এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sm | 172.68.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ২০:২৯445569
  • আপনি যে রকম অগ্রাধিকারের কথা বললেন,তার লিঙ্ক দেখান। যে,ফিজিক্যাল ট্রেনিং নিতে অক্ষম হলে,সে অগ্রাধিকার পাবে না।

  • বিশ্বরূপ রায় | 14.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ২০:২৩445568
  • #আত্মনির্ভর_হবেন_না_গোষ্ঠীনির্ভর?
    #সমবায়_স্বনির্ভরগোষ্ঠী_একমাত্র_পথ

    করোনা প্রতিরোধে সারা ভারতে যে লকডাউন চলছে তাতে ভারতীয় অর্থনীতির উপর নেমে এসেছে প্রবল আঘাত। তীব্র গতিতে বাড়ছে বেকারত্ব। সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমির সমীক্ষায় উঠে এলো সেই ভয়াবহ চিত্র। শুধু এপ্রিল মাসে ভারতে ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সের ২ কোটি ৭০ লক্ষ তরুণ-তরুণী কাজ হারিয়েছেন। ৩০ বছর থেকে ৪০ বছর পর্যন্ত বয়সীদের মধ্যে কাজ হারিয়েছেন ৩ কোটি ৩০ লক্ষ মানুষ। সব মিলিয়ে প্রায় ৬ কোটি তরুণ-তরুণী এপ্রিল মাসে চাকরি হারিয়েছেন। যা মোট বেকারত্বের ৫২ শতাংশ। তরুণ প্রজন্মের চাকরি হারানোর এই প্রবণতা ভয়াবহ ভবিষ্যতের ইঙ্গিত দিচ্ছে। CMIE-র রিপোর্ট আরও বলছে, লকডাউনের জেরে দেশের ৮৪ শতাংশ পরিবারের রোজগার কমেছে। অন্তত ৩৪ শতাংশ পরিবার এমন আছে, যারা সঞ্চিত টাকা ভাঙ্গিয়ে আর এক সপ্তাহ চলতে পারবে। তাঁর বেশি নয়!

    আপনি ভাবছেন এই সমীক্ষা শুধু সমাজের নিচুতলার গরিব শ্রেণীর কথা বলছে, মধ্যবিত্ত তরুণ যুবক এখনো ভালো আছে ও ভবিষ্যতেও ভালো থাকবে। কিন্তু এটা আপনার ভুল ধারণা। কাজ হারিয়েছে ও হারাতে চলেছে অথবা স্যালারি কমেছে দেশের বহুলক্ষাধিক মধ্যবিত্ত যুবক যুবতীর। সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দার ফলে ও বিভিন্ন উন্নত দেশের আউটসোরসিং হ্রাস করার সিদ্ধান্তে করপোরেট ইন্ডিয়ার মোটা মাইনের চাকুরে অনেকেই কাজ হারাচ্ছেন বা "পে কাট" এর সম্মুখীন হচ্ছেন। এর ফলে কমবে মধ্যবিত্ত মানুষের খরচ করার প্রবণতা, যার ফলে মার খাবে ছোট ও মাঝারি ব্যবসা ... চরম আর্থিক অনিশ্চয়তার মধ্যে পরবেন অসংখ্য মধ্যবিত্ত ব্যবসায়ী বা স্বনির্ভর মানুষ।

    সমস্যা আমরা সবাই কম বেশি জানি কিন্তু সমাধান কি? 

