বুঝে দেখলাম কিউবা আর বাংলাদেশ সবথেকে ভালো ছেলে . না কিউবা আমেরিকার ল্যান্ড দখল করতে চেয়েছে না বাংলাদেশ ভারতের মাটি কেড়ে নিতে চেয়েছে
করোনা টা আলাদা জিনিষ।আর্মি ইনভলভ না করে ভালই করেছে।একবার ব্যারাকে ছড়িয়ে পড়লে,মুশকিল।বাকি জিনিষ গুলো ঠিক আছে।এতে করে মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ও হয়।
গাছ কাটছে তো। না কাটলে,এখনও কাটা চলতো।
আমার তো মনে হয়,দুর্গম অঞ্চলে রাস্তা ঘাট ও ব্রিজ ও আর্মি দিয়ে বানানো উচিত। এদেশ হলো লুটে পুটে খাবার দেশ।যুদ্ধাস্ত্র না কিনলেও,ব্যবসাদার আর নেতারা মিলে মিশে সব ক্ষীর খেয়ে গোঁফ ঝেড়ে ফেলে দিতো।
আর্মি ত্রাণ পৌঁছে দেবে পীড়িতদের। কমিউনিটি কিচেন চালাবে। টেম্পোরারি শেল্টার তৈরি করে দেবে।
আর্মি মানেই কি শুধু খুনোখুনি নাকি?
করোনার লকডাউনে বৃদ্ধ মানুষগুলোর কাছে ওষুধ পথ্য পৌঁছে দিতে পারত।
যুদ্ধের বদলে ইন্ডিয়ান আর্মিকে দিয়ে ঝড়ে বিদ্ধস্ত অঞ্চলগুলোর গাছ কাটিয়ে নেওয়া প্রয়োজন।
যুদ্ধাস্ত্র কিনতেই হবে। যতো না কিনবে তার থেকে বেশি গপ্পো ছড়াতে হবে। কারন পাকিস্তান ও চীন নামক দুটো হিংসুটে দেশ,সুযোগ পেলেই ঝাঁপিয়ে পড়বে;যদি জানে বিপক্ষ দুর্বল।
এর মধ্যে,চীন বদমায়েশি কম করলে,পাকিস্তান ও কম ঘন্টু গিরি করবে।
সিকিমে ব্যাপার আলাদা।সিকিমের রাজা ভারতের সঙ্গে থাকতে চেয়েছে।
ভুটানের রাজা,ভারতের আর্মির প্রটেকশন নিয়েছে।কিন্তু সার্বভৌমত্ব বিসর্জন দেয় নি।ভারত এর মিলিটারী হলো ভুটানের প্রতিরক্ষা।কিন্তু ভারত ভুটান দখল নেয় নি।চীন কিন্তু ভুটানেও কাঠি করে যাচ্ছে।
শ্রীলঙ্কা কেও ভারত দখল করতে যায় নি।আর্মি সাহায্য দিয়েও উইথড্র করে নিয়েছে।ওসব জিনিষ চীন করে না।
হ্যাঁ,চীন কর্মঠ দেশ।শিল্পে,বানিজ্যে ভারত এর চেয়ে ঢের গুনে উন্নত। তা বলে,দাদা গিরি করতেই থাকবে,সেটা তো ঠিক নয়। আমেরিকা প্রচুর ধনী। তো,ভেনেজুয়েলা কে যা বলবে,মুখ চুপ করে মেনে নিতে হবে!?
lcm,পাকিস্তানের সঙ্গে,ভারতের রিলেশন নিয়ে তো চায়না জল ঘোলা করে চলেছে ই।ভারত কি দুটো কমেন্ট ও করতে পারবে না।!
পাকিস্তান কে নিয়ে ভারত দুটো বেচাল মন্তব্য করলে,সেটা হয় দাদাগিরি। বাংলা দেশের সঙ্গে করলে হয় দাদাগিরি।
কিন্তু শ্রীলঙ্কা তো চায়নার প্রতিবেশী দেশ নয়।চায়না কেন অস্ত্র দিয়ে শ্রীলঙ্কা সরকার কে মদত দেয়?পরিণাম তো জানেন ই।কতো হাজার হাজার তামিল মারা যায়।
নেপাল ভারতের প্রতিবেশী রাজ্য।ভারতের বিরুদ্ধে নেপাল সরকার কে জাগিয়ে তোলার মহান দায়িত্ব নিয়েছে,জিং পিং সরকার।কোটি কোটি ডলার খরচ করছে ।কেন?
সিকিমে গন্ডগোল পাকাচ্ছে কেন?
