ড্রাকুলার গার্লফ্রেন্ডপর্ব ১: অন্ধকারের কন্যারারাত গভীর হতে না হতেই ট্রান্সিলভানিয়ার দুর্গের অন্ধকার আরো ঘনিয়ে আসে। চাঁদের আলো ধীরে ধীরে পাথরের দেয়ালে ছায়া ফেলে, আর বাতাসে ভেসে বেড়ায় শীতল এক গন্ধ।দুর্গের অভ্যন্তরে, ধূসর পাথরের মেঝেতে নরম পায়ে চলাফেরা করছে তিন নারী। ওরা যেন ছায়া, আবার যেন প্রাণবন্ত। দীর্ঘ পোশাকের ভাঁজে লুকিয়ে থাকা তাদের মুখে খেলা করে রহস্যের হাসি। তাদের চোখ দু’টি যেন অমাবস্যার রাতের মতো গভীর, ঠোঁট রক্তলাল, আর কণ্ঠস্বর মধুর বিষের মতো।লুসি ওয়েস্টেনরা দুরু দুরু বুকে দাঁড়িয়ে আছে। তার শরীরে ভয় আর আকর্ষণের এক অদ্ভুত মিশ্রণ খেলা করছে। তার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা তিন নারীর চোখে এক অমোঘ টান, যা থেকে ... ...
গল্পের নাম: রাতের অতিথিদেবমাল্য মুখোপাধ্যায়রাতে ঝড় উঠেছে। গ্রামের শেষ প্রান্তের বিশু কাকার পুরোনো বাঁশবাগানটা তখন ভয়ানক শব্দ করছে। এমন রাতেই নাকি শাকচুন্নী বের হয়—এ কথা সবাই জানে।রনি আর তার বন্ধু তন্ময়, শহর থেকে গ্রামে এসেছে দাদুর কাছে বেড়াতে। ভয়কে পাত্তা না দিয়ে দু'জন মিলে সন্ধ্যায় বের হয়েছিল বটতলার দিকে। কিন্তু বাড়ি ফেরার পথেই বাঁশবাগানের পাশ দিয়ে আসতে গিয়ে শুনল, কে যেন খিলখিল করে হাসছে!রনি কাঁপা গলায় বলল, "কে ওখানে?"কোনো জবাব এল না। তবে বাগানের গভীর থেকে সাদা কাপড়ে মোড়া এক মেয়ে ধীরে ধীরে এগিয়ে এল। তার চুল বুক ছুঁয়ে গেছে, চোখদুটো লালচে, আর ঠোঁটের কোণে অদ্ভুত এক হাসি!তন্ময় আর রনি ... ...