এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সে | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০২:১৮443340
  • তবে ২০৫০ সালের মধ্যে রাজনৈতিক মানচিত্র বদলাবে।

    ব্যস। কুলুপ আঁটলাম।

  • সিএস | 162.158.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০২:১৪443339
  • হ্যাঁ, থাক।
  • সে | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০২:১২443338
  • ক্ষমতার বিকেল্দ্রীকরণ হলে ভারতের মত একটা অসমসত্ব জনজাতিপূর্ণ দেশকে একটা একক দেশ হিসেবে ধরে রাখা মুশকিল। অনেক ক্ষোভ জমে আছে নানান অঞ্চলে। দেশটা বেশ কয়েকটা ভাগে ভেঙে যাবার সম্ভাবনা। সেটা কোনও কেন্দ্রীয় সরকার চাইবে না। বিকেন্দ্রীকরণ হলে স্থানীয় ক্ষমতা বাড়বে। তাদের মধ্যে জমে থাকা অসন্তোষ থেকে আলাদা হতে চাইতেই পারে। হিন্দি ভাষা নিয়ে যে ক্ষমতার রাজনীতি হয়েছে সেটা থেকেই বহু জনজাতি অসন্তুষ্ট। চেহারা নিয়েও প্রচুর অসাম্য। 

    যাইহোক, এ নিয়ে আলোচনা করে লাভ নেই।

  • সিএস | 162.158.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০২:০৩443337
  • সেটাই তো বুঝতে পারছি না, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণের সাথে দেশের একটা অংশের বেরিয়ে যাওয়ার কী সম্পর্ক।

    আজ তো পঞ্চায়েতি রাজ দিবস ছিল। সে তো বিকেন্দ্রীকরণের অংশ।
  • সে | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০১:৫৭443336
  • আগের লেখাগুলোয় লিখলাম তো। 

  • সিএস | 162.158.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০১:৫৩443335
  • বিকেন্দ্রীকরণ মানে বেরিয়ে যাওয়া কেন ? নর্থ ইস্টই বা বেরিয়ে যেতে চাইবে কেন ? দক্ষিণ ভারত নয় কেন ?
  • সে | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০১:৪৯443334
  • এক একটা  নিউক্লিয় শক্তি নিয়ন্ত্রিত প্রতিরক্ষা কেন্দ্র ডিকমিশন করতে*

  • সে | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০১:৪৭443333
  • শুধু বিজেপি কেন? যে কোনও কেন্দ্রীয় সরকারই বিকেন্দ্রীকরণে ভয় পাবে। দেশটা স্কেল দিয়ে লাইন টেনে ভাগ করা নয়, আবারও বলছি এটা নিউক্লিয় শক্তি সম্পন্ন দেশ, আজ নর্থ ইস্ট যদি বেরিয়ে যেতে চায় তখন অরুণাচলের কী হবে? ডি ইন্সটল করা অত সহজ নয়, শুধু টেকনিক্যালি নয়, সিকিওরিটির প্রশ্ন আছে। এতে বিজেপি কি কমগ্রেস কি অন্য কোনও দল রাজি হবে না। এক একটা  নিউক্লিয় শক্তি নিয়ন্ত্রিত প্রতিরক্ষা করতে পাখির ছানা বেরিয়ে যাবে।

    শুধু অর্থনীতি নয়, রণনীতিও আছে। সেটা অত সহজ নয়।

  • সিএস | 162.158.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০১:৪২443332
  • আর দেশের রাজনীতিটা মনে হয়না কখনই পুরোপুরি লোকের হাতে থাকে। পলিটিক্যাল ক্লাসের হাতেও তো অনেকটাই, তারা ওর মধ্যেই আছে, দেশের প্রতিটি লোক সব সময়ে রাজনীতি নিয়ে ভাবেনা, তাদের কাছে সব খবর বা বিশ্লেষণ নেই। সেই জন্যই ভোটের প্রচার ইত্যাদি।

    হাতে পাঁজি, বার্নি স্যান্ডার্স, লোকেরা এনাকে কেন সমর্থন করল না, বলে কী লাভ ? জনগণ আর ওনার মধ্যে তো ডেমোক্রেটিক পার্টির এস্টাবলিশমেন্ট অংশ তো আছে, তারা নিজেদের পজিশন ছেড়ে দেবে না, অথবা বিভিন্ন হিসেব করে তাদের মনে হবে বার্নিকে এগিয়ে দিয়ে লাভ নেই। ফলে জো বিডেন। আবার এই যে অংশটা, এদের বলা যায় পুরোন রাজনীতি, খারাপ ভাবে বললে স্কীমার্স। ট্রাম্পের মত বা বোলসেনারোর মত নেতারা আবার এই অংশটাকেই দেখিয়ে জনগণকে নিয়েই ক্ষমতায় আসবে। নৈতিকতার রাজনীতি খুব কম ক্ষেত্রেই জেতে, যতক্ষণ না সেটা বড় ন্যারেটিভ তৈরী করে যেটা দিয়ে সেইসব নাগরিক যারা কোন দল বা প্রার্থীকে সমর্থনের স্থির সিদ্ধান্তে আসেনি, তাদের প্রভাবিত করা যায়।

