দিল্লীতে যাদের রোজগার পুরোটাই ডেইলি ইনকামের অপর নির্ভরশীল, তাদের অবস্থা খুব খুব খারাপ।রিক্সা চালক, ঠ্যালা গাড়ির চালক, রাস্তায় মিষ্টি, ঘুগনি বিক্রি করে যারা। এক একজনের দিনে ১০০০-১৫০০ রোজগার ছিল। এরা বেশীর ভাগ রাজধানীতে এসেছে বিহার, ঝাড়খণ্ড, উঃ প্র, প ব, হরিয়ানা, রাজস্থান থেকে। এখন তবন্ধের জন্যে ফিরতেও পারছেনা। এত অল্প সময়ের নোটিশে লকডাউন হল যে অনেকের প্রচুর খাবার পড়ে রয়েছে। বিক্রির সম্ভাবনা না থাকায় ফেলে দিতে বাধ্য হচ্ছে তারা। দু এক জায়গায় বিক্রির চেষ্টা করলে পুলিশ পেঁদিয়ে লাল করছে। বাড়ি ফিরতে পারছেনা। বারির লোক হা পিত্যেশ করে বসে আছে। টাকাও পাথান সম্ভব হচ্ছেনা। দিল্লীতে পাড়ায় পাড়ায় ইস্ত্রিয়ালা থাকে।
কিছু রিক্সায়ালা নিজেদের রিক্সায় শুয়ে। এদের আশ্রয়ের জন্যে কয়েকটা ডেরা করা হয়েছে কিন্তু সেখানে নাকি গাদাগাদি করে লোক বসবাস করছে।, ঠিক মত জলের ব্যবস্থা নেই।
এই চিত্রটা মিডিয়া কভারেজ থেকে মিসিং।
@অরিন-দা, আপনাকে অনেক অনেক আন্তরিক ধন্যবাদ। অক্লান্ত ভাবে করোনা বিষয় নিয়ে লেখার জন্যে। তবে সব পড়ে উঠতে পারছিনা। টই দেখলাম ফাঁকা।
অমিত বাবু, এত মেসেজ হচ্ছে, তাই খেয়াল হয়নি আপনার মেসেজ।
সেতো, থালা, বাটি বাজানোর হিড়িক দেখেই সেদিন বলেছিলাম মোদীর কথায় যাদু আছে। ফেবুতে নিন্দামান্দা করে পোস্ট দিলে তো আর রক্ষে নেই! কিন্তু কি এমন ঘোষণা করলেন তো বুঝলাম না!
আজ রান্না করলাম। শুক্তো আর মাছের ঝোল। রান্নার লোক ছুটিতে। তাই আমিই ঠিক করলাম পালা করে রান্না করব। বাবা তো জল পর্যন্ত ফোটাতে পারেনা।
পাশের বাড়িতে দেবব্রত বিশ্বাসের রেকর্ড চালিয়েছে।
লকডাউনের আগে অন্তত ৭২ ঘণ্টা সময় দেওয়া উচিত ছিল। সব সময় মরণকালে হরিনাম!