এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • টুপটাপ শব্দ কুড়িয়ে তৈরী বই - কাঠ

    d
    বইপত্তর | ২৫ এপ্রিল ২০১০ | ৬৩৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • d | 219.64.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০১০ ১৫:০৩449460
  • ধুত্তোর!! ওটা আসলে
    টুপটাপ শব্দ কুড়িয়ে তৈরী বই - কাঠের সেনাপতি
  • d | 219.64.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০১০ ১৫:০৪449464
  • 'তারেক নূরুল হাসান'কে আমরা চিনি 'কনফুসিয়াস' নামে। কনফুসিয়াসের লেখালিখির সাথে আমার পরিচয় বিভিন্ন বাংলা ফোরাম ও ব্লগে। ওঁর লেখার শান্ত সমাহিত ভাবটি আমার বড় পছন্দের, বড় ঈর্ষারও বটে। তাই ওঁর প্রথম বই নিয়ে দু'কথা লিখতে বসে আমি হয়ত খুব একটা নিরপেক্ষ মত দিতে পারব না, সেকথা আগেভাগেই মাননীয় পাঠককে জানিয়ে রাখা ভাল। তাহলে এরপরেও আপনি এই লেখাটা পড়বেন কেন? পড়বেন পড়বেন। কারণ না পড়লে আপনি জানতে পারবেন না টুপটাপ শব্দ কুড়িয়ে কুড়িয়ে তৈরী হয়ে ওঠা এক একটা আস্ত গল্পের খবর।

    'শস্যপর্ব' থেকে প্রকাশিত 'কাঠের সেনাপতি', একটা পাতলামত বই, মোট পৃষ্ঠাসংখ্যা ৬৪। মাত্রই ৬টি গল্প আছে। গল্পগুলি 'সমান্তরাল', ' বউ', 'কাঠের সেনাপতি', 'ইঁদুর', 'নিমন্ত্রণ' ও 'শব্দশিল্পী'। শস্যপর্বের প্রকাশনার মান যথেষ্ট ভাল, ভাল মানের কাগজ ও বাঁধাই, বানানভুল প্রায় নেইই, যে সব বই হাতে নিলেই কিনতে ইচ্ছে করে এটি সেরকম একটি বই। নজরুল ইসলামের করা প্রচ্ছদটিও ভারী ভাল।

    'সমান্তরাল' এই সংকলনের শ্রেষ্ঠ গল্প। সত্যি বলতে কি আমার পড়া তারেকের যাবতীয় গল্পের মধ্যে এখনও পর্যন্ত এটিই সর্বশ্রেষ্ঠ। খুব শান্ত, প্রায় অলস ভঙ্গীতে শুরু হয় 'সমান্তরাল' গল্পটি। বৃষ্টি, কতগুলো মানুষের ভিজতে ভিজতে গাছতলায় দাঁড়িয়ে থাকা, বন্ধু, গল্পকথকের মা ইত্যাদি হয়ে চতুর্থভাগে এসে আমরা জানতে পারি গল্পকথকের বাবার অন্তিমকাজের জন্য তিনি অপেক্ষা করছেন। পুড়তে থাকে একটি সিগারেট আর আস্তে আস্তে ফুটে উঠতে থাকে এক পুত্র ও তার পিতার মধ্যে সম্পর্ক , সম্পর্কের টানাপোড়েন, পিতার প্রতি তার অপরিসীম ঘৃণা, অন্তর্দহন, পিতা সম্পর্কে উদাসীন হয়ে পড়া, আরও নানান টুকিটাকি, এটাসেটা। জীবন বয়ে চলে নিজের ছন্দে, যুবকের অন্তর্দহন ফুরায় না। গল্পের শেষটা থমকে দাঁড় করিয়ে দেয়, বারবার পড়িয়ে নেয়, অসাধারণ একটি গল্প।

    'বউ' এক গোবেচারা যুবকের নিজের মত করে ইচ্ছাপূরণের গল্প। যুবক মনজুর সব মনে রাখে, স-অ-ব। তাই শাহানাকে ভোলা হয় নি, হয়ে ওঠে নি তার জীবনে অন্য কারো আবাহনও। তবু রুমা আসে মনজুরের জীবনে। গল্পটি শেষ হয় একটি চমক দিয়ে। কিন্তু চমকটি তেমন করে চমকে দেয় না, অনেক আগেই সচেতন পাঠকের কাছে চমকটার আভাস ধরা দেয়। এই বইতে এটিই সবচেয়ে দুর্বল গল্প বলে মনে হয়েছে আমার।

    'কাঠের সেনাপতি'ও শুরু হয় ঢিমেতালে, পিতাপুত্রের দাবাখেলা, রাশেদ ও তাঁর পিতা দাবা খেলেন, মা দর্শক; আছেন আরও এক দর্শক দেওয়ালের ছবির মধ্য থেকে একদল লোকের সামনে একটা আঙুল উঁচিয়ে।অরাশেদের মুক্তিযোদ্ধা বাবা পুত্রের কবিতা লেখার ক্ষমতায় উচ্ছসিত। গল্প এগোয় ধীরেসুস্থে। হঠাতই ওঁদের দাবাখেলার ছক পরিণত হয় যুদ্ধক্ষেত্রে। আর তারেক আবারও অসম্ভব মুন্সিয়ানার সাথে শেষ করেন গল্পটি। আবারও বারবার পড়তে হয়।

    'ইঁদুর' গল্পের পটভূমি আর বাংলাদেশ নয়, বিদেশ। এক নিরীহদর্শন কিন্তু নৃশংস লোক যে পাঁচটা দোকান ঘুরে পছন্দসই একটা শক্তপোক্ত ইঁদুরমারার কল কেনে এবং ইঁদুরের মৃত্যুযন্ত্রণা তারিয়ে তারিয়ে দেখে। একইরকম নিরাসক্তভাবে মেরে ফ্যালে আরও বড় কিছু, যাই তার কাছে বিরক্তিকর, বাধাস্বরূপ মনে হয়, তাইই। এই নিস্পৃহ নৃশংসতার গল্প উত্তমপুরুষের বনে। আর তাতেই গল্পটা এক অদ্ভুত মাত্রা পেয়েছে। গল্পটি ডার্ক, বেশ ডার্ক। প্রতি মুহুর্ত্তে লোকটিকে ঘৃণা হয়, কিন্তু গল্পটি শেষ পর্যন্ত না পড়ে ওঠা তো দূরের কথা, ডাইনেবাঁয়ে তাকানূ সম্ভব হয় না। আক্ষরিক অর্থেই গোগ্রাসে গেলার মত গল্প।

    'নিমন্ত্রণ' ভূতের গল্প। উত্তমপুরুষে বলা গল্পটির শেষটিই গোটা গল্পটিকে সাধারণ ভূতের গল্পের কাতার থেকে ধাক্কা মেরে অসাধারণের দিকে এগিয়ে দেয়। তবে ভূতের গল্পের ধরণগুলি বহু ব্যবহৃত হওয়ার ফলেই হয়ত এই গল্পটা শেষ পর্যন্ত অসাধারণ না হয়ে একটা 'অন্যরকম ভুতের গল্প' হয়ে থেকে যায়।

    শেষ গল্প 'শব্দশিল্পী'। যে বই শুরু হয় 'সমান্তরাল' দিয়ে সেই বই শেষ হওয়ার জন্য 'শব্দশিল্পী' হতে পারে সর্বশ্রেষ্ঠ পছন্দ। এটিই বইয়ের দীর্ঘতম গল্পও বটে। এক বালক আবৃত্তিকার বয়স বাড়ার পরে দেখেন যে তিনি 'হৃদয়' শব্দটি ঠিক করে উচ্চারণ করতে পারছেন না। হয় তা 'রিদয়' নয়ত 'হিদয়' হয়ে যায়। ফলত: তিনি আবৃত্তি ছেড়ে দিতে বাধ্য হন।আপরের কন্ঠস্বর, গায়কী, কথন অবিকল অনুকরণের দক্ষতা তাঁকে জুটিয়ে দেয় জীবনধারণের প্রয়োজনীয় রসদ। তিনি আকৃষ্ট হন ভেϾট্রলোক্যুইজমের দিকে। শুরু হয় স্বর প্রক্ষেপণ, বিশেষত: ঠোঁট না নাড়িয়ে সম্ভব অসম্ভব বিভিন্ন স্থান থেকে স্বর প্রক্ষেপণের সাধনা। হয়ে ওঠেন 'শব্দশিল্পী'। তাঁর এই অর্জিত দক্ষতা তিনি ব্যবহার করেন দেশের শত্রুদের বিরুদ্ধে। এই দক্ষতা হয়ে ওঠে এক লড়াইয়ের হাতিয়ার। ছোটখাট ডিটেলের টুকটাক বর্ণনা গল্পটিকে সুখপাঠ্য করে তুলেছে।

    তারেকের গল্পগুলি সবই উত্তমপুরুষে লেখা।অনিটোল এক একটি গল্প পড়তে পড়তে পাঠক প্রতিটি গল্পের মধ্যে ঢুকে যান অতি সহজে, গল্পটা যেন পাঠকের চারপাশেই ঘটছে। আর তারপরেই লাগে ধাক্কাটা। প্রায় প্রতিটি গল্প ধাক্কা দেয়, ভাবতে বসায়। বইটি হয়ে ওঠে একটি সার্থক গল্পসংকলন। তারেকের গল্প সম্পর্কে মাহবুব আজাদের সাথে গলা মিলিয়ে বলি তাঁর গল্পে "দৃষ্টি আকর্ষণী উন্মত্ত চিত্‌কার নেই, আপন ঢোল ভেবে যথেচ্ছ বাদনবিভ্রাট নেই, তাঁর গল্পগুলি যেন সন্ধ্যায় পাঠকের দোরে করাঘাত করে ডাকে, 'বাড়ী আছ?' '

    আপনাকেও ডাকছে পাঠক, পড়েই দেখুন না।
  • Blank | 59.93.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১০ ০০:০৮449466
  • দম দি একটা দারুন রিভিউ লিখেছে। এরপর সত্যি কিছু বলার নেই।
    নিজের কথা হিসেবে বলতে পারি যে বই টা মরে আমি একদম মুগ্‌ধ, পুরো চুপ। এক নি:শ্বাসে পড়ে গেছি সবকটা গল্প। অনেক দিন বাদে এত ভালো কিছু গল্প পড়লাম।
  • santanu | 82.112.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১০ ১৫:১৪449467
  • অসাধারণ রিভিউ, আমিও মুগ্‌ধ, এক নি:শ্বাসে পড়ে ফেলার মতো।

    এই তিনটে গল্প ও ভালো, কিন্তু রিভিউ চমৎকার।
  • san | 219.64.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১০ ২১:০২449468
  • দমদি খুব ভাল লিখেছ। এর পরে কোন কথা হয়না।

    বইটা অসম্ভব ভাল লেগেছে। খুব মৃদু, প্রায় নিরাসক্ত ভাবে বলে যাওয়া কথাগুলো কেমন ছুঁয়ে ছুঁয়ে চুপ করিয়ে দিয়ে চলে যায়।

    খুব শান্ত ভঙ্গী , আর খুব সহজ ভাবে বলা কথা। তাতেও দমবন্ধ করে পড়তে হয়। গল্পের ঘোর একেবারে টেনে নেয়।

    পাঠপ্রতিক্রিয়া লেখার অভ্যেস নেই একদম, ভালো লাগাটুকুই জানালাম।

  • sumeru | 117.194.***.*** | ২৭ এপ্রিল ২০১০ ১১:৫২449469
  • টুপটাপ শব্দ কুড়ানোর সঙ্গে তারেকের লেখার কোন সম্পর্ক এই নিবেদনে পাইনি। এই শব্দগুলির ব্যবহারের প্রয়োজন কেন?
  • d | 115.117.***.*** | ২৭ এপ্রিল ২০১০ ২২:১৫449470
  • বইটা পড়তে পড়তে আমার সেরকমই মনে হয়েছে। তবে ৬৪ পৃষ্ঠার বই থেকে আর উদ্ধৃতি দিই নি।
  • d | 115.117.***.*** | ২৭ এপ্রিল ২০১০ ২২:১৭449471
  • একটা ছোট্ট সংশোধনী:

    নবম প্যারার প্রথম বাক্যে একটা "প্রায়' বাদ গেছে। বাক্যটা হবে "তারেকের গল্পগুলি প্রায় সবই উত্তমপুরুষে লেখা'

    "প্রায়' বাদ যাওয়ায় মানেটাই বদলে গেছে। অত্যন্ত দু:খিত। :(
  • Tim | 71.62.***.*** | ৩০ এপ্রিল ২০১০ ০৭:৪২449461
  • কনফুর গল্প বলার ভঙ্গী আমাদের কাছে নতুন নয়। আমরা মানে যারা গুরুতে আসা যাওয়া করি, বা নেটে ওর লেখা পড়ি। একই লেখনশৈলী বিভিন্ন মানুষের কাছে বিভিন্ন আবেদন রাখবে, এটা খুবই স্বাভাবিক। আমার যেমন সমান্তরাল পড়তে পড়তে নিজেকে স্থবির লাগে। যেন হাত পা বেঁধে কেউ গভীর জঙ্গলে ফেলে রেখে গেছে। যেন কুয়োর অতল জলে ফেনা তুলে ডুবে যাচ্ছি, এইরকম মনে হয়। কাব্যি করছি না, সত্যিই মনে হয়। আর তখন আরো মনে হয়, টুপি খুলে গল্পকারকে সেলাম করি।
  • Tim | 71.62.***.*** | ৩০ এপ্রিল ২০১০ ০৭:৪৫449462
  • দমদির লেখাটার কথা বলতে ভুলেই যাচ্ছিলাম। খুব যত্ন করে লেখা রিভিউ, ভালো লাগলো।
  • Shimul | 119.3.***.*** | ০৫ মে ২০১০ ২০:৩১449463
  • অনলাইনে গত ৪ বছর ধরে কনফুসিয়াসের লেখা পড়ছি।
    বিশেষ করে গল্পের ব্যাপারে কনফু ভীষণ যত্নশীল। ভালো লাগে তাঁর শব্দ চয়ন এবং পরিমিতবোধ। সমান্তরাল নিয়ে অনেক অনেক আলাপ হয়েছে ব্লগের নানা পোস্টের প্রেক্ষাপটে। অবশ্যই এ যাবতকাল কনফুর লেখা অন্যতম সেরা গল্প। কিন্তু, পাশাপাশি আমি 'শব্দশিল্পী'কে রাখতে চাই। রাখতে চাই, কারণ - পাঠক হিসেবে 'শব্দশিল্পী' আমাকে বেশি স্পর্শ করে - ভাবায়। আমার দৃঢ় বিশ্বাস কনফু আগামীতে আরো চম্‌ৎকার চম্‌ৎকার সব গল্প লিখে যাবেন। অনুরোধ থাকবে আরেকটু বেশি বেশি লেখার জন্য ;)।
    কনফুর জন্য শুভকামনা।
    আর দমু'দিকেও ধন্যবাদ সুপাঠ্য রিভিউ লেখার জন্য।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন