এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৪১ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৭ অক্টোবর ২০২৩ | ৫০০ বার পঠিত
  • পঞ্চমীর মা-র মেঘে মেঘে অনেক বেলা হয়ে গেল। তা একষট্টি বাষট্টি বছর হবে। তার স্বামী ভূপেন দাস রান্নাঘর এবং শৌচাগার সমেত একটা ঘর করে রেখে গিয়েছিল বেথুন কলেজের পিছন দিকটায়। করে গিয়েছিল তাই রক্ষা। নইলে তো পঞ্চমীর মা-র, মানে পদ্মার কোন মাথা গোঁজার ঠাঁই থাকত না। ভূপেন মারা গেছে ভারত স্বাধীন হবার আগে, মোটামুটি বিশ বছর আগে। কপাল যাকে মারে তাকে কি সব দিক দিয়ে মারে? তাদের একটা মেয়ে ছিল। সোমত্ত মেয়ে। তার নাম পঞ্চমী। পদ্মাকে সবাই পঞ্চমীর মা বলে জানত। বছর পাঁচেক আগে পঞ্চমীও মারা গেল হঠাৎ পেটে টিউমার ফেটে গিয়ে। তারপর থেকে পদ্মা একদম একা হয়ে গেল। চালতা বাগানের ওখানে ভূপেনের একটা ছোট মনিহারি দোকান ছিল। সেটা উঠে গেল। খদ্দেররা ধারে মাল কিনে কিনে দোকান লাটে তুলে দিল বলা যায়। পঞ্চমীর মা চালাতে পারল না। এখন হেদুয়ার আশেপাশে লোকের বাড়ি কাজ করে পেট চালায় সে। রাতদিন নিজের মৃত্যু কামনা করে সে। কিন্তু মরণ কি আর চাইলেই আসে।

    বিদ্যুতের বিল মেটাতে না পারার জন্য লাইন কেটে দিয়ে গেছে। ঘরের ভিতর ঘুরঘুট্টি অন্ধকার। তার ওপর মশায় মশা। একটা মোমবাতি জ্বালিয়ে রাখে এক কোণে একটুখানি আলো ছড়িয়ে রাখার জন্য। রাত নটা নাগাদ মোমবাতি নিভিয়ে দেয়। বাতিটা যতটা বাঁচিয়ে রাখা যায়। দুমুঠো মুড়ি খেয়ে শুয়ে পড়ে সে। একটা ছেঁড়া মশারি ঘরে খাটানো আছে। সেটা দিবারাত্র খাটানোই থাকে। ওর মধ্যে গুটিসুটি মেরে শুয়ে কোনরকমে মশার কামড় থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাতটা কাটিয়ে দেবার চেষ্টা করে। কোনরকমে রাতটা পুইয়ে দিনের আলো ফুটলে পঞ্চমীর মা হাঁফ ছেড়ে বাঁচে। পাড়ার লোকের এ সব দেখে দেখে চোখ সওয়া হয়ে গেছে। তাদের কোন হেলদোল নেই। এটা যেন খুব স্বাভাবিক ব্যাপার।

    সকালে অবশ্য কাজে বেরনোর আগে ভাত আর আর আলুভাতে কিংবা বাজার থেকে জোগাড় করে আনা এটা ওটা শাকসব্জী দিয়ে একটা ঘ্যাঁট মতো রান্না করে রেখে কাজে বেরোয়। কাজ থেকে ফিরে আর রান্না করার শক্তি বা ইচ্ছে কোনটাই থাকে না। আজ ঘরে চালও নেই। পদ্মা ভাবল, এক বাড়ির কাজ সেরে দু পোয়া চাল কিনবে গোবিন্দর দোকান থেকে। কিন্তু পদ্মার কাছে এখন একটা পয়সা নেই। গোবিন্দর দোকানে তিন টাকা বাকি। আজ আর ধারে চাল দিতে চাইবে কিনা সন্দেহ। গোবিন্দর কথার কামড় আছে খুব। পয়সা না দিতে পারলে বড্ড অপমান করে। পদ্মা ভাবল, কি আর করা যাবে ... সহ্য করে নিতে হবে। গরীবের আবার মান সম্মান। না খেয়ে তো থাকা যাবে না। শরীর আর বয় না। সে ভাবে, কবে যে এ কষ্ট থেকে চিরকালের মতো মুক্তি পাবে সে .... ওঃ ...।

    বিশ্বাস বাড়ির কাজটা সেরে সে তার পুরণো চটের থলেটা নিয়ে গোবিন্দর দোকানের দিকে গুটি গুটি পা বাড়াল ভয়ে ভয়ে।
    সাগরকে চেনে না এ তল্লাটে এ হেন লোক নেই। সে নাকি বউবাজারের গোপাল পাঁঠার সাগরেদ ছিল। সাধারণ দোহারা গড়ন। উচ্চতাও তেমন কিছু না। মুখে বসন্তের দাগ। চোখের চাউনি নিরুত্তাপ এবং শীতল। বুকের বোতাম খোলা চড়া রঙীন হাওয়াই শার্ট আর রঙীন ফুলপ্যান্ট পরে থাকে। চল্লিশের আশপাশে বয়স। কোন রাজনীতির দাদার ধার ধারে না সাগর মন্ডল। বরং ওই দাদারাই তার তোয়াজ করে। সাগরকে যারা চেনে, ওর পাশ দিয়ে হেঁটে যাবার সময় তাদের গা সিরসির করে। অন্যদিকে তাকিয়ে কোনরকমে ওকে পেরিয়ে যায়। বিভিন্ন থানার পুলিশের খাতায় অগুন্তি মামলা আছে তার নামে। উপযুক্ত সাক্ষীর অভাবে সেগুলো ঠান্ডা ঘরে বিশ্রাম নিচ্ছে। কার ঘাড়ে ক'টা মাথা আছে !
    তবে, তার নাম শুনেছে কিন্তু চোখে দেখেনি এরকম লোকও অনেক আছে, যেমন মুদির দোকানের মালিক গোবিন্দ সরকার। সে সাগর গুন্ডাকে চোখে দেখেনি কখনও।

    সাগর বিডন স্ট্রিট দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল মিনার্ভা থিয়েটারের দিকে, আপনমনে কি চিন্তা করতে করতে। হঠাৎ চোখে পড়ল এক শীর্ণকায় প্রৌঢ়া কালিমন্দিরের পাশে সিমেন্টের বাঁধানো জায়গাটায় বসে খুনখুন করে কাঁদছে। বুকের ভিতরের জমাট যন্ত্রণার শিলাখন্ড প্রবল মানসিক চাপে গলে গিয়ে তার চোখ মুখ ভাসিয়ে দিচ্ছে।
    পথ চলতি অনেকেরই চোখে পড়ছে ... না পড়বার কোন কারণ নেই। কিন্তু কেউই দৃকপাত করছে না।
    সাগর দাঁড়িয়ে গেল। এগিয়ে গেল পঞ্চমীর মা-র দিকে।
    ------ ' কি হয়েছে মা ... কাঁদছ কেন ? '
    পদ্মা সাগরকে কোনদিন দেখেনি। তাকে চেনে না।
    সে মুখ তুলে জলভেজা চোখে তার দিকে তাকিয়ে রইল।
    সাগর আবার বলল, ' কি হয়েছে বলুন না ... কেউ কি কিছু করেছে ? '
    ----- ' না বাবা .... কি আর বলব ... সবই আমার কপাল .... '
    ----- ' হ্যাঁ, সে তো বুঝলাম মা ... কিন্তু আপাতত কপাল খারাপ করলটা কে ? '
    পঞ্চমীর মা-র মনে হল, একে কিছু বলা কি ঠিক হবে ... কেমন লোক কে জানে। সব বলে টলে বিপদে পড়বে না তো।
    সাগর আবার বলল, ' বলুন না ... কে কি করেছে ? '
    পদ্মার মুখ দিয়ে অসংলগ্নভাবে বেরিয়ে গেল, ' চাল কিনতে গেলাম ... দিল না ... খুব খারাপ খারাপ কথা বলল ... '
    ------ ' দিল না কেন ? '
    ----- ' আমার কাছে কোন টাকা নেই ... এখনও কাজের বাড়ির মাইনে পাইনি .... চাল না কিনলে রান্না হবে কি করে। শরীরটা বড় দুর্বল বাবা ... '
    ------ ' ঠিক আছে মা .... আর বলতে হবে না ... আসুন আমার সঙ্গে ... '
    ----- ' কোথায় ? '
    ----- ' দোকানটা একটু দেখিয়ে দিন আমায় ... '
    ----- ' না বাবা ... ভীষণ মুখ ওর ... কিছু বলতে যেও না ... আমার জন্যে তুমি কেন অপমানিত হবে .... '
    ------ ' না না ... আপনি কিচ্ছু চিন্তা করবেন না ... আমি ঝগড়াঝাটি করার লোকই না ... আমি ওকে বুঝিয়ে বলব ... আসুন মা ... আমার মাও এখনও বেঁচে আছে ... আসুন আমার সঙ্গে ... '
    সাগর সংকোচ এবং আশঙ্কায় জড়সড় পঞ্চমীর মাকে নিয়ে গোবিন্দর দোকানের সামনে হাজির হল। দোকানে তখন ব্যস্ত কেনাবেচা চলছে। যারা সাগরকে চেনে তারা অনেকে সন্ত্রস্তভাবে তফাতে সরে গেল অবাঞ্ছিত কিছু ঘটার আশঙ্কায়।
    যারা চেনে না তারা, দোকানদার এবং খরিদ্দার উভয়েই কেনাবেচায় ব্যস্ত রইল।
    সাগর বলল, ' একটু সাইড দিন তো দাদা ... '
    দুজনকে একপাশে ঠেলে দিয়ে পদ্মাকে নিয়ে দোকানের সামনে গিয়ে দাঁড়াল।
    ------ ' তোর নাম কি ? ' গোবিন্দকে জিজ্ঞাসা করল।
    গোবিন্দ থতমত খেয়ে অবাক হয়ে তাকাল সাগরের দিকে। সামলে নিল অবশ্য তাড়াতাড়ি।
    ------ ' কেন ... আমার নাম তো পাড়ার সবাই জানে। তোমার নামটা কি শুনি চাঁদু ? '
    ------ ' শুনবি শুনবি .... শোনাবার জন্যেই তো এসেছি ... নামটা বল ... '
    ------ ' শোন তা'লে ... আমার নাম গোবিন্দ ... '
    ----- ' একে চাল দিসনি কেন ? '
    ------ ' এটা মিনি মাগনার লঙ্গরখানা না .... আগের তিন টাকা বাকি আছে ... '
    ------ ' শোন ... আমার মুখ দিয়ে যে ভাষাটা বেরিয়ে আসতে চাইছে সেটা আমি অনেক কষ্টে আটকে রেখেছি, এখানে অনেক গণ্যমান্য 'ভদ্দরলোক' দাঁড়িয়ে আছে বলে। এরা না থাকলে মুখটা খুলে দিতাম আর কি .... সে যাক, তুই ... এই মা যা চাইছে সেটা দিয়ে দে ... আর ধার বাকি সব টাকা আমার নামে লিখে রাখ ... '
    ------ ' আরে ভাই... তোমার নামটাই তো জানতে পারলাম না এখনও.... লেখা তো পরের কথা ...হ্যাঃ হ্যাঃ হ্যাঃ ... '
    ------- ' হ্যাঃ হ্যাঃ হ্যাঃ .... লেখ ... সাগর মন্ডল '
    দূর থেকে অনেকেই গোবিন্দকে বাদানুবাদে বিরত থাকার জন্য নানা ইঙ্গিত করছিল। কিন্তু সেগুলো গোবিন্দর দৃষ্টিগোচর হচ্ছিল না।
    এখন নামটা শোনা মাত্র ভয়ে কেঁপে গেল গোবিন্দর বুক এবং তার কম্পমান ডান হাতে ধরে থাকা একটা কাঁচের তেলের শিশি পড়ে চুরমার হয়ে গেল।
    সাগর নির্বিকারভাবে বলল, ' যাঃ ... গেল ... '
    ঠিক সেই সময়ে বিভূতিবাবু অকুস্থলে উপস্থিত ছিলেন দাড়ি কামাবার ব্লেড কেনার জন্য। তিনি ফিল্মের হিরো দর্শনের মতো সাগরের দিকে তাকিয়ে রইলেন মুগ্ধ দৃষ্টিতে।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • যোষিতা | ২৭ অক্টোবর ২০২৩ ০৩:২৮525210
  • হেমন মণ্ডল, ফাটাকেষ্ট, ...
  • Anjan Banerjee | ২৭ অক্টোবর ২০২৩ ০৭:১৪525214
  • হুঁ ...
  • যোষিতা | ২৭ অক্টোবর ২০২৩ ১৫:২৮525230
  • রিকুয়েস্ট করছি এই লেখায় রাজলক্ষ্মী দেবী (বিডন স্ট্রীটেই থাকতেন) এবং স্যার কেদার দাস ( দাস অ্যাপারেটস এর আবিষ্কর্তা, বেথুন রো তে বাড়ি) এর বড় নাতনী ক্ল্যাসিকাল গানের গায়িকা কমলা দাস এর সম্পর্কে একটু ছুঁয়ে যেতে।
  • Anjan Banerjee | ২৮ অক্টোবর ২০২৩ ১৪:২৫525269
  • আচ্ছা,  চেষ্টা করব 
  • Kuntala | ২৯ অক্টোবর ২০২৩ ০৩:০৪525297
  • দারুণ শুরুটা। চলুক এখন! 
  • Anjan Banerjee | ২৯ অক্টোবর ২০২৩ ২০:০৭525315
  • ধন্যবাদ 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন