এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • নিজের আঁকা ছবিকে চালালেন অরজিনাল ভেরমিয়ার বলে; সামনে এলো মিগরের প্রবঞ্চনা

    Debabrata Mondal লেখকের গ্রাহক হোন
    ১০ মে ২০২১ | ২৬৭০ বার পঠিত
  • দক্ষিণ ফ্রান্সের রোকেনব্রুন শহর। উত্তাল সফেন সমুদ্র যেনো প্রতি মুহূর্তে চুম্বন এঁকে দিচ্ছে শহরের ওষ্ঠে। শান্ত সমাহিত অথচ প্রাণপ্রাচুর্যে ভরপুর দক্ষিণ ফ্রান্সের এই শহর। সালটা ১৯৩২। রোকেনব্রুন শহরের একপ্রান্তে প্রিমেভেরা নামক একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতে এলেন হ্যান ভা মীগরে নামের এক ব্যক্তি, আর তারপরেই রহস্যের জাল ঘনীভূত হয়ে উঠলো প্রিমেভারা কে নিয়ে। কিন্তু কে এই - হ্যান ভা মীগরে? চিনতে না পারারই কথা, কারণ তখনও মিডিয়ার স্পটলাইট মীগরেকে নজরবন্দী করতে পারে নি। সেই সময় তিনি আপাত অখ্যাত এক চিত্রশিল্পী। যদিও পরবর্তীতে এই মীগরেই হয়ে উঠেছিলেন আমস্টারডামের ধনকুবেরদের মধ্যে অন্যতম। তবে শুধু এটুকু বললে মীগরে সম্পর্কে অনেককিছুই না বলা থেকে যায়।

    রং তুলি স্কেচবুক পেন্সিল এই ছিল মীগরের ছোট্ট বেলার সঙ্গী। প্রথাগত শিক্ষালাভের চিরদিনই বিরোধী তিনি। আঠেরো বছর বয়সে দেলফত বিশ্ববিদ্যালয়ে পদধূলি অঙ্কিত হলো মীগরের।এখানেই শিল্পী জীবনের সফলতার প্রথম স্বাদ গ্রহণ মীগরের। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর দেলফত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আয়োজিত হতো একটি প্রতিযোগিতা, সেখানেই প্রথম পুরস্কার লাভ করেন মীগরে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা চলাকালীন প্রথম প্রেম, বসন্তদিনের আনাগোনা। যে দুটি নীল চোখের প্রেমে পড়েছিলেন মীগরে তার হাতে হাত রেখে সারাটি জীবন অতিবাহিত করতে পারেননি তিনি। ঘটেছিল বিবাহবিচ্ছেদ। কারণ মীগরে তখন মত্ত জোহানার প্রেমে। অথচ তার প্রথম স্ত্রী অ্যানা তাকে ভালোবেসে এক কাপড়ে বাড়ি ছেড়েছিল। বিয়ের আগেই মীগরের ঔরসে গর্ভবতী হয়ে পড়ে তার প্রথম প্রেমিকা অ্যানা, তারপর নিজের সমস্ত সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য বিসর্জন দিয়ে মীগরেকে সঙ্গে নিয়ে সংসার - সীমান্তে একের পর এক লড়াই করেছে কিশোরী মেয়েটি, হেরেছে বারংবার কিন্তু না লড়াই ছাড়ে নি।

