aka | 108.162.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৫:৪৯439567
aka | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৫:২৯439565
অরিন | 198.4.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৪:৪১439564
অরিন | 198.4.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৪:৪০439563
Atoz | 108.162.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৪:২৬439562
S | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৪:১৩439561
Amit | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৪:০২439560
Amit | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৪:০১439559
Amit | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৩:৫৪439558
S | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৩:৫৩439557লক ডাউন ও কমিউনিটি স্প্রেড নিয়ে প্রচুর পোস্ট পড়লাম, টেস্টিং নিয়েও। দু একটা কথা লিখি যদি কেউ পড়ে:
১) ভারতে কিন্তু কমিউনিটি স্প্রেড বহুদিন ধরে চলছে। ধরুন যে লোকটি বিদেশ থেকে ইনফেকশন নিয়ে এসে (তখনো অ্যাসিমপটোম্যাটিক অবস্থায়) ভিড়ে মিশে গেলেন, তিনি কিনতু অজানতেই রোগটি ছড়িয়ে ফেললেন। এবার কয়েকটি দেশে এই লোকগুলিকে কেন্দ্র করে কনট্যাকট ট্রেসিং হয়েছে, তার ভিত্তিতে আমরা করোনাভাইরাসের আর নট (র০) কতটা আন্দাজ করতে পেরেছি, ও বাকী মডেলগুলো তৈরী হয়েছে।
২) একটা ব্যাপার অনস্বীকার্য়, পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেই যতজন লোকের আসলে করোনাভাইরাস ইনফেকশন হয়েছে, তার তুলনায় খুবই কম সংখ্যক মানুষের পরীক্ষা হয়েছে। কতো কম? নিজেরাই আন্দাজ করতে পারবেন, বিশেষ করে যে সব দেশে করোনাভাইরাস জনিত মৃত্যু হচ্ছে।
- ধরুন, গড়ে ১% লোকের করোনাভাইরাস এর কারণেই শুধু মৃত্যু হয়েছে নিউমোনিয়া হয়ে (অন্য কোন কারণে নয়, এর জটিলতা বুঝতে @sm কালকে একটা পোস্ট করেছিলেন নিউমোনিয়া সংক্রান্ত মৃত্যু নিয়ে পড়ে দেখতে পারেন।
- আমরা মোটামুটি যদি ধরে নিই যে প্রথম ইনফেকশন থেকে মৃত্যু পর্যন্ত ১৫ দিন সময় লাগে, তাহলে আজকে যদি ১ জন লোকের মৃ্ত্যু রিপোরটেড হয়, তাহলে গড়ে ১৫ দিন আগে ১০০ জন লোকের ইনফেকশন হয়েছিল (তাদের অসুখ এর লক্ষণ নাও বেরোতে পারে, সেটা অন্য কথা)। এবং এই প্রতিটি লোক কিন্তু অন্য আরেক জনকে ইনফেকট করতে পারে বা করেছে।
- যে কোন ইনফেকশন exponentially বাড়তে থাকে, যাঁরা ইনফেকশন এপিডেমিওলোজি নিয়ে পড়েছেন, একথা তাঁরা জানেন, তার থিয়োরিটিকাল আলোচনা করার জায়গা এটা নয়, কারো জানার ইচ্ছে থাকলে আমাকে সরাসরি লিখুন আমি আলোচনা করতে রাজি। এখানে exponential কথার মানে কি? একজন লোক আরো দুজনকে দেবেন, তিনি আরো দুজনকে দেবেন, এই করে দ্রুত অসুখটি ছড়াতে থাকে। এই exponential curve ধরে মনে করুন আপনি দেখলেন যে প্রতি পাঁচ দিনে ইনফেকশন দ্বিগুণ হচ্ছে।
- তার মানে ১৫ দিন আগে ওই ১০০ জন ইনফেকটেড লোক এখন আজকের হিসেবে প্রায় ৮০০ জনে পরিণত হয়েছে। এদের মধ্যে আজ আমাদের টেস্টিং সিস্টেম কতজনকে শনাক্ত করেছে? ধরুন আজকে দেখা গেল ২০ জনকে শনাক্ত করা গেছে। তাহলে আরো ৭৮০ জন বাদ পড়ে গেল। এরকম করে একটা গ্যাপ থেকে যাচ্ছে যার জন্য অল্প সংখ্যক টেস্টিং, দেরীতে কাজ শুরু করা নিয়ে মহামারী আরো গোল পাকিয়ে গেছে।
যাকগে, এখন উঠছি, পরে আবার লিখব।
aka | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০২:৫৮439554
o | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০২:৫৬439553
anirban | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০২:৫১439552
Du | 172.69.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০২:৪৮439551
Ishan | ২৭ মার্চ ২০২০ ০২:৪৪439550
k | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০২:২৭439548
Pinaki | 172.69.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০২:২৫439547
aka | 173.245.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০২:১৯439546
jsl | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০২:১০439545
Pinaki | 172.69.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০২:০৬439544
সিংগল k | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০২:০২439543
aka | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০১:৫৭439542
Pinaki | 172.69.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০১:৫১439541
aka | 108.162.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০১:৪০439540
aka | 173.245.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০১:২৭439539
Pinaki | 172.69.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০১:২৩439538