অভিনেতাদেরকে চিনি না। কিন্তু সবাই অসাধারণ অভিনয় করেছে। বিশেষ করে প্রধান যে কয়টা চরিত্র ছিল তারা প্রত্যেকেই দুর্দান্ত ছিল। সিনেমাটোগ্রাফিতে কে কাজ করছে জানি না কিন্তু মুগ্ধ করে রেখেছিল প্রতিটা পর্বে। সব রেখে আমার আবার গল্পের গল্পই করতে ইচ্ছা করছে শুধু। বর্তমান পুঁজিবাদ সমাজ ব্যবস্থাকে এমন নগ্ন করে আর কেউ দেখিয়েছে কি না জানি না আমি। যে গেম গুলো জীবন মরণ হয়ে উঠে সেই গেম গুলোরও প্রতিটা জীবনের সাথে সম্পৃক্ত। জীবন একেকজনের জন্যে একেক রকম, জীবনে শত্রুর সাথে জীবনের জন্য এক হতে হচ্ছে, একটু ভুল করলেই জীবন নিয়ে নিচ্ছে। এদিক সেদিক করার কোন সুযোগ নাই। ... ...
“মনিরুলেরা জীবনে আসে, চলে যাওয়ার জন্য”... ... ...
আসলে আমাদের প্রত্যেকেরই হয়তো লিখিত বা অলিখিত এমন কেউ থাকেন যাকে প্রকাশ্যে আনার দরকার নেই, ভেতর কুঠুরি দখল করে থাকুক মস্ত সে রাজকুমার... ... ...
প্রিয় মিশ্রাজি (পরিচালক – দীপক কুমার মিশ্রা) … এই যে প্রশ্নপত্র হাতে আমাদের দাঁড় করিয়ে গেলেন আশাকরি তার উত্তর শীঘ্রই পাব পঞ্চায়েত ৩ এ। ততদিন মনের মনিকোঠায় লুকোনো থাক ফুলেরা গ্রামের গল্পরা … ... ...
বয়সের অনেক ফারাক থাকা স্বত্ত্বেও ভাবনায় এক হয়ে যাওয়া দুটো মানুষ আবারও মুম্বাইকে ঘিরে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখে নিজ নিজ জগতে। ... ...