    এই ঘটনাটার শুরু হচ্ছে একটি চিত্র প্রদর্শনী থেকে, পরবর্তীতে যার সঙ্গে জড়িয়ে যান এক অবিস্মরণীয় শিল্পী, ভেরমিয়ার। তবে তার কথা পরে, আগে শোনা যাক এই চিত্র প্রদর্শনীর গল্প। হ্যাঁ, প্রদর্শনীটির আয়োজক আর কেউ নয়। হান ভ্যা মীগরে, তবে সে নিজে প্রদর্শনী নিয়ে যতটা না উৎসাহিত তার থেকেও বেশি উৎসাহিত তার স্ত্রী অ্যানা। তার আশা কোনো একদিন বিশ্ব ললিতকলার সমঝদাররা বুঝবে তার স্বামী মীগরে একটি ক্ষণজন্মা প্রতিভা, লাখে একটা মেলে। এই আশায় সে বন্ধক দিয়ে বসেছে নিজের গহনাগুলো। প্রদর্শনী আয়োজন করতে যে অনেক টাকার দরকার। যদিও মীগরের ভাগ্যে শিকে ছেড়েনি শেষ পর্যন্ত। প্রদর্শনীর শেষ দিনে মীগরে ডেকে এনেছিল ডক্টর ব্রেডিউসকে। যিনি ছিলেন তৎকালীন শিল্প বোদ্ধাদের অন্যতম, কিন্তু বিধি বাম সান্ত্বনা বাক্য তো দূরের কথা ব্রেডিউস মীগরের মুখের উপর বলেন ছবি আঁকা তার জন্য নয়, সে বরং অন্য কোনো কাজে হাত দিক। ব্রেডিউস কি জানতেন তার এই অপমানই জন্ম দেবে পরবর্তীকালের এক প্রবঞ্চকের? যে নির্দ্বিধায় ছেলেখেলা করতে পারে বিশ্ব ললিতকলার অন্যতম উৎকৃষ্ট সম্পদ ভেরমিয়ার নিয়ে অথবা যার তুখোড় বুদ্ধিমত্তার কাছে নতিস্বীকার করতে বাধ্য হন সেই সময়ের ধুরন্ধর সব শিল্প সমালোচক?

    না মীগরে এই অপমান ভোলেন নি। তবে শুধু একবারই নন, এর পরেও একইভাবে বারংবার মীগরেকে ডক্টর ব্রেডিউসের চক্ষুশূল হতে হয়েছে। মীগরে উপযুক্ত প্রত্যুত্তর খুঁজে ফিরেছে বারংবার, কিন্তু উপযুক্ত জবাব আর দেওয়া হচ্ছিল না তার। অবশ্য বেশিদিন হাত গুটিয়ে বসে থাকার পাত্র নন মীগরে। সুযোগের অপেক্ষায় ছিল সে। আর সেই সুযোগ মিলেও গেলো হঠাৎ একেবারে অভাবিতভাবে। ততদিনে মীগরের জীবনের একটা যুগ অতিবাহিত হয়ে গেছে। তাকে ছেড়ে গেছে তার প্রথম স্ত্রী অ্যানা, মীগরে নতুন ভাবে প্রেমে পড়েছে জোহানার। মীগরে তখন জোহানার সঙ্গে প্রমোদ ভ্রমণে মত্ত। ঘুরতে ঘুরতে একসময় তারা এসে পড়লেন রোমে। সেখানেই মীগরে মুখোমুখি হলেন কারাভাগগোর ছবির। আর এই ছবির হাত ধরেই জন্ম নিল এক প্রবঞ্চক, যে পরবর্তীকালে অবলীলায় থাপ্পড় মেরেছিল একের পর এক আর্ট কৌনসারের গালে।