    এর আরো পুরোন উদাহরণ আছে মনে হয় হিটলারের ক্ষেত্রেই। রাজনৈতিক ক্ষমতার প্রথম দিকে এস্টাবলিশ্ড রাজনীতি থেকেই সমর্থন পেয়েছিল, তারা ভেবেছিল যে হিটলারকে কন্ট্রোল করতে পাএঅবে। কিন্তু সেই রাজনীতি তখনই দুর্বল, হিসেব করে ক্ষমতায় থাকা, হিটলার অল্প দিনের মধ্যে তাদের অপ্রাসঙ্গিক করে দিয়েছিল। অথচ তারা তথাকথিত বুর্জোয়া লিবারেল রাজনীতিবিদ ছিল।
  • সো | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০১:১৪443331
  • দক্ষিণ দিল্লির সরিতা বিহার এর থেকে যে রাস্তা টা যমুনা পেরোনোর জন্য কালিন্দি কুঞ্জ ব্রিজের দিকে যাচ্ছে সেখানে জোসলা বলে একটা ছোট্ট জাঠ দের গ্রামে পেয়েছিলাম দিল্লি আসার পর প্রথম মাথা গোঁজার পাকা ঠাঁই।
    বন্ধু জুটেছিল একটা, বিহারের ছেলে আমাদের শিলিগুড়ি তে হোটেল ম্যানেজমেন্ট পড়েছে কিন্তু খুব আদর্শবাদী তাই হোটেল এ কাজ জোটেনি, ওই জোসলা গ্রামে মোবাইল রিচার্জের দোকান চালাতো, দানিস ইকবাল।
    ওর সাথে দুপুর বেলা গুলো কাটতো যমুনার পাড়ের জিলিপি গাছের জঙ্গলে, গাঁজা খাওয়া, বক মারা এসব ই চলতো আমাদের, যাই হোক ভূমিকা বড় হয়ে গেল, সেই গল্প অন্যদিন হবে, এবার কাজের কথা।

    Shram Bihar দিল্লি লিখে সার্চ করলে সরিতা বিহারের পাশে একটা অদ্ভুত জায়গার ম্যাপ পাওয়া যায়, একদিকে J J colony মানে ঝুজ্ঞী ঝোপরি কলোনি যেটা দিল্লির অনেক জায়গায় আছে কিন্তু এই জায়গাটা একটা বদ্বীপের মতন, দুটো বিধানসভা আসনের মাঝে, থাকে কারা মূলত পরিযায়ী শ্রমিক আর সেই আমার রান্নাঘর রোজ যাদের জন্য চলে সেরকম ই কয়েকশো মানুষ যাদের উপার্জন মূলত আমাদের ফেলে দেওয়া নোংরা থেকে প্লাস্টিক আর নানান জিনিস বাছা।

    আসেপাশে 1 থেকে দেড় কিলোমিটার এর মধ্যে কোন স্কুল বা কমিউনিটি হল নেই যে সরকারি খাবার পাবে, ওরা নাকি সরিতা বিহার আর জসলা বিহারে এসে রোজ খাবার ভিক্ষা করছে।

    সব শুনলাম দানিস এর থেকে, সিদ্ধান্ত নিলাম আপনাদের ভালোবাসা র উপর ভরসা রেখে, পরশু থেকে মানে 26 তারিখ থেকে আমি রোজ একবস্তা চাল আর 10কিলো ডালের দাম দেব, মোটামুটি 1500 টাকা প্রতিদিন, বাকি গ্যাস চুল্লি হাঁড়ি কড়াই পেঁয়াজ মশলা সব দানিস জোগাড় করবে।

    পরশু থেকে শুরু হবে আমাদের দ্বিতীয় রান্নাঘর।

    কোন রাজনীতি না কোন ধর্ম না শুধু শ তিনেক এর মতন মানুষ এর দিনে একবেলা খাবার এর ব্যবস্থা করাই মূল উদ্দেশ্য।

    হ্যাঁ প্রচুর ফটো আর ভিডিও ও দেব, যতটা সম্ভব লোকের মুখের ছবি কম দেওয়ার চেষ্টা করবো কিন্তু রোজ পাবেন আপডেট আর কিছুদিন অন্তর দেব পয়সার হিসেব, এক্সাক্ট মিলবে না আমি জানি কিন্তু কিছু করার নেই, আমি কোন সংগঠন না যা করছি এই কয়েকজন মিলে আপনাদের সাহায্য।

    আশা করি আর ও কিছু মানুষের পাশে পাবো আপনাদের।

    সবার মতামত চাই আমার ফেবুর দেওয়াল এ এখানেও।
  • সিএস | 162.158.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০১:০৫443330
  • বিকেন্দ্রীকরণ হলে যে দেশটা ভেঙে যেতে পারে, এই ভয়টা বিজেপির সাফল্যের একটা কারণ। আমার ধারণা, এটা এই জন্য যে এর কোন থিওরাইজেশন হয়নি বা সত্যি সত্যি গ্রাসরুটে এর কী সুফল সেটা লোকে বোঝেনি। তার দোষ সাধারণ লোকের নয়। পলিটিক্সটা ক্ষমতা দখলের হয়েছে, সে বিজেপিকে আটকে রাখার জন্য হলেও কিন্তু সে তুলনায় জোরদার বক্তব্য তৈরী হয়নি।
  • o | 162.158.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০১:০৩443329
  • বামপন্থী রাজনীতি দূর্বল হয়ে পড়ার একটা বড় কারণ উচ্চাকাঙ্ক্ষী মধ্যবিত্ত ক্লাসের জন্ম, যারা ভার্চুয়ালি একটা উচ্চবিত্ত জীবনের স্বাদ পাচ্ছে এবং ইনসিকিওর হয়ে নিম্নবিত্তের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়ে চলেছে। এরা উপভোক্তা হিসেবে বাজার ও রাজনীতির অনেকখানি নিয়ন্ত্রণ করে। ভারতীয় রাজনীতি চিরকালই করাপ্ট ছিল কিন্তু এটলিস্ট কৃষক-মজুরদের ইস্যুগুলো আলোচনার ফোকাসে থাকত। যেকোন দল জানত উন্নয়নের মিথ্যে প্রতিশ্রুতিটাও নিম্নবর্গকে কেন্দ্র করে দিতে হবে। এই বটম-আপ এপ্রোচটা এখন টপ-ডাউন হয়ে গেছে। আদর্শবাদী সমাধান দিয়ে লাভ নেই। এই মধ্যবিত্তকে কিভাবে বামরাজনীতি একোমোডেট করবে সেইটে হচ্ছে কঠিন সংকটের জায়গা। এই জায়গাটা নিয়ে প্রচুর ভাবনাচিন্তা করা দরকার। দল হিসেবে সিপিএম-তিনোমুল-বিজেপি নিয়ে তর্ক করে কোন লাভ নেই। বিভিন্ন সময়ে বামপন্থী দলের দক্ষিণপন্থী আচরণ করতে আটকায়নি। আর সাম্প্রদায়িকতার প্রশ্নটাও এর সঙ্গে যুক্ত। উচ্চাকাঙ্ক্ষী মধ্যবিত্ত ভাবছে দেশটা যে আম্রিগা হল না, এর দায় কার? আর নিম্নবিত্তের সামনে কোন অপশনই নেই। ক্লাস আইডেন্টিটিটা রাজনীতিতে যখন গুরুত্ব হারিয়ে ফেলে, তখন এরকমই হয়। এর সঙ্গে আছে পার্টিশনের ট্রমা যা উপমহাদেশের তিনটে দেশকেই ভূতের মত তাড়া করে বেড়াচ্ছে। উন্ডেড সিভিলাইজেশন। এই তিনটে দেশের পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই এবং একমাত্র তখনই সাম্প্রদায়িকতাকে মোকাবিলা করা যাবে। পুরো সমস্যাটা ভীষণ জটিল। হ্যাঁ, ভোটের সময় নিশ্চয় বিজেপির বিরুদ্ধে লেসার ইভিল চয়েস করার গুরুত্ব আছে। কিন্তু আইডিওলজিক্যাল স্পেসে সেটা সমস্যার সমাধান নয়। অ্যানালিসিস করার সময় জনগণ সাম্প্রদায়িক এটা স্রেফ ইন্টেলেকচুয়াল লেজিনেস। পৃথিবীর যেকোন জায়গায় সাম্প্রদায়িকতা একটা সিম্পটম, ভারতেও তাই। রোগটা অনেক গভীরে।

  • সিএস | 162.158.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০১:০০443328
  • দীপাঞ্জনকে বলার, আমার সীমিত বুদ্ধি মতে, বোধি বেটার বলতে পারবে -

    আপনার ১এর কাছাকাছি ছিল সেই নেহেরু আমল থেকে নন- অ্যালাইন্ড মুভমেন্টে ভারতের থাকা। সেসব অবশ্য ক্রমশঃ ক্ষয়ে গেছে, বিশ্ব পরিস্থিতিও পালটে গেছে।

    ২-এর মধ্যে দিয়ে এদেশ কিছুটা গেছে। অনেকটাই অবশ্য হয়নি। ইন্দিরা আমলে কেন্দ্র-রাজ্য ঝামেলা পেরিয়ে নব্বইতে সমঝোতার রাজনীতি হয়েচ্গে, কেন্দ্রে কোয়ালিশন রাজনীতি তার কিছুটা প্রমাণ। কিন্তু সেই পলিটিক্সের কোন বড় বক্তব্য বা তিওরেটিক্যাল বক্তব্য ছিল না, ফলে অনেক ক্ষেত্রে সুবিধাবাদী রাজনীতি মনে হয়েছে। সেই জিনিসটাও বিভিন্ন কারণে শক্তি হারালে বিজেপি লেজিটিমেসি পেয়েছে।

    ৩টা মনে হয়না কোন রাজনৈতিক দলের অ্যাজেন্ডায় আছে, অনেকটাই হয়ত বইয়ের পাতায় অথবা ক্যান্পাসে।
  • সে | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:৫৩443327
  • Dipanjan | 172.68.132.176 | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:৩১

    না। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ সম্ভব নয় ভারতে। ভারত নিউক্লিয়ার পাওয়ার। সেই নিউক্লিয় শক্তি যা প্রতিরক্ষার জন্য ইন্সটলড তা ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে। অরুণাচলে, রাজস্থানে, কর্ণাটকে, ইত্যাদি পাঁচ ছটি জায়গায়। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ হলে দেশটার ভেঙে যাবার সম্ভাবনা থেকে যায়। তখন নিউক্লিয় প্রতিরক্ষা কেন্দ্রগুলো ডিইন্সটল করা সহজ হবে না।

  • anandaB | 162.158.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:৫২443326
  • @দে - একদম :) তবে না খুঁজলেও চলে আস্তে পারেন. কার হিম্মত আছে রোখার :)
  • de | 162.158.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:৪৯443325
  • আনন্দ, গুগলে খুঁজলে হয়তো বলা যায় না উনিজির মুখ এসে হাজির হোলো ঃ)
  • de | 162.158.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:৪৬443324
  • একমত, বড়েস!
  • Dipanjan | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:৩১443323
  • "এই ন্যারেটিভটি ততক্ষণ থাকবে যতক্ষণ না অন্য কোন ন্যরেটিভ বা বক্তব্য লোকের মধ্যে আনা যাচ্ছে।" -
    এই অন্য ন্যারেটিভের ক্যান্ডিডেট লিস্ট বানানো যায় একটা ? আমি ভারত সম্পর্কে কিছুই জানি না, তবে আমার বিভিন্ন সময়ে মনে হয়েছে - 1) গ্লোবাল নর্থ-সাউথ - যেখানে ভারত গ্লোবাল সাউথের নেতৃত্ব নিচ্ছে আর হিন্দু-মুসলিম, জাতপাত এর বিরোধ থেকে বেরিয়ে ভারতের মূল রাজনৈতিক চিন্তাকে আবার আন্তর্জাতিক করা হচ্ছে 2) রাজনৈতিক ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ আর আঞ্চলিক বৈচিত্র্যকে পুষ্ট করা যা বিজেপির হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্তান স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন কে আঘাত করবে - এর জন্যে কি সাংবিধানিক রিফর্ম প্রি-রিকুইসিট? 3) ফেমিনিজম - যা বিজেপির রিগ্রেসিভ হিন্দুত্ব লাইন কে দুর্বল করতে পারে | এগুলো সবই কি অলীক কল্পনা? অর্থনীতি, মানে ক্রোনি ক্যাপিটালিজম এর বিরুদ্ধে এফেক্টিভ ন্যারেটিভ বানানো কঠিন মনে হয়, বানাতে পারলে অবশ্যই খুবই ভালো |
  • সে | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:২৭443321
  • যেচে বাঁশ নিস না

  • অপু | 172.68.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:২৪443320
  • না। চাই নেকো। "এই বেশ ভালো আছি!!" :))

  • অপু | 172.68.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:২৩443319
  • " সকল ই তোমার ইচ্ছা ইছাময়ী তারা তুমি, তোমার কর্ম তুমি করো মা লোকে বলে করি আমি"

  • সে | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:১৭443318
  • দেখতে চাস?

  • S | 108.162.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:১৭443317
  • পড়াশুনা কিছু কম নয়। সত্যিটা বিশ্বাস করার ইচ্ছেটা খুব কম।

    এই যারা সকাল থেকে ফেসবুক, টুইটার, ফক্স নিউজ, ব্রাইটবার্ট, অ্যালেক্স জোনস, রাশ লিম্বো পড়ছে-দেখছে-শুনছে, তাদের হাতে হাতে ডিভাইস রয়েছে কয়েক সেকেন্ডে সেই সত্যিটাকে যাচাই করার। কিন্তু সেটা করার ইচ্ছা নেই। কারণ তাহলে নিজের কাছেই প্রমাণ হয়ে যাবে যে ট্রাম্পকে সাপোর্ট করার একটা কারণ - রেসিজম।

    আমাদের দেশেও একই ব্যাপার চলছে। যে লোকগুলো হোয়াটসাপে পড়ছে যে নেহেরুর পরিবার আসলে নালির পাশে থাকত, মুসলিম পরিবার ইত্যাদি - তারা সবাই জানে যে এগুলো মিথ্যা কথা। কিন্তু এগুলো বিশ্বাস করলে বিজেপি-মোদিকে ভোট দেওয়ার কারণ পাওয়া যায়। নিজের কাছে নিজের জঘণ্য সাম্প্রদায়িক মুখটাকে লোকানো যায়।

    নন্দীগ্রামেও একই ব্যাপার ঘটেছে। যখন সেইসব রোমহর্ষক মিথ্যা কথা ছড়ানো হচ্ছিল, বা টিভিতে বহুলোক মিথ্যা কথা বলছে, বা বলা হচ্ছে যে বুদ্ধবাবু নাকি টাটার কাছ থেকে ঘুষ খেয়েছেন - তখন সবাই জানত যে এগুলো মিথ্যা কথা। তবুও একদল লোক সেগুলো শুনেছে এবং সত্যি বলে বিশ্বাস করতে চেয়েছে। কারণ তারা নিজেদের স্বার্থে তখন পরিবত্তন চাইছিল। কারণ এগুলো সত্যি না হলে দিদিকে মসনদে বসানোর কোনও কারণ নিজেদেরকে দেওয়া যায় না।

    এখন এখানেও যখন মৃতের সংখ্যা নিয়ে আলোচনা হয়, তখনও এই প্রবৃত্তি দেখা যায়।
  • অপু | 172.68.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:১৫443316
  • না । মোবাইল থেকে ।

  • সে | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:১৩443315
  • তুই কি কম্পিউটার থেকে দেখছিস?

  • anandaB | 162.158.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:১৩443314
  • 'এরা গুরুতে ad দিলে পারে, "নেতা নাই, নেতা চাই"'

    Ad দেবার দরকার কি? একবার গুগল সার্চ করলেই Ad আপনা আপনি এসে হাজির হবে গুরুর পাতায় :)
  • অপু | 172.68.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:১০443313
  • আরে আমি কোন আড দেখতে পাচ্ছি না ।

  • de | 162.158.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:০৯443312
  • শুধু পলিসি দিয়ে হবে না, নেতা চাই - সেটা না বাম, না কং - কারো নাই - এরা গুরুতে ad দিলে পারে, "নেতা নাই, নেতা চাই"
  • সিএস | 162.158.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ০০:০৯443311
  • বামেদের পলিসি চোখে দেখা যায়না, তিনোদের পলিসি নেই, মাথা গুঁজে কাজ করারও ইচ্ছে বা উপায় নেই, বিজেপির পলিসি নেই কিন্তু 'বক্তব্য' আছে যেটি ডিভিসিভ আর দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়েছে বিরোধী দল হয়ে লেজিটিমেসি তৈরী করার, যেটার এতদিনে ফল পেয়েছে। তো সব মিলিয়ে দেশের এই অবস্থা।

    আর বিজেপির রাজনীতিকে অন্তত নব্বইয়ের দশক জুড়ে পেছনে রাখা গেছিল তথাকথিত 'জাতপাতের' রাজনীতি দিয়ে, অন্তত উত্তর ভারতে।সেটাও লেজিটিমেসি হারিয়েছে, এখন আর কোন নেতা নেই, যারা আছে তারা ভাবে অঙ্ক করলেই বিজেপিকে থামানো যাবে। সেও ঘা খেয়্র্ছে। হস্তে রয়েছে চন্দ্রশেখর আজাদ !
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত