ভদ্রলোকের স্ত্রী, মা ও শাশুড়িকে কোথায় কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে জানিনা। যে পারায় থাকেন সেখানকার লোকজনও খুন প্রতিকূল আচরণ করেছে। পুলিশকে শাসিয়েছে পর্যন্ত। ছেলের দেশে আসা ও ভদ্রলোকের ইটালি যাওয়ার বিষয়টা গুজব বলেই মনে করা হচ্ছে।
কাল যে ভদ্রলোক মারা গেলেন তার পরিণতি শুনে শিউড়ে না উঠে পারলাম না। ভদ্রলোকের শব তার পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়নি। ভদ্রলোকের ছেলে অ্যামেরিকায় পাঠরত। সে বাবার পুলিশকে দাহ করার সম্মতি পত্র লিখে দেয়। ভদ্রলোকের স্ত্রী, মা ও শাশুড়ি কোয়ারেনন্টাইনে। যে শ্মশানে (নাম উল্লেখ করেনি) তাকে দাহ করার জন্যে নেওয়া হয় সেই অঞ্চলের বাসিন্দারা প্রচণ্ড আপত্তি তোলে। শব ঢুকতে দেওয়ার সময় পুলিশের সঙ্গে তাদের খণ্ডযুদ্ধ বেধে যায়। তারপর কড়া পাহারায় দাহ করা হয়। করোনা ভাইরাসে তিনি কি ভাবে সংক্রমিত হলেন সেতা এখনো থিক জানা যায়নি। গুজব রটেছে উনি ইটালি সফ্রে গেছিলেন। আবার জানা যাচ্ছে কিছুদিন আগে ছেলে কলকাতায় বেড়াতে এসে সংক্রমণ ছড়িয়েছে। কিন্তু ছেলে নাকি ইনফেকটেড নয়। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে কদিন আগে উনি সস্ত্রীক বিলাস্পুরে একটি বিয়ে অ্যাটেন্ড করতে যান। ফেরেন আজাদ হিন্দ এক্সপ্রেসে। ২১ তারিখে পজিটিভ ধরা পড়ে এবং ২৩ এ মারা যান।