    অন্যদিকে ডক্টর ব্রেডিউস ততদিনে ভেরমিয়ার সম্পর্কে একজন অথরিটি। সুতরাং এই তো সুবর্ণ সুযোগ ব্রেডিউসকে নাস্তানাবুদ করার, সমস্ত অপমানের প্রতিশোধ নেওয়ার। যেমন ভাবা তেমন কাজ। মীগরেকে এবার দেখা গেল রোকেনব্রুন শহরের সেই বাড়ি অর্থ্যাৎ প্রিমেভেরাই। না, প্রবঞ্চনার এই অধ্যায়ে নিজের স্ত্রী জোহানাকেও কাছে রাখেন নি মীগরে। অর্থ্যাৎ প্রিম্ভেরায় প্রবঞ্চনার একান্ত অনুশীলনে নামনেল মীগরে। যার ফলশ্রুতি মাস ছয়েক পরে মীগরের হাত ধরে আবিষ্কৃত হলো একটি অরজিনাল ভেরমিয়ার। হ্যাঁ, অরজিনালই বটে। সে ছবি দেখে আসল-নকলের ফারাক করে কার সাধ্য। ছবি নিয়ে মীগরে এবার গেলেন ডক্টর বুনের কাছে। তার কাছে সুকৌশলে একটি আষাঢ়ে গপ্পো ফেঁদে বসলেন মীগরে। ডক্টর বুনকে জানানো হলো মাভরোক নামের মীগরের এক প্রেয়সী এই অরজিনাল ভেরমিয়ারটি খুঁজে এনেছেন। ডক্টর বুন জানালেন ছবিটি খরিদ করার আগে তিনি ব্রেডিউসকে দিয়ে একবার যাচাই করিয়ে নিতে চান। না মীগরে আপত্তি করেনি। কিন্তু আশ্চর্যের কথা স্বয়ং ডক্টর ব্রেডিউসও বুঝতে পারেননি ছবিটি অরজিনাল ভেরমিয়ার নয়, ছবিটি নকল। অবশ্য ব্রেডিউস কে নাস্তানাবুদ করতে কম কাঠ খড় পোড়াতে হয়নি মিগরেকে। দীর্ঘ ছ মাস ধরে তিনি বুনেছিলেন সেই প্রবঞ্চনার জাল, যার নাগপাশ থেকে মুক্তি পাওয়া অসম্ভব ছিল ব্রেডিয়াস এর কাছে।

    এরপর একের পর এক ছবি এঁকে সেগুলিকে ভেরমিয়ারের নামে বিক্রি করেছেন মীগরে। সেগুলি স্থান পেয়েছে বিশ্বের নানা আর্ট গ্যালারিতে। কিন্তু ব্রেডিউস দূরের কথা অন্যান্য আর্ট কৌনশারও মীগরের এই চক্রান্তের বিন্দুমাত্র হদিশ পাননি।মীগরে ততদিনে প্রতিশোধের নেশায় পাগল, একের পর এক দুঁদে শিল্প-বোদ্ধাদের নাকের ডগা দিয়ে নকল ছবিকে আসল বলে চালিয়েছেন তিনি। কিন্তু একসময় এই মীগরেও পুলিশের জালে উঠলেন। না, নকল ছবি বিক্রির অপরাধে নয়, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তিনি দেশের শিল্পসম্ভার বিদেশে পাচার করছেন। যা ছিল চূড়ান্ত মিথ্যে। পুলিশি জেরার মুখে মীগরে ততদিনে স্বীকার করেছেন তার প্রবঞ্চনার ইতিহাস। তথাকথিত শিল্প বোদ্ধাদের নাকে ঝামা ঘষে কিভাবে তিনি তার অপমানের প্রতিশোধ নিয়েছেন সেই ইতিহাস।

    এতদূর পর্যন্ত পড়ে মনে হতেই পারে শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ প্রবঞ্চক ছিলেন মীগরে। কিন্তু মুদ্রার উল্টো পিঠটি তাহলে না দেখায় থেকে যায়। মীগরে কি তার প্রবঞ্চনার মধ্য দিয়েই সমস্ত অপমানিত, লাঞ্ছিত শিল্পীদের প্রতিভূ হয়ে ওঠেন নি যারা নিজেদের সর্বস্ব জলাঞ্জলি দিয়ে শিল্প-সমালোচকদের দোরে দোরে ঘোরে তার শিল্পের সঠিক কদরের আশায়? প্রশ্ন কিন্তু উঠতেই থাকবে।

    তথ্যসূত্র : 'প্রবঞ্চক' - নারায়ণ সান্যাল এবং আনন্দবাজার পত্রিকা
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কৌশিক সাহা | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২০:৪৮498877
  • আপনার লেখায় স্থান কাল পাত্রের ভুল প্রতিটি ছত্রে। 
    সাহেব সুবো নিয়ে কোস্তাকুস্তি করতে হলে পড়াশোনার প্রয়োজন। 
  • দেবব্রত মণ্ডল | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২০:৫১498878
  • ভুলগুলি ধরিয়ে দিলে বাধিত হবো 
  • কৌশিক সাহা | ০১ অক্টোবর ২০২১ ১৪:৪৭498920
  • Para 1) 
    আপনার নায়কের নাম (Henricus Antonius) Han van Meegeren,   International Phonetic Alphabet পদ্ধতিতে ওলন্দাজী ভাষায় উচ্চারণ ɦɑɱ vɑˈmeːɣərə(n), বাংলা হরফে লিখলে হাম ভা মেঘের(ন)। সে ১৯৩২ সালে দক্ষিণ ফ্রান্সের   Roquebrun-Cap-Martin (Martin অন্তরীপ স্থিত  Roquebrun, সংক্ষেপে Roquebrun) বাস করতে আসে। Roquebrun শব্দের ফরাসি উচ্চারণ বাংলায় লিখলে রকব্রাঁ হবে,  রোকেনব্রুন নয়।  van Meegeren (শুধু Meegeren লেখা অশুদ্ধ,  যেমন van Gogh কে শুধু  Gogh  লেখা অশুদ্ধ) Roquebrun শহর  Primavera (অর্থ বসন্তকাল , বাংলায় লিখলে প্রীমাভেরা ) নামক একটি ভিলা ভাড়া করে বাস করতে আরম্ভ করে। 
     
    Para 2) 
    van Meegeren এর স্ত্রী Anna (বাংলায় আন্না ) তার সহপাঠী ছিল এবং বিবাহকালে তার বয়স ২২-২৩ ছিল। বিয়ের সময়  সে মোটেই কিশোরী ছিল না। সে এক কাপড়ে সম্বলহীন ভাবে  van Meegeren এর সাথে গৃহত্যাগ করেনি। বিবাহের পরে  Annaর পিতামহীর গৃহে তাদের প্রথম সন্তানের জন্ম হয়।    
     
    Para 3-4) 
    Dr. Abraham Bredius এই সহিত van Meegeren এর দেখাসাক্ষাৎ, তার চিত্রপ্রদর্শনীতে Dr.  Bredius এর উপস্থিতি বা বিরূপ মন্তব্য সম্পর্কে কোনও লিপিবদ্ধ তথ্য নেই। তার পূর্বকালের প্রদর্শনীতে বিরূপ মন্তব্য করার জন্য  Dr. Bredius এর প্রতি প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার ইচ্ছা আপনার কল্পনাপ্রসূত।  
    যে শিল্পীর ছবির ভিত্তিতে van Meegeren The Supper at Emmaus ছবিটি এঁকেছিল তাঁর নাম  Michelangelo Merisi da Caravaggio -  ইতালীয় ভাষার উচ্চারণের নিয়মে  বাংলায় লিখলে কারাভাজ্জো,  কারাভাগগো নয়। 
    Connoisseur - ফরাসি ভাষার উচ্চারণের নিয়মে বাংলায় লিখলে কোনোয়াস্যুর -  কৌনসার নয়। 
     
    Para 5)
     ১৯৩৭ সালে van Meegeren তার  আঁকা  The Supper at Emmaus  (1937) ছবি , যেটি সে Vermeer  এর শিল্পকৃতি বলে বাজারে চালাতে চেষ্টা করছিল, সম্পর্কে   দেবার জন্য  আইনজীবী ও সাংসদ  Gerard Boon (Dr Boon নয়) এর মারফত   অভিজ্ঞ মতামতের জন্য   Dr.  ব্রেডিউস এর কাছে পাঠায় । Dr. Bredius ছবিটিকে Vermeer এর নিজহস্তে আঁকা বলে ভুল মত দেয়।  
    van Meegeren প্রায় ৬ বছর ধরে (১৯৩২-৩৮ ) তার ছবি নকল করার পদ্ধতির উদ্ভাবন করেছিল , মাত্র ৬ মাসে নয়। 
     