    যেখানে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সরকারি পরিকল্পনা ব্যর্থ ও বেসরকারি বৃহৎ শিল্প ব্যর্থ, সেখানে গোষ্ঠীনির্ভর হওয়া ছাড়া কিন্তু আমাদের উপায় নেই। কিভাবে গোষ্ঠীনির্ভর হওয়া যায়? ধরুন ... যদি আপনি একটা গোষ্ঠী বা সমবায় ভুক্ত হন আর আপনার সঞ্চিত অর্থ সরকারি ব্যাঙ্কের মাধ্যমে ঋণখেলাপি অসৎ কিংবা অকর্মন্য ব্যবসায়ীদের, যাদের আপনি চেনেন ও না, তাদের হাতে তুলে না দিয়ে, আপনি যদি আপনার নিজের সমবায়ের মাধ্যমে লোন দেন চেনা দোকান, ব্যবসায়ী ও স্বনির্ভর গোষ্ঠী গুলি কে ... তাহলে শুধু যে আপনার টাকা সুরক্ষিত থাকবে তাই নয়, আপনার টাকা সুদেমুলে দ্বিগুন হয়ে ফিরে আসবে আপনার কাছে। সাথে ফুলেফেঁপে উঠবে আপনার অঞ্চলের ব্যবসা ... যেখানে কর্মসংস্থান হবে আপনার ই ছেলেমেয়ের। শুধু তাই নয়, সমবায়ের মাধ্যমে উৎপাদিত পণ্য ও সার্ভিস আপনিই কিনবেন, সুলভ মূল্যে। মানে আপনার সঞ্চয় বৃদ্ধি পাবে কারণ দৈনন্দিন খরচ কমবে। 

    আমাদের প্রধানমন্ত্রী কিন্তু সঠিক কথা বলেছেন "Be vocal about local"। কিন্তু যেটা সরকার করছে না বা করা সম্ভব নয় সরকারের পক্ষে সেটা আপনি আমি করতে পারি, সমবায়ের মাধ্যমে লোকাল মানে নুতন আঞ্চলিক ব্যবসা গড়ে তুলে বা ধুঁকতে থাকা আঞ্চলিক ব্যবসা কে সাহায্য করে আমরা নিজেরাই নিজেদের ছেলেমেয়ের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারি, আমাদের সঞ্চিত অর্থের NPA হয়ে যাওয়া কে আটকাতে পারি আর সরকারি ব্যাঙ্কের থেকে দ্বিগুন বেশি সুদ নিজেরাই অর্জন করতে পারি সমবায় ব্যাবসার মাধ্যমে। সরকারের আর কর্পোরেটের মুখাপেক্ষী হয়ে না থেকে, অচেনা বা অসৎ ব্যবসায়ীদের হাতের পুতুল না হয়ে, আমরা যদি সমবায়ের গঠনের মাধ্যমে নিজেদের দৈনন্দিন প্রয়োজনের সবটাই নিজেদের গোষ্ঠীর থেকে কিনি, তবে intra-community business বা নিজ নিজ গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যবসার মাধ্যমে আমরা প্রত্যেকে লাভবান হতে পারি। 

    একটা ছোট উদাহরণ দিই। কৃষক সমবায় রয়েছে সারা পশ্চিমবঙ্গে ও ভারতবর্ষে। তারপরেও আমরা কৃষিজাত পণ্যের জন্যে নির্ভরশীল পাইকারি বাজারের ও এগ্রিরিটেল কর্পোরেটের উপর। এর ফলে কৃষক আজও বঞ্চিত, আমরাও ফসল কিনছি কৃষকের বিক্রয় মূল্যের তিন-চারগুন দামে। শুধু কৃষক সমবায় কিছুই করতে পারবে না কিন্তু যদি ক্রেতা সমবায় ও থাকতো ... তাহলে কিন্তু কৃষক সরাসরি তার ফসল আমাদের কাছে বিক্রি করতে পারতো সঠিক দামে। সেটা করতে গেলে দরকার এমন মধ্যবিত্তের ক্রেতা সমবায় যা কর্পোরেটের সাথে পাল্লা দেবে ব্যবসায়ে। ঠিক এই মডেলেই গড়ে তোলা যায় কারখানা থেকে কর্পোরেট, বিদ্যালয় থেকে হাসপাতাল, রিটেল থেকে রিয়েল এস্টেট। 

    শুধু আমাদের আত্মনির্ভর হতে হবে গোষ্ঠীনির্ভর হবার মাধ্যমে। ভোকাল হতে হবে লোকাল আমাদের ঘরের বিজনেসের জন্যে ... সরকারের উপর নির্ভরশীলতা ত্যাগ করে। আর না হলে? আজ এই ছয় কোটি তরুণ যুবক ভিক্ষা করবে ... কাল আমার আপনার ছেলেমেয়ে ভিক্ষা করবে আর আমরা হাততালি দিয়ে তাদের উৎসাহিত করবো!

