শেষ ৯০ দিনের গড় আয়ের ২৫% বলছে, তাও যদি দেয়, হয়তো চায়ের রেসিপি ধরিয়ে দিলো হাতে।
রাজ্যের গণবণ্টন ব্যবস্থা নিয়ে ফের টুইট করলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধানকর। বুধবার তিনি দুটি টুইট করেন। একটি টুইটে তিনি কেন্দ্র রাজ্যকে এখনো পর্যন্ত কত চাল, ডাল খাদ্য সামগ্রী পাঠিয়েছে তার উল্লেখ করেছেন। আর দ্বিতীয় টুইটে তিনি লিখেছেন গরিব মানুষের কাছে সঠিক গুণমানের রেশন পৌঁছয় তা নিশ্চিত করতে হবে। প্রথম টুইটে তিনি লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনার মাধ্যমে বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হবে প্রতিমাসে জনপিছু ৫ কেজি চাল ও পরিবার পিছু ১ কেজি ভাল। ইতিমধ্যেই এফসিআই৫৭৭০২৭৭.৩৪০ মেট্রিক টন চাল ও ন্যাফেড ১৪৫২৯ মেট্রিক টন ডাল সরবরাহ করেছে।
Finance Minister Nirmala Sitharaman on Wednesday announced the details of the ₹20-trillion mega economic relief package announced by Prime Minister Narendra Modi on Tuesday.
Sitharaman announced collateral-free loans worth ₹3 lakh crore for MSMEs. MSME units with ₹100 crore turnover or with an outstanding loan of ₹25 crore will stand to benefit.
Tenor of these loans will be valid upto 31 October, 2020 and moratorium of 12 months has been given. The government will provide 100% credit guarantee cover to banks and NBFCs on principal and interest.
এক্সহিবিট রাখলাম
দেশের আত্মনির্ভরশীলতা ও বিকাশের লক্ষ্যেই এই প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
আত্মনির্ভর ভারত গড়তেই এই প্যাকেজ।
আত্মনির্ভর হওয়া মানেই বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন নয়।
সংস্কারের লক্ষ্যে নেওয়া পদক্ষেপগুলি সফল হয়েছে। গরিবদের জন্য নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার। আত্মনির্ভর বলতে ভারতীয় পণ্য বিশ্ব বাজারে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে তুলে ধরতে চাইছে কেন্দ্র।
আগামী ৪০ দিনের মধ্যে দেশের তৈরি হবে পিপিআই, মাস্ক, ভেন্টিলেটর। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য ৬টি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ঋণের জন্য ৩ লাখ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। ৪ বছরের জন্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে ঋণ। ১০০ কোটি টাকা লেনদেন হলে তবে মিলবে ঋণ। এই ঋণে ১ বছরের জন্য সুদ স্থগিত থাকবে। ৪৫ লক্ষ ক্ষুদ্র ও মাঝারি ইউনিট উপকৃত হবে। এই ঋণে কোনও গ্যারান্টি ফি লাগবে না।
এনপিএ আওতায় পড়া ক্ষুদ্র–মাঝারি শিল্পকেও ঋণ দেওয়া হবে। এই খাতে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে। এর ফলে উপকৃত হবে ২ লক্ষ ক্ষুদ্র–মাঝারি শিল্প। ঋণগ্রস্ত ক্ষুদ্র–মাঝারি শিল্পের ব্যবসা বৃদ্ধিতে বরাদ্দ। ব্যবসা বৃদ্ধি বরাদ্দ ৫০ হাজার কোটি টাকা ২০০ কোটি টাকা পর্যন্ত গ্লোবাল টেন্ডার নয়। বিদেশি সংস্থার জায়গায় দেশি সংস্থা অংশগ্রহণ করবে। এর ফলে দেশের ছোট–মাঝারি সংস্থা অংশ নিতে পারবে।
এই প্যাকেজের মধ্যে করোনা পরবর্তী ভারত যে দেশীয় কুটির হস্তশিল্প মুখে হবে, এবং আঞ্চলিক শিল্পকে নির্ভর করেই গড়ে উঠবে আগামী ভারতের শিল্পের ভবিষ্যৎ এমনটাই ইঙ্গিত মিলেছে এদিন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর প্যাকেজ বক্তৃতায়।
একবার এক ভদ্রলোক চিড়িয়াখানায় গেছেন পরিবার নিয়ে।
বাঘের খাচার সামনে গিয়ে তিনি ছেলেকে বোঝাতে শুরু করলেন, "এই দেখো এই হচ্ছে বাঘ। এই বাঘ সুন্দরবনে থাকত। এখন এখানে আছে। এই যে দেখছ বাঘের খাচার রেলিংগুলো, এগুলোর ছয় ইঞ্চি করে ফাঁক আছে। কিন্তু তুমি যদি কিউবা বা চীনের চিড়িয়াখানায় যাও দেখবে সেখানে আট ইঞ্চি ফাঁক আছে। কারন তাতে হাওয়া চলাচল ভালো হয়। ঐ যে দেখছ এক কোনে রাখা আছে হিটার। ঐ হিটার খালি শীতকালে চালানো হয়। কিন্তু চীন বা কিউবাতে হিটার সারা বছর চলে। কারন ওদের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা অনেক উন্নত। তারপরে এখানে দেখো বাঘটাকে ছাগলের মাংস খেতে দেওয়া হয়। কিন্তু চীন বা কিউবাতে বাঘেদের গোরুর মাংস খেতে দেওয়া হয়। এর কারন হোল অর্থনীতি। তোমাকে তো আমি আগেই বুঝিয়েছি চীন মাও-এর দেখানো পথে চলে কিভাবে উন্নতি করেছে অর্থনীতিতে"।
এমন সময় বাঘটা গুটিগুটি পায়ে খাচার সামনের দিকে এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করে, "দাদা আপনিও কি যাদবপুরের বাংলা অনার্স? কোন ব্যাচ? আমি ২০০৬-এর"।
হে হে
কেন্দ্রীয় প্যাকেজ হেতু, রাজ্য গুলির ব্লাড প্রেসার বৃদ্ধি পাইতে পারে। যে সকল রাজ্য লো ব্লাড প্রেসার এ ভুগিতেছে,উহারা সম্যক উপকৃত হইবে।
যাহাদের ব্লাড প্রেসার হাই,তাহাদিগকে মস্তকে আইস ব্যাগ চাপাইতে অনুরোধ করা হইতেছে।
বোদাগু ,এই কেন্দ্রীয় প্যাকেজ টির গঠন প্রকৃতি,মূল ভিত্তি,পরিবেশন,সবলতা ও দুর্বল দিক নিয়ে একটু আলোক পাত করবেন?
@aka
চল্লে আস্সুন আম্মাদের কায্যালয়ে , গোম্মুত্ত পান করতে করতে আল্লুচোনা করে লেবো
সাম্প্রতিক করোনা পরিস্থিতিতে কোর কমিটির সদর দপ্তর বন্ধ আছে। আপৎকালীন আইডির জন্য আপনার স্থানীয় ডিপ স্টেট কার্যালয় গুলিতে অনুসন্ধান করে দেখতে পারেন। তাছাড়া বরাবরের মতই আপনার লোকাল সিআইয়ের এজেন্ট এই বিষয়ে সব রকম সহায়তা করবেন।
@শুভব্রত বসু, কোর কমিটি থেকে আইডি টোকেন তুলে আনুন শিগগীর।
শুভব্রত বাবু ওয়েলকাম। জমিয়ে আড্ডা দিন।