    Para 6)
    van Meegeren এর উপর মৃত্যুদণ্ডাদেশের সমূহ সম্ভাবনা ছিল। মৃত্যুভয়ে সে নকল ছবি বিক্রয় করার দোষ স্বীকার করে। 
     
    Para 7)
    একথা পরবর্তী গবেষকরা প্রমাণ করেছেন যে van Meegeren অত্যন্ত বিলাসী বেহিসেবি ও বেশ কিছু মাত্রায় লম্পট ছিল এবং নিজের অত্যধিক ব্যয়ের প্রয়োজনেই   নকল  ছবি  এঁকে  চড়া দামে বিক্রী করতো।  শিল্প জগতে শিল্পীদের অনাদরের প্রতিহিংসা স্বরূপ নয়। সে কৃষ্ণবর্ণবিদ্বেষী ও   ইহুদী বিদ্বেষী ছিল এবং Nazi রাজনৈতিক মহলের কাছেরলোক ছিল। 
     
    সাধারণ পরামর্শ :
     মহাদেশীয় ইউরোপীয়দের এবং স্থানসকলের  নাম ইংরেজি ভাষার উচ্চারণের নিয়মে  উচ্চারিত হয় না। ইংরেজি উচ্চারণ অনুসরণ করে  বাংলা হরফে নাম লিখলে বিশ্রী রকম বিকৃত  হয়।  এক্ষেত্রে রোমান হরফে  অবিকৃত রেখে  নাম লিখলে পাঠকের সুবিধা হয়। 
     
    ইতিহাস নিয়ে গল্প  লিখটে হল প্রামাণ্য গবেষণাপত্র ও বইপত্র পড়ে নিলে ইতিহাস বিকৃত করার ভয় থাকে না। 
     
    Ref:
    The Man Who Made Vermeers: Unvarnishing the Legend of Master Forger Han van Meegeren” , Jonathan Lopez, (Harcourt)
     
    The Forger’s Spell: A True Story of Vermeer, Nazis, and the Greatest Art Hoax of the Twentieth Century”  Edward Dolnick, (Harper)
  • | 2406:7400:63:62d2::***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২১ ১৮:৫৩498927
  • মন্ডল বাবু , ও মন্ডল বাবু ।..হচ্ছে না ... একদম হচ্ছে না , ক্ষেমা             দিন মশাই |
     
  • দেবব্রত মণ্ডল | ০১ অক্টোবর ২০২১ ১৯:০৯498929
  • কৌশিক বাবু আমার লেখার উচ্চারণের ক্ষেত্রে এবং বানানের ক্ষেত্রে বেশ কিছু ভুল ছিল যেমন মীগরে  বানানের ক্ষেত্রে চন্দ্রবিন্দু ব্যবহার করা হয়েছে । কিন্ত নারায়ণ  সান্যাল তার প্রবঞ্চক  বইতে মীগরের স্ত্রীকে any
  • দেবব্রত মণ্ডল | ০১ অক্টোবর ২০২১ ১৯:২০498930
  • কৌশিক বাবু আমার লেখার উচ্চারণের ক্ষেত্রে এবং বানানের ক্ষেত্রে বেশ কিছু ভুল ছিল যেমন মীগরে  বানানের ক্ষেত্রে চন্দ্রবিন্দু ব্যবহার করা হয়েছে । কিন্ত নারায়ণ  সান্যাল তার প্রবঞ্চক  বইতে মীগরের স্ত্রীকে অ্যানা বলেই উল্লেখ , করেছেন এমনকি নারায়ণ বাবু ' প্রিমেভেরা ' - বলেছেন। ডক্টর ব্রেডিউস কর্তৃক অপমানিত হবার কথাও ' প্রবঞ্চক ' বইটিতে পাওয়া যায়।
  • দেবব্রত মণ্ডল | ০১ অক্টোবর ২০২১ ১৯:২২498931
  • কৌশিক বাবুকে বাকি তথ্যগুলির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
  • dc | 122.178.***.*** | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২০:১৫498932
  • লেখাটার সাথে জিওভানি জর্জিও খুব মানানসই। 
     
  • | 2406:7400:63:62d2::***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২০:৫৫498935
  • হ্যা হ্যা হ্যা , হোয়াক হোয়াক হোয়াক 
  • চমৎকার | 185.107.***.*** | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২১:১৪498936
  • চমৎকার লেখা!

    তথ্যগত ভুল না থাকলেই হল, বিদেশি নামের উচ্চারণ নিয়ে বিচলিত হবেন না (ইউরোপের লোকেরা টেগোরের লেখা পড়েছে এক সময়, আসল নাম বা উচ্চারণ এসব নিয়ে মাথা ঘামায় নি) আর কৌশিকবাবু যে সব উচ্চারণ লিখেছেন সেগুলো সব ঠিক নয়, কারণ উচ্চারণ একই দেশের বিভিন্ন প্রদেশে এক এক রকম হতে পারে।

    কেউ ছোটখাটো তথ্যগত ভুল ধরিয়ে দিলে তাতেই বা কি হয়েছে। মোটের ওপর যা লিখেছেন সেটা ঠিক থাকলেই হল।

    চালিয়ে যান দেবব্রতবাবু, ভাল লিখেছেন। তারিফযোগ্য।
  • dc | 122.178.***.*** | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২১:২৫498938
  • ব্যস, খোরাকের গন্ধ পেয়ে অমনি সব ছুটে এসেছে :d
  • | 2406:7400:63:62d2::***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২১:৪০498939
  • এলেবেল বাবুর সাথে কথা বলে বই ছাপিয়ে নিন , ডাবল  ডিমাই , ৫০০০ পৃষ্ঠা | কালাবতী মুদ্রা রেডি আছে , নাম রাখুন চলচ্চিত্যচঞ্চরী ...:) 
     
  • কৌশিক সাহা | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২২:০৮498943
  • @চমৎকার 
    "কৌশিকবাবু যে সব উচ্চারণ লিখেছেন সেগুলো সব ঠিক নয়,"
     
    সবকটি উচ্চারণ সঠিক। ফরাসী ইতালীয় এবং ওলন্দাজী ভাষার IPA guide খুলে দেখতে পারেন। 
     
    মোটের উপর দেবব্রত মণ্ডল যা লিখেছেন তাও ঠিক নয়। van Meegeren এর মূল্যায়ন এবং পুনর্মূল্যায়ন বহুবার হয়েছে। সাম্প্রতিক কালে Jonathan Lopez (reference দিয়েছি) এর গবেষণা প্রামাণিক এবং তাতে সে লোভী প্রবঞ্চকই প্রমাণিত হয়।
     
  • dc | 122.178.***.*** | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২২:১৫498944
  • কৌশিকবাবু আপনি বোধায় চমৎকারের ভয়েসটা ঠিকমতো শুনতে পাননি :-)
  • কৌশিক সাহা | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২২:২২498945
  • @দেবব্রত মণ্ডল 
    "নারায়ণ  সান্যাল তার প্রবঞ্চক  বইতে মীগরের স্ত্রীকে অ্যানা বলেই উল্লেখ , করেছেন এমনকি নারায়ণ বাবু ' প্রিমেভেরা ' ..."
     
    তাহলে বুঝতে হবে শ্রী নারায়ণ সান্যাল ভুল করেছিলেন। এমন ভুল তৎকাল এবং ইদানিং এর অনেক বাঙালী লেখকই করে গেছেন, বিশেষতঃ অবাঙালী ও অভারতীয় বিষয়বস্তু ক্ষেত্রে।  যে কারণে সত্যজিত রায় উটের পাকস্থলির প্রসঙ্গের অবতারণা করেছিলেন। 
    ইউরোপীয় বিষয় এবং পাত্র পাত্রী নিয়ে লিখতে হলে ইউরোপীয় প্রাথমিক সূত্র পড়া দরকার, বাংলা নয়।  Jonathan Lopez এর গবেষণামূলক বইয়ের উদ্ধৃৃৃতি দিয়েছি, পড়ে নেবেন। 
    না পড়লে উটের পাকস্থলিতে জল ভরতে হবে। 
  • দেবব্রত মণ্ডল | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২২:২৪498946
  • @ কৌশিক বাবু আপনার রেফারেন্সের জন্য ধন্যবাদ। তবে আমি ' প্রবঞ্চক ' বইটি থেকে যে তথ্য পেয়েছি লেখাটি তার ভিত্তিতেই লেখা। আমি লেখার শেষে তার উল্লেখও করেছিি।
  • কৌশিক সাহা | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২২:২৬498948
  • @dc
    Sorry ভাই। সত্যি বোধহয় চমৎকারের কথার অন্তর্নিহিত অর্থ বুঝতে পারিনি। 
  • aranya | 2601:84:4600:5410:3c68:5db:1b69:***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২২:২৮498949
  • দেবব্রত, প্রবঞ্চকে তো নারায়ণ বাবু অলরেডি এ  নিয়ে লিখেছেন, আবার লেখার প্রয়োজন কী? 
  • দেবব্রত মণ্ডল | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২২:৩৪498950
  • @ aranya প্রয়োজন এই যে এই সম্পর্কে আরও কাজের সন্ধান পাওয়া গেলো, এমনকি নারায়ণ বাবুও যে এমন ' ভুল ' করেছেন তা জানা গেল।
  • avi | 2409:4061:2110:6fcc:b5ad:f46c:2616:***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২২:৪৫498951
  • নারায়ণ সান্যাল অনেক সময়েই একটি বা ন্যূনতম সংখ্যক সোর্সের ভিত্তিতে বই লিখে গেছেন বিষয়টি আগ্রহ জাগানোয়। বিশেষ করে বিদেশী বিষয় হলে কথাটা আরো বেশি খাটে। সেই সময়ে বেশি কিছু কঠিন ছিল, বিশেষ করে তাঁর স্বভাবগত পল্লবগ্রাহিতার কারণে এক বিষয়ে বেশি সময় দেওয়া বা রেফারেন্স বই জোটানো সমস্যার ছিল। এখন প্রাইমারি সোর্স সংগ্রহ করা তুলনায় সহজ। ফলে নারায়ণবাবুর লেখা পড়ে যে বিষয়ে আগ্রহ জন্মেছে, তা নিয়ে ওঁর লেখার বাইরে অন্যান্য সূত্র নাড়াচাড়া করে লিখলে রচনাও ভালো হবে, নারায়ণবাবুর প্রতিও যথাযথ শ্রদ্ধা জ্ঞাপন হবে। 
  • দেবব্রত মণ্ডল | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২২:৪৯498952
  • @ avi একদমই 
     
    আপনি যদি এই ব্যাপারে সাহায্য করেন তবে উপকার হয় 
  • Ranjan Roy | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২২:৪৯498953
  • দেবব্রতবাবু
      আপনি একটু নিজের কথা লিখুন না! নারায়ণ সান্যাল কোন গবেষক নন, পপুলার লেখক। তার যা বলার সেটাই যদি এখানে রিপিট করে দেন  তাহলে পাঠকের কী লাভ হোল? সোর্সের সঙ্গে আপনার নিজস্ব ভাবনা চিন্তা জুড়ে দিন, লেখা ভাল হবে।
  • কৌশিক সাহা | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২৩:০০498954
  • @দেবব্রত মণ্ডল 
    "এমনকি নারায়ণ বাবুও যে এমন ' ভুল ' করেছেন তা জানা গেল"
     
    একটা মন্তর শিখিয়ে দিচ্ছি, সাহেব সুবো নিয়ে কচলা কচলি করার আগে পড়ে নেবেন, 
     
    "উট চলেছে মুখটি তুলে ,
    পাকস্থলী আছে ঝুলে"
     
    পশ্চিমাস্য হয়ে ১০৮ বার   বলতে হবে। এক  নিশ্বাসে। খবরদার জীভ যেন   জড়িয়়ে না যায়।
     
    immediate improvement guaranteed 
     
     
  • দেবব্রত মণ্ডল | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২৩:১২498955
  • না না কৌশিক বাবু আমি আপনাকে কিছু বলিনি, আপনি যে রেফারেন্স দিলেন সেগুলোর জন্য আগেই আপনাকে ধন্যবাদ 
    জানিয়েছি ।
     
     
    আমার কথায় আপনার খারাপ লেগে থাকলে দুঃখিত.।
     
     
     
     
     
     
  • aranya | 2601:84:4600:5410:3c68:5db:1b69:***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২১ ২৩:৫৭498957
  • মৌলিক কিছু পড়তে ভাল লাগে, এই আর কী 
  • Phonemic Orthography | 2001:1b60:2:1:3935:104::***:*** | ০৪ অক্টোবর ২০২১ ০০:৩৪499023
  • বিদেশি ভাষার উচ্চারণ বই দেখে শেখা যায় না, কানে শুনতে হবে। যেমন, বিভিন্ন ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাসে অডিও ক্যাসেট শোনায়। বা, ভাষার শেখার সফটওয়্যারে শব্দগুলির উচ্চারণ কানে শুনে শুনে বুঝতে হয়।

    কলকাতায় বসে ফ্রেঞ্চ শেখা নিয়ে কমলকুমার মজুমদারের অভিজ্ঞতায় বর্ণনা ছিল। উনি কনসুলেট অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতেন সাহেব পাকরাও করে কথা বলবেন বলে।

    কৌশিক সাহা সঠিক উচ্চারণের রেফারেন্স হিসেবে বই এর নাম দিয়েছেন কেন জানি না। উনি যে সব উচ্চারণ সঠিক হিসেবে কারেক্শন করে দিচ্ছেন, সেগুলো ঠিক না ভুল তা তো বোঝার উপায় নেই, যতক্ষণ না পর্যন্ত কানে শুনছি উনি কীভাবে উচ্চারণ করছেন। অন্তত বাংলা পড়ে যা মনে হচ্ছে সব্গুলো ঠিক নয়। আবার বলি, বাংলা অক্ষরে পড়ে বিদেশি ভাষার উচ্চারণ বোঝা মুশকিল। অনেক ভাষাতেই লেখা অক্ষর দেখে উচ্চারণ বোঝা মুশকিল।
     
    সব ভাষা যেভাবে লেখা হয় সেভাবে উচ্চারিত হয় না। Phonemic Orthography তে এ নিয়ে বোঝানো আছে।
     
    https://en.m.wikipedia.org/wiki/Phonemic_orthography
  • | 2406:7400:63:4e30::***:*** | ০৪ অক্টোবর ২০২১ ১৭:৫৮499047
  • উশ্চারণ তুশ্চরণ বাদ দিলেও লেখাটি অখাদ্য | 
  • | 2406:7400:63:4e30::***:*** | ০৪ অক্টোবর ২০২১ ১৮:০০499048
  • কেমন একটা মাধ্যমিক এর বাংলা রচনা টাইপ | 
  • কৌশিক সাহা | ০৭ অক্টোবর ২০২১ ১৭:০৬499274
  • @Phonemic Orthography
    বইয়ের উদ্ধৃতি দিইনি  ভাই,   International Phonetic Alphabet এর কথা বলেছি। পুস্তক আকারে  পাওয়া  যায়, onlineও পাওয়া যায়। আমি নীচের URL এর বইটি ব্যবহার করে থাকি। URLএ বর্ণিত audio file download করে সঠিক উচ্চারণ শোনা যাায়।
     Eপুস্তক আকারেও কেনা যেতে পারে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন