তবে 'শুধু তখন মোবাইলগুলো বন্ধ রাখিস বাপু' এটায় আমি একমত। এক্সপিরিয়েন্স শেয়ারিংএর চক্করে মানুষ নিজের জন্যে অনেক বাঁশ ডেকে আনছে।
'এই আইন ক্যাম্পাসের মধ্যে কাজের মাসি/দিদি-র ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।' এটা আলাদা করে বলার দরকার কেন হলো বুঝলাম না। তাঁরা ক্যাম্পাসের সঙ্গে জড়িত হলে তো এটা হওয়াই স্বাভাবিক। একবিংশ শতকে অন্তত।
একটি শিক্ষিত মেয়ে আপনার মতই একটি পূর্ণ মানুষ। তার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা আছে।
মানুষকে ছাগল ভাবলে অবশ্য সেটা মানতে অসুবিধে হয়।
নাকি কান্নার কিছু নেই। অন্য মেয়ের পিঠের ইজারা নিতে চাওয়া সুবিধার ব্যাপার না।
স্যরি তাড়ানো হয়েছিল কিনা মনে নেই, হই হল্লা হয়েছিল।
হুঁ, অনেককিছুই হয়। আশুতোষ কলেজে মেয়েটিকে তাড়ানো হয়েছিল কামিজ পরার অপরাধে।
মেয়ের পিঠ নিয়ে কি আর মেয়ের বক্তব্য থাকতে পারে, ও মোড়লদের সম্পত্তি।
মেয়েদের আবার অত তম্বা কিসের।
পারিনা। ও প্রগতি, ও মান্ধাতা।
আফিম ব্যাবসা বা বাড়িভাড়া ওইসব আমরা যেভাবে দেখছি আজকের দিনে তার সঙ্গে সেই সময়ের অবস্থান, পরিস্থিতি ও দৃষ্টিভঙ্গীর অনেক তফাত ছিল তো।
কিছু শুচিবায়ুগ্রস্ত জ্যাঠামশাইদের কাউন্টার করার জন্যে কিছু সত্যিই সময়ের থেকে এগিয়ে থাকা লোকেদের আন্ডারমাইন করা অনর্থক।
সমালোচনার জায়গায় সমালোচনা হোক, কিন্তু শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতি জনমতে ওঁদের প্রভাব অস্বীকার করার জায়গা নেই।