এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • lcm | 172.68.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৭:১১434011
  • আজ কস্টকো-তে দেখলাম স্যাম্পল খাবার দিচ্ছে না । পরে নিউজ দেখলাম - করোনা ভাইরাসের জন্য কস্টকো স্যাম্পল বন্ধ করে দিয়েছে।
  • Ishan | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৬:৫৭434010
  • Biden’s lies & record are bad enough, but the biggest risk is his obvious cognitive decline. He said he’s running for Senate, confused wife & sister, forgot Obama’s name etc. This isn’t going away. If Dems close their eyes & keep pushing Joe, it’ll be an agonizing 8 months ahead.

    জিল স্টেনের টুইট। খ এর জন্য দিলাম। :-)

  • lcm | 172.68.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৬:৫৫434009
  • অরণ্য,
    অফিসিয়ালি কোনো রিটায়ারমেন্ট এজ নেই। প্রাইভেট/পাবলিকে কত লোক তো ৭০ অনাধি কাজ করছে, আবার কেউ কেউ ৬০-এ রিটায়ার করছে। সোশ্যাল সিকিউরিটি বেনিফিট ক্যালকুলেট করার জন্য একটি এজ আছে (৬২ বছর থেকে শুরু) সেটি পুরুষ-নারী নির্বিশেষে এক।
  • aranya | 173.245.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৬:৫২434008
  • একজন মানুষ তার নিজের দেহ-কে প্রতিবাদের জন্য ব্যবহার করতে পারেন, যেমন তমোঘ্ন করে থাকেন। নিজের খুশী মত লিখতে পারেন, গান গাইতে পারেন - যেমতি রোদ্দুর রায় । কিন্তু একটা প্রতিষ্ঠানের আবার নিজস্ব কিছু আইন থাকতে পারে, যেমন কিছু অফিসে ড্রেস কোড থাকে। রবীন্দ্রভারতী বা মালদার স্কুল - এগুলো তো প্রতিষ্ঠান। তাদের নিজস্ব আইন কানুন থাকতে পারে। যদিও আমার মনে হয় না অশ্লীলতার সংজ্ঞা নিরুপণ করে নির্দিষ্ট কোন আইন এসব প্রতিষ্ঠানে আছে বলে।
  • aranya | 108.162.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৬:৪৩434007
  • মেয়েদের রিটায়ারমেন্টের বয়স কম - এটা তো খোলাখুলি ডিসক্রিমিনেশন
  • lcm | 172.68.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৬:৩৮434006
  • সে,
    আমেরিকাতে এমপ্লয়ার প্রোভাইডেড মেডিক্যাল ইন্সিওরেন্সের প্রিমিয়াম, মানে জেনারেলি যার খানিকটা এমপ্লয়ার দেয়, আর কিছুটা এমপ্লয়ির মাইনে থেকে কেটে নেয় - সেটা পুরুষ-নারী নির্বিশেষে এক। আর, পাবলিক/প্রাইভেট সেক্টরে অফিসিয়াল রিটায়ারমেন্ট এজ কিছু নেই, পুরুষ-নারী নির্বিশেষে । রিটায়ারমেন্টের পর যারা সোশ্যাল সিকিউরিটি পেমেন্ট পান, সেটিও পুরুষ-নারী নির্বিশেষে এক নিয়মে।
    স্কুল-কলেজে আপনি যা লিখেছেন সেরকমই, হাইস্কুল-কলেজে মোট স্টুডেন্ট পপুলেশনের নিরিখে মেয়েদের % সংখ্যা হয়ত সামান্য বেশি, কিন্তু STEM (science, technology, engineering, math) এ মেয়েদের সংখ্যা অনেক কম।
    যেটা আছে, সেটা হল স্যালারি গ্যাপ - একই কাজে মেয়েদের এবং ছেলের মধ্যে মাইনের তফাৎ। আর, আছে কর্মনিয়োগে বায়াস ।
  • aranya | 173.245.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৬:২৯434005
  • মুসলিম-্দের বিশ্বাসে আঘাত দেওয়া হচ্ছে বললে তার কাউন্টার হল -
    ১। কেউ যদি কাল্পনিক কিছুতে বিশ্বাস করে আঘাত পান, তা নিয়ে কিছু করার নেই
    ২। অন্যের বিশ্বাসে বা অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া যদি জায়েজ না হয়, তাহলে সো কল্ড রবীন্দ্রভক্ত-্দের অনুভূতিতেও রোদ্দুর বা আর কেউ আঘাত দিতে পারেন না।

    সবই লাইন টানা, বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন অবস্থায় লাইন-্টা টানে। অর্জুন যেমন রবীন্দ্র সঙ্গীতের ক্ষেত্রে একটা ড্রেস কোড চাইছেন -লাইন টানছেন।
  • aranya | 173.245.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৬:২২434004
  • রবীন্দ্রভারতী, গগনে চাঁদ ইঃ নিয়ে দু পয়সা -
    দেখুন, বটম লাইন হল আমরা কোথাও কোন লাইন টানতে চাই কি না, যার আর এক নাম লক্ষণরেখা। মেহবুব লীলেন - এর লেখার নীচে আল্লা-কে গাল দিয়ে কিছু পোস্ট পড়েছিল। এখানে অনেকেই তাতে আপত্তি করেছেন, ডিলিট করা উচিত বলেছেন - সেও তো একধরণের নীতি পুলিশি।
    রোদ্দুর রায় ইন্টারভিউ-তে বলেছেন রবীন্দ্র নাথ-্কে অপমান করা টেকেনিকালি সম্ভব নয়, কারণ সেই ব্যক্তিমানুষটিকে তিনি চেনেন না।
    আল্লা-র কোন অস্তিত্ব নেই, কাল্পনিক ব্যাপার। তাকে অপমান করা তো আরো ই অসম্ভব। তাহলে পোস্ট ডিলিট করতে চাওয়ার মত নীতি পুলিশি কেন?
  • হখগ | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৬:০৮434003
  • ইউ পি তে তো যোগীজি ব্লাড বাথ প্ল্যান করছেন মনে হয় , প্রোটেস্ট অর্গানাইজার দের ছবি দিয়ে ডিনাউন্স করে ব্যানার লাগিয়েছে লক্ষ্ন্ঔ শহরে।
  • হখগ | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৫:৪১434002
  • ওয়ারেন এর গোটা ব্যাপারটাই মন ছুঁয়ে যাবা র মত। এরকম ন্যাকা পোলিটিশিয়ান বেশি দেখিনি, ওনার এখন 'স্পেস' চাই, কোনদিকে গেলে বেশি গুরুত্ব পূর্ণ পদ পাবেন তার জন্য সময় নিচ্ছে না পাতি। ট্রাম্প বার্নি বাইডেন যিনি ই আসুন , ইনি বেটার ডেমোক্রাটাক এস্টাবলিশমেন্ট এর আরো কাছের লোক হয়ে গেলেন।
  • সে | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৫:২৪434001
  • আমরা মেয়েরা কষ্টে আছি। এটা ঘটনা।
    এদেশে আমাদের খোলা আকাশের নীচে সর্বসমক্ষে সিগারেট, মদ খাবার অধিকার আছে, মাতৃত্বের অধিকার আছে কোনও বৈবাহিক সম্পর্ক ছাড়াই।
    তা সত্ত্বেও আমাদের অধিকার কম।
    আমাদের হেলথ ইনশিওরেন্সের জন্য বেশি মাসিক প্রিমিয়াম দিতে হয়। কারন আমাদের গড় আয়ু ছেলেদের চেয়ে বেশি। দীর্ঘদিন বাঁচি বলে ওটা আমাদের ফাইন।
    কোনও মেয়ে এর জন্য প্রতিবাদ করে না। করে লাভও নেই।
    অনেক মেয়ের সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা বলেছি তারা বুঝতেই পারে না যে এতে সমস্যা কোথায়।
    আমাদের রিটায়ারমেন্টের বয়স কম। ফলে আমরা ছেলেদের তুলনায় কম বছর চাকরি করতে পারি। ফলে আমরা আগেই পেনশনে চলে যাই ও কম আয় করি। সুতরাং প্রভিডেন্ড ফান্ডেও কম টাকা জমা পড়ে। তাই পেনশনের টাকাও কম কম।
    এটাও মেয়েরা বোঝে না। তারা মনে করে বাহ কী মজা বেশিদিন কাজ করতে হবে না, তাড়াতাড়ি রিটায়ার করব।

    কিন্তু এদেশের মেয়েরা আর সন্তান জন্মাতে চায় না। সন্তান জন্মালে তিন মাসের ছুটি। ব্যস তারপর সন্তান সামলাবে কে? মাকেই সামলাতে হবে। চাকরি উন্নতি সব ভোগে যাবে। সন্তানকে ১৬/১৮ বছর ধরে বড়ো করে তুলে কী ফায়দা? তাই তারা সন্তান চায় না।
    অথচ তারা সিস্টেম বদলাতে পারছে না।
    এদিকে সন্তান উৎপাদন কিন্তু বন্ধ নেই। এদেশের পুরুষেরা অন্য দেশ থেকে মেয়ে নিয়ে এসে বিয়ে করে যারা সন্তানের মা হতে চায়। সেই মেয়েগুলো বেটার লাইফস্টালের আশায় এখানে আসে। তারা অধিকার সম্বন্ধে ওয়াকিব হাল নয়, আগ্রহীও নয়, তাদের প্রায়োরিটি ভাল থাকা খাওয়া।
    এদেশে প্রচুর মেয়ে কনফিউজড, বিশেষ করে যারা বিবাহিত নয়, বা ডিপেন্ডেন্ট নয়।
    সমস্যাগুলো অবশ্যই সরলরৈখিক নয়।
    ভারতের মেয়েরা যেমন ভাল নেই বা তারা জানেই না যে তাদের কোন কোন ক্ষেত্রে অধিকার কম, এখানেও তেমন, এরাও জানে না এদের অধিকার কোন কোন ক্ষেত্রে কম। ব্রেইনওয়াশড।
    লেখাপড়ার ক্ষেত্রেও তাই। মেয়েদের উচ্চশিক্ষার হার দিয়ে এর বিচার হবে না। জটিল হিসেব। হয়ত গড়ে ইউনিভার্সিটিতে ছেলের চেয়ে মেয়ে ছাত্রের সংখ্যা বেশি, কিন্তু সেখানেও ঘাপলা আছে।
    মেয়েরা এমন বিষয় নিয়ে পড়ে যেসব ক্ষেত্রে পাশ করে বেরিয়ে চাকরি নেই বা থাকলেও মাইনে খুব কম।
    তাই দেশটায় কিছু কাজে মেয়ে বেশি (মাইনে কম যেসব কাজে), কিছু কাজে ছেলে বেশি (মাইনে বেশি যেসব কাজে)। আবার মাইনে বেশি যেসব সেক্টরে সেখানে মেয়েদের মাইনে ছেলেদের চেয়ে কম বা খুবই কম।
    আমি যেখানে কাজ করি সেখানে আমাদের ফ্লোরে ১১০ জন মত কর্মী। বড় মেজ সেজ ছোট সব মিলিয়ে মোট ১০৯ জনই পুরুষ। পার্সেন্টেজটা আশঙ্কাজনক।
    কালো মেয়ে যে এমনকি খৃষ্টানও নয়। বাকী সব ককেশীয় খৃষ্টান পুরুষ।
    ইয়েস ধর্ম ম্যাটার্স। এটা খৃষ্টান দেশ।
  • অরিন | 198.4.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৪:৪৫434000
  • @সে,
    দারুণ লিখলেন।
    "নিরীহ শব্দ, ভোগ অশ্লীল। তার প্রয়োগ বলে দিচ্ছে কোন মানসিকতা থেকে শব্দটার ব্যবহার, ",
    অতুলনীয়!
  • একলহমা | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৪:৪৪433999
  • সে | 162.158.150.21 | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৪:২৩

    সে-দিদি, এইটে হচ্ছে যারে কয় মর্মকথা। মেয়েরা করেছে‌।
  • S | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৪:৪২433998
  • সেদির শেষ পোস্টটা সবকিছু সমর্থন করছি। শুধু সিগ্রেটটা ছাড়া। নারী পুরুষ কেউ করলেই আমি বারণ করি। ঐটা যে কবে পৃথিবী থেকে উধাও হবে, সেই চিন্তাই করি।
  • সে | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৪:২৩433997
  • আরও একটা কথা মনে পড়ল। আমাদের কালে মেয়েদের মুখে গালি খুব কদর্য ব্যাপার ছিল। গালি ছেলেরা দিলে যতটা না খারাপ মেয়েরা দিলে সেটা অনেক বেশি অপরাধ।
    গালি দেয়া মেয়ে মানেই ছোটোলোক ঝি ক্লাস, বা দেহ ব্যবসা করা মেয়ে।
    মেয়েদের সবসমসয় বড্ড ভয়ে ভয়ে চালাতে হয় গোটা জীবনটা। যতই সাহস দেখানোর চেষ্টা করি না কেন তার অনেকটাই লোক দেখানো সাহস, অভিনয়।
    গালিগালাজ দেবার স্বাধীনতাটা কম। কারন তাতে লেবেল লেগে যেতে পারে চরিত্রের পাশে।
    আগে শুনতাম মেয়েরা শালা শব্দটাও বলে না। ওটা গালি। শালা কেন গালি? শালা তো একটা পরিচয়। স্ত্রীর ছোট ভাই। তাহলে সেটা গালি কেন? কারন কারওকে শালা বলা মানে তার দিদির সঙ্গে যৌন সম্পর্ক আছে বলতে চাওয়া। তাতেই বা দোষ কোথায়? তাতেও দোষ, কারণ যৌন সম্পর্কের ক্ষেত্রে পুরুষটি উইনার নারীটি লুজার, “ভোগ” নামক এক অশ্লীল শব্দে।
    এক্ষেত্রে বাঁড়া একটি নিরীহ শব্দ, ভোগ অশ্লীল। তার প্রয়োগ বলে দিচ্ছে কোন মানসিকতা থেকে শব্দটার ব্যবহার, শালা শব্দও সেরকম।
    মেয়েদের মুখে গালি বা সিগারেট কোনওটাই মেনে নেয়নি বঙ্গসমাজ। (অন্যদের কথা এখন তুলছি না)। স্বাস্থ্যের জন্য যতই ক্ষতিকর হোক না কেন, দেরিতে হলেও মুখে সিগারেট উঠছে প্রকাশ্যে, সবরকম শব্দও উঠবে।
    না বুঝে করলে বদহজম। তবে হেসে উড়িয়ে দিলেও এগুলো থামানো যাবে না।
    যে করছে তার ইচ্ছে হয়েছে তাই করেছে। সে বলবে বেশ করেছি। আসলে আমাদের অনেক পর্দার ভেতরে থাকতে হয়, সব পর্দা দেখা যায় না, তাই মাঝে মাঝে পর্দা ছিঁড়ে বের হতেও ইচ্ছে করে। বকাবকি করলে, শাস্তি দিলে আরও বেশি ইচ্ছে করে।
  • সে | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৪:০৩433996
  • অরিন থ্যাংকিউ।
    আমি আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে ভাটিয়ালি পড়ে ঘাবড়ে গিয়ে প্রচুর চাল কিনে ঘরে বোঝাই করে ফেলেছি।
    নিজেই প্যানিক করেছি বুঝলাম, অথচ নিজেই অন্যদেরকে প্যানিক করতে নিষেধ করি।

    অন্য কথা — রোদ্দুর রায়। এবং চাঁদ উঠেছিল গগনে নিয়ে ঘটনা।
    ডিটেলটা জানতাম না। গুরু দেখেও বুঝিনি।
    পরে বুঝলাম কয়েকটা শব্দ নিয়ে এই ঝামেলার শুরু।
    তারপর রোদ্দুর রায়ের ভিডিও দেখলাম ইউটিউবে।
    আমার মনে হয় রোদ্দুর রায় ও রোদ্দুর হতে চেযেই অমন নাম নিয়েছে। তার একটা ইন্টারভিউয়ে সে কটা দামি কথা বলেছে।
    এক, অশ্লীল শব্দ কোনটা তা কে ঠিক করে দেবে?
    দুই, রবীন্দ্রনাথকে সে অপমান করতেই পারে না
    তিন, (এটা আমার নিজের কথাও, রোদ্দুর রায় কেমনে পেরেছে জানতে কে জানে) চারিদিকে এত না খেতে পাওয়া মানুষ, লোকে রাস্তায় থাকে, রাস্তায় মরে, এগুলো আমরা অবলীলাক্রমে দেখে মুহূর্তে ভুলে গিয়ে রাতে নিশ্চিন্তে গ্লানিহীনভাবে নরম বিছানায় ঘুমোই। এটা অশ্লীল নয়?
    কোনটা অশ্লীল? কতগুলো শব্দ না এগুলো? কে ঠিক করে দেয় কোনটা অশ্লীল?

    অনেকে বলেন কোনও শব্দই অশ্লীল নয়, তার প্রয়োগ তাকে অশ্লীল করে তুলতে পারে।
    আমি ব্যক্তিগতভাবে ঐ রকম শব্দ প্রচুর ব্যবহার করি, রোজ। ঐটাই আমার স্বাভাবিক কথা বলা।
    যে শব্দটা (বাঁড়া) নিয়ে এত ঝামেলা, সেটা নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের মতো, ফিলারের মত ব্যবহার করে অনেক লোক। কোনও অর্থ ছাড়াই। এই গানেও শালা, বাঁড়া, বানচোত, সবকটা শব্দই ফিলার।
    এখন যারা পিঠে ওগুলো লিখেছে তারা খুব সম্ভবত ফিলার বুঝে লেখে নি। চাঞ্চল্য সৃষ্টি করতে করেছে। চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা ভাল বা মন্দ সেসব বলছি না, কিন্তু তারা করেছে মানে না বুঝে।
    ভারতীয় উপমহাদেশের একটা সমস্যা হচ্ছে স্বাধীনতা খেয়ে বদহজম হওয়া। এটাও সেই বদহজমের ব্যাপার।
    ওদের ডেকে জিজ্ঞাসা করুন – কেন করেছে?
    উত্তর দিতে পারবে না। বড় জোর বলবে বেশ করেছি।
  • অরিন | 198.4.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:৩৭433995
  • "কোথাও কেউ ঐভাবে শেখায় না। কিন্তু ধোনির থেকে সফল উইকেটকীপার খুব কম আছে। তেমনিই শিল্প সাহিত্যেও নিয়ম ভেঙেই নতুন পথের হদিস মিলেছে। "

    প্রশ্নাতীত। এ নিয়ে কোন কথা হবে না।

    এভাবেই প্রথা থেকে প্রথান্তর আবহমান কাল ধরে হয়ে আসছে।
    এখানে আমার মনে হয় যে, ঠিক "কোন জায়গাটাকে" ভাঙব, কোনটাকে রাখব, সেইটা জানা খুব প্রয়োজনীয়।
  • অরিন | 198.4.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:২৮433994
  • "ব্যাপারটা কি সত্যিই এতটাই সিরিয়াস?"

    সিরিয়াস কেউ অস্বীকার করতে পারবে না, কিন্তু প্যানিক করার মতন কিছু নয়। @সে, আপনি দিন কয়েক আগে খুব ভালো একটা কথা লিখেছিলেন মে প্যানিক না করে সাধারণ স্বাস্থ্যসম্মত কাজ গুলো করে মাওয়া। ২০ সেকেন্ড ঈষদুষ্ঞ গরম জলে সাবান দিয়ে হাত ধোয়া , সেরকম বুঝলে বাড়ি থেকে না বেরোন, এইসব।
    তবে যাঁদের ডায়াবিটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ আছে, এ অসুখটা বিশেষ‌ করে তাঁদের ক্ষেত্রে মারাত্মক হতে পারে। তাছাড়াও বয়স্ক লোক, যাঁরা বৃদ্ধাবাসে থাকেন, তাঁদের জন্য বিশেষ করে। এমনিতে বেশীর ভাগ সুস্থ সবল মানুষের খুব সাংঘাতিক রিস্ক আছে বলে মনে হয়না, তবে যেহেতু এটা দ্রুত ছড়ায় R0=3,5, মানে ১০ জনে ৩৫ জন লোককে সংক্রমিত করতে পারে, ঐটুকু সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরী। বাড়াবাড়ি করার কোন যৌক্তিকতা নেই।
  • S | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:২৪433993
  • নিয়ম প্রথা মেনে শিল্পচর্চা করলে শিল্পের নতুন দিক তৈরী হয়্না। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইন্ডক্ট্রিনেশান চলে। মগজ ধোলাই। ধরুন ক্রিকেটের একটা এগজাম্পল দেই, আমার বোঝাতে সুবিধে হবে। উইকেট কীপারকে শেখানো হয় যে বল আসলে আগে সেটা ব্যাক লিফ্ট করে ধরবে, তারপর স্টাম্প-রানাউট করবে। কিন্তু ধোনি এসে একদম উল্টে দিলো। বল আসছে, ও বল ধরার জন্য হাতটা আরো এগিয়ে নিয়ে গেল বলের দিকে। কোথাও কেউ ঐভাবে শেখায় না। কিন্তু ধোনির থেকে সফল উইকেটকীপার খুব কম আছে। তেমনিই শিল্প সাহিত্যেও নিয়ম ভেঙেই নতুন পথের হদিস মিলেছে। এখন অনেক উদাহরণ দিতে পারি, কিন্তু সেসব সম্বন্ধে খুব ভালো জানিনা, তাই আর ঐসব ব্যাপারে বলছিনা। কিউবিজম, ব্রেখটের থিয়েটার স্টাইল, সিনেমার মধ্যে মেমেন্টো এইগুলো ভেবে দেখুন।
  • অরিন | 198.4.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:১৬433992
  • ঐ আর কি।
    ফর্দ পড়ে সাহিত্য পাঠের আনন্দ পেলে তো ভালই, :-), খুব ভাল করে লেখা কম্পিউটিং কোড পড়তেও দারুণ লাগে, তাই বলে লোকে তো তাকে সাহিত্য বলে না।
    এখানে আমার পয়েন্ট হচ্ছে সাহিত্যও স্ট্রাকচারড। খুব উচ্চমানের লেখায় এগুলো অসম্ভব জটিল।
    খুব নিয়মের আগলে বেঁধে রেখেও অনুপম সাহিত্য রচনা সম্ভব (উদাহরণ: হাইকু, oulipo প্রভৃতি )। ঐজন্যই তো লিখলাম, আপনার প্রথম বক্তব্যটা কি ছিল বুঝতে পারছিলাম না। এখনো বুঝতে পারছিনা।
  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:১১433991
  • অভিধান তো আদপে শব্দ ভাণ্ডার। অনেকটা রান্নার উপকরণের মতন। রাঁধুনি উপযুক্ত উপকরণ তুলে নিজের মনের মত রান্নাটি রাঁধবেন।  সেই রান্নাটিতে আরেকজন যদি বিছুটি পাতা বা বুনো ঘাস বেটে মিশিয়ে দেয় তখন এত পরিশ্রমের রান্নাটি পুরোই ফেলে দিতে হয়। 

    এই জন্যেই বলেছে 

    too many cooks spoil the broth 

    তাই অন্যের রান্নায় নজর না দিয়ে যে যার স্বাদানুযায়ী নিজের রান্নাটি রাঁধাই ভাল। :-) 

  • সে | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:১১433990
  • অরিন,
    করোনা আতঙ্ক ব্যাপারে একটু বলুন প্লিজ।
    সবাই নাকি খাবার দাবার টয়লেট পেপার সব স্টক করছে।
    ব্যাপারটা কি সত্যিই এতটাই সিরিয়াস?
  • S | 108.162.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:১০433989
  • যাগ্গে। এলিজাবেথ ওয়ারেণ সব দরজাই খোলা রাখছেন। এমনিতেই ২০২৪ অবধি সেনেটে আসন পাকা। তাছাড়া, এইবারে বার্নী প্রেসিডেন্ট হয়ে গেলে ২০২৪এ লড়াই করার চান্স আর নেই। কিন্তু এইবারে ট্রাম্প আবার জিতলে ২০২৪এ উনার জন্য দরজা খোলা থাকলো। আমি উনার জায়্গায় থাকলে আর প্রেসিডেন্ট হওয়ার অদম্য বাসনা থাকলে এইরকমই করতাম। তাতে পার্টি আর দেশের একটু ক্ষতি হলে সেটা কোল্যাটারাল ড্যামেজ। উনি জানেন যে বাইডেনের প্রেসিডেন্ট হওয়ার চান্স নেই। আমার ধারণা ট্রাম্প আর রিপাব্লিকানরা যেভাবে বাইডেণের পিছনে পড়বে, তাতে বাইডেন নভেম্বরের আগেই ক্যাম্পেইনিং করা ছেড়ে দেবেন। আর আরেকটা মনে হচ্ছে যে এইবারে ওয়ারেণ নিজেকে ডেম এস্টাব্লিশমেন্টের এবং প্রোগ্রেসিভ দুপক্ষেরই প্রিয় পাত্রী হয়ে ওঠার জন্য লড়বেন।
  • S | 108.162.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:০৪433988
  • পড়তে তো অনেক কিছুই ভালো লাগে। মন করুন কারোর বাজারের হিসাব ফর্দ পড়তে ভালো লাগে। বা আমার যেমন ফানাইনান্সিয়াল স্টেটমেন্টস পড়তে ভালো লাগে। তাইলেই কি আর সেগুলো সাহিত্য হয়ে যায়?
  • অরিন | 198.4.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:০১433987
  • যাই হোক, "সাহিত্য" বলা যাবে না তো, :-) ।
    পড়তে ভালো লাগে কি না।
  • Arin | 198.4.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:০০433977
  • @S "নিয়ম-প্রথা মেনে শিল্পচর্চা করাটা অনেকটা ডিকশনারিকে সাহিত্য বলার মতন।"

    নিয়ম প্রথা মেনে শিল্পচর্চা বলতে আপনি কি বলতে চাইছেন বোঝা যাচ্ছে না। কারণ যে কোনো শিল্পের ই কিছু নিজস্ব নিয়ম, ট্র্যাডিশন থাকে, ঘরানা, পরম্পরা থাকে, ব্যাকরণ, কাঠামো থাকে, তার মধ্যে দিয়েই শিল্পের বিকাশ হয় যতদূর জানি।
    যদিও আমার ব্যক্তিগত ভাবে ডিকশনারি পড়তে দারুন ভালো লাগে, একটা শব্দ দিয়ে শুরু করে আরেকটায় হারিয়ে গিয়ে অনেকক্ষন দিব্যি কেটে যায়। খুব ভালো গল্প পড়ার মতো।
  • S | 108.162.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:০০433978
  • তাহলে আপনার মতে ডিকশনারি সাহিত্য, তাইতো?
  • Ishan | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:০০433979
  • আর ডিকশনারি। ওয়ারেনের কান্ড দেখেছ তো?

    তিনদিনে উনি শুধু একটা জিনিস বলার সময় পেয়েছেন। সেটা হল বার্নির সমর্থকরা খুব খারাপ।

    না, আরেকটা কথাও বলেছেন। মেয়ে হয়ে প্রেসিডেন্ট হবার দৌড়ে দৌড়নো খুব চাপের। আইডেন্টিটি পলিটিক্সের যা দাপট দেখছি, যেকোনোদিন বুটি বলবে গে হয়ে দৌড়নো খুব কঠিন। বা বুকার বলবে, কালো হয়ে দৌড়নো কঠিন। আজকাল আর পলিসি ফলিসি ম্যাটার করেনা, স্রেফ লিঙ্গ বা যোনচিহ্ন, বা গায়ের রঙ সেসবের জায়গা নিয়েছে।
  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:০০433980
  • খুব হাস্যকর একটা ব্যাপার চলছে। একটি শব্দ  অভিধানে নেই বলে অভিধানও তুচ্ছ বলে গণ্য হচ্ছে।  ব্যাকরণের বা কি দরকার! যেমন খুশী লিখলেই তো হয়! 

    ডিকশেনারি পড়তে আমারও খুব ভাল লাগে। একটা শব্দের কত রকম অর্থ থাকে।  রবীন্দ্রনাথ ডিকশেনারী পড়তেন। 

    নিয়ম ভাঙা আর 'যা করেছি বেশ করেছি' দুটো আলাদা ব্যাপার। 

  • o | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৩:০০433981
  • ১১/৯ দেখলুম তো, ঐ যে ওবামা ফ্লিন্টের বাসিন্দাদের সামনে লেডমেশানো বিষাক্ত জল ঠোঁটে ঠেকিয়ে যে নাটকটা করলেন, অইটে দেখতে দেখতে ভাবছিলুম আইডেন্টিটি পলিটিক্স কী ডেঞ্জারাস জিনিস মাইরি!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত