরি এদিনও দেখতে হল। সেক্টর ফাইভ নিয়ে আইটিকুলিদের নষ্টলজি। হানুদা থাকলে এসপেরান্টোয় গালাগাল দিত।
aka | 2600:1005:b140:f3a3:4db5:aa68:8ec5:9675 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৩:২৪
সত্যিই কি সব দিন ছিলো , মুখোমুখি বসে সেসব দিনের স্মৃতিচারণ করতে ভালো লাগে
লকডাউন উঠে গেলে অনির্বান এর বাসায় একদিন গেট টুগেদার আরেঞ্জ করার কথা হচ্ছে , ওখানে আসবেন আশা করি , তাহলে জমিয়ে আড্ডা হবে , সুযোগ পেলে আপনার সেই ইছামতী তে মাছ ধরতে যাবার গল্পটা আরেকবার শুনবো কিন্তু
গানের চর্চা এখনো আছে নিয়মিত ? দু কলি শুনতে পেলেও মন্দ হতোনা
এতক্ষনে নিশ্চয় জেনে গ্যাছেন আমার পরিচয়
আশা করি শিগগির দেখা হবে
ভালো থাকবেন
আরও পয়েঁরো বছর পিছিয়ে যান স্যার। বিকেলে সাইকেল চেপে লুকিয়ে সিগারেট খেতে যেতুম সেক্টর থ্রি অব্দি, কারণ তখন সেক্টর ফাইভ সেচ ভবনের ড্রইং শিটে। সেক্টর থ্রিতে পুলিশ ট্রেনিং-এর কী একটা নতুন টাইপের বাড়ি ছিল। বসতবাড়ির সংখ্যা নিউজিল্যান্ডের থেকেও কম। নাম্বার টেন নামক সস্তার সিগারেট টেনে মৌরি বা চমনবাহার মুখে ফেলে পাড়ায় ফিরে ফুটবল।
এই দস্তুর কে দেখেই কি পরশুরাম লিখেছিলেন ?
ব্যোম নারায়ণ ধুস্তুর স্বামী
দস্তুর মতো প্রস্তুত আমি ?
কলকাতার আরেক বিখ্যাত পার্সি ছিলেন সি আর ইরানী । স্টেটসম্যানের বিখ্যাত এডিটর । স্টেটসম্যানকে দুঃসময়ে রক্ষা করেছিলেন । তাঁর স্ত্রী থ্রিতি ইরানীও বিখ্যাত বিউটিশিয়ান । তবে ইরানীরা বোধহয় বোম্বের লোক কলকাতায় কর্মসূত্রে এসেছিল ।
কুলজিয়ান, সাধন দত্ত এসব নাম বাবার মুখে শুনতাম । বিষয়, ব্যক্তি সম্পর্কে ভাল জানিনা ।
সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ’-এর মঞ্চেও উমফান দুর্নীতির প্রসঙ্গ তুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দু’একটি ঘটনা নিয়ে বিরোধীরা অতিরঞ্জিত করে দেখাচ্ছে বলে অভিযোগ করলেন মুখ্যমন্ত্রী। আমফানের পর থেকে বারবার তৃণমূলের বিরুদ্ধে ত্রাণ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ‘স্বজনপোষণ’ নিয়ে একাধিকবার কাঠগড়ায় উঠেছেন নেতাকর্মীরা। যদিও দুর্নীতিগ্রস্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াও হয়েছে শাসকদলের তরফে। তবে সেই পদক্ষেপকে নেহাত ‘লোক দেখানো’ বলতেও দ্বিধা করেনি বিরোধী শিবির। বুধবার কলকাতা পুলিশের এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে দুর্নীতি প্রসঙ্গে বিরোধীদের জবাব দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এই ইস্যুতে সিপিএমকে কড়া আক্রমণ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।
তিনি বলেন, ‘কিছু বিক্ষিপ্ত ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করার চেষ্টা করছে কোনও কোনও রাজনৈতিক দল। ৭-৮ শতাংশ মানুষ এসব কাজ করছে। তাদের বিরুদ্ধে এফআইআর হচ্ছে। ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সিপিএমের আমলে ১০০ শতাংশ চুরি করত পঞ্চায়েতে। আমরা ৯০ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছি। এখনও ১০০ শতাংশ পারিনি। কারণ, একবারে সব চোর উত্খাত করা সম্ভব নয়। তবে আস্তে আস্তে ১০০ শতাংশ পারবো। অন্য রাজ্যে গিয়ে দেখুন ৯০ শতাংশই দুর্নীতি। আমি আমার দলীয় নেতাকর্মীদেরও ছেড়ে কথা বলি না। মানুষের টাকা যেন কেউ না নেয় এটাই আমার নির্দেশ।’ সিপিএমকে আক্রমণ করে মুখ্যমন্ত্রীর আরও দাবি, ‘সিপিএম ৩৪ বছর ধরে দুর্নীতি করে গিয়েছে। সরকারি দফতর গুলির নিচুতলায় এখনও এসব ব্যবস্থা চালু রয়েছে। একদিনে তো কারও অভ্যাস বদলানো যাবে না। এটাকে সামলাতে আমাকে আরও লড়াই করতে হবে।’পুলিশ ব্যবস্থা নিচ্ছে। দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়া হয় না।’
রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে আমফানে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য সরকারি আর্থিক ক্ষতিপূরণ বিলি নিয়ে দুর্নীতির অসংখ্য অভিযোগ সামনে এসেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অভিযোগের তির শাসক দলের নেতাদের বিরুদ্ধে। কিছু ক্ষেত্রে বিরোধীদের হাতে থাকা পঞ্চায়েতগুলির বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ উঠেছে। একের পর এক অভিযোগ সামনে আসার পর বহু জায়গাতেই দলীয় নেতা এবং পঞ্চায়েত সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে শাসক দল। প্রশাসনিক স্তরেও অন্যায্য ভাবে যারা ক্ষতিপূরণ নিয়েছে, তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে।
ওদিকে জগদীপ চলে গেলেন
শুধু ধোনখড় পড়ে রইলো
আকাদা জানতে চাইছিলেন ড্রপলেট আর এইরবর্ন এর তফাৎ
গোদা বাংলায় যদি ড্রপলেট হয় , তো আপনি যতটা দূরে পিচিক করে থুথু ফেলতে পারবেন মোটামুটি ততদূর গিয়ে ভাইরাস ধরাশায়ী হবে , তার বাইরে যে থাকবে সে সরাসরি নিঃস্বাস এর সঙ্গে ভাইরাস নেবেনা
এয়ার বোর্ন এর ক্ষেত্রে যদি আপনি মাঙ্গসো রান্না করেন , যতদূর লোকে গন্ধ পাবে , যদি আপনার করোনা হয় ও আপনি কাশেন , ততদূর অবধি লোকে নিঃস্বাস এর সঙ্গে ভাইরাস ফ্রি গিফট পাবে
দস্তুরমত।
M N dastur তো পারসী ছিলেন , বাঙালি নয়
রাইট, দস্তুর নয়, ডিসিএল।
WHO confirms today that coronavirus transmission is airborne
সাধন দত্ত কি দস্তুর আর কুলজিয়ান? আর আলো ঘোষের একটা কী যেন সফটওয়্যার কোম্পানি ছিল যেখানে নব্বইয়ের দশকে সব বাঙালি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার একবার চাকরি করেছে?
অ