পুলিশ ভাবছে , এতো আচ্ছা মুশকিল | 193.182.***.*** | ০৩ জুন ২০২০ ০০:০৪447085‼সাংবাদিক বরখা দত্ত গত দুমাস ধরে রাস্তায় বেরিয়ে পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে খবর করছেন।
‼মাঝরাতে (রাত তখন ১টা হবে) মহারাষ্ট্রের Bhiwandi এর কাছ থেকে যাওয়ার সময় হঠাৎ এক বাচ্ছার কান্নার আওয়াজ পেলেন।
দেখলেন দলে দলে পরিযায়ী শ্রমিকরা তাদের ছোট ছোট বাচ্চাদের নিয়ে মহারাষ্ট্র থেকে উত্তরপ্রদেশের দিকে হেঁটে চলেছে। তাদের কাছে পর্যাপ্ত খাবার নেই , না আছে তৃষ্ণা নিবারণের জন্য পর্যাপ্ত জল। দিনের প্রখর রৌদ্রের জন্য রাতেই তারা হাঁটছেন তাছাড়া রাত্রে তাদের নিরাপদে ঘুমানোর জায়গাই বা কোথায়?পায়ে সস্তার রাবারের চপ্পল তাই পরেই মাইলের পর মাইল হেঁটে চলেছে তারা। না তারা ট্রেন বা বাসে করে ফেরার সুযোগ পায়নি। তাদের ঘরে ফিরতেই হবে নাহলে হয়তো না খেতে পেয়ে মারা যাবে। বিভুঁই এ পরে থেকে না খেতে মরে যাওয়ার থেকে যদি পথে মৃত্যু আসে তাকেই তারা শ্রেয় বলে মনে করছে। এটাই হলো আমাদের রিয়েল ইন্ডিয়া। কোনো বিদেশি কে আপ্যায়ন করার জন্য কয়েকশো কোটি টাকা খরচ করা যেতে পারে , খরচ করা যায় পাঁচিল তৈরি করার জন্য যাতে গরিবদের না দেখা যায়। অথচ এই শ্রমিকদের নিয়ে সরকারের মাথা ব্যাথা নেই।
❗এই শ্রমিকরা ফসল ফলায় বলে আমরা খেতে পাই, এই শ্রমিকরা রাস্তা তৈরি করে বলে আমরা চলতে পারি ও এলিট ক্লাসের লোকেরা দুরন্ত গতিতে মার্সিডিজ ছোটাতে পারে।এরাই রানওয়ে তৈরি করে যেখানে এরোপ্লেন নামে।
❗কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের একটা কবিতার শেষ কটা লাইন মনে পড়ছে ,-
আমি যেন সেই বাতিওয়ালা,
যে সন্ধ্যায় রাজপথে-পথে বাতি জ্বালিয়ে ফেরে
অথচ নিজের ঘরে নেই যার বাতি জ্বালার সামর্থ্য,
নিজের ঘরেই জমে থাকে দুঃসহ অন্ধকার।।
ডিলিট করতে হাত কাঁপবে | 185.5.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ২৩:৪১447084To Paul Robeson
They don't let us sing our songs, Robeson,
Eagle Singer, Negro brother,
They don't want us to sing our songs.
They are scared, Robeson,
Scared of the dawn and of seeing
Scared of hearing and touching.
They are scared of loving
The way our Ferhat loved.
(Surely you too have a Ferhat, Robeson, What is his name?)
They are scared of the seed, the earth
The running water and the memory of
a friend's hand
Asking no discount, no commission, no interest
A hand which has never passed like a bird in their hands.
They are scared, Negro brother,
Our songs scare them, Robeson.

অবশেষে নিশ্চিন্তি | 185.5.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ২৩:১৬447082মানুষ স্ট্যালিন ( পর্ব - 1 ) : - স্ট্যালিনের সম্বন্ধে সবচেয়ে বড় কুৎসা বা অপপ্রচারটা ফ্যাসিস্ট ও দক্ষিণপন্থী শিবির থেকে তাদের পেটোয়া প্রচারমাধ্যম থেকে চালানো হয় , সেটা হল - স্ট্যালিনএর সামনে নাকি মুখ খোলা যেত না ,কোন বিরুদ্ধতার কথা তিনি শুনতে চাইতেন না ,তাঁকে দেখলে নাকি ভয় হোত ,এই প্রসঙ্গে কিছু আলোকপাত করার চেষ্টা করছি : - বিখ্যাত সাহিত্যিকার ও বুদ্ধিজীবী এইচ জি ওয়েলস লিখেছেন - আমার ধারনা হয়েছিল , লোকে তাকে ভয় করে বলেই তিনি এতদিন শাসন ক্ষমতায় আছেন। কিন্তু তার সাথে কথা বলার পর বুঝলাম ,তিনি এমন একজন মানুষ যার সম্পর্কে ভয়ের কোনও কারনই থাকতে পারে না । আর কেউ তাঁকে ভয় পায়না বলেই , তাঁর প্রতি সবার গভীর শ্রদ্ধা আছে বলেই ,দেশের লোক তাঁকে নেতা হিসাবে মেনে নিয়েছে। আনা লুই স্ট্রং ও একই অভিজ্ঞতার কথা লিখেছেন। ক্রুশ্চেভ যখন বললেন স্ট্যালিনের সামনে মুখ খোলা যেত না , ভারতবর্ষে বিশিষ্ট মার্কসবাদি এম এন রায় তখন জীবিত । উনি নিজেও স্ট্যালিন বিরোধী ছিলেন । কিন্তু তিনি ক্রুশ্চেভকে সমর্থন না করে বললেন - ক্রুশ্চেভের এই বক্তব্য সত্য নয় , আমি নিজে তার সঙ্গে তর্ক করেছি , দেখেছি খুব ধৈর্য্যের সাথে তিনি বক্তব্য শোনেন,যুক্তির মূল্য দেন। রেড আর্মির মার্শাল জুকভ লিখেছেন - যারা বলছেন স্ট্যালিন বিরোধিতা পছন্দ করতেন না , তারা মিথ্যেবাদী। যুদ্ধের সময়ে আমি তার সাথে ঘনিষ্ঠ ভাবে কাজ করেছি , এমনকি যুদ্ধের সময়ে বহু বিষয় নিয়ে আমাদের মধ্যে মত বিরোধ হয়েছে, আমি দেখেছি তিনি যুক্তির গুরুত্ব দেন । স্ট্যালিনের দেহরক্ষী আলেক্সী রিবিন ,সামান্য একজন মানুষ । তিনিও বলেছেন আমরা স্ট্যালিনের সাথে তর্ক করতাম , তিনি ধৈর্য্য ধরে সব শুনতেন। শোনার একটা অদ্ভুত ক্ষমতা ছিল তার। কখনো কখনো বলতেন - তোমাদের কথা ভেবে দেখবো আমি। যারা বলেন স্ট্যালিন বিরোধিতা পছন্দ করতেন না ,তারা ভুল বলছেন । স্ট্যালিন কিভাবে যৌথ সিদ্ধান্ত নিতেন সেই সম্পর্কে জুকভ লিখেছেন - স্ট্যালিন কোন পরিকল্পনা একা করতেন না । যুদ্ধের ফ্রন্টে যারা দায়িত্বে আছেন তাদের থেকে সাজেশন্স চাইতেন। নতুন কিছু বড় কিছু করার আগে ফ্রন্টের সাজেশন্স হেডকোয়ার্টারে ,বিভিন্ন মিলিটারী ডিপার্টমেন্টে পাঠাতেন এবং তাদের পরামর্শ নিতেন,তারপরে কমান্ডারদের সাজেশন্স নিতেন। তারপরে পলিটব্যুরোতে বসতেন । পলিটব্যুরো ঠিক করার পরে আবার সেই সাজেশন্স পাঠাতেন ফ্রন্টে । যারা রণাঙ্গনে লড়ছে তাঁরা যখন ওই পরিকল্পনায় সায় দিতেন , তখন তা কার্যকর হোত। কিভাবে সকলকে ইনভলবড রেখে সিদ্ধান্ত নিতে হয় তার অসাধারন দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন আমাদের সামনে। জুকভ লিখেছেন স্ট্যালিন কথা বলতেন খুব কম,অন্যদের কথা বেশি শুনতেন মন দিয়ে ।কিন্তু বাগাড়ম্বর একদম পছন্দ করতেন না। বাড়তি কথা একদম পছন্দ করতেন না । ভুলভাল রিপোর্ট দিলে ভীষন বিরক্ত হতেন । প্রত্যেকটি কথা মন দিয়ে শুনতেন , তারপরে বিশ্লেষন করে সিদ্ধান্তে আসতেন। স্ট্যালিন জবরদস্তি কোন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার ঘোর বিরোধী ছিলেন । তাঁর পদ্ধতি ছিল সিদ্ধান্ত সঠিক হলেও অন্যদের বুঝিয়ে তা করতে হবে,জোর করে নয়। 1930 সালে রাশিয়ার কৃষিক্ষেত্রে যখন কালেক্টিভ ফার্ম গড়ার ব্যাপক আন্দোলন চলছিল , তখন তিনি শুনতে পান কোথাও কোথাও দলের কর্মীরা ও সরকারি কর্মচারীরা কৃষকদের বাধ্য করছে। তখন মোবাইল,কম্পিউটার,ইন্টারনেট ইত্যাদি ছিল না কিন্তু জানার পরেই দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছিলেন স্ট্যালিন এবং দলীয় মুখপত্র প্রাভদায় এর তীব্র সমালোচনা করেছিলেন।
dc | 103.195.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ২৩:০০447080
সেই আ চা ট্রো | 178.209.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ২২:৩৭447079আপনি সার আপনার উচ্চ তর্ক মেধার জন্য জনপ্রিয় ছিলেন আছেন থাকবেন
মধ্যমেধার সাধ্য কি আপনার জনপ্রিয়তায় ইয়ে দেয়
PT | 2409:4060:294:7e8a:b40a:b80a:7ea1:***:*** | ০২ জুন ২০২০ ২২:২৯447078
প্রস্তাবক আ চা ট্রো :a0c:2c95:0:55:afbb | 178.209.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ২২:১০447077'ও হ্যাঁ, এমন কারুর সংগে তর্ক করতে চাইনা, যিনি প্রথমে কিছুই পড়েননা, তারপর আমারি পোস্ট থেকে সিলেক্টিভ আধখানা আমকে পড়তে দেন!'
আমি কি তর্কচূড়ামনি তর্কালঙ্কার উচ্চ মানের তর্কাতীত তার্কিক এক ও একমেবাদ্বিতীয়ম শ্রী শ্রী PT মহাশয়ের নাম প্রস্তাবিত করতে পারি ? এটা ঊনি তর্কাতীত নৈপুণ্যের সঙ্গে করে থাকেন
হাতকাটা দিলীপ | 178.209.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ২১:৫৩447076আরে পোকাসদা
আমিও আছি , কাটমানি কেমন খেলেন ?
pi | 2402:3a80:a0c:2c95:0:55:afbb:***:*** | ০২ জুন ২০২০ ২১:৫২447075
পোকাস করাত | 197.189.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ২১:৪৯447074ভালোই
আপনি কেমন?
লরেন মুদি | 151.236.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ২১:৪৮447073কেমন চলছে সব ?
নীতি পুলিশ এলো বলে | 185.9.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ২১:৪৩447072টুকি ......,
Pinaki | 188.148.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ২১:৪০447071
Pinaki | 188.148.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ২১:২৬447069
avi | 2409:4061:2e13:10fe:eb49:1fde:8694:***:*** | ০২ জুন ২০২০ ২১:১১447067চন্দ্রিল সতেরো আঠারো বছর আগে যা লিখে গিয়েছেন, এখন তাই বক্তৃতায় বলে যান। সেই সময় ওঁর লেখা ভালোই লাগত, এখন একই বস্তু ইউটিউবে আর পোষায় না। বলার আগেই প্রেডিক্ট করা যায়, ভাষাটাও এক থাকে। এই ঋতুপর্ণ, লীলা, বাঙালী ও বাংলাভাষা, শিল্পের স্বাধীনতা - প্রতিটা বিষয়ে যা বলেন, হুবহু এক জিনিস লেখায় আছে। অডিও ভিজুয়াল মাধ্যমের রিচ অবশ্য বেশি।
টেস্ট
aka | 162.44.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ১৯:১১447065
অপু | 2409:4060:2080:2653::38a:***:*** | ০২ জুন ২০২০ ১৪:৫৯447062এলেবেলে দা কেমন আছো গো?
এলেবেলে | ০২ জুন ২০২০ ১৪:৩৫447061২৬ সেপ্টেম্বরের উল্লেখ করিচি আগেই। ভাব সম্প্রসারণ কি করিতেই হইবে?
বাঙ্গালা ও ভারতের ভীত মনীষীগণ | 2001:bc8:182c:f37::***:*** | ০২ জুন ২০২০ ১৪:০৯447060এলেবেলেবাবু নেক্সট কাকে ধরছেন?
নির্বাচন ২০২১ | 217.78.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ১৪:০০447059চুপচাপ ফুল এ ছাপ
এটাই মনে হচ্ছে 2021 নির্বাচন এর থিম
কিন্তু প্রশ্ন , কোন ফুল ?
Atanu | 52.66.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ১৩:৪৩447058হারলো করোনা ভীতি, সদ্যজাতকে স্তন্যপান করালেন আর জি কর-এর নার্স
মানবতার কাছে হার মানল করোনা-ভীতি । আর কেউ রাজি না হলেও এক সদ্যোজাতকে স্তন্যপান করালেন তরুণী নার্স । তিনি নিজেও কিছুদিন আগে মা হয়েছেন । কাজে যোগ দিয়েছেন লকডাউন শুরুর সামান্য আগে ।
বৃহস্পতিবার জন্ম নেওয়া ওই শিশুটি সেদিন রাতে দুধের জন্য ছটফট করছিল । সি সেকশন করে সন্তানের জন্ম দেওয়া তার মা-এর পক্ষে তখনই তাকে দুধ খাওয়ানো সম্ভব ছিল না । এই রকম পরিস্থিতিতে হাসপাতালে সদ্য মা হওয়া অন্য প্রসুতিদের দিয়ে স্তন্যপান করানো হয় । কিন্তু করোনা সংক্রমণের ভয়ে অন্য কেউ শিশুটিকে দুধ খাওয়াতে এগিয়ে আসেননি ।
আর জি কর হাসপাতালে নার্স উমা অধিকারী (তাঁর মত নিয়েই নাম প্রকাশিত হয়েছে) এই পরিস্থিতিতে নিজেকে আটকে রাখতে পারেননি । তিনি জানান করোনা-ভীতির থেকে তখন অনেক বড় হয়ে গিয়েছিল এক ফোটা দুধের জন্য সদ্যোজাত শিশুর আকুতি । সব রকম সাবধানতা অবলম্বন করেই তিনি শিশুটিকে দুধ খাওয়ান বলে জানিয়েছেন । তাঁর স্বামী এই ঘটনায় প্রথমে ভয় পেয়ে গেলেও তাঁকে আশ্বস্ত করেন উমা ।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল আর জি কর হাসপাতালে নার্স হওয়ায় করোনা আতঙ্কে লকডাউনের প্রথম দিকে প্রতিবেশীদের হাতে হেনস্থা হতে হয়েছিল উমা ও তাঁর গোটা পরিবারকে । স্বাস্খ্যকর্মী উমা পাড়ায় সংক্রমণ ছড়াতে পারেন বলে আশঙ্কা করেন তাঁর প্রতিবেশীরা । ঘরে ছোট শিশু থাকায় টানা হাসাপাতাল থেকে যাওয়াও সম্ভব হয়নি তাঁর পক্ষে । থানায় অভিযোগ জানিয়ে পরিবারের সবার মেডিক্যাল স্ক্রিনিং করিয়ে তবে সেই সমস্যা থেকে বেরোতে পেরেছিলেন তিনি ।
dc | 103.195.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ১৩:৩৭447057
এলেবেলে | ০২ জুন ২০২০ ১৩:২৭447056*এভিডেভিট। ভুল দিয়াই শুরু করিলাম নতুন পথ চলা।
এলেবেলে | ০২ জুন ২০২০ ১৩:২৬447055অদ্য হইতে গুরুর আদালতে এভেডেভিট বলে আমার ভালো নাম এবড়োখেবড়ো-র পরিবর্তে ডাকনাম এলেবেলে-তে ফিরিয়া আসিলাম। অতঃপর আমার যাবতীয় লেখালেখি (ব্লগ ও মন্তব্য) এলেবেলে নামেই লিখিত হইবে।
@#$%^&* | 49.37.***.*** | ০২ জুন ২০২০ ১২:৩৩447054পরপর তিনলাইনে তিনটে বোধয়, অনিশ্চয়তার চূড়ান্ত করে ফেলেছি।
!@#$%^&*() | 2405:201:8805:37c0:bcff:9ba9:20fd:***:*** | ০২ জুন ২০২০ ১২:২৭447053
সম্বিৎ | ০২ জুন ২০২০ ১২:০৫447052আমিও চন্দ্রিলের ফ্যানক্লাব থেকে বহুদিন নাম কাটিয়েছি। এ বয়েসে বিফল জ্ঞান আর নেওয়া যায়না। লেখালিখিও বড়ই স্টাইলসর্বস্ব। সে অবশ্য সেই আনন্দবাজারের ফিচার লেখার সময় থেকেই। গানটা জেনুইন ভাল লিখত, কিন্তু সেদিকে আর মন নাই। তবে চন্দিলকে একটা বাহবা দেব। বক্তৃতা, যা ওর এক্সটেমপোর, দেবার সময় লক্ষ্য করবেন সম্পূর্ণ বাংলায় বলে। ইংরিজি শব্দের ব্যবহার একেবারেই নেই। কিন্তু কোন আড়ষ্টতাও নেই। এ কিন্তু আজকের দিনে কম কথা নয়।