হাজির হলাম এইমাত্র। বলুন আতোজ।
কালি বলায় মনে পরে গেল এটা
@atoz
ধ্যাত্তেরি, যত ভুল লিঙ্ক পেস্টাচ্ছি আজ
ওটা নীল ঘূর্ণির, সরি
@A-Z
নীল ঘূর্ণি
https://drive.google.com/file/d/0B4ENAkCqoXegalA4dV9VQ050WWM/view
@অভি বাবু
সরি, ভুল পেস্ট হয়েছিল
@avi
এইটা চাইছেন কি?
https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=10897&page=4%E0%A5%A4
এই পোস্টগুলোর জন্যেই ওই টইটা খুজছিলাম। আনন্দবাজার ও ভারতের প্রতিরক্ষাবাহিনী। ওখানে এই আধুনিক অস্ত্রসমূহের সামগ্রিক উল্লেখ ছিল। বিশেষত কালি।
আশির দশকের গোড়ায় বিশ্বের প্রতিটি দেশই যখন লেজার অস্ত্র তৈরির পথে হাঁটছিলো, তখন ভারত ঠিক করে লেজারের থেকেও শক্তিশালী কোন অস্ত্র তৈরি করবে। তারপর ১৯৮৫ সালে প্রথম উন্নতমানের এই ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির কাজ শুরু হয়। উন্নত প্রযুক্তি সম্পন্ন এই অস্ত্রটির নাম ‘কালি'(KALI)। পুরো নাম অর্থ হলো ‘কিলো অ্যাম্পিয়ার লিনিয়ার ইঞ্জেক্টর’। ভারতের আকাশে ঢোকার আগেই যেকোনো মিসাইলকে টুকরো টুকরো করে দিতে পারে এই ‘কালি’। যে কোনো শক্তিশালী যুদ্ধবিমানকেও মুহূর্তের মধ্যে ধ্বংস করে দিতে ‘কালি’র জুড়ি মেলা ভার।উল্লেখ্য এই ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রথমদিকে দুর্বল ছিলো।পরবর্তীকালে এটির শক্তি বৃদ্ধি করা হয়। আর শক্তি বৃদ্ধির পর এটি ভয়ঙ্কর একটি শক্তিশালী অস্ত্রে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে এটি এতটাই শক্তিশালী হয়ে উঠেছে যে মহাকাশে ভাসমান যে কোন কৃত্রিম উপগ্রহকেই মুহূর্তের মধ্যে ধ্বংস করে দিতে পারে।
সামরিক মহলে কান পাতলে যতটুকু শোনা যাচ্ছে পরমাণু অস্ত্রের চেয়ে কোন অংশে কম নয় এই শক্তিশালী ভয়ঙ্কর অস্ত্র ‘কালি’। আর এই ‘কালি’র কথা শোনার পর থেকেই আতঙ্কে ঘুম উড়ে গেছে চীন ও পাকিস্তানের।
যুদ্ধের পরিস্থিতিতে কোন দেশ যদি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়ে তখন ‘কালি’ প্রচন্ড গতিতে ছুটে যাবে সেই অস্ত্রের দিকে এবং ওই ক্ষেপণাস্ত্রটিকে লক্ষ্য করে অসংখ্য ইলেকট্রন কণা ছুঁড়তে থাকবে। তারপর এই ইলেকট্রন কণাগুলি বিকিরণ পদ্ধতিতে মাইক্রোওয়েভ বিকিরণে পরিণত হবে। এই মাইক্রোওয়েভ বিকিরণগুলি ভারতের দিকে ছুটে আসা ক্ষেপণাস্ত্রটিকে মুহূর্তের মধ্যে ধ্বংস করে দেবে।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন সাবেক অধিনায়ক, বাংলাদেশ দলের কিংবদন্তী ক্রিকেটার ও নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য Mashrafe Bin Mortaza. জনপ্রতিনিধি হিসেবে করোনার শুরু থেকেই নিজের সংসদীয় এলাকার জনগণের পাশে ছিলেন তিনি, ফ্রন্টলাইন্ট ফাইটারদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া থেকে শুরু করে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার মাধ্যমে নড়াইলকে করোনামুক্ত করবার সাফল্যও দেখিয়েছিলেন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে নিজের পরিবারের সদস্যদের আক্রান্ত হবার পর নিজেও কোভিড-১৯ পজিটিভ হয়েছেন। আমরা প্রার্থনা করছি যেন দ্রুতই সুস্থ হয়ে ওঠেন নড়াইল এক্সপ্রেস!
রিসেন্ট বল ব্যাটের ঘটনায় দুটো মনে পড়ে খুব। এক তো পনেরোর কোয়ার্টারে ওয়াহাব রিয়াজ বনাম শেন ওয়াটসনের ওই কটা ওভার যেখানে দর্শক আর ব্যাটসম্যানের হৃৎস্পন্দন মিশে গিয়েছিল। আর একটা অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড টেস্ট ছিল। কেডাবলু ব্যাটে। মিচেল স্টার্ক একটা স্পেল নামায়, ওভার পাঁচেকের, ওই তিরিশটা বলের গড় গতি ছিল দেড়শো কেপিএইচ, রান হয়নি, উইকেট পড়েনি। প্রতিটা বল ছিল ফেনোমেনাল। পাল্লা দিয়েছিল উইলিয়ামসনের মাটি কামড়ানো জাজমেন্ট।
আপনারা কেউ ইসবগুলের ভুসি দিয়ে গিনেস গিলে দেখেছেন?