এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হোটেল ম্যানেজার - ১৫

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২ | ৬৫৬ বার পঠিত
  • অন্ধ্র আর উড়িষ্যার উপকূলে নাকি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। দীঘার সমুদ্রে বড় বড় ঢেউ উঠছে কাল রাত থেকে। এখানে ঝিরঝির করে বৃষ্টি হয়ে যাচ্ছে সারাক্ষণ। সকাল নটা বাজে। কিন্তু এটা সকাল না সন্ধে বোঝা ভার । আকাশ বিষাদে আচ্ছন্ন ।মেদুর আঁধার ছাওয়া পথঘাট ।

       নিখিল সকাল থেকে ঘরে বসে আছে। পাঁচটা সিগারেট খেয়ে ফেলেছে এর মধ্যে। আজ একবার অফিসে যেতে হবে। ফোন খুলে দিয়েছে কাঁথিতে এসে। কাল রাত্রে মৃদুলার ফোন এসেছিল। থানার ও সি বিপ্লব দত্ত নাকি কাল তাদের বাড়ি এসেছিল।ঐশীর সঙ্গে কিসব কথা বলে গেছে। কারা নাকি অরিত্রকে রাস্তায় তাড়া করেছিল। পুলিশের বাইক সেখানে এসে পড়ায় নাকি গা ঢাকা দিয়েছে। মৃদুলা এও বলল, ও সি প্রায় পঁয়তাল্লিশ মিনিট ধরে ঐশীর সঙ্গে কথা বলেছে। মৃদুলার উপস্থিতিতে কোন আপত্তি করেনি। কথার জাল ফেলে ফেলে ঐশীর মুখ থেকে মনীষ সিং নামে এক প্রোমোটারের ছেলের নাম বার করেছে। মনীষের বাবার নাম বিশাল সিং । এলাকায় যথেষ্ট প্রতিপত্তিশালী।যাবার সময় বিপ্লব দত্ত মৃদুলাকে পরামর্শ দিয়ে গেছেন, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মনীষের সংস্পর্শ থেকে মেয়েকে বার করে আনার। যারা অরিত্রকে মারবার চেষ্টা করেছিল সেই চারজনের মধ্যে তিনজন ধরা পড়েছে। আর একজনও শীঘ্র ধরা পড়বে। ওই ছেলেগুলোকে দলাই মলাই করেও নাকি মনীষের নামটা পাওয়া গেছে। মৃদুলা নিখিলকে একবার দিন দুয়েকের জন্য বারাসাতে ঘুরে যেতে বলল।
    নিখিল জানাল এখন কোন মতেই যাওয়া সম্ভব নয়। ‘নিজেদের ব্যাপার নিজেরাই সামলাও। এটা তো শুধু মনীষের ব্যাপার নয়। অরিত্রকে অ্যাটাক করার পেছনে তোমার মেয়েরও হাত আছে। বরং অরিত্রকে বাড়িতে ডাকিয়ে ঐশীর সঙ্গে সমঝোতা করিয়ে দাও। ওদের বল, যা হবার হয়ে গেছে। ওসব রিলেশানের ব্যাপার ট্যাপার ভেবে লাভ নেই, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দুজনের আন্ডারস্ট্যান্ডিং করাবার চেষ্টা কর। আমি কিচ্ছু করতে পারব না। নিজেদের তৈরি করা জট নিজেরা ছাড়াবে। আর হ্যাঁ .... শোন, আমার ট্রান্সফার অর্ডার এসেছে। আমি ওটা নিয়ে খুব ব্যস্ত এখন। এখন যেতে পারব না। মাস শেষ হলে টাকা পাঠাব।ঠি ক  আছে, এখন রাখছি ।পরে ফোন করব।’  এক নিশ্বাসে কথাগুলো বলে নিখিল ফোন ছেড়ে দেয়। বিষাদঘন আকাশ থেকে নাগাড়ে জল ঝরে চলেছে নরম ধারায় । গুরুগম্ভীর আবহাওয়া।কদিন এরকম চলবে কে জানে। দিন তিনেক তো বটেই।
    ঘন্টাখানেক পরে একটা রিক্শা ডেকে অফিসের দিকে রওয়ানা দিল।
        
       অমিতাভ লজের ঘরে বসে জানলা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে বসে ছিল আনমনা হয়ে। আজ আর অফিসে যেতে ইচ্ছে করছে না।এখানকার গল্প তো শেষ হয়েই এল।এখনও আটটা সি এল বাকি। উদাস মনে জানলা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে ছিল ঝরঝর মুখর বাদর দিনে । অলোক এই বৃষ্টি মাথায় নিয়ে অফিসে বেরিয়ে গেল। লজে বসে থাকলে তার মন নাকি আরও ভারী লাগে। কিন্তু অমিতাভর আজ ‘কিছুতে কেন যে মন লাগে না’ কে জানে । উপকূলে জমছে বিপুল জলদ মেঘস্তম্ভ। সাগরে জাগছে প্রবল জলোচ্ছ্বাস। বঙ্গোপসাগরে চলছে উন্মত্ত মাতামাতি। জনহীন দীঘার সমুদ্রতট। মল্লারের সুর লেগেছে বাতাসে। ‘ সেই সুরে সাগর কূলে বাঁধন খুলে অতল রোদন উঠে দুলে .... ‘ । অমিতাভর মনে অজানা কারণে অতল রোদন দুলে উঠতে লাগল। ছোটবেলার কত ভুলে যাওয়া গানের বাণী অকারণেই মনে বেজে উঠতে লাগল থেকে থেকে। জানলার বাইরে বৃষ্টি বিবশ নিমগাছটার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে তার মনে নানা অতীত স্মৃতির বৃষ্টিপাত হতে লাগল।মনের দিগন্ত আবছা করে দিয়ে ঝমঝম করে বৃষ্টি ঝরছে। সেই আবছা চরাচরে জলরঙে আঁকা একটা মুখের ছবি সহসা ভেসে উঠে দুলতে লাগল। সে মুখের কৌতুকভরা দু চোখের ওপর লাগানো রয়েছে লালচে রঙের ফাইবারের চশমা। ওই জলছবিটা আপ্রাণ মুছে ফেলতে চাইছে অমিতাভ। ছবিটা ভাসতে ভাসতে কোথায় যেন লুকিয়ে পড়ল। আবার দুলতে দুলতে এসে হাজির হল বৃষ্টি ভাসানো আকাশতলে,  অমিতাভর অনিচ্ছা সত্ত্বেও। আবছা আবছা আকাশ । জলরঙা মুখের আঁকিবুকি রেখা।
    অমিতাভর অনুমোদন ছাড়াই ক্ষণে ক্ষণে ভেসে উঠতে লাগল ছবি।
    ‘ আরে কি ব্যাপার .... ঘরে বসে আছ ! অফিস যাওনি আজকে ? যা বৃষ্টি হচ্ছে .... চা খাবে নাকি ? ‘
    বাপির আওয়াজে আবেশের ঝাড়বাতি ঝনঝন করে ভেঙে পড়ল মাটিতে। বাপি ঠক করে চায়ের গ্লাস রাখল ছোট টেবিলটার ওপর। 
    — ‘ কিরে কি খবর তোর ? আর কোন বদমাইশি করিসনি তো ? শুভঙ্কর পালের কিছু খবর অাছে নাকি ?’ অমিতাভ বাপির প্রতি মনোযোগী হয়।
    বাপি অমিতাভর দিকে তাকিয়ে থাকে। বলে, ‘ না এখনও কোন খবর হয়নি। তবে হবে শিগ্গীর। আর , বদমাইশির কথা কি বলছিলে ..... বুঝলাম না ‘
    — ‘না... ওই মহিলাদের সঙ্গে তুই যা করিস .... বয়সে অত বড় সব .... ‘ অমিতাভ কথাটা বলে ফেলে বিব্রত বোধ করতে থাকে।
    বাপি নির্বিকারভাবে বলে, ‘ ওসব কথা বোল না। ওসব কবে ছেড়ে দিয়েছি। লজে এসেই তো ওসব শিখলাম। বড়রাও তো কিছু বলেনি । আমি তো লেখাপড়া জানিনা। বুঝি না কিছু .... যাক ওসব কথা। শনিবার বাড়ি যাবে তো ? ‘
    — ‘ হ্যাঁ যাবার তো কথা । কিন্তু একজন আসার কথা আছে। তাই .... ‘
    — ‘ কবে আসবার কথা ? ‘
    — ‘ জানি না যে কোন দিন আসতে পারে । ‘
    — ‘ ও .... আচ্ছা ‘
    বাপি চায়ের গ্লাস তুলে নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যায় অমিতাভ চায়ে 
    শেষ চুমুক মারার পরে। 

       এরপর তিনদিন কেটে গেছে। নিম্নচাপ গেছে কেটে। আকাশে রোদ্দুর ঝলমল করছে। নিখিল মনের সঙ্গে অনেক যুদ্ধ করার পর সকাল নটার সময় উকিলবাবু সৌম্যশেখর দিন্দার চেম্বারে গিয়ে হাজির হল । বাড়ির একতলাতে চেম্বার। দিন্দা ক্লায়েন্ট নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। প্রায় এক ঘন্টা বসতে হল বাইরের ঘরে। সেখানে আরও দুজন বসে আছে।
    নিখিলের ডাক পড়তে সে উৎকন্ঠিত চিত্তে উকিলবাবুর সামনের চেয়ারে গিয়ে বসল। সৌম্যশেখর একদমই সময় নষ্ট করলেন না। বললেন, ‘অনিন্দিতাদেবীর হাসব্যান্ডের বেল করানো যায়নি। পুলিশ সেকশান থ্রি হানড্রেড অ্যান্ড টু আই পি সি দিয়েছে। কালপ্যাবল হোমিসাইড কেস। মুশ্কিল আছে। বেল প্লি ডিসমিসড হয়ে যাবার পর অনিন্দিতা আমার সঙ্গে আর যোগাযোগ করেননি। 
    নিখিল বলল, ‘ হয়ত টাকা ছিল না হাতে .... ‘
    —- ‘ না না না সেটা কোন ইসু হবার কথা নয়। তাহলে তো আমি বেল পিটিশান নিয়ে প্রসিডই করতাম না। আমি তো বলেছিলাম, আপনি টাকার ব্যাপার নিয়ে এখন ভাববেন না। নিখিলবাবু আমার খুব পরিচিত।আপনি কিছু স্ট্রং উইটনেস আর এভিডেন্স আমাকে দিন, যাতে আমি প্রপারলি মামলাটা সাজাতে পারি। টাকা পয়সার ব্যাপার নয় নিখিলবাবু ফিরলে তারপর হবে।এসব কথা হয়েছিল বেলের জন্য হিয়ারিং-এর দিন। তারপর থেকে উনি বেপাত্তা। হয়ত অন্য কোন লইয়ারের কাছে ..... জানি না 
    ঠি ক । আপনি এসে গেছেন ভালই হয়েছে। খোঁজ নিয়ে দেখুন কোথায় গেলেন উনি । দু একটা স্ট্রং উইটনেস পেলে আমি ফারদার প্রসিড করতে পারি। তবে হ্যাঁ, যেটা আগেও বলেছিলাম.... আপনি কিন্তু সাইফার থাকবেন কেসটা থেকে। ট্র্যাঙ্গুলার অ্যাফেয়ার তো। সেটা কোয়াড্র্যাঙ্গুলার হয়ে না যায়।’
    এইরকম আরও নানা কথা হতে লাগল প্রায় আধঘন্টা ধরে। দিন্দা নিখিলকে সৌজন্যমূলক এক কাপ চা-ও অফার করলেন। 
    পরের ক্লায়েন্ট বেশ অধৈর্য হয়ে উঠেছে। পর্দা সরিয়ে মাঝে মাঝে উঁকি ঝুকি মারছে। উৎকন্ঠিত লোকেরাই তো উকিল বা ডাক্তারের কাছে যায়।
    নিখিল আর কথা না বাড়িয়ে দিন্দার চেম্বার থেকে বেরিয়ে এল।সে ভীষণ দোটানার মধ্যে পড়ে গেল— অনিন্দিতার খোঁজ খবর করবে কি করবে না । এদিকে সামনে ঝুলছে ট্রান্সফার লেটার।কদিন লাগাতার বর্ষণের ফলে বাতাসে কেমন যেন শীতের টান।
       
         একটুখানি হেঁটে গিয়ে একটা ফাঁকা জায়গায় দাঁড়িয়ে মনের সঙ্গে বিস্তর যুদ্ধ করার পর নিখিল মোবাইলে কন্ট্যাক্ট লিস্ট বার করে অনিন্দিতার নামে আঙুল ছোঁয়াল। ওপার থেকে সুমধুর নারীকন্ঠে খবর এল —  আপনি যে ব্যক্তিকে ফোন করেছেন তিনি এখন নেটওয়ার্ক পরিষেবার  বাইরে ....... the person you are calling ...... ইত্যাদি ইত্যাদি........ ।নানা ভাষায় ঘুরে ফিরে বাজতে লাগল একই বার্তা।
     ( ক্রমশ: )
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:a41e:3834:5fb5:***:*** | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৩:৪৯503869
  • পড়ছি। বেশ গল্প 
  • Anjan Banerjee | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ১৩:১৮503883
  • ধন্যবাদ । সঙ্গে থাকুন । 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে প্রতিক্রিয়া দিন