  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ২০:২০445567
  • sm | 162.158.165.55 | ১৫ মে ২০২০ ১৭:৪৯
    এস এম দা, আপনি খুব ই সেন্সিবল কথা বলেছেন। আপনি জানেন আমি আপনার প্রাগমাটিক এবং সেন্সিবল কথা পছন্দ করি। অ্যাকচুয়ালি সম্মান ও করি , আপনার হেল্থ সার্ভিস সংক্রান্ত বক্তব্য।
    কিন্তু দেশের সমস্ত সমস্যাই কি শাসকের দৃষ্টিভংগী থেকে দেখা উচিত? লোক কে কাজ বা কাজের নিরাপত্তা না দিতে পেরে ন্যুনতম পয়সায় কনস্ক্রিপশন সারভিস চালু করার কথা বলা হচ্ছে মূলতঃ। কতগুলো রোগা রোগা আনপড় লোক বাঁচার তাড়নায় হাজার হাজার কিলোমিটার হাঁটছে, তার ভিসুয়াল টিভি তে এসেছে, তাতে সরকার গুলো কাঁপছে, যে এটা যদি ডিসকন্টেন্টে পরিণত হয় কি হবে, সেই জন্য এই সব আজে বাজে কনস্ক্রিপশনের কথা বলা হচ্ছে। দেশের সব সমস্যাকে প্রশাসকের দৃষ্টিভংগী থেকে দেক্খা একটি ঘোড়ারোগ, অন্তত বড়লোক গরীব লোক ছাড়ুন, নাগরিকের দৃষ্টি ভংগী থেকে দেখুন না একবার ফর আ চেঞ্জ।
  • ধুর ধুর | 172.68.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৯:৩৫445566
  • অগ্রাধিকার কথাটার মানে বোঝেন আশা করি।
  • বিশ্বরূপ রায় | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৯:৩২445565
  • এই উৎপাতগুলো তো খুব ভেবেচিন্তেই হয় বা হচ্ছে, আর চাড্ডিদের বাস্তব চিন্তা বোধয় প্রগতিশীলদের থেকে বরাবরই বেশি, না হলে "এটাও হতে পারে, গুরুতে নানা চালু বোকা বোকা বিতর্ক এনে গুরুর পাঠক সংখ্যা বাড়ানোর বিচিত্র পন্থা গুরু র ই কোন শুভানুধ্যায়ী অবলম্বন করছেন।" এরকম অ্যাবসার্ড মন্তব্য আসতে পারে না, যেখানে চাড্ডি উদ্দেশ্য খুব সহজেই সিদ্ধ হচ্ছে, অলরেডি এখানে আর আসা যাবে না এমন মন্তব্য আসছে।

    তবে যে দেশে ভিজিলান্তিজম, নীতিপুলিশি, খাপ, রাষ্ট্রবাদ ইত্যাদির ভয়াবহ উৎপাত অলরেডি আছে, সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুক্ত দুর্নীতিও নেহাত কম নেই, মনিপুর টনিপুর খুব পুরনো কিছু না, কদিন আগেই সেনা ব্যারাকের ছাত থেকে ছুটি না পাওয়া হতাশ জওয়ান ফেসবুকে হিন্দুত্ববাদী পোস্ট দিয়ে এক বেলা ধরে বন্দুক ছুঁড়ে তাণ্ডব করলো, সেই দেশে যুবসমাজের বাধ্যতামূলক সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার প্রস্তাবের সমর্থন শুনলে একটু সন্দেহই হয়।

    আর আরেকটা জিনিস হলো, বেশিরভাগ সময়ই কোন পোস্ট কার লেখা সেটা পোস্ট পড়ে বোঝা যায়। আমরা যদি মহত্তর উচ্চচিন্তার জানলা থেকে চোখ ফিরিয়ে একটু, সামান্য বাস্তবে মন দিই তাহলে ভুল বোঝাবুঝি কম হয়।
  • sm | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৯:২০445564
  • এই দ্যাখো কান্ড!আমি ফ্যাটালিটি রেট নিয়ে আবার কি ছড়ালাম?!মনে তো হয় নি সেরকম!

    আপনি বলছেন যখন,লিশ্চয় ঠিক ই হবে।

    এবার প্রশ্ন হলো,আপনি লিঙ্ক দেখান যে মিলিটারি ট্রেনিং না থাকলে চাকরী হবেই না।

    তাহলে তো প্রতিবন্ধী দের চাকরী না হবার কথা!

    ভেবে দেকুন।

  • ধুর ধুর | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৯:১০445563
  • কালকের কেস ফাটালিটি রেটের মত আবার ছড়ালেন এস এম।
    চাকরি নটের কথা আসছে কেন, মিলিটারি অভিজ্ঞতা না থাকলে সরকারি চাকরি পাবেই না বা তাতে অগ্রাধিকার পাবেনা। আগে চাকরি পেয়ে যাবার ব্যাপার থাকলে নটের প্রশ্ন বা ইলেকশন ডিউটির তুলনা আসে। আপেল কমলালেবু ইত্যাদি প্রভৃতি।
  • o | ১৫ মে ২০২০ ১৮:৪৭445562
  • ধুর ধুর

  • sm | 172.68.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৮:৩৬445561
  • আপনার যুক্তির মধ্যে ফ্যালাসি আছে।সরকার বলছে,সরকারী কাজ করার আগে আর্মি ট্রেনিং বাধ্যতা মূলক।
    তার মানে এই নয় যে,কেউ ফিজিক্যাল গ্রাউন্ডে আর্মি জয়েন করতে না পারলে,তার চাকরী নট হয়ে যাবে। অর্থাৎ ইলেকশনে ডিউটির মতো।
    আপনি ডিউটি করতে বাধ্য কিন্তু মেডিকেল গ্রাউন্ডে আটকে গেলে ছাড়।প্রতিবন্ধী রাও এই ক্যাটাগরি তে পড়বে।
    সরকারের মেইন উদ্দেশ্য হলো আর্থিক সাশ্রয়।সেটা তো আগেই বলেছি।সরকার ও বিবৃতি দিয়ে তাই ই বলেছে,পেপারে দেখলাম।খালি একটু দেশপ্রেমের চাটনি দিয়েছে।
    সরকারের আর্থিক পলিসি নিন্মমানের।বিদেশ নীতি আহামরি নয়।শিল্পনীতি তথৈবচ।কি করা যাবে?নির্বাচিত সরকার যখন,সহ্য করতে হবে।
    গঠন মূলক সমালোচনা করতে হবে।
    আর্মি তে বকেয়া পাওনা থাকতে পারে।জলদি মিটিয়ে দেওয়া কাম্য।
    কিন্তু এই তিন বছরের সার্ভিসের জন্য বিরাট কিছু ক্ষতি হবে না।লাভ হলেও হতে পারে।
  • বিশ্বরূপ রায় | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৮:২৯445560
  • @আকা 
    অনেকদিন পর আবার এখানে আমাদের দেখা হলো 
    আচ্ছা ওই ছানা আর ময়দা র অনুপাতের পর ও পান্তুয়া গুলো কড়া তে ছাড়লেই ফেটে যাচ্ছে 
    খোয়া ক্ষীর দেব কি ?
    Tight হবে কিভাবে ?

  • aka | 173.245.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৮:২৫445559
  • মাক্কালি গুরুও যে চাড্ডি সাইটে পরিণত হবে জন্মেও ভাবি নি। জ্জয় হিন্দ।
  • যত্তসব | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৮:২২445558
  • যে রাষ্ট্র তার নাগরিকের স্বাস্থ্য ও শিক্ষার ভার অস্বীকার করে , তার দ্বারা মিলিটারি তে যাওয়ার নির্দেশ দেশজুড়ে স্বাস্থ্যের ভিত্তিতে শ্রেণীবিভাজন তৈরী ছাড়া কিছুই না. অলরেডি করোনা পরিস্থিহি মোকাবিলার নামে ডিজিটাল বিভাজনে ভুগছে গোটা দেশ . এরপর যদি নিয়ম হয় যে মিলিটারি সার্ভিস ব্যাকগ্রাউন্ড থকলে তবেই সরকারি চাকরি পাওযা যাবে, তাহলে কটা ব্যাকওয়ার্ড -ম্যালনারীশড পরিবারের সন্তান সেখানে ঠাইঁ পাবে ??? যে ছেলেটি বা মেয়েটি আর আধপেটা খেয়ে রুগ্ন চেহারায় , সরকারি পরীক্ষা পাশ দিয়ে নিজেকে এবং নিজের পরিবারকে শোশালি আপলিফ্ট করে , সে তো ওই স্বাস্থ্যের কারণেই আটকে যাবে ! চাষী সম্প্রদায়ে তবু কিছু পেতে পারে, শ্রমিকদের পরিবারে সে সে আশা শূন্য .

    মিলিটারি ভালো না খারাপ , যুদ্ধ না শান্তি এসবের অনেক আগে এই বিভাজনের রাজনীতিটা মাথায় ঢুকিয়ে নিন . সরকার চাইছে খাতা -পিতা মধ্যবিত্তকে , যে জিও সিম এবং একটা সস্তার ল্যাপটপ এইটুকু এফোর্ড করতে পারে , এবং একইসঙ্গে সরকারি চাকরির প্রত্যাশী তার ঘাড়ে বন্দুক রেখে সেনা পোষার খরচ কমাতে . কোন সরকার ? না ,যে সরকার এখনো বর্তমান সেনাদের ই বকেয়া ক্লিয়ার করেনি বহু বছরের. আর এই প্রজেক্টের খরচের খাতায় থাকবেন স্বাস্থ্যহীন মানুষরা . যাদের কাছে স্বাস্থ্য মানে মর্নিং ওয়াক নয় , নেহাত ই বেসিক পুষ্টি টুকু সংগ্রহ করা . তারা এতদিন জো -সো করে আলসারে ভুগেও একটা সরকারি চাকরি বাগাত . এলিজিবিলিটিতে মিলিটারি সার্ভিসের অভিজ্ঞতা ঢুকিয়ে রাস্তাটা সরকার বন্ধ করতে চাইছে . শিক্ষায় ডিজিটাল বিভাজনের পর , চাকরিতে স্বাস্থ্যভিত্তিক বিভাজন . কোন দেশে ? যেখানে সরকার শিক্ষা-স্বাস্থ্য কোনোটার দায়িত্ব নেয় না . বুঝুন . নইলে তর্ক ওই ঘুরেফিরে হেমিংওয়ে লিকেছেন ভার্সেস আমাগো সুইৎজারল্যান্ডেই চক্কর কাটবে .
  • আম্মো লিবারেল হব | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৮:১৩445557
  • @sm 
    যেহেতু উনি ডাক্তার কে ঘুসি চালাতে দেখেন নি 
    তাই অনেকডোতে ইয়ে মানে এভিডেন্স নেই 

  • sm | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৮:১২445556
  • #সাফার

  • কি জ্বালা | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৮:১১445555
  • এখন আবার ট্রোল বলে ম্যানেজ দেবার চেষ্টা 

  • হে হে | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৮:১১445553
  • উনি 
    Does নট কোয়ালিফাই

    পার্ট টা পড়েন নি 
    হে হে 

  • @aka | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৮:০৯445552
  • don't feed the troll
  • কি জ্বালা | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৮:০৭445551
  •  Anecdote acceptable evidence হলে আর্সেনিক এ করোনা সেরে যায় 

    হোমিওপ্যাথি সর্বশ্রেষ্ঠ সেক্ষেত্রে 

  • আম্মো লিবারাল হব | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৮:০৬445550
  • When compared to other types of evidence, anecdotal evidence is generally regarded as limited in value due to a number of potential weaknesses, but may be considered within the scope of scientific method as some anecdotal evidence can be both empirical and verifiable, e.g. in the use of case studies in medicine. Other anecdotal evidence, however, does not qualify as scientific evidence,

    যাব্বাবা 

    ওই পাতা তেই বলছে দেখছি 

    কি কান্ড 

  • আম্মো লিবারেল হব | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৮:০৪445549
  •  না না 
    রাজাবাজার আর মেটিয়াবুরুজ এ 

  • Keu na | 14.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৭:৫৯445547
  • Anecdote evidence hisabe count hocche sune lekhar lobh samlate parlum na

    cambridge dictionary to ta bolchena

    egulo kothay hocche?

    Howrah Tikiaparay?

  • aka | 108.162.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৭:৫৯445546
  • তবে একটা দেখলাম যে মিলিটারিতে ছেলেদের যেতে হবে? কেন মেয়েরা কি দোষ করল?

    অ্যাভারেজ বাঙালী মিলিটারিতে গেলে একটা বাই প্রোডাক্ট হল ভুঁড়িহীন সমাজ। হবে কি? কটা বাঙালী আর কসরত করবে, ঠিক ফাকি মারার সুযোগ খুঁজে নেবে।

    ছোটবেলায় আলফা-প্লাস নামে একটা কুইজ হত, খুব ভালো ছিল। সেখানে কুইজ, ব্রেন-্টিজারের সাথে ফিজিকাল স্ট্রেন্থ টেস্টও পাশ করতে হত।
  • sm | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৭:৫২445545
  • #পি টি এস ডি

  • কি খোরাক | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৭:৪৯445544
  • RCT র কনসেপ্ট তো ভোগে গ্যালো 
    অনেকডোত আজকাল নাকি এভিডেন্স হচ্ছে ?
    লে পাগলু 

  • sm | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৭:৪৯445543
  • বোধি,ভারতের মতন দেশে যুদ্ধ বিগ্রহ লেগেই থাকবে।ভারতের সীমান্তে মার্কা মারা বদমায়েশ শক্তি শালী শত্রু দেশ। এমন নয় যে ভারতের ফরেন পলিসি খুব বুদ্ধি দীপ্ত।সে নেহরুর আমল থেকে ।ঝামেলা পেকেই আছে।সুতরাং আর্মির লোকজন যে পি টি এস এস এ ভুগবে,এতো জানা কথা।
    আমাদের পব থেকে যে কতো যুবক আর্মি তে চাকরী করে, ইয়োত্তা নেই।অনেকের সঙ্গে কর্ম সূত্রে পরিচয় হয়।লাদাখ,কাশ্মীর,নাগাল্যান্ড এর দুর্গম জায়গায় কাজ করছে।ঠান্ডায় পা অসাড় হয়ে গেছে।কিন্তু মুখে অমলিন হাসি।খুব গর্বিত বটে।মোটেও শকার, বকার আদমি নয়।খুব ছোট পোস্টে,ফ্রন্টে কাজ করে।
    দলে থাকলে বিগড়ে যায় এটা সত্যি।মানে আকা যা বললো।
    অনেক টা, মোহন বাগান ইস্টবেঙ্গল ম্যাচ দেখতে যাওয়া বা বর্ধমান কর্ড এর ডেইলি প্যাসেঞ্জার দের মতন।
    এবার ধরুন প্রথম বিশ্বের কিছু দেশের কথা।ইউ কে বা ইউ এস।এই সব দেশ ও তো সর্বদা যুদ্ধে মেতে আছে।মিলিটারির লোকজন ভয়ানক মানসিক সমস্যায় ভুগছে। তো কি করা যাবে?
    আপনি আমি বললেও তো যুদ্ধ বিগ্রহ কম হবে না!এটাকে কি বলবেন?
  • আম্মো লিবারেল হব | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৭:৪৭445542
  •  Anecdote exception-may be personal perception

    significant no of anecdotes by many observer may be called evidence

  • aka | 172.69.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৭:৪৫445541
  • অতানেকডোটাল এভিডেন্সকে যুক্তি বলে না, এভিডেন্স বলে ঃ)
  • যুক্তির শ্রাদ্ধ | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১৭:৪১445540
  • এইজন্যে ই তো ডাক্তারি পড়া উচিত নয় , গ্রাম এ কত ডাক্তার মার্ খেয়ে অপমানিত হয়ে ডিপ্রেশন এ ভুগে ফিরে আসে কারো আইডিয়া আছে ?

    কি সব যুক্তি রে বাপ 

    ওকে , আর্মি রিক্রুট বন্ধ হোক অবিলম্বে 

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত