এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • lcm | 99.***.*** | ০৮ জুন ২০২০ ০৪:৫৭447329
  • ডিসির ট্রানস্লেশনের বেস্ট পার্ট হল উমা- থার(ড)ম্যান এর ওপর দিয়ে গেছে এই ভার্সানে, পরের এডিশনে হায়ারসেকেন্ডারি দেবে।
  • Tim | 174.102.***.*** | ০৮ জুন ২০২০ ০৪:১৩447327
  • ডিসির অনুবাদ ঃ-)))
    এই সুবাদে মার্চে হুতোদার পদ্যগুলো পড়া হয়ে গেল। দিব্য হয়েছে ঃ-)
  • :|: | 174.254.***.*** | ০৮ জুন ২০২০ ০৪:০৮447326
  • হবুর ০৭ জুন ২০২০ ১৪:৪৬-এ নোটের জন্য ধন্যবাদ। গুপু ভালো নামকরণ। সত্যি ভাবছিলুম, অতটা ভুল দেখেছি। কনফি ফিরে পেয়ে মোগাম্বো খুশ হুয়া! (কে না জানে আনন্দে বাঙালী হিন্দি বলে)
  • :|: | 174.254.***.*** | ০৮ জুন ২০২০ ০৩:৪২447325
  • আচ্ছা, অ্যাপের অ্যাডের ফোংটা নীল কেন? গোলাপী কেন নয়? গ্যাজেট মানেই পুরুষ এই সানির জন্য? নাকি কিছু কাঁবাও আছে এর পিছনে?
  • sm | 2402:3a80:a1f:85d4:0:56:2d19:***:*** | ০৮ জুন ২০২০ ০১:৩৩447324
  • sm | 2402:3a80:a1f:85d4:0:56:2d19:***:*** | ০৮ জুন ২০২০ ০১:৩১447323
  • sm | 2402:3a80:a1f:85d4:0:56:2d19:***:*** | ০৮ জুন ২০২০ ০১:২৮447322
  • de | 182.57.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ২৩:৫৭447320
  • আহা, ডিসির অনুবাদ আর বড়েসের সামারি - কোন কথা হবে না!
  • b | 14.139.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ২২:৫৬447319
  • যাঁরা কোভিড পরবর্তী পাবলিক পলিসি ইত্যাদি তে আগ্রহীঃ
    https://www.i-card.org
  • অর্জুন | 113.2.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ১৭:২৬447318
  • 'আরও একটা কথা। আমার কাজটা হয়ে গেলে ব্যক্তিগত সংগ্রহে থাকা সেই বিষয়ক যে কোনও বই-জার্নাল-লিটল ম্যাগ, পরবর্তীকালে একই কাজ করতে কেউ আগ্রহী হলে তাঁকে খুশি মনে দিতে পারি।' @এলেবেলে বাবু , আমি প্রথমেই ইট পেতে রাখলাম । আপনি ইচ্ছুক হলে সাগ্রহে নেব এবং ফেরত দিতেও অনাগ্রহ দেখাব না। 

    'এইমাত্র সোমনাথ দাশগুপ্ত আমাকে এক সোনার খনির সন্ধান দিলেন হলদিয়াতে।'  সেই 'সোনা খনি'টির বিষয় কি জানতে পারি ? 

    উত্তরপাড়া লাইব্রেরী আর প্রেসিডেন্সি কলেজের লাইব্রেরীটিতে বই, বিশেষ করে জার্নাল ইত্যাদি ঘাঁটাঘাঁটি করতে হবে। সে ব্যাপারে এখানে কেউ সাহায্য করলে বাধিত হব। আরো কিছু পাব্লিক লাইব্রেরীর সন্ধান চাই । 

    পুরনো চিঠি রক্ষিত আছে এরকম কোনো আর্কাইভের কথা কেউ বলতে পারেন !! 

