খেলবেন দাদা? দেবেন নাকি নাম?আমাদের খেলায় আছে প্রচুর ফান!আছে আছে অনেক কিছু, নানা হাতিঘোড়া,আছে আবার সেই সার্কাসের রিংমাস্টার ছোঁড়া ।খেলতে গেলে নিয়মকানুন জেনে যেন রাখেন,নয়ত রিংমাস্টার, একটুতেই চটে যাবেন।তাই তো বলি, অনলাইনে চোখটি বুলিয়ে যান,যদি আসল সময়ে ছানার বড়া খেতে না চান!গরু, গাধা, হাদা, ভোদা— সবাই এখন খেলে,আপনিও আসুন, খেলবেন নাকি আমাদের দলে?সুযোগ পেলে হরেক খেলায় দেখবেন কত প্যাঁচ,আমরা আবার প্রফেশনাল, হারি নাকো ম্যাচ!খেলার নামে জিতছে দেখুন হাজার হাজার গাধা,ঘোড়া তো শুধু নামেই থাকে, আমরাই আসল খোকা।খেলবো দাদা! আসুন, আসুন, আমরা দেব ডাক,স্কোরবোর্ড শুধুই দেখুন ,যাদের আছে প্রপার মার্কস।আমরা এখন খেলার ঘরে, হাতির পাশে গাধাএকদলেতেই খেলছি দেখুন, আমরাই এখন সেরা।খেলতে গেলে লাগবে ... ...
শরৎ কালে মেঘ করেছেঋতুচক্র বদলে গেছে,পৌষ মাসে হঠাৎ বর্ষাশার্সি বেয়ে ঝরে গেছে নেমে । রোজনামচায় ,কবিতার খসরায় আঁকিবুকি পাতার কোণে ,চাহুনি —এক গুলদস্তারসাজিয়ে ছিলাম ঘরে।কেশ ওড়নার মতন সিল্কের শাড়ি ওড়ে ,অট্টহাসি অট্টালিকার সমানঅল্টো আমার গ্রাউন্ড ফ্লোরে। ভেলকি দেখানো মুখের বুলি শব্দ ফোটেনি কিছু ,ব্লাড প্রেসার কন্ট্রোলে রাখি ভীরু বুক করে উচু নীচু । ... ...
ছোটবেলায় আমাদের সবারই এমন এমন কিছু ভাবনা থাকে যেগুলো সেই সময়ে যুক্তিসম্মত লাগলেও, পরে মনে হয় কেন যে এমন বলেছিলাম বা কেনই বা এমন ভাবতাম। নিছক শিশুসুলভ ছাড়া আর কিছুই না। ... ...
আজ এক সপ্তাহ হল বাড়িতে, বিশেষ কোন কাজ নেই। বেশিরভাগ সময় কাটে গল্পের বই পড়ে আর মোবাইল ঘেটে।তাই হরদম ই মায়ের বকা শুনতে হয় যে আমি নাকি দিন দিন অলস হয়ে পরছি আর মোটা হয়ে যাচ্ছি। প্রথম কিছু দিন খুব একটা রিয়াক্ট করিনি , কিন্তু আজ নিজের বৈপ্লবিক রূপ ধারন করলাম , চিৎকার করে নিজের অভিমান জানালাম। কিছুক্ষণ পর আমার হাতে একটা ঝাড়ু ধরিয়ে দিয়ে বললো "আজ আমি ছুটি নিলাম তুই কর দেখি" । নিজেকে প্রমাণ করতে গিয়ে অগত্যা তুলতে হল ঝাড়ু। ঠিক মনে হল স্বচ্ছ ভারতের পুরো দায়টা পরল আমার ঘাড়ে। লেগে পরলাম ঝাড়ু নিয়ে ,পুরো ভারত পরিস্কার করতে। একবার এদিক ... ...
১বাঙালি ভ্রমনপাগল জাতি, চিরায়ত প্রবাদ। সেই আদিকাল থেকে তারা পাড়ি দিয়েছে নানা দেশে বিদেশে ভ্রমনের নেশায়। দেশে বিদেশে তো দিয়েছেনই তাছাড়া ও পাড়ি দিয়েছে বঙ্গভূমির নানা জানা ও অজানা প্রান্তে।সময়টা ১৮৭১ সাল । হুগলির বিজয়নারায়ণ কুন্ডু নামক এক মহাশয় প্রথম পাড়ি দিয়েছিল অবিভক্ত বাঙ্গলার পশ্চিমপ্রান্তে, বনে জঙ্গলে ঢাকা পাথুরে মালভূমি অঞ্চল সাঁওতাল পরগণায় । মধুপুর-গিরিডি শাখার রেল লাইন পাতার ঠিকাদারির কাজ নিয়ে। তখন সেখানে মানুষ বলতে ছিল আদিবাসী কোল,ভিল, সাঁওতাল।শিকার ছিল তাদের প্রধান জীবিকা।বন থেকে পেত ফল, মধূ।পরে সেখানেই থেকে যান তিনি। সেই থেকে শুরু হয় বাঙালির সাঁওতাল পরগনায় আসা।তারপর একেরপর এক বাঙালির চরনধুলো পরল সেই ভূমিতে, গড়ে উঠল একটি ... ...