রুদ্রবাবুর চিঠিটা কমপ্লিটলি আবালমার্কা। :-)))
হে হে
তাও ভালো
লকেট এই আটকে ছিল
লকেট এর এপাশ ওপাশ নিচে যায় নি
না কেস টা হল অষ্টবসু র মধ্যে এক জনের পাপ সব থেকে বেশী ছিল। তাই বাকি রা মানবজন্ম নিল ঠিক ই কিন্তু সদ্যোজাত অবস্থায় গঙ্গায় ভাসিয়ে দিয়ে ওদের উদ্ধার করে দিলেন। কিন্তু অষ্টম পুত্রের বেলায় গঙ্গায় ভাসিয়ে দেবার সম য় প্রশ্ন করায় ছেলে অর্থাৎ দেবব্রত কে গছিয়ে ওনি টেনিদার ভাষায় উইন্ড মানে হাওয়া হ য়ে গেলেন ।
আর দেবব্রত কে চিরটা কাল কাটাতে হল পৃথিবী তে।
মানে নিজেকেও টেনে খেলান নি। ভালো লোক। :)))
তবে আসল কামাল করেছেন দেবব্রত। বাপের প্রেম কে বিয়ে তে মান্যতা দিতে গিয়ে নিজে বিয়ে না করার পণ করে উত্তাল কেস খেলো।মাঝে অম্বা নাকি অম্বালিকা এসে সামান্য আশার আলো দেখিয়েছিলেন। এমন কী কেস টা উনি পরশুরাম অবধি এসকালেট করেছিলেন। তবু নিজের গুরু কে অবধি যুদ্ধে হারিয়ে দিলেন। তবু বিয়ে করলেন না। ভাবতে পারো?
@sm ০০ঃ১১
আমিও নাম শুনিনি, তবে মহুয়া মৈত্র যা লিখেছেন আবাপতে, মমতা সরকার কত কী খারাপ করেছেন, সেখানে করোনা থেকে গুজ্রাতে চাক্রি আর মেট্রোরেল সবই আছে।
হমম ।একজন সেই বীভৎস চেহারা দেখে চোখ বন্ধ করে ফেললেন ।আরেকজন ভয়ে ফ্যাকাশে হয়ে গেলেন। মাঝখান থেকে কেস খেলেন ধৃত দা আর পান্ডু ভায়া
পরশুরাম নন ব্যাসদেব।
মহাভারত লিখতে লিখতে কিটকাট ব্রেক নিতে হল ভদ্রলোক কে। কী চাপ জীবনে। :))
বঙ্গদেশ আবার কি পত্রিকা!
সে চিঠিতে কি আছে?
রুদ্র প্রসন্ন ব্যানার্জী নামে এক জিন গবেষক মহুয়া মৈত্রের চিঠির (আবাপ, তারিখ জানিনা) খোলা জবাব দিয়েছেন, বঙ্গদেশ নামে কোনো পত্রিকায় বেরিয়েছে কারণ আনন্দবাজার ছাপেনি। কেউ জানেন?
অস্ত্র টার নাম ছিল ব্রহ্মশিরা। হেববববি চাপ :(((
ব্রহ্মাস্ত্র ছাড়া হয়ে গেছে পাঁচ সপ্তাহ আগে।অশ্বত্থামা ,জানে না কিভাবে ফিরিয়ে নিতে হয়।
অর্জুনের ওই বিদ্যে জানা আছে খালি।
মহর্ষি ব্যাস কহিলেন অশ্বত্থামা এবার কি করিবে?
অশ্বত্থামা উত্তর দিলেন,সকলে নিজ পিছন সামলাও।
আমি জানি না।আমি জানি না।
কারা যে এইসব নকল ভিডিও বাজারে ছাড়ে সামনে পেলে দিতুম গুঁতিয়ে