প্রেমচাঁদ-রায়চাঁদ তো ভালো। হুজুরিমল-নগরমল তো নয়।
ঢপের লিংক
সুপ্রভাত
এই সেই প্রেমচাঁদ রায়চাঁদ মশাই।
আচার্য জগদীশ বোস প্রেমচাঁদ রায়চাঁদ বৃত্তিপ্রাপ্ত।
রাইট!
কালাচাঁদ নিধিরামকে মারিয়াছে।
শিক্ষার দর্শন উদ্দেশ্য ও পলিসিটা এক্সক্লুসিভ না ইনক্লুসিভ, ওই হিসেবে পাশ ফেলের ব্যাপারগুলো পাল্টেছে, গত দশক পাঁচেক ধরে বোধয় পাশের হার বেড়েছে - এতে বিপুল সংখ্যক মানুষকে এরা তো কিছু জানে না, ফেল করেছে বলে দায় ঝেড়ে ফেলা যায় না। এবার এটা কোন স্কেলে ঠিক আর কতদূরে ভুল সেসব নিয়ে তর্ক আছে।
পাশ্চাত্য শিক্ষা নিয়ে পপুলার ধারনার উল্টোদিকে আজকাল অনেক কিছু পড়ি, সতীদাহ নিয়ে তো গুরুতে একাধিক ভালো রেফারেন্সওয়ালা লেখা বেরিয়েছে।
কদিন আগে কার যেন লেখা পড়লাম চিকিৎসা ব্যবস্থার বিবর্তন নিয়ে, খুঁজে দেখবো।
পাশ্চাত্য শিক্ষার হাত ধরে ভারতে মেয়েদের মধ্যে শিক্ষার বিস্তার ঘটেছে। অধিকাংশ মেয়েদের ইস্কুলে প্রথম দিকে সিলেবাস অন্যরকম থাকলেও পরে তা ক্রমশ সমান হয়ে যায়। প্রচুর মেয়ে অবৈতনিক শিক্ষাও পেতেন। তখনকার দিনে ইস্কুলগুলো সরকারি ছিল না, খয়রাতি থেকেই চলত, তা মিশনারি হোক বা ব্যক্তিগত উদ্যোগে।
আর ইয়ে পাশ্চাত্য শিক্ষার যুগে মিশনারি ইস্কুলগুলোয় গরীব গুর্বোদের জন্য কিছু সীট থাকত, এখনও থাকে।
বরং প্রাক পাশ্চাত্য শিক্ষার যুগেই চুড়ান্ত বৈষম্য ছিল। এতটাই বৈষম্য যে ১৮০ বছরের শাসনেও তা দূর হয় নি। ডিএনএ র মধ্যে ঢুকে গেছে।
british আমলের ব্যাপার।
পরে তো ক্যালকাটা ইউনির মান সম্মান কমতে থাকে।
এখনকার খবর জানি না। গুগুল করে দেখে নাও।
ক্যালকাটা ইউনিভার্সিটি থেকে দেয়া হতো।
সেবার প্রথম ঈশান স্কলার দুজনে হতে পারবে না বলে, মেয়েটিকে দেয়া হয়েছিল। প্রথম মহিলা ঈশান স্কলার তিনি।
বিএ বিএসসি তে সব বিভাগ মিলিয়ে সর্বোচ্য মোট নম্বর যে পেত তাকে ঈশান স্কলার বলা হয়।
দুজনে সর্বোচ্য নম্বর পেলে একবার একজনের নম্বর একটু কমিয়ে অন্যজনকে ঈশান স্কলার করা হয়েছিল।
সেই বঞ্চিত পরবর্তীতে মানসিক বিষাদে ভুগতেন।