  • অর্জুন | 113.2.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ১৭:১৫447317
  • @Abhyu 

    আপনার ইমেল পেয়ে উত্তর দিয়েছি এই কিছু আগে। আন্তরিক ধন্যবাদ । ওয়াইফাই মাঝে, সাঝেই বিদ্রোহ করছে । 

    আবারও অনেক ধন্যবাদ রইল। :-) 

  • dc | 103.195.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ১৬:২৭447316
  • সবাইকে ধন্যবাদ :d

    অনেক কিছু জানতাম না, কখনো খেয়াল করি নি। শহরে যাঁরা শ্রম দিতে আসেন, তাঁরা কেউ কেউ পার্মানেন্টলি থেকে যান, কেউ কেউ হপ্তায় হপ্তায় বা মাসে মাসে একবার বাড়ি থেকে ঘুরে আসেন। এমনকি এমপি, ইউপি, বিহার, পব, নর্থ ইস্টের মতো দূর দূর থেকে যাঁরা আসেন তাঁরাও বছরে একবার বা দুবছরে একবার বাড়ি থেকে ঘুরে আসেন। আর শহরে আর শহরের বাইরে নানান কারখানা, কনস্ট্রাকশান, রেস্টুরেন্ট, ছোটখাটো দোকানের হেল্পার, মেকানিক ইত্যাদি ইত্যাদি নানাভাবে যাঁরা কাজ করেন আর তার বদলে পয়সা পান, তাঁরা দু তিন মাস কিছুটা টাকা জমান, তারপর গ্রামে নিজেদের আত্মীয়দের কাছে সেই টাকা ট্রান্সফার করেন। এবার মার্চ থেকে টানা লকডাউন আর পাবলিক ট্রান্সপোর্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে এঁরা বিভিন্ন জায়গায় আটকে পড়েছেন। মার্চের শেষে লকডাউন ঘোষনার ফলে এঁদের মধ্যে বেশীর ভাগ মার্চ মাসের মাইনেও পাননি, তার পর গেছে এপ্রিল আর মে, তিন মাস। বেশীর ভাগ সময়টা এঁরা দিনে একবার বা বড়োজোর দুবার খাবার পেয়েছেন, মাঝে মাঝে শেল্টার চেঞ্জ করা হয়েছে। এঁদের মধ্যে বেশীর ভাগের সব পয়সা শেষ, আর আছে খাওয়া থাকা সব ব্যপারেই চরম অনিশ্চয়তা। সব্বাই বাড়ি ফিরে যেতে চান, এমনকি যাঁরা শহরে তিন চার বছর কাটিয়ে দিয়েছেন তাঁরাও একবার বড়ি থেকে ঘুরে আসতে চান। এদিকে ট্রেন নিয়ে চূড়ান্ত গন্ডগোল চলছে। কখন কোন ট্রেন চালানো হচ্ছে কোন ঠিক নেই, সেই ট্রেনে কতোজন জায়গা পাবেন তারও ঠিক নেই। অনেকে টিকিট কেটে উঠে পড়ছেন, হয়তো দশ ঘন্টা বা একদিন দেরি হচ্ছে, তাও রওনা দিতে পারছেন। কিন্তু অনেকে বারবার স্টেশানে গিয়েও ফিরে আসছেন। আর স্টেশানে আসাযাওয়া আরেক গল্প, একটু কিছু এদিক ওদিক হলেই পুলিশ লাঠি চার্জ করছে। এই সব আর কি।
  • এলেবেলে | 202.142.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ১৫:০৯447315
  • আরও একটা কথা। আমার কাজটা হয়ে গেলে ব্যক্তিগত সংগ্রহে থাকা সেই বিষয়ক যে কোনও বই-জার্নাল-লিটল ম্যাগ, পরবর্তীকালে একই কাজ করতে কেউ আগ্রহী হলে তাঁকে খুশি মনে দিতে পারি। 

  • এলেবেলে | 202.142.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ১৫:০৪447314
  • গুরুভাই ধন্যবাদ। এইমাত্র সোমনাথ দাশগুপ্ত আমাকে এক সোনার খনির সন্ধান দিলেন হলদিয়াতে। তো সেখানে যাব, মানে হলদিবাড়ি হলেও যেতাম। ওদিকে আমাদের ব্রতীনবাবুকে অনুরোধ করেছি বালি লাইব্রেরি থেকে একটি দুষ্প্রাপ্য বই জোগাড় করার জন্য। আসলে মফস্‌সলে থাকার কারণে লাইব্রেরি অ্যাক্সেস করা সমস্যাজানক। তারপরে দেখব আপনার পরামর্শটা কাজে লাগানো যায় কি না।

  • অপু | 2409:4060:290:12c1::916:***:*** | ০৭ জুন ২০২০ ১৪:৫৮447313
  • আগেকার টা জানি লাস্ট পাচ বছরে

    কয়েকফার ট্রাই করেছি সল্টলেকে AE ব্লকের সামনের আর ফড়েপুকুরের দোকানে। "সেন মহাশয়" বেশশশশশশশ ভুলভাল।

  • হবু | 185.242.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ১৪:৪৬447312
  • :|: | 174.254.194.14 | ০৭ জুন ২০২০ ০৫:১৪

     ওটি মনে হয় কোনো কারণে গুপু (কলকাতা পুলিশ যেমন কপু )
    বাজেয়াপ্ত করিয়াছে 

  • lcm | 2600:1700:4540:5210:48f5:434f:ddb9:***:*** | ০৭ জুন ২০২০ ১২:৪২447311
  • নন্দলাল বসু-র শকুন্তলা, ১৯৫২ তে আঁকা
    https://facebook.com/artfrombengal/

  • lcm | 2600:1700:4540:5210:48f5:434f:ddb9:***:*** | ০৭ জুন ২০২০ ১২:৩৯447310
  • মিষ্টির দোকান নিয়ে লেখাটা বোধহয় প্রতিদিন-এ বেরিয়েছিল
  • সম্বিৎ | ০৭ জুন ২০২০ ১২:৩৬447309
  • মৌচাক-মিঠাই টাইপের দোকানের নাম দিলেও, লিস্টটা খারাপ নয়। নলিন, চিত্তরঞ্জন, বলরামের নাম আর কজন করে। কিছু মহারথী বাদও গেছেন। তবে দোকানের লিস্ট হিসেবে B পাবে। মুড ভাল থাকলে B+ দিয়ে ফেলতে পারি। কিন্তু কী খাবেন লিস্ট C-.

  • গুরুবোন | 2402:3a80:a7a:ccc1:0:64:5dee:***:*** | ০৭ জুন ২০২০ ১২:৩৩447308
  • ডিসির Mjal এর লেখাটাও তো খাসা হচ্ছিল, ঝলক সেখানেই টের পাওয়া গেছিল। থামলেন কেন?
  • b | 14.139.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ১২:১২447307
  • বিজির রায়ের লিস্ট টা কেমন যেন ট্রিপ অ্যাডভাইজরের মিলেনিয়ালদের জন্যে 'কলকাতার মিষ্টি গাইড' এর বঙ্গানুবাদ। প্রাইস ফর টু ? লেডিকেনি বিক্রি না করে "গুলাব জামুন"?? এ কি ছ্যাবলামো?
  • গুরুভাই | 43.25.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ১১:০১447305
  • এলেবেলেকে বলার, যা বইপত্র প্রয়োজন, আপনি যে স্কুল বা লাইব্রেরির সাথে যুক্ত বা তাদের বায়িং লিস্ট ইনফ্লুয়েন্স করার মত অবস্থায় আছেন, তাদের দিয়ে কেনাবার চেষ্টা করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনার কাজের পরে অন্যরাও সেগুলির সুবিধা নিতে পারবে। একইভাবে আশে পাশের স্কুল কলেজের লাইব্রেরি বা অন্য লাইব্রেরি, যেখানে বন্ধুবান্ধব বা অন্য চেনা লোকেদের অ্যাকসেস আছে, সেগুলো থেকে তাদের মাধ্যমে প্রয়োজণীয় বই লেন্ডিং এর কথাও ভাবতে পারেন। খুব রেয়ার কিছু বই যেহেতু আপনি খুঁজছেন না, সাধারণ লাইব্রেরিতে না থাকার কথা নয়।

  • | ০৭ জুন ২০২০ ১১:০১447304
  • ডিসির অনুবাদটা তুখখোর হইছে।
    বরাবরই জানি ডিসি একয়ি ছুপা রুস্তম ট্যু দি পাওয়ার ৫০০০।
  • সুকি | 49.205.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ০৯:০৬447302
  • কদিন আগে ন্যাড়াদার আক্ষেপ দেখছিলাম মিষ্টির ঠিক ঠাক রেফারেন্স হয় নি বলে - মানে কুলীন আর উড়ো টাইপের মধ্যে পার্থক্য করতে পারছে না নাই আজকাল জনতা। 

    তাই ভাবলাম এটা শেয়ার করি - ফেসবুকে পেলাম, বিজির কুমার রায় বলে একজন সংগ্রহ করেছেন - তিনি আবার লিখেছেন তিনি অন্যদের থেকে তথ্য নিয়েছেন। তো যাই হোক, জিনিসটা কাজেরঃ

    এই শহরের ঐতিহ্যের (Kolkata) সঙ্গে যে সব মিষ্টির দোকানের নাম জড়িয়ে, তাদের মধ্যে বেশ কয়েকটির সন্ধান দিতে চলেছি আজ। তাই নিজেকে যদি মিষ্টি প্রেমীর বলে দাবি করে থাকেন, তা হলে এই দোকানগুলিতে একবার ঢুঁ মারতে ভুলবেন না যেন!

    ১| বলরাম মল্লিক ও রাধারমণ মল্লিক (Balaram Mullick & Radharaman Mullick)
    ১৮৮৫ সাল বলরাম মল্লিক এবং রাধারমণ মল্লিকের পথ চলা শুরু। তার পর থেকে একশো বছরেরও বেশি সময় ধরে এই মিষ্টির দোকান সুনামের সঙ্গে নানা স্বাদের মিষ্টি পরিবেশন করে চলেছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকবার কলকাতার সেরা মিষ্টির দোকানের খেতাবও জিতেছে এই প্রতিষ্ঠান। চিরাচিরত বাঙালি মিষ্টি তো বটেই, সেই সঙ্গে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নানা ফিউশন মিষ্টিও বিক্রি হয় এখানে, যার মধ্যে চকোলেট মিষ্টির জনপ্রিয়তা সবথেকে বেশি।

    ঠিকানা (Address): ২, পদ্মপুকুর রোড, ভবানীপুর, কলকাতা। ফোন নং- ০৩৩-২৪৮৬-৯৪৯০। এছড়াও কসবা, নিউ আলিপুর, প্রিন্স আনওয়ার শাহ রোড, পার্ক স্ট্রিট এবং বালিগঞ্জেও এই প্রতিষ্ঠানের শাখা রয়েছে।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): এখানকার জলভরা সন্দেশ না খেলেই নয়! সেই সঙ্গে চেখে দেখতে পারেন আম সন্দেশও।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): ২০০-৩০০ টাকার মতো।

    ২| ভীম চন্দ্র নাগ ( Bhim Chandra Nag)
    ১৮২৬ সালে পরাণ চন্দ্র নাগ প্রতিষ্টা করেন এই মিষ্টির দোকানটি। খোলার দিন থেকেই বউবাজার এলাকায় তো বটেই, কলকাতার অন্যান্য বনেদি এলাকাতেও ভীম নাগের মিষ্টির জনপ্রিয়তা ছিল আকাশ ছোঁয়া। বিশেষত, এদের লেডিকেনি এবং আশু ভোগ তো আজও সমান জনপ্রিয়। এছাড়াও এদের আইসক্রিম সন্দেশ, রোজ ক্রিম সন্দেশ এবং পেস্তা সন্দেশও কম সুস্বাদু নয়। তাই নানা স্বাদের মিষ্টি খেতে যাঁরা পছন্দ করেন, তাঁদের একবার এই দোকানে আসা চাইই চাই!

    ঠিকানা (Address): ৫, নির্মল চন্দ্র স্ট্রিট, বউ বাজার মার্কেটের কাছেই। ফোন নং- ০৩৩-২২১২০৪৬৫।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): এদের চকলেট সন্দশ, রসগোল্লা এবং আম দই চেখে দেখা মাস্ট! ভীম নাগের 'আবার খাবো সন্দেশ'ও কিন্তু বেশ জনপ্রিয়।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): ১৫০-২০০ টাকা।

    ৩| কে সি দাস (K. C. Das)
    মিষ্টির দুনিয়ায় বিপ্লব এসেছে এই প্রতিষ্ঠানের হাত ধরেই। বিশেষত, নানা স্বাদের রসগোল্লা তৈরিতে এদের জুড়িমেলা ভার। যে কারণে ১৮৬৬ সাল থেকে আজ পর্যন্ত কে সি দাসের সুনাম একটুও কমেনি। বরং আরও বেড়েছে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চিরাচরিত বাঙালি মিষ্টির পাশাপাশি এরা নানা স্বাদের ফিউজন মিষ্টিও পরিবেশন করে থাকে। তাছাড়া এদের ল্যাংচা, নলেন গুড়ের রোল এবং গুলাব জামুন কম সুস্বাদু নয়। তাই তো এদের সুনাম এই রাজ্যের গণ্ডি পেরিয়ে পৌঁছে গেছে ভিন রাজ্যেও। আজ কলকাতা শহরের পাশাপাশি দেশের অন্যান্য প্রান্তেও কে সি দাসের মিষ্টি দোকান রয়েছে, যেখানে কলকাতার মতই নানা স্বাদের মিষ্টি পরিবেশন করে হয়ে থাকে।

    ঠিকানা (Address): ১১ এ, এসপ্লেনেড ইস্ট, নিফ মার্কেটের সিগনালের কাছেই। ফোন নং: ০৩৩-২২৪৮৫৯২০।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): এখনে এলে প্রথমেই চেখে দেখবেন নানা স্বাদের রসগোল্লা। এর পরেও যদি পেটে জায়গা থাকে, তা হলে ক্ষীর কদম বা সন্দেশও খেতে পারেন। এদের রসমলাইও কিন্তু বেশ জনপ্রিয়।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): ১৫০-২০০ টাকার মতো।

    ৪| গিরিশ চন্দ্র দে অ্যান্ড নকুড় চন্দ্র নন্দী (Girish Chandra Dey & Nakur Chandra Nandy)
    কলকাতার প্রথম সারির মিষ্টির দোকানগুলির মধ্যে অন্যতম হল এটি। আজ থেকে প্রায় ১৭৫ বছর আগে, ১৮৪৪ সালে পথ চলা শুরু। এত বছর পেরিয়ে গেছে, তবুও এদের মিষ্টির মান একই রয়ে গেছে। তাই তো গিরিশ চন্দ্র আর নকুড় চন্দের জনপ্রিয়তা এত বছরেও একটুও কমেনি। বরং কলেবরে আরও বেড়েছে। আজ কলকাতার পাশাপাশি দেশের অন্যান্য শহরেও এদের মিষ্টি পৌঁছে যাচ্ছে। ভাবছেন, এত জনপ্রিয়তার পিছনে কারণ কী? মূল কারণটা অবশ্যই মিষ্টির মান এবং স্বাদ। বিশেষত, এদের নলেন গুড়ের সন্দেশ, কালাকাঁদ এবং রসমালাই বেজায় সুস্বাদু। সঙ্গে মিষ্টি দই আর চকোলেট মিষ্টি কথাও না বললেই নয়।

    ঠিকানা (Address): ৫৬, রামদুলাল সরকার স্ট্রিট, হেদুয়া, হাতিবাগান, কলকাতা। বেথুন কলেজের কাছেই এই মিষ্টির দোকান। ফোন নং: ৯৪৩২৪৯৪৪২৩।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): ছানার সন্দেশ এবং জলভরা সন্দেশ একবার চেখে দেখতেই হবে। সঙ্গে চকোলেট মিষ্টিও যেন থাকে।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): কম-বেশি ১০০-১৫০ টাকা।

    ৫| বাঞ্ছারাম (Banchharam)
    ১৯৭৬ সালে মধ্য কলকাতায় একটা ছোট্ট দোকান থেকে শুরু। তারপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয় এই মিষ্টির দোকানের মালিক বাঞ্ছারাম ঘোষকে। এদের মিষ্টি এতটাই সুস্বাদু ছিল যে খুব অল্প সময়েই বাঞ্ছারামের নাম মিষ্টি প্রেমীদের মাঝে তুমুল জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। আর আজ তো কলকাতার প্রথম সারির মিষ্টির দোকানগুলির মধ্যে অন্যতম হল এটি। এদের রসগোল্লা এবং সন্দেশ যেমন জনপ্রিয়, তেমনি পুলি পিঠে এবং মিহিদানার জনপ্রিয়তাও কম নয়। বিশেষত, বাঞ্ছারামের ভ্যানিলা এবং স্ট্রবেরি সন্দেশ একবার চেখে না দেখলেই নয়।

    ঠিকানা (Address): বি/৪, বাঘা যতীন মার্কেট কমপ্লেক্স, যাদবপুর, কলকাতা। কলকাতার বিভিন্ন প্রান্তে এদের বহু শাখা রয়েছে।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): মষ্টি দই খেতেই হবে। সঙ্গে রসগোল্লা এবং রাধাবল্লভিও চেখে দেখতে পারেন।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): ১৫০-২০০ টাকা।

    ৬| সেন মহাশয় (Sen Mahasay)
    ট্র্যাডিশনাল বাঙালি মিষ্টি খেতে মন চাইছে? তা হলে পৌঁছে যান সেন মহাশয়ে। এদের মনোহরা, মিহিদানা, সিতাভোগ, দরবেশ এবং নানা স্বাদের সন্দেশ যেমন বেজায় সুস্বাদু, তেমনই মালাই চপও কম মুখরোচক নয়। তাই তো সেই ১৮৬৬ সাল থেকে সুনামের সঙ্গে বাঙালিদের মিষ্টি খাইয়ে চলেছে এরা। এই কারণেই কলকাতার সেরা মিষ্টির দোকানগুলির লিস্টে একেবারে উপরের দিকে সেন মহাশয়কে না রাখলেই নয়!

    ঠিকানা (Address): ১/১সি শিবদাস ভাদুড়ি স্ট্রিট, শ্যামবাজার, কলকাতা। ফোন নং: ০৩৩-২৫৫৫৫০২২। শ্যামবাজার ছাড়াও লেক মার্কেট, গড়িয়াহাট, সল্টলেক সেক্টার-১ এবং ভবানীপুরেও এদের শাখা রয়েছে।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): মনোহরা, মিহিদানা এবং সীতাভোগ চেখে দেখতেই হবে।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): ১০০-১৫০ টাকা।

    ৭| মিঠাই (Mithai)
    ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠা হয় এই মিষ্টির দোকান। এদের সন্দেশ যেমন মিষ্টি প্রেমীদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়, তেমনই মিঠাইয়ের মিষ্টি দই এবং চমচমও কম সুস্বাদু নয়। আর যদি নোনতা কিছু চেখে দেখতে মন চায়, তাহলে কচুরি এবং গরম গরম সিঙ্গারা খেতে ভুলবেন না!

    ঠিকানা (Address): ৪৮বি, সৈয়দ আমির আলি অ্যাভিনিউ, বেক বাগান, বালিগঞ্জ, কলকাতা।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): এখানে এলে প্রথমেই চেখে দেখবেন এদের আম সন্দেশ। তারপর একে একে চমচম এবং লেমন সন্দেশও খেতে হবে বই কী। ইচ্ছা হলে মিষ্টি দইও খেতে পারেন।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): ১০০-১৫০ টাকার মতো।

    ৮| শ্রী হরি মিষ্টান্ন ভাণ্ডার (Sri Hari Mistanna Bhandar)
    কলকাতার শতাব্দী প্রাচীন মিষ্টির দোকানগুলির মধ্যে অন্যতম হল এটি। ১৯১২ সালে শ্রী হরির পথ চলা শুরু। তার পরে কেটে গেছে বহু বছর। তবুও একটুও কমেনি এই মিষ্টির দোকানের জনপ্রিয়তা। আর কেন কমবেই বা বলুন! এদের ল্যাংচা এবং রাধাবল্লভী যে একবার খেয়েছে, সে যে বারে বারে ফিরে আসবে, তা হলফ করে বলা যেতে পারে। তাই কলকাতার সেরা মিষ্টির দোকানগুলির লম্বা লিস্টে শ্রী হরির জায়গা পাকা।

    ঠিকানা (Address): দোকান নং ৩৫এ এবং ৩৫বি, এস পি মুখার্জি রোড, ভবানিপুর, কলকাতা।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): এখানকার ল্যাংচা খুব জনপ্রিয়। ইচ্ছে হলে খেতে পারেন মিষ্টি দইও।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): ১০০ টাকা।

    ৯| মৌচাক (Mouchak)
    কোনও সময় কলেজ স্ট্রিটে এলে একবার মৌচাকে ঢুঁ মারতে ভুলবেন না যেন! কারণ এদের মতো সুস্বাদু পান্তুয়া আর শঙ্খ সন্দেশ আর কোথাও পাওয়া যায় বলে তো মনে হয় না। এদের মিষ্টি দই এবং নলেন গুড়ের সন্দেশও বেজায় মুখরোচক। তাই না গত ১৭৫ বছরে একটুও কমেনি এদের জনপ্রিয়তা।

    ঠিকানা (Address): ২, সূর্য সেন স্ট্রিট, কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা। ফোন নং- ৯৮৩০২৪৯০৬৩। এছাড়াও কলকাতা শহরের নানা প্রান্তে এদের বেশ কয়েকটি শাখা রয়েছে।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): শঙ্খ সন্দেশ আর পান্তুয়া মাস্ট। সঙ্গে চলতে পারে চকোলেট সন্দেশও।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): ১০০ টাকা।

    ১০| নবকৃষ্ণ গুঁই, বউবাজার (Naba Krishna Guin, Bow Bazar)
    কলকাতা শহরের ইতিহাসের সঙ্গে যে-যে মিষ্টির দোকানের নাম জড়িয়ে, তাদের মধ্যে অন্যতম হল এই দোকান। এরা নানা স্বাদের ট্র্যাডিশনাল বাঙালি মিষ্টি যেমন বিক্রি করে, তেমনই ফিউশন মিষ্টিরও হদিশ মিলবে এখানে। বিশেষত, এদের রোজ ক্রিম সন্দেশ এবং চন্দন ক্ষীরের মতো মিষ্টির স্বাদ তো না ভোলার মতো।

    ঠিকানা (Address): ৯ বি, নির্মল চন্দ্র স্ট্রিট, বউবাজার, কলকাতা। ফোন নং- ৯৮৩০১৪৬০৬৩।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): রোজ ক্রিম সন্দেশ এবং চন্দন ক্ষীর।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): ১০০-১৫০ টাকা।

    ১১| কামধেনু (Kamdhenu Sweets)
    ১৯৯৫ সালে পথ চলা শুরু এই মিষ্টির দোকানের। তারপর থেকে দুই দশক কেটে গেছে। কিন্তু এদের মিষ্টির জনপ্রিয়তা একটুও কমেনি। বরং দিনে দিনে আরও কলেবরে বাড়ছে। এখন তো কলকাতা শহরের নানা প্রান্তে খুলে গেছে এদের বেশ কয়েকটি শাখা।

    ঠিকানা (Address): ৫৫, যাদবপুর সেন্ট্রাল রোড, বিধান পল্লী, কলকাতা। ফোন নং- ০৯২৩১৫৫১৮৯১। যাদবপুর ছাড়াও গড়িয়া, নেতাজিনগর এবং ব্রাহ্মসমাজ রোডেও এদের শাখা রয়েছে।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): এখনকার কাঁচা গোল্লা বেশ জনপ্রিয়। তাই এই মিষ্টিটি চেখে দেখা মাস্ট! সঙ্গে স্বাদ নিতে পারেন আম সন্দেশ এবং কাজু-পেস্তা সন্দেশেরও।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): ১০০-১৫০ টাকা।

    ১২| নলীন চন্দ্র দাস অ্যান্ড সন্স (Nalin Chandra Das & Sons)
    নানা স্বাদের সন্দেশ খেতে যদি মন চায়, তা হলে একবার পৌঁছে যেতেই পারেন এই মিষ্টির দোকানে। বিশেষত, এদের বাটার স্কচ জলভরা সন্দেশের জনপ্রিয়তা তো আকাশ ছোঁয়া।

    ঠিকানা (Address): ৩১৩, রবীন্দ্র সরণি, নতুন বাজার, কলকাতা। ফোন নং- ০৩৩-২৫৫৫৮৪০৭। এছাড়াও এদের রাসবিহারি, হেদুয়া, নিউ টাউন এবং ইকো পার্কের বাংলা মিষ্টি হাবেও শাখা রয়েছে।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): এখানে এলে বাটার স্কচ জলভরা সন্দেশ খেতে ভুলবেন না। ইচ্ছে হলে চেখে দেখতে পারেন মালাই রোলও।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): ১০০ টাকা।

    ১৩| দ্বারিক গ্র্যান্ড সন্স (Dwarik Grandsons)
    বাহারি জাঁকজমক নেই বটে। কিন্তু নানা স্বাদের মিষ্টি মিলবে এখানে। আর তার স্বাদও মন্দ নয়। তাই কলকাতার সেরা মিষ্টির দোকানগুলির লিস্টে দ্বারিককে না রাখলেই নয়। তাই কোনওদিন শ্যামবাজার চত্ত্বরে এলে একবার ঢুঁ মারতেই পারেন কলকাতার অন্যতম পুরানো এই মিষ্টির দোকানে।

    ঠিকানা (Address): ১২৫/২, বিধান সরণি, শ্যামবাজার, কলকাতা।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): এদের কাঁচাগোল্লা চেখে দেখতে ভুলবেন না যেন।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): ১০০ টাকা।

    ১৪| চিত্তরঞ্জন মিষ্টান্ন ভাণ্ডার (Chittaranjan Mistanna Bhandar)
    ১৯০৭ সালে হীরালাল ঘোষ শুরু করেন এই মিষ্টির দোকান। এদের রসগোল্লা খুব জনপ্রিয়। মিলবে নানা স্বাদের সন্দেশ এবং রসের মিষ্টিও। বিশেষত, এদের গোলাপজাম তো বেজায় মুখরোচক। তাই মিষ্টি প্রেমীদের একবার এখানে না এলেই নয়!

    ঠিকানা (Address): ৩৪ বি, শোভাবাজার স্ট্রিট, লাল মন্দিরের কাছে, কলকাতা। ফোন নং- ০৩৩-২৫৫৫৬০২৬/ ৯২৩৯৩২৫৫৯৯।

    মাস্ট ট্রাই (Must Try): রসগোল্লা এবং গুলাব জামুন।

    দু'জনের খরচ (Price For Two): ১০০ টাকা।

  • Abhyu | 47.39.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ০৭:২৫447301
  • অর্জুনবাবু, আপনার ইমেলের উত্তর দিয়েছি, পেয়েছেন কিনা বুঝতে পারছি না। আপনি নিঃসঙ্কোচে আমার কথা জানাবেন। আমি কয়েকজনের সাথে যোগাযোগও করেছি।
    অভ্যুদয়
  • S | 69.146.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ০৫:৫৬447300
  • ফক্স নিউজের বক্তব্যঃ
  • :|: | 174.254.***.*** | ০৭ জুন ২০২০ ০৫:১৪447299
  • আধুনিক বিরিঞ্চিবাবাকে নিয়ে লেখাটা কি এখানেই পড়লাম? খুঁজে পাচ্ছিনা তো! না কি অন্য কোনও টইতে আছে? হেল্পাবেন কি কেউ?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত