ওই যে শুনলাম অন্য রাজ্যেও ভূমিপুত্র। তাড়িয়ে দিচ্ছে। ফলে হাতে রইল কলকাতা।
কলকাতা ফিরুন, কলকাতা। সাম্রাজ্যবাদের কালো হাত অনেক শক্ত করলেন। এবার একটু ভূমিপুত্র গর্গ চ্যাটার্জির হাত শক্ত করুন।
এরপরে বাদামী সিটিজেনদের তাড়াবে। ঘুটিয়ারি শরিফ উচ্চ বুনিয়াদী বিদ্যালয়ে দুই মেয়ের নামে দুটো ভর্তির দরখাস্ত ঠুকে দেব ভাবছি।
চেনা এক পরিবার ভিসার চক্করে দেশে ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছিল। জিনিসপত্র গাড়ি সব এখানে রেখে ফেরার টিকিট কেটে তারা দেশে ফিরেছিলো- এখন তার H1B কবে হবে ভগা জানে- এদেশের কোম্পানিও তার ব্যাপারে হাত ধুয়ে ফেলেছে।যারা এদেশে আছে, তাদের অনেকেই ভিসার চিন্তায় জেরবার- সাংঘাতিক অবস্হা!
যারা এদেশে গ্রিনকার্ডের জন্যে অপেক্ষা করছে তাদেরও চিন্তার শেষ নেই- কী যে হবে কেউ জানে না!
ইলিনয়ে আমাদের স্টেজ ৪ চলছে। রেস্তোরা,সেলুন ইত্যাদিও সতর্কতা বজায় রেখে খুলে গেছে।দোকানে মাস্ক পরে যাওয়া বাধ্যতামূলক হলেও দু চারজন বীর দিব্যি আনন্দে এমনিই ঘুরে বেড়াচ্ছেন দেখলাম। কেউ কাশলে বা হাঁচলে লোকে মার্কিন ভদ্রতা ভুলে সোজা ভুরু কুঁচকে তাকাচ্ছে ,এটা নতুন:)
ফলে স্কুল খুলবে বলছে। ছাত্রছাত্রীদের সপ্তাহে তিনদিনের বেশি স্কুলে যেতে হবেনা। বাবামা চাইলে পুরো অনলাইন ক্লাশের জন্যেও দরখাস্ত দিতে পারেন। দোকান( ছেলের ভাষায়) আদৌও খুলবে কিনা বা পুরোটাই অনলাইন হবে কিনা এটাই এখন দেখার। আপিশ কাচারি এখনো খোলেনি। যাদের পক্ষে সম্ভব তারা বাড়ি থেকে কাজ করছেন।
*স্বাধীনতাদিবস এবার দেশের কালীপুজোর মতো আনন্দ পেয়েছি- বাইরে কটা প্রদীপ জ্বালিয়ে নিলেই মনে কোনও খেদ থাকতো না!
আরে সেই বিশ্বরূপান্তুয়া!!!! অনেকদিন বাদে এলেন। ঃ-)
এখন বিশ্বরূপুডিং হয়ে গেছি , আকাদার পুডিং এর রেসিপির অপেক্ষায়
:|: | 174.254.197.243 | ০৮ জুলাই ২০২০ ০৩:৪৭
অনেক ধন্যবাদ স্যার
এযাত্রা রামুকে আর বিরক্ত করতে হলোনা
@Tim
ইন্ডিয়ায় প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে অনেকে চাকরি নিচ্ছে। দিল্লী বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি ছেড়ে শিব নাদার, অশোকা ইউনিভার্সিটিতে চলে গেছে অনেকে । ভারতে অন্যান্য অঞ্চলেও তাই । সেখানে মাইনে ভাল। ইন-ক্যাম্পাস লাইফ ।
@sm
লকডাউন বাড়ার কথা আর বলবেন না। আর পারা যাচ্ছেনা । সমস্ত কাজ, সব কিছু বন্ধ হয়ে রয়েছে । অনলাইনে এভাবে 'ওয়ার্ক-ফ্রম- হোম' মানসিক ভাবে চাপের হয়ে যাচ্ছে । সঙ্গে ঘরের নানা কাজকর্ম । সকালে এক্তু বাজারে। সেও গ্লাভস, মাস্ক পরে। সন্ধ্যে সাত টা থেকে সাড়ে আটটা অবধি হাঁটতে আর দৌড়তে বেরোই । ওটার জন্যে মুখিয়ে থাকি।
বাসে ভিড় দেখে আতঙ্ক লাগছে। একদিন গড়িয়াহাট থেকে ফিরছি। মেঘমল্লারের সামনে অটো স্ট্যান্ডে এসে জিজ্ঞেস করলাম 'কতজন নিচ্ছেন ?' জবাব 'আগের মতই। পেছনে তিনজন, সামনে একজন।' বলতে বলতে পাশে একটা ট্যাক্সি এসে হাজির । আজকাল ট্যাক্সিচালকেরা কি বাধ্য হয়েছে ! মিটারের যা ওঠে তার থেকে দশ, বিশ টাকা বেশী চাইলেও লজ্জা পেয়ে যায় !
মাস্ক ঠিকমতন পরলে ইনফেকশন ছড়ানো অনেকটাই কমে।
আকাদা একদম সঠিক বলেছেন , তবে কিনা যদি ইনফেক্টেড আর এক্সপোসড দুজনেই মাস্ক পরে থাকেন এবং দু জনের সার্জিকাল মিনিমাম ৩ লেয়ার মাস্ক থাকে তো ইনফেকশন রেট ২.৫ পার্সেন্ট মতো , যে কাশছে , তার মাস্ক না থাকলে রেট ৩০ পার্সেন্ট এর বেশি
এরোসল এর হিসেব আলাদা , সেক্ষেত্রে n95 লাগবে
যেমন ITU ইত্যাদি