ভারত তো দলাই লামা কে আশ্রয় দেওয়া ছাড়া,বিরাট কিছু করে নি।তিব্বতে গন্ডগোল পাকানোর চেষ্টা চালিয়ে যায় নি।
চায়না ভালরকম আগ্রাসী দেশ।
"এক কালে রাশিয়া চায়নার অনেক জায়গা গিলে খেয়ে ছিলো।"
কোন কোন জায়গা?
কম্যুনিস্ট কান্ট্রি গুলো এরকম ই হয়।এক কালে রাশিয়া চায়নার অনেক জায়গা গিলে খেয়ে ছিলো।এখন চায়না অন্য দেশ এর জায়গা গিলে খেতে চায়।প্রচুর অ্যাপেটাইট।
তবে যুদ্ধাস্ত্র শিল্পে বোধ হয় চায়না অনেক দূর এগিয়েছে।যুদ্ধাস্ত্র বিক্রী হবে চায়নার প্ল্যান বি।
পশ্চিমী দেশগুলো চায়নার অর্থনীতি কমজোরী করতে চাইলে,চায়না ও যথেচ্ছ যুদ্ধাস্ত্র বিক্রি শুরু করে দেবে। তেল এর মার্কেটে রাশিয়া কে সঙ্গে নিয়ে ঢুকে পড়ে, বড় সর গন্ডগোল লাগবে।
চায়নার জায়গায় অন্য কোন দেশ হলেও এগুলো সব করতো।খালি প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে,পা এ পা লাগিয়ে ঝগড়া করাটা ছাড়া।--))
চায়নার সবচে বড়ো এক্সপোর্ট সম্ভবত অ্যামেরিকায়। তারা কী করছে?
চীন তো সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র , তবুও কেন এই সাম্রাজ্যবাদী অসভ্যতা ?
আমি বলতে চাইছি,চায়না, সর্ব রোগোহর বটিকা নয়।বিকল্প আছে।ভালো রকম আছে। হয় তো অতো লার্জ স্কেলে নয়।
জাপান,কোরিয়ার কাছে ভালো কোয়ালিটি পাবেন। অণ্য গুলো থেকে সস্থার প্রোডাক্ট।
আর একটা জিনিষ পয়েন্ট আউট করতে চাই ছিলাম,চায়নার দুর্বলতা আছে। জাপানের মতন বা জার্মানির মতোন ইনোভেটিভ নয়।
তাইওয়ান সার্কিট বানাচ্ছে,চায়না তার সঙ্গে কি বোর্ড,স্ক্রিন জুড়ে ল্যাপটপ তৈরী করে বিক্রি করছে। অ্যাপল এর ক্ষেত্রেও তাই।মূল টেকনোলজি আমেরিকার করায়ত্ব।
চায়নার এক্সপোর্ট নির্ভর অর্থনীতি। সুতরাং চাইলে চায়নার অগ্রগতি ভালো রকম বাঁধা দেওয়া যায়।
জাপানে জিনিসের দাম কম নয়। বাকিগুলো সস্তা।
কিরঘিজদের দিয়ে প্রিজন লেবার চালাচ্ছে। অ্যান্টি মুসলিম সেন্টিমেন্টের হদ্দমুদ্দ। আলজাজিরাতে এই নিয়ে বেশ কয়েকটা ডকুমেন্টারি দেখিয়েছে। না দেখলে কল্পনা করা যায় না।
মায়ের কাছ থেকে শিশুকে কেড়ে নিয়ে চলছে ব্রেন ওয়াশিং। যদি বলি এটা কিরঘিজ ও চাইনিজদের নিজস্ব ব্যাপার, তাহলে চুপ করে থাকাই যায়, যদি বলি এটা মুসলমান ও চাইনিজদের নিজস্ব ব্যাপার আমরা কেন নাক গলাবো, তাহলেও চুপ করে থাকতে হবে।
lcm,এই বাজারে চায়না পা এ পা লাগিয়ে ভারতের সঙ্গে ঝগড়া করছে।সেটা সিকিম,লাদাখ,অরুণাচল সীমান্তে।একসঙ্গে এতো গুলো জায়গা বা বর্ডারে ঝগড়া করছে কেন কে জানে?! বরঞ্চ ভারতের সঙ্গে সু সম্পর্ক বজায় রাখলে,অন্তত একটা বিরাট বাজার হারাবে না।
@সে; চায়নার জিনিসের দাম কম বলেই তো লোকজন কিনছে।কিন্তু বিকল্প দেশ ও তো কম নেই।কোরিয়া,জাপান,ভিয়েটনাম,মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া,তাইওয়ান,ভারত ইত্যাদি।
যদি পশ্চিমী দেশ গুলো একসঙ্গে বদ মায়েশি করে,তো ট্রেড ডেফিসিট এর উদাহরণ দেখিয়ে চায়নার ইমপোর্ট ডিউটি বাড়িয়ে ,ঘুরিয়ে নাক মুলে দিতে পারে।