বিজ্ঞান হলো এই মহাবিশ্বের যা কিছু পর্যবেক্ষণযোগ্য ও যাচাইযোগ্য এমন জ্ঞান যা পরীক্ষিত সত্য। অতিপ্রাকৃত নয় বরং প্রাকৃতিক বলে মনে করে কোনও ঘটনার ক্রমশ অভিজ্ঞতা লব্ধ ফলাফলকে বিশ্লেষণ করাই হলো বিজ্ঞান। বৈজ্ঞানিক মেজাজ হলো সেই বৌদ্ধিক চেতনা যা মুক্তমনা ও কৌতূহলী মানসিকতা এবং ভুল প্রমাণিত হতে ইচ্ছুক সহনশীলতা তৈরি করে। বর্তমান দুনিয়ায় সঠিক পথে কর্মক্ষেত্রে এবং জীবনে সাফল্যের জন্য বৈজ্ঞানিক মনোভাব একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। শুধু তাই নয়, বৈজ্ঞানিক মনোভাব মানুষের কুসংস্কার, ধর্মীয় গোঁড়ামি এবং ছদ্ম-বিজ্ঞানকে দূরে সরিয়ে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি ধর্মনিরপেক্ষতা, মানবতাবাদ এবং অনুসন্ধান ও সংস্কারের মনোভাব বিকাশে সহায়ক ভূমিকা নিতে পারে।রাজনীতিতে ধর্মের অনুপ্রবেশ বা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে রাজনীতির ... ...
বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশুনা মানেই তো বিজ্ঞান মনষ্ক হওয়া নয়। বরং বিজ্ঞান পাঠের সুযোগ হয়নি বা ইচ্ছে জাগেনি এমন মানুষও দেখেছি যাঁর যুক্তিবোধ বিজ্ঞানে উচ্চশিক্ষিত অনেক মানুষের থেকেও প্রখর। দেশে সাক্ষরতা বাড়লেও বৈজ্ঞানিক সাক্ষরতার হার এখনও বেশ কম। বিজ্ঞানের সাফল্য নিয়ে আসে সমাজের উন্নতি। সঙ্গে সাহিত্য, দর্শন, ইতিহাস ও সমাজবিদ্যা চর্চা গড়ে তোলে সমাজের বৌদ্ধিক মানোন্নতি। সাধারণ মানুষের খাজনার টাকায় একজন বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশুনা করে প্রতিষ্ঠিত হলেন। তারপর বোধবুদ্ধি হারিয়ে বিজ্ঞানের মৌলিক সত্যকে আড়াল করে ধার্মিকতার ছলে যথেচ্ছ অপবিজ্ঞান ছড়ালেন। এটা কী বিজ্ঞান চেতনা !NCERT, বকলমে ভারত সরকারের, বিদ্যালয় স্তরে সাম্প্রতিক পাঠ্যক্রমের পরিবর্তন, ইতিহাস পুনর্লিখনের উদ্যোগ এবং ছদ্মবিজ্ঞানের জাল বিস্তার বৈজ্ঞানিক ... ...
আরে মশাই, আপনি কোন্ দিকে আছেন বলুন তো ! আপনি কী ধর্মেও আছেন, আবার জিরাফেও আছেন?- কেন? যেমন ছিলাম তেমনই আছি, আমি বিজ্ঞানমনস্ক, যুক্তিবাদী এবং ধার্মিক।ডোন্ট মাইন্ড, মাই ডিয়ার। আসলে মাঘ চতুর্দশীর রাতে বাড়িতে কালী পূজো হলো কিনা, তাই বলছিলাম !- আসলে ডারউইন সাহেব শিখিয়েছেন কিনা! তাই একটু জিরাফ দেখার ইচ্ছে হলো।হাঁ, হাঁ, হাঁ। বেশ তো ... ...